গণতন্ত্র

“রাজনীতির পটভূমিতে আদিত্য গোলের ভূমিকা: বিদ্যুৎ বণ্টনে গণতন্ত্রের নতুন দিগন্ত”
সম্প্রতি আদিত্য গোল রামকৃষ্ণ মিশনের প্রাক্তনীর লেখনীতে রাজনীতির গতি-প্রকৃতি আবারও প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে; বিদ্যুৎ বণ্টনের ইক্যুইটি নিয়ে আলোচনা যখন চরমে, তখন নেতাদের কার্যকলাপে জনমন ক্ষুব্ধ। ঐতিহ্যবাহী বাংলার এই নাট্যমঞ্চে, মঞ্চসজ্জা ও হালকা আলোচনায় সমাজের সংকট যেন গাঢ় হয়ে উঠছে।

শুভেন্দুবাবুর আক্রমণ: স্বচ্ছতার অভিযোগে সরকারি অফিসারদের বিরুদ্ধে ইলেক্টোরাল বন্ড তদন্তের দাবি!
শুভেন্দুবাবুর বলা কথায় যেন রাজনীতির নাটকের পাতা উল্টে যায়। 'ড্যামেজ রিপেয়ারিংয়ের' অপচেষ্টায় অভিযুক্ত নেতার স্ববিরোধিতার কাহিনী আজকালকার গণতন্ত্রের এক বিরল প্রতিচ্ছবি। স্বচ্ছতার দাবিতে উঠে এসেছে স্রোতের বিপরীতে থাকা IPS অফিসারদের রাতারাতি কীর্তির এক ধরনের অন্ধকার। এই নগ্ন সত্য প্রকাশ্যে এলে হয়তো সমাজের মননই বদলে যাবে, নাকি শুধুই জলের ওপরের ছায়া থাকবে?

বোলপুরে পুলিশের নৃশংসতা; কিশোরের মূত্রনালি ফেটে হাসপাতালে ভর্তি, স্বজনদের অভিযোগ প্রশ্ন তুলেছে আইন শৃঙ্খলার।
বোলপুরের এক কিশোরের উপর পুলিশের পৈশাচিক অত্যাচার, যেখানে নীরব সরকার প্রাসাদের অন্ধকারে লুকিয়ে থাকে, সমাজ ব্যথিত—শুধু শাসকের খুঁত প্রকাশের নয়, বরং মানবিকতার মৃত্যুতে। চিকিৎসকেরা বলছেন, মূত্রনালির ক্ষত, কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, আমাদের স্বাস্থ্য এবং নিরাপত্তা কার হাতে? সমাজে যে অসন্তোষ বেড়েই চলছে, তা যেন গোপাল বাগদির দাবির মতো, সুগোপনে রেখে দেওয়ার জন্য প্রস্তুত।

বেলডাঙায় উত্তপ্ত পরিস্থিতি: মমতার আত্মগোপন ও হিন্দুদের টার্গেট করার অভিযোগে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা প্রশ্নবিদ্ধ!
পশ্চিমবঙ্গের বেলডাঙায় পরিস্থিতির উত্তাপ যেন অগ্নি-মুঠির ছোঁয়ায় ধরেছে, যেখানে চার জেলায় ইন্টারনেটের আঁধার। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আত্মগোপনে, আর রাজ্যের পুলিশ যেন একদিকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্দেশে প্রহরী, অন্যদিকে হিন্দুদের বিরুদ্ধে উসকানির দায় ভাবছে। এই গণ্ডগোলের ভীড়ে সমাজের হৃদয় কি খুঁজে পাবে শান্তির সুর?

অভিষেকের অফিসে সুশান্তের গোপন বৈঠক, রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন জল্পনার জন্ম!
গতকাল সন্ধ্যায় ক্যামাক স্ট্রিটে সুশান্তের অভিষেকের অফিসে প্রবেশ এবং বের হওয়ার ঘটনাটি একটি রাজনৈতিক নাটকের অংশ। পূর্ববতী সভার দানা থেকে বেরিয়ে আসা এই তৎপরতা যেন সমাজের মনের অন্ধকারে আলো ফেলার চেষ্টা। সুশান্তের মুখে বিব্রত নিঃশ্বাস, অভিষেকের অভিধানে ক্রমবর্ধমান দম্ভ, এই সবই আমাদের রাজনৈতিক বাস্তবতার গোলকধাঁধার অঙ্গীকার—সমসাময়িক শাসন ব্যবস্থার অঙ্গীকারের চেয়ে বেশি বোধ এবং কম ক্রোধের সংকেত।

