News
“শাহরুখ-সলমানের ‘করণ অর্জুন’ পুনঃমুক্তির উত্তেজনা: পুরানো সিনেমার জাদু কি ফিরিয়ে আনবে দর্শকদের?”
বচ্চনের যুগের সফলতা আবার ফিরতে চলেছে, কারণ ক্লাসিক 'করুণ আরজুন' আবার প্রেক্ষাগৃহে আসার প্রস্তুতি নিচ্ছে। বিশাল সুপারস্টার শাহরুখ খান এবং সালমান খানের যুগলবন্দি দর্শকদের মধ্যে এখনও প্রাণবন্ত, যা প্রমাণ করে যে পুরনো সিনেমার আবেদন কখনো ম্লান হয় না। সমাজের পরিবর্তন ও দর্শকদের অভিরুচির মধ্যে একটি নতুন ধারণার দিকে ধাবিত হচ্ছে সিনেমা, যেখানে পুরনো মুনাফা গ্রহণের মাধ্যমে নতুন প্রজন্মের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করা হচ্ছে।
“মির্জাপুরের সিনেমায় রূপান্তর: বড় পর্দায় ফিরে আসছে গৌরবময় চরিত্রগুলির মহাকাব্য!”
বিশ্বের মির্জাপুরের অপরাধ থ্রিলার ফ্র্যাঞ্চাইজিতে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে ঘটনাময় ঘোষণা করেছে অ্যামাজন এবং এক্সেল এন্টারটেইনমেন্ট। জনপ্রিয় সিরিজের চরিত্রগুলোকে নিয়ে তৈরী হবে একটি বড় পর্দার সিনেমা, যা ২০২৬ সালে মুক্তি পাবে। দর্শকদের জন্য এটি হবে একটি বিশাল সিনেম্যাটিক অভিজ্ঞতা, যেখানে কাহিনীর গভীরতা এবং চরিত্রগুলোর জৌলুস নতুন এক মাত্রা লাভ করবে। জনপ্রিয়তা ও শক্তিশালী গল্প বলার দক্ষতা নিয়ে তৈরি এই সিনেমা, বর্তমান ভারতীয় দর্শকদের নতুন চিন্তা ও অভিজ্ঞতার দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
হাওড়ার জলবন্দি রাজনীতির খেলা: এক সাধারণ মানুষের মৃত্যুতে সরকারের গাফিলতিতে উঠে এল সমাজের সংকটময় চিত্র
হাওড়ার রাস্তায় জমা জল, যেখানে একজনের জীবনই ঝরে গেল, তা যেন আমাদের শাসকদের অগোছালো কার্যকলাপের প্রতীক। নেতৃত্বের মহাকাব্যে জনতার আর্তি শুনতে কি পাব? কি ভিন্ন দৃষ্টিতে দেখবে সমাজ এই মর্মান্তিক ঘটনার পরে? নাকি, আবারও দোষারোপের খেলা শুরু হবে? হে শাসক, তোমার সরকারের অযত্নের জলেই কি হারাতে হবে আরেকটি জীবন?
“সলমানের কাছে মন্দিরে মাফির ডাক, কিন্তু সমাজের অন্ধকারে কবে উদ্ধার হবে বলিউড?”
বলিউডের সুপারস্টার সালমান খান গ্যাংস্টার লরেন্স বিশ্বাসীর থেকে ধারাবাহিক হুমকির মধ্যে রয়েছেন। খ্যাতনামা কৃষক নেতা রাকেশ তিকায়েত সালমানকে মন্দিরে গিয়ে মাফ চাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন, যাকে তিনি 'বদমাশ লোক' বলে অভিহিত করেছেন। ১৯৯৮ সালের কৃষ্ণসার শিকার মামলা নিয়ে চলা এই দীর্ঘ টানাপোড়েনে, সালমানের জীবনকে হুমকির মুখে ফেলেছে বিশ্বাসীর গ্যাং। সাম্প্রতিক সময়ে, বিščনোই সম্প্রদায়ের সদস্যরা সালমান ও তার বাবার কুশপুতুল পুড়িয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছে। এই ঘটনাগুলো বলিউডের আড়ালে সমাজের জটিলতা এবং প্রভাবকে সামনে আনে, যা আমাদের সংস্কৃতি ও বিনোদনকে নতুন ভাবে ভাবতে বাধ্য করে।
মুখ্যমন্ত্রীর রাতভর নবান্নে কাটানোর মানে কী? নেতৃত্বের নাটক নাকি জনগণের সংকটের অদ্ভুত সভ্যতা?
মুখ্যমন্ত্রীর বদান্যতায় অপরাহ্নের আলোয় নবান্নে কাটানো সময় যেন সূচিত করছে নতুন এক নাটকের। জেলা প্রশাসনের সঙ্গে বার বার যোগাযোগ ও কন্ট্রোল রুমের সঙ্গী হয়ে তিনি জনতার প্রত্যাশা পূরণের অঙ্গীকার করছেন, অথচ কি বিচিত্র সেই আশার জাল—ভাড়া করা সুরে কি সত্যিই দোলা খাবে সমাজের হৃদয়?
শানায়া কাপূরের নতুন শুরু: ‘আনখোন কি গুদস্টাখiyan’—প্রেমের অন্ধকূপে প্রবাহিত হচ্ছে নয়া রোমাঞ্চ!
