কলকাতা পুলিশ
কলকাতা পুলিশের নতুন উপকরণ কেনার সিদ্ধান্ত: ঝড়ের পরে শান্তি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা কি সফল হবে?
ঝড়ের পরে কলকাতা পুলিশ চ procurement-এর তালিকায় নতুন উপকরণ যুক্ত করছে, যেন বৃষ্টির বিদ্রূপে মুনাফার খেলা শুরু হয়েছে। এই সংকট-পরবর্তী ক্রয়ের মধ্যে governance-এর খবরদারি ও নেতাদের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে। জনসমর্থন কি সত্যিই ফলপ্রসূ, নাকি আরেকটি রাজনৈতিক খেলা? সমাজের আবেগকে দায়িত্বশীলতার পর্দায় ঢেকে রাখতে গিয়ে, আগামী দিনের শাসন কী রূপ নেবে, সেটাই এখন বড় প্রশ্ন।
“কলকাতা পুলিশ ‘কুণাল অস্ত্র’ ব্যবহারে, তরুণ চিকিৎসক ধর্ষণ ও খুনে রাজনৈতিক চাপের ছায়া!”
কলকাতা পুলিশের কুণাল অস্ত্রের ব্যবহার, যেন পুরনো দিনের কাহিনী আবার ফিরে এসেছে, তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ এবং হত্যার মামলায় জনমনে হতাশার সাগর। সরকারের শাসনে মানবিকতার সংকট ফুটে উঠছে, আর প্রতিবাদের আওয়াজ চাপা পড়ছে যেন রবীন্দ্রনাথের গীতিতে—"দেখাও ঠাহর, যদি মোর কান্না শুরু হয়।" সত্যি কি বেঁচে থাকার অধিকারও এখন প্রশ্নবিদ্ধ?
“কলকাতা পুলিশের গার্ডরেল প্রস্তাব: নিরাপত্তার নতুন দিশা, নাকি শুধুই রাজনৈতিক নাটক?”
কলকাতা পুলিশের মতে, স্থায়ী গার্ডরেল দুর্ঘটনা এড়ানোর জন্য আদর্শ সমাধান, অথচ ৪ নম্বর ব্রিজের ফুটপাতে প্রাথমিক পরীক্ষার পরেও সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর কাজ চলছে। রাজনীতি হলো এক উল্কাপিণ্ড, যেখানে জনগণের নিরাপত্তা আর নেতাদের সরকারি অঙ্গীকার মাঝে ক্ষীণ রেখা দীর্ঘায়িত হচ্ছে—এতে জনগণের সুরক্ষা না, বরং প্রতিবন্ধকতা বাড়ছে।
কলকাতা পুলিশের নারীকনস্টেবল নিয়োগ: নতুন প্রজন্মের নারী শক্তির প্রবেশ ও রাজনীতির নাটকীয় পরিবর্তন!
গোটা সমাজে নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে যারপরনাই কথা হচ্ছিল, সেই প্রেক্ষাপটে কলকাতা পুলিশের ৭৭৩ জন মহিলা কনস্টেবল এখন মাঠে। প্রশিক্ষণের মঞ্চে গড়া, এই নারী শক্তির থানায় পোস্টিং কেমন হবে, সেটাই এখন ভবিষ্যতের জল্পনা। কর্তব্যপালনের আড়ালে কি শক্তি আর দায়িত্বের আসল চিত্র ফুটে উঠবে?
কলকাতা পুলিশের ‘বাজির লীলায়’ নিয়ম-কানুনের ছদ্মাবরণে কী অসম্পূর্ণতা ঢাকার চেষ্টা?
আগামী শুক্রবার কলকাতা পুলিশের উদ্যোগে শহরে চারটি বৈধ বাজি বাজারের আয়োজন, যা দেখে মনে হচ্ছে, প্রশাসনের সঙ্কটময় মূহুর্তে নিতান্তই কৌশলগত এক পদক্ষেপ। বাজির প্রকৃতি পরীক্ষা করে যে ঘোষণার প্রতিশ্রুতি, তা যেন রাজনৈতিক নাটকে নতুন উন্মাদনা; কোথায় গিয়েছে মানুষের নিরাপত্তা ও স্বাচ্ছন্দ্যের খোঁজ? লালবাজারের ব্যস্ততায় সমাজের সত্য টিকে থাকবে নাকি রাষ্ট্রের আইনই একরকম উদাসীনতায় ধীরে ধীরে খসে যাবে?