গণতন্ত্র
মমতার সাড়ে ১৩ বছরের শাসনে ‘ছোট্ট’ ধর্ষণ: রাজনীতির নাটক ও সমাজের বিপর্যয়!
রাজনীতির এ অঙ্গনে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরিচালনার পাঁচফোড়ন যেন গণতন্ত্রের ক্ষতি করছে। যখন তিনি ধর্ষণকে 'ছোট্ট ঘটনা' বলেন, তখন সমাজের বিবেক নিভে যায়। এইলাই বা কি তার ১৩ বছরের শাসনের প্রতিনিধি? জনগণের সারাংশ, আজও কি ধুলোবালির সঙ্গে এসব ভেসে যাবে, নাকি মাতৃস্বরের অঙ্গীকারে নতুন পথ তৈরী হবে?
“শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে ভোটারদের উল্কা, কিন্তু পুলিশের প্রহরা: রাজনৈতিক নাটকের নতুন পর্বের সূচনা!”
নির্বাচনের বাক্য রাখতে শান্তিপূর্ণ দৃশ্য! তবে ২ হাজার ভোটারের স্রোতে, পুলিশি কড়াকড়ির মাঝে, স্রষ্টা যিনি, গুণীজনের পর্যালোচনা কোথায়? এই সমবায় নির্বাচন যেন শাস্ত্র ও সংসদ, যেখানে গণতন্ত্রের মুখোশে ছদ্মবেশী কিছু উঁচু বারান্দায় বসে, সাধারণের কণ্ঠস্বর বিলীন হয়ে যায়।
মুখ্যমন্ত্রীর রাতভর নবান্নে কাটানোর মানে কী? নেতৃত্বের নাটক নাকি জনগণের সংকটের অদ্ভুত সভ্যতা?
মুখ্যমন্ত্রীর বদান্যতায় অপরাহ্নের আলোয় নবান্নে কাটানো সময় যেন সূচিত করছে নতুন এক নাটকের। জেলা প্রশাসনের সঙ্গে বার বার যোগাযোগ ও কন্ট্রোল রুমের সঙ্গী হয়ে তিনি জনতার প্রত্যাশা পূরণের অঙ্গীকার করছেন, অথচ কি বিচিত্র সেই আশার জাল—ভাড়া করা সুরে কি সত্যিই দোলা খাবে সমাজের হৃদয়?
“জ্যোতিপ্রিয় मল্লিকের গ্রেফতারে নতুন পরকীয়া চক্রান্তের রহস্য, নন্দিনী বন্দ্যোপাধ্যায় ও জয়ব্রতের দ্বন্দ্বে রাজনীতির নাটকীয়তা”
জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের গ্রেফতারের পর নন্দিনী বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে তাঁর পরকীয়া নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে চাঞ্চল্য। নন্দিনীর স্বামী জয়ব্রত অভিযোগ উত্থাপন করেছেন, যেন রাজনৈতিক অঙ্গনে আবেগের রাজনীতি ও ব্যক্তিগত জীবন অঙ্গীভূত হয়ে একটি নাটকীয় কাহিনী তৈরি হয়েছে। আসলে, এই ঘটনাগুলি নেতৃত্বের সামর্থ্য, সামাজিক মূল্যবোধ ও সংবাদমাধ্যমের প্রতিচ্ছবির প্রতি এক গভীর প্রশ্ন তোলে। আমাদের সময়ের রাজনীতির অসারতা, যেন রবীন্দ্রনাথের সাহিত্যে প্রতিফলিত মানবিক নিষ্ঠুরতার চিত্রকল্প।
“পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক নাটক: দিলীপ ঘোষের ঘোষণায় আন্দোলন আর সরকারের পতনের প্রশ্নে জনতার রাতের জাগরণ!”
দিলীপ ঘোষের বক্তব্যে যেন হাওয়ার দোলায় উদ্ভাসিত হলো পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক নাটক। সরকারবিরোধী আন্দোলনের শুরুটা যেন এক অভিসন্ধির ফুল-ফোটায়, যেখানে সাধারণ মানুষের রাত জেগে আন্দোলন করা আন্দোলনের মুখপাত্র আর সরকারের পতনের ইচ্ছে খুঁজে বেড়াচ্ছে। সরকারের অদৃশ্য দূরদর্শিতার মাঝে সমাজের গুপ্তবাণী যেন চিহ্নিত করছে, প্রতিবাদে হয়তো হৃদয় গড়ায়, তবে নাকি সেইরকম গভীরতায়!
“মমতার চা প্রস্তাব ফিরিয়ে, ডাক্তারদের উষ্ণ বিরোধ: রাজনৈতিক আলাপের চালে সঠিক পথ খুঁজছে সমাজ?”
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের চায়ের প্রস্তাব মুচকি হাসি ফুটিয়েছে জুনিয়র ডাক্তারদের মুখে, যেন শাসনের কোমলতা আর কঠোরতা উভয়ের একটি অভিনব খেলা। অনশনরতদের দিকে নির্দেশ করে উল্টোতরঙ্গের আভাস দিলেন, যেন রাজনীতির চায়ের কাপটি খালি। এই তর্কবির্তক সমাজের তৈরি বিদ্রূপ, যেখানে চিকিৎসার দাবি আর শাসনের স্বাদ একসঙ্গে মিশে গেছে।