News
কৃতি ছত্তিশগড়ের শিল্পীদের জীবন বদলানোর পথে, চলচ্চিত্রের জিলাটিতে স্থান পেলেন হস্তশিল্পের সম্মান!
অভিনেত্রী কৃতিকা কামরা স্থানীয় শিল্পের revival-এ কাজ শুরু করেছেন মা’র সাথে মিলে। তিনি বানালেন 'সিনাবার' নামে একটি ফ্যাশন উদ্যোগ, যা চাঁদেরী অঞ্চলের দক্ষ তাঁতিদের কাজকে সম্মানিত এবং প্রচারিত করবে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে তিনি শিল্পীদের সার্বিক উন্নয়ন ও গর্ব ফিরিয়ে দিতে চান, যাতে লোকাল আর্ট ফর্মগুলি নতুন করে পুনর্জীবিত হয়।
“যুদ্ধ ২-তে বিপজ্জনক ব্যাটল: Jr NTR-এর একক যুদ্ধে নতুন মাত্রা, বলিউডের চিত্রনাট্যে ক্ষমতার নতুন রূপ!”
বলিউডের 'ওয়ার ২' নিয়ে আগ্রহ বাড়ছে, দর্শকরা অপেক্ষা করছেন অনবদ্য অ্যাকশন দৃশ্যের জন্য। জুনিয়র এনটিআর-এর একক লড়াই ৪০ জন সম্মুখীনতার কাহিনি তুলে ধরবে, যা চরিত্রটির শক্তিমত্তা প্রকাশ করবে। পরিচালক আয়ান মুখার্জির দৃষ্টিভঙ্গি ও চিত্তাকর্ষক কোরিওগ্রাফি, সিনেমার সাম্প্রতিক ট্রেন্ডের সাথে সম্পর্কিত করে, একটি নতুন অভিজ্ঞতা প্রদানের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে। তবে, প্রশ্ন অবশিষ্ট থাকে – এই উন্নয়নের মধ্যে কি আসল গল্প বলার ক্ষমতা হারিয়ে যাচ্ছে?
“ট্রেনে টিকিটের বাধা, রাজনৈতিক পাটের খেলা ও জনতার চাহিদার দোলাচলে রাষ্ট্রের নাটকীয় মুখোশ”
মুম্বই মেল থেকে শুরু করে দার্জিলিং মেল—ভারতীয় রেলযাত্রায় আসনের জন্য অনুরাগীদের হাহাকার যেন এক অদ্ভুত রাজনৈতিক নাটক। হাওড়া–নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে অতিরিক্ত যাত্রীর চাপ, সম্প্রদায়ের অভাবনীয় দাবি এবং সরকারের গবর্নেন্সের অক্টোপাসের মতো স্পর্শকাতর অঙ্গভঙ্গি, সবই প্রমাণ করে যে নাগরিকের জীবন যেন এক অচ্ছুত বিষয়ে পরিণত হয়েছে। পূর্বের রাজনৈতিক নবীন মন্ত্রীদের নেতৃত্বে স্বাধীনতার স্বাদ দীর্ঘায়িত হলেও, মানুষের মনে প্রশ্ন—এই যাত্রা কি সত্যিই উদ্দেশ্যসিদ্ধ হবে?
বলিউডের পালা: সালমান খানের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ, “সিকন্দর” সিনেমার শুটিং অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত!
সলমন খানের আসন্ন সিনেমা 'সিকন্দর' নিয়ে উত্তেজনা থাকলেও, বাবার হত্যার পর তার পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। অভিনেতার শুটিং স্থগিত হয়ে গেছে, যা প্রমাণ করে বলিউডে সেলিব্রিটিদের জীবন কতটা সামগ্রিক নিরাপত্তা এবং মানসিক চাপের সাথে জড়িত। সিনেমা শিল্পের এই সংকটের মধ্যেই, সলমনের নিরাপত্তা আবারও প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে, এবং এমন পরিস্থিতিতে সিনেমার ভবিষ্যৎ ও গল্প বলার প্রক্রিয়া নতুন স্তরে পৌঁছেছে।
“মেয়ের প্রেম, মায়ের অস্বীকৃতি: প্রেমের প্রাসঙ্গে রাজনীতির মায়াজাল এবং সমাজের অগ্রগতির অন্ধকার চিত্র”
রাজনৈতিক পরিচ্ছদে কঠোর মা-মেয়ের দ্বন্দ্ব যখন প্রেমের অঙ্গনে প্রসারিত হয়, তখন দেখা যায় সমাজের নৈতিকতার চাঁদের মুখ। বিবাহবিচ্ছেদ থেকে শুরু করে প্রেমের আবেগ, এসবই যেন রাষ্ট্রীয় দায়বদ্ধতার খ চরিত্রে নতুন নাটক। অধিকারে প্রস্তুত তরুণী, কিন্তু তাঁর প্রেয়সী ছেলের পছন্দ মা'য়ের। এখনও কি রাজনীতির মতোই, প্রেমের ক্ষেত্রেও আমাদের কাছে সিদ্ধান্ত নিতে অক্ষম নেতা-নেত্রীরা?
