News
‘ডাক্তারের ধর্মঘট: মানবতার নামে মৃত্যুর হুমকি, নেতাদের দ্বন্দ্বে কি পরিণতি হবে সমাজের?’
ডাক্তারদের ধর্মঘটের হুমকিতে রাজনীতির নাটকীয়তা আবারও উন্মোচিত হলো। দেবাংশু ভট্টাচার্যের মন্তব্যে মাওবাদী ও জুনিয়র ডাক্তারদের মধ্যে পার্থক্য খুঁজে পাওয়া দায়; প্রতিবাদের ধরণে যে অসংগতি, তা সমাজের স্বাস্থ্য ও সভ্যতার প্রতি এক কঠিন প্রশ্ন। চিকিৎসকদের দায়বদ্ধতা কি শুধুই রাজনৈতিক খেলা?
কলকাতার ডেঙ্গি: শাসকের থেমে থাকা পদক্ষেপে জনগণের জীবন ঝুঁকির মুখে!
প্রতি বছর কলকাতা এবং পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে ডেঙ্গির প্রকোপে আক্রান্তদের সংখ্যা বাড়ছে, যা সরকারের অসহায়ত্বের একটি দৃষ্টান্ত। রাজনৈতিক নেতারা প্রতিশ্রুতি দেন, কিন্তু সাধারণ মানুষের জীবনধারণের জন্য একটি কার্যকরী পদক্ষেপ কবে আসবে, তা অজানা। নাগরিকদের ক্ষোভ সত্ত্বেও, রাজনীতির ক্রীড়নকরা যেন শুধুই পর্দার ওপরে নিজেদের নাচের তাল ধরছেন।
“তৃণমূলের তোপ: বৈঠক ভেস্তে গেলে রোগীদের ক্ষতির দায় দেবাশিস-অনিকেতের মাথায়!”
তৃণমূলের কুণাল ঘোষের হুঁশিয়ারি যেন এক মহাকাব্যের নাট্যমঞ্চে বিরতির প্রহর, যেখানে নেতৃত্বের ব্যর্থতা রোগীদের জীবনকে সিনেমার মত করে তাচ্ছিল্য করে। বৈঠক ভেস্তে গেলে দেবাশিস হালদার ও অনিকেত মাহাতো যেন কাল্পনিক নায়ক হয়ে উঠবেন, কিন্তু প্রশ্ন রয়ে যায়, সমাজের এই রাজনৈতিক নাটক কাদের জন্য?
“গহজিনি ২: বলিউডের পুনঃরুত্পাদনের মাঝে সৃষ্টিশীলতার নতুন বাতাবরণ”
এবারের বলিউডে একটা নতুন গল্পের জন্ম হতে যাচ্ছে, যেখানে আমির খান এবং সুরিয়া দুজনেই "ঘাজিনী ২" নিয়ে উত্তেজিত। প্রযোজক অল্লু অরবিন্দের সঙ্গে আলোচনা চলছে, কিন্তু তাঁরা রিমেক হিসাবে চিহ্নিত হতে চান না। দক্ষিণী সিনেমার সঙ্গে প্যান ইন্ডিয়ার কনফ্লুইন্সে, দুই তারকার মিলন নতুন গল্পের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা চলছে, যা দর্শকদের মনে স্থায়ী ছাপ ফেলতে পারে। ছবির সময়সূচি সঠিক করা এবং সংস্কৃতির খাদ্যতালিকা নিয়ে বিজনেসের এই নতুন দিগন্ত মানসিকতার পরিবর্তন আনতে পারে।
বলিউডের সুরের নতুন অধ্যায়: অঞ্জুল গার্গের ৩০ কোটি টাকার অফিস, স্বপ্নের সত্যে পরিণত!
আনশুল গার্গ, প্লে ডিএমএফের প্রতিষ্ঠাতা, এই দীপাবলিতে ৩০ কোটি টাকায় মুম্বাইয়ের অন্ধেরিতে নতুন অফিস কিনেছেন, যা ভারতীয় সঙ্গীতের নতুন অধ্যায়ের সূচনা করল। তাঁর স্বপ্নের অফিস তথা ব্যক্তিগত রেকর্ডিং স্টুডিও বানিয়ে, গার্গ এখন তাকে আরও নতুন উচ্চতায় নিতে চান। ২০২৪ সাল তার জন্য ইতিমধ্যেই উল্লেখযোগ্য, কারণ তিনি সফল দুই গ্লোবাল কল্যাবোরেশন করেছেন, যা ভারতীয় সিনেমার সঙ্গীতের ভুবনে নতুন গতি আনছে।
‘অসুস্থ রোগীদের জন্য ডাক্তারদের আন্দোলন, অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের কটাক্ষে বামেদের দায়িত্বজ্ঞানহীনতার প্রকাশ’
অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় সুস্পষ্ট উচ্চারণে বলেছেন, রোগীরা হাসপাতালের দরজায় দাঁড়িয়ে অথচ ডাক্তারদের দায়িত্বজ্ঞানহীনতায় মুক্তির পথ খুঁজে পান না। অথচ, রাজনৈতিক মহলের টানাপোড়েনের মাঝে, কেউ যেন চেপে রেখেছে মানবিকতার চেতনা; বামেদের উদ্দেশ্যে ইশারা করে যেন তাঁর বাক্যটি সমাজের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছে, যেখানে সেবার নাম বিক্রি হয় ক্ষমতার বাজারে।
“হরর ছবির উন্মাদনা: PVR INOX এর হ্যালোইন ফিল্ম উৎসবে ভয়াবহতার মহাকাব্য!”