কলকাতা পুলিশের মমতার প্রতি আনুগত্য: তৃণমূলের নিরাপত্তা সংকটে বাড়ছে সমালোচনা!
কলকাতার চিকিৎসা কলেজের ঘটনার তদন্তে পুলিশ বেদের ঘর, মমতার প্রতি আনুগত্যে এত্ত দূর গিয়েছে যে, তৃণমূলের নেতারাও নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন। জনস্বার্থের বুর্জোয়া নাটকের মাঝে, সাধারনের নিরাপত্তা হারিয়ে গেছে। এমন পরিস্থিতি, যে গদি ও গণতন্ত্রের চরিত্রে খোঁজে ফিরছে মানুষ, কিন্তু কোথাও নেই সূর্যের রেখা।

রাজ্যে হিংসা বৃদ্ধির মধ্যে পুলিশের নীরবতা, বিরোধী নেতার কঠোর সমালোচনা!
বিজেপির নেতা মঙ্গলবার একটি সাংবাদিক বৈঠকে রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় হিংসার অভিযোগ উত্থাপন করে বলেছেন, আক্রান্ত হচ্ছে নিরপরাধ মানুষ, আর পুলিশ মোকাবেলায় বিমূঢ়। রাজনীতির এই নাটকীয়তায় মনে হচ্ছে, গণতন্ত্রের মূলনীতি কোথাও হারিয়ে গেছে, আর ক্ষমতার খেলা চলছে নাটকের পর নাটক, যেখানে মানুষের জীবন কেবল মুখরোচক চিন্তার অংশ।

কলকাতা পুলিশের নতুন উপকরণ কেনার সিদ্ধান্ত: ঝড়ের পরে শান্তি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা কি সফল হবে?
ঝড়ের পরে কলকাতা পুলিশ চ procurement-এর তালিকায় নতুন উপকরণ যুক্ত করছে, যেন বৃষ্টির বিদ্রূপে মুনাফার খেলা শুরু হয়েছে। এই সংকট-পরবর্তী ক্রয়ের মধ্যে governance-এর খবরদারি ও নেতাদের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে। জনসমর্থন কি সত্যিই ফলপ্রসূ, নাকি আরেকটি রাজনৈতিক খেলা? সমাজের আবেগকে দায়িত্বশীলতার পর্দায় ঢেকে রাখতে গিয়ে, আগামী দিনের শাসন কী রূপ নেবে, সেটাই এখন বড় প্রশ্ন।

“রাসের শোভাযাত্রায় বিপত্তির মাঝে শাসক দল ও নেতাদের দ্বন্দ্ব; পুণ্যভূমির চেতনা নষ্টের আশঙ্কা!”
রাসের শোভাযাত্রার আবহে যখন আনন্দের ধূমধামে চারপাশ রঙিন, সেই লাস্যে ভস্মীভূত হচ্ছিল বড় শ্যামা মা। রাজনীতির সুরে সুর মিলিয়ে নেতারা নিপুণ, কিন্তু বিপদের সঙ্গে ক্লান্তি লুকিয়ে। জনতার চোখে প্রশ্ন, উচ্চারণে বিদ্রূপ, কবে শেষ হবে এই অসংগঠিত সমাবেশ? সবার মনে, কেবল ভাস্বীভূতির দিকে পদার্পণের প্রত্যাশা।

“তৃণমূল কাউন্সিলরের নিখোঁজি: রাজনীতির নাটকে আত্মহত্যার নায়ক হয়ে উঠলেন? সমাজে কি এখনো আছে দায়িত্ববোধ?”
একজন তৃণমূল কাউন্সিলর ফিরে এলেন নিখোঁজ হওয়ার পর, কিন্তু ধূসর বাস্তবতার কাছে আত্মত্যাগের যে নাটক শুরু হয়েছিল, সেই নাটকটি শেষ হলো মিলনের পরই যেন। ঝুলন্ত দেহের পটভূমিতে লুকিয়ে রইল প্রশ্ন—গণতন্ত্রের এই গভীরে কি শুধুই শূন্যতার প্রলেপ? কিংবা মানুষের নিরাপত্তায় অবহেলা, যা আজকের রাজনীতির প্রতিচ্ছবি?