মেট্রোর সুড়ঙ্গ তৈরির মাঝে ধস, জনসাধারণের দুর্ভোগে প্রশাসনের যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে!
শিয়ালদা-এছপ্ল্যানেড মেট্রোর কাজ, যা একটি আধুনিকতার চিত্র তুলে ধরার মুখাপেক্ষী, সেই কাজেই যেন ধসের কাহিনী। একের পর এক বাড়ি ভেঙে পড়ে, পানি ঢুকে পড়ে সুড়ঙ্গ; এ তো এক ভ্রষ্টচারিতার চিত্র। প্রশাসনের সহিষ্ণুতার চিত্রে লুকিয়ে আছে মানুষের আতঙ্ক এবং অসহায়ত্ব। মুহূর্তে আস্থা ভেঙে, আলোচনায় এসেছে নেতৃত্বের দৃষ্টিভঙ্গি। সমাজের প্রতি ন্যায়বিচার, সচেতনতার দাবি, কিন্তু যেন আমাদের আলোচনার ডালি এখন শুধুই কৌতুক। কতদিন ধরে চলবে এই সময়ের গণ্ডগোল?
“তৃণমূলের জয় জোড়াল, বিজেপির ক্ষীণ কামড়; রাজনৈতিক নাটকে কী সত্যি, জনতার বিবেক কি মৃত?”
বাংলার রাজনৈতিক হাওয়া আবার বদলাচ্ছে, তৃণমূল উপ-নির্বাচনে সব আসনে জয়লাভ করে দাবি করছে, আরজি কর কাণ্ডের প্রভাব নেই সাধারণ মানুষের মনে। কিন্তু বিজেপির কামড় যেন এক বেদনাদায়ক বাস্তবতা, যা রাজনীতির নাটকে নতুন চরিত্রের সংযোজন ঘটাচ্ছে। কর্তৃত্বের এই খেলা, সমাজের গভীরতর রূপকে তুলে ধরছে, যেখানে জনগণের মনোভাব আর নেতাদের অনুপ্রেরণা একে অপরের সঙ্গে মেতে উঠে।
“ভারতের পতাকা নিয়ে বেড়ানো মৎস্যজীবীদের আটক: কি ভাবছে আমাদের সরকার?”
পরশু, ভারতীয় পতাকা নিয়ে মাছ ধরতে যাওয়া ৪৮ জন মৎস্যজীবী বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও কোস্টগার্ডের হাতে আটক হয়েছেন, একটাকে 'অনুপ্রবেশের' দৃষ্টান্ত হিসেবে দেখে। প্রশাসনের রক্ষাকবজ থেকে সমাজের গভীর জল পর্যন্ত এই ঘটনা যেন একটি আধুনিক নাটক, যেখানে জাতীয়তা ও স্বাধীনতার তর্কে মৎস্যজীবীর মাছ ধরার স্বাধীনতাই প্রশ্নবিদ্ধ। উচ্ছিষ্ট নীতির ঝলমলে পিঠে ক্রমাগত আটক, প্রশ্ন রাখে—কি নিদর্শন রেখে যাচ্ছে আমাদের জনতার খোঁজে?
“রাজনৈতিক নাটক: পশ্চিমবঙ্গে স্বাস্থ্যকেন্দ্রের সংখ্যা বৃদ্ধির মাঝেই NQAS-এর চ্যালেঞ্জ, কার দেখার পালা?”
পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্য পরিকাঠামোতে শাসকদল ও জনতার প্রতিফলন সুস্পষ্ট; ১২,৮৫৯টি হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রের মধ্যে মাত্র ৩,০৩৯টি NQAS দ্বারা প্রমাণিত। কাহিনির পেছনে কি রাজনীতির কূটকৌশল নাকি সমাজের স্বাস্থ্যকর প্রত্যাশার অভাব, বুঝতে যায় পাঠক। রাজনীতির নাট্যমঞ্চে কি উদ্বেগ নাকি আসন্ন পরিবর্তনের প্রতীক?
“শিলিগুড়ির নার্সিংহোমে অর্চনা থাপার মৃত্যু: সরকারী উদাসীনতায় প্রশ্নবিদ্ধ জীবন ও মৃত্যুর মূল্য!”
দার্জিলিংয়ের অর্চনা থাপার মৃত্যুর সংবাদ এক গভীর শোরগোল তুলেছে। শিলিগুড়ির নার্সিংহোমে কর্মরত এই মহিলার অকাল প্রয়াণ শুধুমাত্র এক individu-র দুঃখ নয়, বরং সমাজের ওপর শাসকদের অবহেলা ও দায়বোধের প্রশ্ন তোলে। কোথায় গেল প্রশাসনের মানবিকতা? সঙ্গীতের মতো সুরেলা অঙ্গীকার আর বন্ধুর এই রাজনৈতিক মেজাজ—সত্যিই কি অদৃশ্য?