কলকাতার সিনেমা প্রেমীদের জন্য একটি নতুন আশার আলো, পিভিআর ইনোক্স শুরু করতে যাচ্ছে হ্যালোইন ফিল্ম ফেস্টিভাল। অক্টোবর ২৩ থেকে ৩১ তারিখে অনুষ্ঠিত এই উৎসবে দেখা যাবে ক্লাসিক ও আধুনিক ভৌতিক সিনেমাগুলি, যেমন "দ্য কনজুরিং", "স্ট্রি" ও "ভেদিয়া"। তবে প্রশ্ন উঠছে—বর্তমান বলিউড কি আসলেই দর্শককে ভয় দেখানোর মুন্সিয়ানা ধরে রাখতে পারবে? ফিল্ম শিল্পের এই পরিবর্তনশীল গতিতে, দর্শকদের চাহিদা ও অভিজ্ঞতা এক নতুন মাত্রায় পৌঁছাচ্ছে, যা সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রভাবকে নতুনভাবে চিহ্নিত করছে।
মিরির পুরোনো হেলিপ্যাডের সংস্কার: সরকারী পরিকল্পনা নাকি রাজনৈতিক নাটক? সমাজের জন্য কী বার্তা?
মিরির পুরনো হেলিপ্যাডকে নতুন করে সংস্কারের উদ্যোগে, জিটিএর পরিকল্পনায় সরকারের শ্রীবৃদ্ধির প্রতীক মেলে, কিন্তু বাস্তবে কি এটি শুধু যুক্তিহীন বিলাসিতা? জনতার কণ্ঠস্বর কি কেবল বাতাসে দাঁড়িয়ে থাকা পতাকা, নাকি শাসকদের গাফিলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদের গাঁথা? রাজনৈতিক নাটকের এই অতিথিশালায়, আমরা নতুন কল্পনায় অদৃশ্য নায়ক খুঁজে পাই।
বলিউডের ‘যুদ্ধ ২’-এ শাহরুখের ক্যামিও: দুই দিগন্তের দেখা, গল্পের চিত্রনাট্য বদলাবে?
বেশ কৌতূহল জাগানিয়া খবর এসেছে বলিউড থেকে! হৃত্বিক রোশনের প্রতীক্ষিত ছবি "War 2" তে শাহরুখ খানের ক্যামিও চরিত্রের গুজব শোনা যাচ্ছে, যা দু’টি বিশাল তারকার সংযোগ স্থাপন করতে পারে। যদিও প্রযোজনা সূত্রে এ খবর অস্বীকার করা হয়েছে, তবুও দর্শকদের মধ্যে উচ্ছ্বাস বাড়ছে। "War 2" শুধুমাত্র অ্যাকশন সিনেমার এক নতুন স্তর যোগ করবে না, বরং দর্শকদের মাঝে চরিত্র সংযোগের যে আবেগ তা নতুন মাত্রা দেবে। এসব গুজবের মধ্যেও যেভাবে বলিউডের আকর্ষণ এবং স্টার পাওয়ারের সমন্বয়ে কাহিনীর বুনন হচ্ছে, তা সমাজে সিনেমার প্রভাবক এবং পরিবর্তনশীল দর্শক ভাবনার দিকে ইঙ্গিত করছে।
“তরুণীর অগ্নিদগ্ধ ঘটনা: শাসনের অসার প্রতিফলন ও সমাজের দগ্ধ অনুভূতির নিরীক্ষা”
নরকীয় সকল ইচ্ছে থেকে দূরে, কিংবা রাজনীতির করুণ কাহিনী। তরুণীর মৃত্যু সৃষ্টির ক্রন্দন, যিনি জীবিত অবস্থায় আগুনে দগ্ধ হয়েছেন। রাজ্যের নিরাপত্তা প্রশ্নবিদ্ধ, অথচ মুখ্যমন্ত্রী ও নেতাদের গম্ভীর আলোচনা চলছেই। মানুষ কি দেখতে পাবে তাদের স্বপ্নের উষ্ণতা, নে চিৎকার আর বিষণ্ণতার মাঝে?