জনগণের সচেতনতা

হুমায়ূনের বিস্ফোরক অভিযোগ, দলের ভেতরে ফেরিঘাটের দখল নিয়ে নৈরাজ্য চলবে না
বাংলার রাজনীতিতে আবারও হুমায়ূনের তোপের মুখে পড়েছে দলের একাংশ। ফেরিঘাটের দখলদারি নিয়ে অর্থ গোজামি করার অভিযোগ তুলে তিনি মন্তব্য করেছেন, ‘আমি থাকতে তা হতে দেব না।’ এর মাধ্যমে তিনি রাজনৈতিক নৈতিকতা ও কর্পোরেট শোষণের এক শ্লীলতাহানির গল্প শুনিয়ে দিয়ে সমাজের নৈতিক পতনকে তুলে ধরেছেন, যেন আমাদের আরেকবার ভাবাতে চাচ্ছেন, এই প্রবাহিত নদীর তীরে দাঁড়িয়ে, কি ভীষণ বিস্ফোরক আমাদের চৎকৃতির নৌকায়!

বাংলাদেশে ধর্মীয় পরিচয়ের কারণে যুবকের উপর হামলা: সমাজে নিরাপত্তার সংকট ও মানবতার অভাব!
বাংলাদেশে ধর্মীয় পরিচয় নিয়ে এক যুবকের উপর নির্মম হামলা ঘটেছে, যেখানে তাঁর মোবাইল ও মানিব্যাগ কেড়ে নেওয়ার পাশাপাশি ছুরি ও পাথর দিয়ে আঘাত করা হয়। এ ঘটনায় স্থানীয় সমাজের নিস্পৃহতা অবাক করে, যেন নীরবতা একটি খেলা। রাজনীতির রঙ্গমঞ্চে সমাজের এই অব্যবস্থার অন্ধকার প্রকাশ করোনা, তবে প্রত্যেকে তাঁদের নিজস্ব স্বার্থে জাগার অপেক্ষায়।

ফারুক মণ্ডলের গ্রেফতার: রাজনীতির অন্ধকারে প্রশ্নবিদ্ধ নেতৃত্ব ও সমাজের হতাশা বেড়ে চলেছে
ফারুক মণ্ডল আবারও সন্দেহের সংকীর্ণ পথে। পুলিশ যখন তাকে গ্রেফতার করে, তখন তাঁর মুখ থেকে বের হয়ে আসে নানা প্রশ্ন, খাদ্য ও শিক্ষার মতো মৌলিক বিষয়গুলো যখন তরল রাজনীতির উৎসব। সমাজের পরিবর্তনশীল গতি কি সত্যিই নেতাদের জন্য দায়বদ্ধতা বাড়াতে পারে, নাকি এভাবেই চলে অকাল গ্রেফতারির নাটক?

গোটা রাজ্যে নাবালিকা প্রসূতির সংখ্যা বৃদ্ধি, প্রশাসনিক ব্যর্থতা নাকি সামাজিক অবক্ষয়? জরুরি আলোচনা প্রয়োজন।
গোটা রাজ্যে নাবালিকা প্রসূতির সংখ্যা বাড়ছে, আর স্বাস্থ্য দফতরের পরিসংখ্যান যেন বিরক্তির এক আড়ালে লুকানো চিত্র। শাসকেরা মুখে শুধু উন্নয়নের গুনগুন করেন, কিন্তু বাস্তবে সুস্থ সমাজ গড়ার দায়বদ্ধতা কোথায়? নেতাদের রাজনৈতিক নাটক আর কল্পনালোকের গল্পে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে উজ্জ্বল ভবিষ্যতের স্বপ্ন। সমাজের এ জাগরণ কি শেষ পর্যন্ত কেবল কথা, না কি কোন পরিবর্তনের সূচনা?

সিঙ্গুরের নতুন শৌচালয়: প্রশাসন দাবি করছে, অপরাধ কমবে আর সামাজিক সচেতনতা বাড়বে!
সিঙ্গুরের বেড়াবেড়ি গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে শৌচালয়ের সূচনা দেখে মনে হচ্ছে, শৌচকর্মের সমস্যা শুরুর দিকেই ছিল, তবে এখন নতুন শৌচালয়ের মাধ্যমে প্রশাসনের নজরদারী যেন আমাদের সমাজের শৌচতার প্রতি এক নতুন মানসিকতার জন্ম দেবে। কিন্তু, প্রশাসনের এই উদ্যোগ কি সত্যিই জনগণের মধ্যে শুচিতা গড়বে, না কি শুধু রাজনৈতিক প্রদর্শনী হয়ে দাঁড়াবে?

“ময়দানের রাজনীতির শুদ্ধতার আকাঙ্ক্ষায়: সিপিএম-বিজেপির সোশ্যাল মিডিয়া আন্দোলন কি আসলে ‘অরাজনৈতিক’?”
নৈহাটির তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী সনৎ দে’র সমর্থনে ইস্টবেঙ্গল, মোহনবাগান ও মহামেডানের কর্মকর্তাদের মন্তব্যের পর সিপিএম এবং বিজেপির সোশ্যাল মিডিয়ায় 'ময়দান রাজনীতিমুক্ত' করার আহ্বান যেন রাজনৈতিক জগতে ক্ষণিকের হাস্যরস। অরাজনৈতিক ব্যানার নিয়ে উঠেছে পুরনো গল্প, যেখানে চলমান সমাজের পরিবর্তে ক্রীড়ার অঙ্গনে রাজনীতির কৈকুমারি যাত্রা – সকলেই নিজেদের মহৎ উদ্দেশ্যে সরব, কিন্তু প্রশ্ন তোলা হয়, এ কি সত্যিই ন্যায়ের সুরে?

নির্যাতনা ও সিসি ক্যামেরার রহস্য: আমাদের সমাজের বিচিত্র নাটক কি বাস্তবিক, নাকি অবাস্তবতার পর্দা?
নির্যাতনার ঘটনার পর বিতর্কিত সেমিনার রুমের কথা উঠেছে, যেখানে সিসি ক্যামেরা না থাকার সুবিধা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। প্রমাণের অভাবে শোনা যাচ্ছে নানা ভিত্তিহীন দাবী। আমাদের সমাজের এই নাটকীয় পালাবদলে কি নেতৃবৃন্দের স্বার্থ নয়, নাকি জনসাধারণের মনে এক গভীর প্রশ্নের সঞ্চার?