বৃদ্ধের অত্যাচারের অভিযোগে দীপায়ন সরকার বিরুদ্ধে থানায় বাবামার আসা, পুলিশের হস্তক্ষেপে নতুন সংকটের সৃষ্টি।

NewZclub

বৃদ্ধের অত্যাচারের অভিযোগে দীপায়ন সরকার বিরুদ্ধে থানায় বাবামার আসা, পুলিশের হস্তক্ষেপে নতুন সংকটের সৃষ্টি।

রাজনীতির ভেতর যেন এক চিরন্তন নাটক, যেখানে বৃদ্ধ বাবা-মার অভিযোগের পর দীপায়ন সরকারের বিরুদ্ধে অত্যাচারের হুঙ্কার উভয়পক্ষেরই মুখোশ খুলে দেয়। বারাসত থানার অফিসার দুধ কুমার মণ্ডলের উপস্থিতিতে যে দুঃখ-কষ্টের পালা শুরু হয়, সেখানে ন্যায়-নীতি আর মানবতা যেন গলিত হচ্ছে, রঙ্গমঞ্চে কেবল ক্ষমতার অসৎ অভিনয়। জনতার হতাশার প্রতীক হয়ে দাঁড়ায় এ ঘটনা, যা প্রমাণ করে, নির্মম রাজনীতির চাঁদে আজও ছায়া পড়ছে।

বৃদ্ধের অত্যাচারের অভিযোগে দীপায়ন সরকার বিরুদ্ধে থানায় বাবামার আসা, পুলিশের হস্তক্ষেপে নতুন সংকটের সৃষ্টি।

  • মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাংলাদেশে রাষ্ট্রসংঘের বাহিনী পাঠানোর দাবি, ইঙ্গিত সংঘাতের এবং ইউনুসের সরকারের অক্ষমতার দিকে – Read more…
  • শিক্ষার্থীদের খাবারে ডিমের দাম বৃদ্ধি, সরকারের বরাদ্দে ঘাটতি ও শাসনের অক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে সমাজ – Read more…
  • বিচারপতি সূর্যকান্তের মন্তব্য: আদালতে কর্মসংস্কৃতি প্রয়োজন, রিপোর্ট জমা না হওয়ায় চাঞ্চল্য! – Read more…
  • ধর্না মঞ্চে বিধায়ক লাভলি মৈত্রের কুরুচিকর মন্তব্যে উত্তাল সোনারপুর, তৃণমূলের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে – Read more…
  • পুলিশের হাতে গ্রেফতারি: জনগণের নিরাপত্তা বা শাসনের ফালতু ব্যবহার? – Read more…
  • নাগরিক জীবনের বাস্তবতা: দীপায়ন সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ

    সম্প্রতি, বারাসতের একটি ঘটনায় সমাজে অশান্তি সৃষ্টি হয়েছে। অভিযুক্ত, দীপায়ন সরকার, যার বিরুদ্ধে বৃদ্ধ বাবা-মা অত্যাচারের অভিযোগ জানাতে পুলিশে গিয়েছেন। এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে, পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়, যেখানে অফিসার দুধ কুমার মণ্ডল উপস্থিত ছিলেন। এই ঘটনার মাধ্যমে নাগরিক জীবনের অন্ধকার দিকগুলোর প্রতিচ্ছবি ফুটে ওঠে।

    বৃদ্ধ দম্পতির চোখের জল

    দুই বৃদ্ধ বাবা-মার দাবি, তাঁদের সন্তানই আজ তাঁদের বিরুদ্ধে অত্যাচার করছে। সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ের যুগে,Such a tragic situation is indeed heartbreaking. আমরা কি সেই আদর্শ পরিবারগুলো হারিয়েছি, যেখানে মা-বাবা সম্মানের অধিকারী ছিলেন? আমাদের সমাজের কণ্ঠস্বর কোথায়? এই অমানবিকতার কারণ খুঁজে বের করা প্রয়োজন।

    পুলিশের ভূমিকা: সহানুভূতি না প্রশাসনিক দায়িত্ব?

    বারাসত থানার পুলিশ, যাঁরা সাধারণত অপরাধ রোধে কার্যকর, কি এখন মানবিক ভারসাম্যের লড়াইয়ে রয়েছেন? অফিসারের সহানুভূতির অভাব আমাদের প্রশ্ন করতে বাধ্য করে: রাষ্ট্র কি সত্যিই মানুষের পাশে আছে? দুধ কুমার মণ্ডল কি এ সমস্যার সমাধান করবেন, নাকি কেবল মৌলিক দায়িত্ব পালন করবেন? প্রশাসনের ভূমিকা কি কেবল দায়বদ্ধতা, নাকি এটি একটি বড় সমস্যা?

    গভীর চিন্তা: সমাজের আজকের বাস্তবতা

    আমরা কোথায় যাচ্ছি? যখন পরিবারই অস্থির, সমাজের অবস্থা কেমন? রাজনৈতিক নেতারা কি সতর্কতা নিয়েছেন? অধিকার ও দায়িত্বের সংঘাত কি এখন সাধারণ? এ সব প্রশ্ন আমাদের সমাজের গভীরে প্রবেশ করছে। রাজনৈতিক পরিকল্পনার অন্ধকারে, নাগরিক জীবনের সংকট সমাধানের সাহস কি আমাদের নেতাদের আছে?

    মিডিয়ার ভূমিকা: প্রতিফলন বা অন্ধকার

    মিডিয়া এইসব ঘটনার গুরুত্ব বোঝে, কিন্তু তারা কি সত্যি বৃদ্ধ বাবা-মার কথা প্রকাশ করে? অথবা তারা হিন্দি সিনেমার মতো নাটকীয় কাহিনীর প্রতি আকৃষ্ট? আমাদের সংবাদ মাধ্যমের দৃষ্টি কখনও কখনও আমাদের সমাজের প্রতিফলন।

    উপসংহার: পরিবর্তনের সময়কাল

    এমন ঘটনার প্রতিফলন আমাদের একটি বার্তা প্রদান করে: আমাদের আন্দোলন গড়তে হবে। দীপায়ন সরকারের বিরুদ্ধে বৃদ্ধ বাবা-মায়ের অভিযোগ কি শুধুমাত্র একটি ঘটনা, না কি এটি সমাজের একটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা? আমাদের চেতনাকে স্পষ্ট করতে হবে যেন আমরা এই ঘটনার মধ্য দিয়ে শিক্ষা নিতে পারি।

    মন্তব্য করুন