শানয়া কাপূরের প্রথম সিনেমা 'বেধাক' বন্ধ হওয়ার পর, তিনি এখন 'আঁখোঁ কি গুতাখিয়ান' ছবির মাধ্যমে স্ক্রিনে অভিষেকের অপেক্ষায়। জনপ্রিয় অভিনেতা বিক্রান্ত মেসির সঙ্গে রোমান্টিক ড্রামায় অংশ নিয়ে শানয়া বলেছেন, "এটি আমার হৃদয়ে বিশেষ স্থান অধিকার করে," যা নতুন প্রজন্মের গল্প বলার পরিবর্তন এবং সম্পর্কের জটিলতা তুলে ধরে। চলচ্চিত্রের পরিচালক সান্তোষী সিংহের নেতৃত্বে, প্রেম এবং সঙ্গীতের একটি অকল্পনীয় যাত্রায় দর্শকদের আটকে রাখবে বলেই আশা প্রকাশ করেছেন তারা।
“মুখ্যমন্ত্রীর দাবি: ডিভিসির খননে দক্ষতা পেলে বন্যা নিয়ন্ত্রণে আসবে আশার রশ্মি, কিন্ত প্রকৃতির কাছে এ কি আমাদের বৃদ্ধির দ্বিধা?”
নবান্নে মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য, যেখানে তিনি ডিভিসির খনন প্রক্রিয়া নিয়ে কথা বলেছেন, তা প্রতিফলিত করে বর্তমান রাজনৈতিক ব্যবস্থার অদূরদর্শিতা। চার লক্ষ কিউসেক জল সংরক্ষণে সক্ষম হলেও, বাস্তবে প্রকৃত সমস্যা বিমুখ। ציבורের চাহিদা আর শাসকদের আশ্বাসের ফারাক এতটাই জানতে চাইলে, ‘পলিগুলো ক্লিয়ার করুন’ কথাকে যেন হাস্যকর বিপরীতে দাঁড় করায়। রাজনৈতিক নেতাদের সদিচ্ছা আর কার্যকারিতায় যে ফারাক, তা আজও সমাজের আলোচনায়।
“গরুমারার বনবাংলো বন্ধ: অগ্নিকাণ্ডের মধ্যে শাসনের অদক্ষতা ও পর্যটন মরসুমের সংকটের প্রতিবন্ধকতা”
এখন ভরা পর্যটনের সাজশোভা, অথচ বনবাংলো গুলি অগ্নিদূষণের অলীকতায় বন্ধ, যেন শাসকের হাতে দেয়ালচিত্র! বর্ষার অজুহাতে বন্ধ থাকা বাংলো এখন দগ্ধ আশঙ্কার প্রতীক, যেখানে সরকারের অগ্নিনির্বাপণের স্বপ্ন আরেকটি কাল্পনিক গল্প। কর্মকা-হীন সরকার আর জনগণের হতাশা যেন এক অপার্থিব নাটকের সূচনা!
“ঘূর্ণিঝড় দানার দোহায়, শাসকদের দুর্বলতা: প্রবাহের পরিবর্তনে বদলে যাচ্ছে দক্ষিণবঙ্গের রাজনৈতিক মানচিত্র”
শুক্রবার সকালে ঘূর্ণিঝড় ধানার কেন্দ্রে প্রবেশের পর, তার গতিপথ বদলে ধীরে ধীরে শক্তি হারানোর মতো দেশের রাজনৈতিক দৃশ্যপটও যেন অদ্ভুত টানে চলছে। নেতাদের কর্মক্ষমতা আর জনগণের আশা দুটোই ঝড়ের মতো কাঁপছে, পক্ষে বিপক্ষে সবই যেন প্রলয়ে পরিণত হচ্ছে। পশ্চিমা বাতাসের প্রভাবে জলীয় বাস্পের ঢেউ দক্ষিণবঙ্গে প্রবাহিত হচ্ছে, ঠিক যেমন ঘনিয়ে আসছে রাজনৈতিক সংকট; পরিস্থিতির চাপে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তগুলোও হয়তো পাত্তা পাচ্ছে না। এরই মধ্যে মিডিয়া যেন উৎসবের দোলনায়, খুঁজে বেড়াচ্ছে স্রোত বাঁচানোর জন্য নতুন নতুন কৌশল, অথচ সাধারণ মানুষের জীবন কিভাবে ভাসছে তা কেউ কল্পনাও করছে না।
“সুবর্ণ গোস্বামীর আইনি নোটিশ: দেবাংশু ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে ক্ষমা চাওয়ার চাপ, রাজনীতির দূষিত রক্তের প্রতিচ্ছবি”
সুবর্ণ গোস্বামীর আইনি নোটিশে দেবাংশু ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে তীব্র অভিযোগ ওঠেছে, যেন রাজনীতির জমিনে এক নতুন কাহীনি লেখা হচ্ছে। ক্ষমা প্রার্থনার চাপ এবং মানহানি মামলা—এতে সমাজের দোর-দোরান্তে রাজনৈতিক শ্লেষ আবার ফুটে উঠেছে। এই নিত্যনতুন নাটক কি আমাদের শাসকদের দুর্বলতা তুলে ধরছে, নাকি জনগণের বুদ্ধি ও অনুভূতির ওপর এক অজানা পরীক্ষা? ইতিহাসের পৃষ্ঠা উল্টোতে হতে পারে, কিন্তু কেমন আছে আমাদের আজকের রাজনৈতিক সচেতনতা?