News
“মমতার চা প্রস্তাব ফিরিয়ে, ডাক্তারদের উষ্ণ বিরোধ: রাজনৈতিক আলাপের চালে সঠিক পথ খুঁজছে সমাজ?”
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের চায়ের প্রস্তাব মুচকি হাসি ফুটিয়েছে জুনিয়র ডাক্তারদের মুখে, যেন শাসনের কোমলতা আর কঠোরতা উভয়ের একটি অভিনব খেলা। অনশনরতদের দিকে নির্দেশ করে উল্টোতরঙ্গের আভাস দিলেন, যেন রাজনীতির চায়ের কাপটি খালি। এই তর্কবির্তক সমাজের তৈরি বিদ্রূপ, যেখানে চিকিৎসার দাবি আর শাসনের স্বাদ একসঙ্গে মিশে গেছে।
কংগ্রেসের সঙ্গে তৃণমূলের সম্ভাব্য জোট: বামেরা বোহেমিয়ান, শুভেঙ্কর প্রশ্নোত্তর কিংবা রাজনীতি!
বাংলার রাজনীতির মঞ্চে এখন বামে কংগ্রেসের দেখা হচ্ছে না, শুভেঙ্কর বাবুর সময়ের অভাব যেন সভাসদদের পিছুহটানো শত্রু। আসন রফায় আলোচনা তো দূরের কথা, কংগ্রেসের সঙ্গে তৃণমূলের জোটের সম্ভাবনাও উঁকি দিচ্ছে। এমন রাজনৈতিক নাটক থেকে মনে হচ্ছে, গদির প্রতি প্রতিযোগিতা আর জনগণের দুর্ভোগের মধ্যকার সম্পর্কটা যেন এক সার্থক হাসির খেলা।
রাজ্যে দুর্গাপ্রতিমার উপর হামলা: প্রশাসনের নীরবতা ও পুলিশির অগ্রাহ্যতায় সমাজের ক্ষতের প্রতিনিধি!
রাজ্যে দুর্গাপ্রতিমার অবমাননা এবং পুলিশের নীরবতা মিলেমিশে যেন এক অশনি সংকেত, যেখানে প্রশাসন প্রতিমা বিসর্জনের পর কাটার যন্ত্রের স্থান পায়। নেতার অভিযোগ, আচরণের এ বিপরীতে সমাজের মানবতা উদ্ভাসিত হতে ব্যর্থ হচ্ছে। সত্যিই, আমরা কি তথাকথিত গণতন্ত্রের রঙিন প্রদর্শনীতে ভুলে যাচ্ছি আমাদের মৌলিক অধিকার?
কোচবিহারে তৃণমূলের শক্তি, বিজেপির ভূষণ মোদক ও নিশীথ প্রামাণিকের নেতৃত্বের বৃত্তান্তে রাজনীতির নাটকীয়তা!
কোচবিহারের সিতাই বিধানসভা কেন্দ্রে তৃণমূল কংগ্রেসের সংগঠন যতই মজবুত হোক, বিজেপির ভূষণ মোদক ও নিশীথ প্রামাণিকের নেতৃত্বে নতুন ঢেউয়ের ছোঁয়া যেন রাজনীতির পালা বদল ঘটাতে চায়। একদিকে জয়ী বিধায়কের সাংসদ হওয়া, অপরদিকে বিক্ষোভের আড়ালে নতি স্বীকার; এ যেন রাষ্ট্রনীতি-সাত্ত্বিকের এক অমোঘ খেলায়। জনতার হৃৎস্পন্দন কি সত্যিই শুনতে পাচ্ছেন নেতারা, না কি শুধুই তৃণমূলে তাদের অভিমানই বাড়ছে? একথা ভাবতে হবে, কারণ আমরা যে দিকে এগোচ্ছি, সেখানে 'রাজনীতি' শব্দটির গায়ে আরও বেশি অসামাজিকতা চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
“সঞ্জয় রায়ের নামে সিবিআই চার্জশিট, নির্যাতিতার বাবা-মায়ের প্রশ্ন: একার কাজ নয়, কোথায় প্রশাসনের দায়?”
আরজি কর কাণ্ডে সিবিআইয়ের প্রাথমিক চার্জশিটে সঞ্জয় রায়ের নাম থাকলেও, নির্যাতিতার বাবা-মায়ের অভিযোগ নির্দেশ করে যে, অপরাধের পেছনে বৃহত্তর একটি নিন্দনীয় রাজনীতির হাত রয়েছে। আমাদের সমাজের অবক্ষয়ী চেহারা এটাই—একক অভিযুক্তের দোষারোপে গভীর সত্যকে আমরা ভুলতে বসেছি, যেন রাজনীতির লেইপজিগে মানবতা কর্ম আর মন্ত্রের শুদ্ধতা মাথা নিচু করে বসে।
“খবাবুন কা ঝামেলা: রোমাঞ্চের হাস্যরসের মাধ্যমে প্রেমের নতুন রূপ আর সচেতনতা অনুসন্ধান!”
