কলকাতা শাখার ভাইস প্রেসিডেন্ট রাধারমন দাসের অভিযোগ, মহম্মদ ইউনূসের অন্তবর্তী সরকার পদ্মাপারে শান্তি ফিরিয়ে আনতে ব্যর্থ হয়েছে, যেখানে রাজনৈতিক অস্থিরতা জাঁকিয়ে বসেছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ফোন করেছেন, তবে ভারত-বিরোধী মন্তব্যের ঢেউয়ে ঈসকন আক্রান্ত। রাজনীতির অনুরাগে বিক্ষুব্ধ সমাজ, যেন ইতিহাসের মঞ্চে ন্যায়ের দাবিতে নৃত্যরত এক নির্বাক নাট্যশিল্পী!
রাজনৈতিক উত্তেজনা: ইসকন ও মহম্মদ ইউনুসের অন্তবর্তী সরকার
কলকাতা শাখার ভাইস প্রেসিডেন্ট রাধারমন দাসের সাম্প্রতিক মন্তব্য ইসকনকে আবারও আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে নিয়ে এসেছে। তিনি বলেছেন, “ইসকনকে লক্ষ্যবস্তু করা হচ্ছে ওপারে।” তাহলে কি রাজনীতির এই দ্বন্দ্বে পবিত্র গীতার আদর্শগুলো রক্ষা পাচ্ছে না? ধর্ম এবং রাজনীতির এই সংঘাতে কি নতুন কিছু ঘটতে চলেছে?
শান্তি ফিরিয়ে আনার চ্যালেঞ্জ
মহম্মদ ইউনুসের অন্তবর্তী সরকার পদ্মাপারে শান্তি প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থ হয়েছে, এমন অভিযোগ তুলেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ফোন কলের প্রেক্ষাপটে। এটি কি শুধুই রাজনৈতিক আলাপ, নাকি এর মধ্যে গোপন কোনো অর্থ রয়েছে? রাধারমন দাস এই প্রসঙ্গে প্রশ্ন করেছেন, “এখন পরিস্থিতি অত্যন্ত ভয়াবহ।”
ভারত-বিরোধী মন্তব্যের প্রভাব
রাজনীতির মঞ্চে নতুন যোগ্যতা দেখা যাচ্ছে; ভারত-বিরোধী মন্তব্যগুলি যেন নতুন এক ঠেলায় পরিণত হয়েছে, যেখানে ইসকন আক্রান্ত হচ্ছে। রাজনৈতিক বক্তৃতার এই মন্তব্যগুলো সমাজের একটি বিশাল অংশের মনোভাবকে প্রভাবিত করছে। তবে কি রাজনীতিতে স্বার্থসিদ্ধির প্রবণতা আমাদের মানবিক মূল্যবোধকে ক্ষুণ্ণ করছে?
গভীর সমাজের প্রভাব
ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, এবং আধুনিক রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র—এই তিন উপাদান একযোগে কাজ করছে। সামাজিক মিডিয়া ও সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যগুলো জনমনে কেমন প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করছে? সামাজিক পরিবর্তনের প্রচেষ্টা অনেক ক্ষেত্রেই হাস্যকরভাবে প্রতিভাত হচ্ছে। রাজনৈতিক উত্তেজনা আমাদের চেতনার গভীরতার দিকে কি ঠেলে দিচ্ছে?
শেষকথা
এই সংকটের মাঝে প্রশ্ন ওঠে—আমরা কি শুধুমাত্র রাজনৈতিক নাটকের দর্শক থাকবো, নাকি নিজেদেরও এই যুদ্ধে সামিল করবো? রাধারমন দাসের মতো কিছু কণ্ঠ যখন সমালোচনার আওয়াজ তুলছে, আমাদের কি তা লক্ষ্য করা উচিত? বর্তমান পরিস্থিতিতে গভীর চিন্তা ও সমালোচনা না করে কি আমরা সত্যিটিকে আরো বিভ্রান্ত হতে দেবো? রাজনীতি, ধর্ম, এবং সমাজ নিয়ে চিন্তা করার সুযোগ ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে।