গণতন্ত্রের সংকট
“রাজনীতির বিষাক্ত কুয়ো: মেডিক্যাল কলেজের হত্যাকাণ্ডে তৃণমূলের উত্তর—সম্প্রদায়ের স্বার্থ ও নারী সুরক্ষার দায়িত্ব!”
জনতার চার্জশিট কর্মসূচিত এক মহিলা আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ ও হত্যার কথা বললেও, তৃণমূল সমর্থকরা সেই বক্তব্যে কটাক্ষ করেছেন। এই ঘটনার মাধ্যমে সমাজের গভীর খারাপ প্রভাব ও রাজনৈতিক নেতৃত্বের অযোগ্যতা আরও স্পষ্ট হলো, যখন মৌলিক মানবতার প্রশ্নে কণ্ঠস্বরগুলি যেন বেঁচে থাকার জন্য একটি সভ্য সমাজের খোঁজেই।
“পুলিশের নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ: বিজেপি সাংসদ ও তৃণমূল সমর্থকের দ্বন্দ্বে নড়েচড়ে উঠছে রাজনীতির চিত্র”
বর্তমান রাজনৈতিক দৃশ্যপটে বিজেপি সাংসদের অভিযোগ ও এক পুলিশকর্মীর প্রকাশ্য তৃণমূল সমর্থনের কথা সুকান্তের নৈতিকতায় সংক্রান্ত প্রশ্ন উঠিয়াছে। এভাবে গবর্ণেন্সের নিরপেক্ষতা নিয়ে আলোচনা চলতে থাকায়, সমাজের চেতনায় একটি নাটকীয় পরিবর্তন সংঘটিত হচ্ছে, যেখানে নেতাদের কর্মকাণ্ড নতুন সিগন্যাল হাজির করছে। সত্যিই, এই নাট্যসংগীতের কৌতুক দেখে সমাজের মানুষ হাসছেন, নাকি কাঁদছেন?
শাসনের অন্ধকার: ২২০টি ভুয়ো অ্যাকাউন্টে সরকারের প্রকল্পের টাকা পাচারের ঘটনা, জনগণের আস্থা হারাতে শুরু করেছে কি ক্ষমতাসীনরা?
রাজ্যের শাসকদের এক অদ্ভুত নাটকে, সাম্প্রতিক তদন্তে জানা গেছে, হ্যাকাররা সরকারি পোর্টালের তথ্য পাল্টে ফেলেছে, ফলে ২২০টি ভুয়ো ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট চিহ্নিত করা হয়েছে। এই ঘটনায় সদ্য ফ্রিজ করা ৮৪টি অ্যাকাউন্ট যেন টাকার পাহাড়ের ওপর বসে থাকা শাসকদের জন্য এক নির্মম আয়নায়। বাহবা, সত্ত্বেও জনসাধারণের মুখোমুখি প্রশ্নগুলোর পত্তন কেন হচ্ছে, সে কথা তো আর কেউ শোনে না।