জিও স্টুডিওস ও বাওয়েজা স্টুডিওস আবারও একসঙ্গে হাজির করছে "খোয়াবনের ঝামেলা", একটি ব্যতিক্রমী রোমান্টিক কমেডি। পরিচালক ড্যানিশ আসলামের এই ছবিটি আধুনিক প্রেমের জটিলতার মজার ও খণ্ডিত রূপ তুলে ধরবে, যেখানে প্রাথমিকভাবে পরিসংখ্যানবিদ যুবক প্রেমে ব্যর্থ হয়ে এক ঘরোয়া কোচের সাহায্যে নিজেকে খুঁজে পায়। ছবির মুখ্য অভিনেতা প্রতীক বাব্বার ও সায়নী গুপ্তের অভিনয় প্রতিশ্রুতিশীল, আর এর গল্প প্রেম ও অর্থের বিশাল দ্বন্দ্বকে একত্রিত করে। "খোয়াবনের ঝামেলা" চারপাশের সামাজিক বাস্তবতার প্রতি একটি চিন্তার উঁকি দেয়, যা বর্তমান প্রজন্মের প্রেম ও সম্পর্কের নতুন সংজ্ঞা খুঁজতে চেষ্টা করে।
“পাঠান: সিনেমার জাদু ও ভ্রমণের মেলবন্ধন, বাণিজ্যের সিংহাসন দোলানোর কাহিনী!”
শাহরুখ খান ও দীপিকা পাডুকোনের "পাঠান" সিনেমাটি আন্তর্জাতিক স্তরে বিশাল সাফল্য অর্জন করেছে। সম্প্রতি, এটি পেয়েছে IIFTC ট্যুরিজম ইমপ্যাক্ট অ্যাওয়ার্ড, যা সিনেমার পাশাপাশি ভারতের সংস্কৃতির বিশ্বব্যাপী প্রচারের গুরুত্বও তুলে ধরেছে। এই সাফল্য বোলিউডের জন্য নতুন লক্ষ্যের সৃষ্টি করেছে, নির্দেশ করে যে সিনেমাই পারে ভ্রমণ ও সংস্কৃতির সেতুবন্ধন তৈরি করতে।
“মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবসাদ: চিকিৎসকদের সঙ্গে ২ ঘণ্টার বৈঠকে প্রশ্ন, ‘আর কত কথা বলবে বাবা?'”
গতকাল নবান্নের সভাঘরে ২ ঘণ্টার দীর্ঘ বৈঠকের মাঝে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশ্ন, 'আর কত কথা বলবে বাবা?' যেন একটি রাজনৈতিক নাটকের সংলাপ। ৪৫ মিনিটের আলোচনা অতিক্রম করে দীর্ঘশ্বাসে অন্তর্নিহিত অসন্তোষ যেন জাগিয়ে তোলে। আমাদের সমাজে কথার ফেনা আর কাজের পণ্যবাহী গতিবিধি বিচারের জন্য যখন আলোচনার সময় ফুরায়, তখন নেতাদের কার্যক্রমের দ্বন্দ্বে জনমনের অনুরোধ কি কেবল তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়বে?
“বল্লি-ছবির চলন: মা-ছেলে রোশনদের যাত্রায় ২৫ বছরের আবেগ ও অনন্য উদযাপন!”
বধির গানের নেচে ওঠা: রোশান পরিবারের জীবন ও চলচ্চিত্রশিল্পের শিল্পতরঙ্গ বলিউডের উজ্জ্বল তারকা হৃত্বিক রোশানের নতুন ডকুমেন্টারি শো 'দ্য রোশানস' এখন জানুয়ারি ২০২৫ এ মুক্তির আশা, যা তার ৫০তম জন্মদিনকে সম্মানিত করবে। এই পরিবারের গভীর সত্তা এবং চলচ্চিত্রের নেপথ্য বিষয়গুলি উন্মোচনের পাশাপাশি, সেলিব্রিটি সাক্ষাৎকারে তুলে ধরা হবে চলচিত্র শিল্পের সত্যিকার রূপ। তারকা, পরিচালক ও পরিবারের সদস্যদের মধ্যে এই বিনিময়, দর্শকদের জন্য একটি বিপরীতমুখী অভিজ্ঞতা তৈরি করতে প্রস্তুত। চলচ্চিত্রের প্রভাব, গল্প বলার পরিবর্তন এবং শিল্পের গতিশীলতা নিয়ে চিন্তা করবে এই শো।
“বাম নেতা সুজনের জবাব: সিতাই আসন দাবি, নির্বাচনী প্রার্থী ঘোষণা হয়ে গেছে, রাজনীতি কি সত্যিই বাসযোগ্য?”
সুজন চক্রবর্তীর বক্তব্যে প্রতিফলিত হলো আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতির অবনতির চিত্র। বিমুগ্ধতার মাঝে প্রশ্ন আসে, কেমন governance যেখানে সঠিক সময় পদক্ষেপ গৃহীত হয় না? এ যেন একটি নাটকের দৃশ্য, যেখানে সংলাপ ঠিক সময়ে উচ্চারিত হয়নি। জনমননে এমন হতাশা জাগানো নেতৃত্ব, সত্যিই সমাজকে সুস্বাস্থ্যের দিকে এগোয় না।
