উন্নয়ন প্রকল্প

২৫০০ কোটি টাকার ঋণে পশ্চিম চৌবাগার নিকাশা ব্যবস্থার উন্নয়ন, রাজনৈতিক মন্তব্য ও জনমত নিয়ে তোলপাড়
পশ্চিম চৌবাগা থেকে বেহালা পর্যন্ত অঞ্চলের জন্য নিকাশা ব্যবস্থার উন্নয়ন প্রকল্পে ২৫০০ কোটি টাকার এডিবি ঋণ, যেন এক মুর্ছনার সুরে যোগানদার বনাম ভোক্তার পালা। নেতাদের প্রতিশ্রুতি যেন ডাকের দায়িত্ব, কিন্তু বাস্তবতা কী? সমাজের স্তব্ধ মুখের মাঝে, কি তবে আমরা কেবল ব্যবস্থা নিয়ে তর্কে শাস্তি পেতে চাই?

আর্থিক বছরের জন্য সাংসদদের পাঁচ কোটি টাকা বরাদ্দ: উন্নয়ন না দুর্নীতি, জনমনে শঙ্কা!
বাংলা রাজনীতির মঞ্চে সাংসদদের পাঁচ কোটি টাকা নিয়ে কারবার যেন এক অভিনব নাটক। বছরের পর বছর তারা এলাকাবাসীর স্বপ্নে জল ঢেলে নতুন উন্নয়নের ললিত গাথা গঠন করেন, কিন্তু বাস্তবে সেই টাকার পরিবর্তে শুধুই নিদর্শন—সময়ের ব্যর্থতা। জনগণের কান্না কি কখনো শুনবে তাদের অশ্রুত পুঁটলি?

তৃণমূল সুপ্রিমোর নির্দেশে বিধায়কদের জনসংযোগ বাড়ানোর চাপ, উন্নয়ন প্রকল্পে সবার অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিতের আহ্বান
তৃণমূল সুপ্রিমো বিধানসভা নির্বাচনের আগে দলীয় শৃঙ্খলায় জোর দিয়ে বলছেন, ‘জনসংযোগ বাড়াও’। উন্নয়ন প্রকল্পের অভাবে কেউ যেন পিছিয়ে না পড়ে, সেই চেতনায় সভ্যতার উন্নতি। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে, নেতাদের জাঁকজমক সভাতে কি সত্যিই জনগণের কণ্ঠস্বর শোনা যাবে, নাকি শুধুই আত্মপ্রসাদ?

“কলকাতাকে বারাণসী সড়কের সাথে যুক্ত করতে নতুন সেতুর খোঁজ, রাজনৈতিক মহলে কাড়াকাড়ি ও জনভারতী!”
বিদ্যাসাগর সেতুর পর কেবল আরেকটি সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন হয়েছে, রবীন্দ্র সেতু। সরকারের উন্নয়ন আর স্বপ্নের জালে নতুন সেতু কলকাতা-বারাণসী যোগাযোগে নয়া পথ উন্মোচন করতে যাচ্ছিল। তবে এ কি সত্যিই উন্নয়ন, নাকি রাজনৈতিক নাটকের আরেক অধ্যায়? বাংলার জনতার আবেগ কি কেবল এই ইটের পাঁজরে চাপা পড়ে যাবে, নাকি তাদের সচেতনতা দেশের ভবিষ্যত গড়ে তুলবে?