জনগণের বিশ্বাস
“উত্তরবঙ্গের রাজনীতিতে উত্তাল ঢেউ: তৃণমূল নেতাদের ‘কড়া দাওয়াই’ ও উপনির্বাচনের চ্যালেঞ্জ”
দিনহাটায় তৃণমূলের সভা যেন এক নাটকীয়তা নিয়ে হাজির হয়েছে, যেখানে উদয়ন উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রীর কণ্ঠে দলের নেতা-কর্মীদের জন্য ঘুরে দাঁড়ানোর নির্দেশনা, যেন সৃষ্টির হাতে দিয়েছিলেন চ্যালেঞ্জ। আর ১৩ নভেম্বরের উপনির্বাচন নিয়ে আলোচনা যেন আমাদের সমাজের গভীর রাজনৈতিক স্রোতের দিকে এক নজর। দক্ষতার অভাব অথবা দর্শনের আলোচনা, আটপৌরে রাজনীতির মঞ্চে এক মনোরম তামাশার জন্ম দেয়। জনগণের বিশ্বাস, নেতাদের বক্তব্য এবং নির্বাচনের দিন যত ঘনিয়া আসছে, ততই যেন দর্শকের মাঝে তরঙ্গব্রেকের সুর উঠছে।
শুভেন্দু বাবুর দাবিতে অন্ধকারে মমতা: ১৪ তারিখের ভাঙচুর কি রাজনৈতিক নাটকের নতুন কিস্তি?
শুভেন্দুবাবুর মন্তব্যে উঠে এসেছে এক রাজনৈতিক নাটকের কাহিনি, যেখানে রাজ্যের শাসক দল এবং বিরোধী পক্ষের মধ্যে বেড়ে চলেছে চাপানউতোর। তিনি দাবি করেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে আরজি করের ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এভাবে কি চলবে governance? সমাজে অস্থিরতা ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যগুলি আরও গভীর সংকটের ইঙ্গিত দেয়, যেখানে সৎ নেতৃত্বের অভাব জনগণের বিশ্বাসকে প্রশ্নবিদ্ধ করে।