News
আয়ুষ্মান ভারত: অমিত শাহের আশ্বাস, কবে পাবেন বাংলার মানুষ, বা এটাই কি এক রাজনীতি?
অমিত শাহের ভাষ্য অনুযায়ী, বাংলার মানুষ ২০২৬ সাল থেকে আয়ুষ্মান ভারত কার্যক্রমের সুফল পাবেন, যার অর্থ চাকরির জন্য ঘুষ আর সুপারিশের দরকার হবে না। তবে, এই প্রতিশ্রুতির আঁকার পিছনে কি সত্যিই পরিবর্তনের বাতাবরণ রয়েছে, নাকি এটি স্রেফ রাজনৈতিক মোহ? সমাজের পরিবর্তন চাই, কিন্তু সরকারের প্রতিশ্রুতির অমলিন পথচলা কি সঠিক দিকেই?
“বর্ষণব্যথা থেকে ‘থামা’: বলিউডের হরর-কামেডি জগতে নতুন প্রেমের রঙিন উপাখ্যান”
দীর্ঘ অপেক্ষার পর, দিনেশ বিজনের প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ম্যাডক ফিল্মস ঘোষণা করল 'থামা', একটি নতুন হরর-কমেডি সিনেমা। আয়ুষ্মান খুরানা, রশ্মিকা মন্দানা, নওজুদ্দিন সিদ্দিকী ও পAREশ রাওল এর মধ্যে অভিনয় করবেন। ডাইরেক্টর আদিত্য সারপোটদার জানিয়েছেন, এই সিনেমায় ভ্যাম্পায়ারদের সংযোগ ঘটবে, যা ভবিষ্যতে ক্রসওভারের জন্য পথ তৈরি করবে। থামা এক চাঞ্চল্যকর প্রেম কাহিনীকে তুলে ধরবে, যা দর্শকদের নতুন একটি অভিজ্ঞতা প্রদান করবে।
“নিশাদ ইউসুফের অকাল প্রয়াণ: সিনেমা জগতের সৌন্দর্য ও ক্ষতকে আবারও কীভাবে বোঝাবে ‘কাঙ্গুভা’?”
বলিউডের দুনিয়ায় এক হৃদয়বিদারক সংবাদ এসেছে; দক্ষিণ ভারতীয় সিনেমার প্রখ্যাত সম্পাদকের মৃত্যু হয়েছে। ৪২ বছরের নিশাদ ইয়ূসুফ, যার নামটাই স্বর্ণাক্ষরে লেখা ছিল থালুমালার সম্পাদনার জন্য, কুলকাতা অ্যাপার্টমেন্টে মৃত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে। তাঁর অকাল মৃত্যুর ফলে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে একটি শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছে। আসন্ন সিনেমা 'কাংগুভা'-তে তাঁর কাজ এখন সমালোচকদের কপালে চিন্তার রেখা ফেলবে, যেহেতু এটি তাঁর প্রথম পোস্টহিউমাস রিলিজ হবে। চলচ্চিত্রের শক্তি, শিল্পীর দক্ষতা ও সমাজের প্রতিফলন — এসবই যেন এই ঘটনায় নতুনভাবে প্রশ্ন তুলছে।
অমিত শাহর সঙ্গে দেখা না করে নির্যাতিত চিকিৎসকের পরিবারকে উপেক্ষা, কুণাল ঘোষের তীব্র সমালোচনা ও হতাশার সূচনা।
অমিত শাহ নির্যাতিতা চিকিৎসকের বাবামায়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে অস্বীকার করলেন, আর তা নিয়ে তৃণমূলের কুণাল ঘোষের তীব্র আক্রমণ, হতাশার অভিব্যক্তি যেন রাজনীতির চিরন্তন নাট্যাঙ্গনে এক নতুন গতি। নেতার শূন্যতা কতটা গভীরে পৌঁছেছে, তা বুঝতে রাজ্যের জনগণের সঙ্গে এক অব্যক্ত সংলাপ রচিত হচ্ছে, যেন ভদ্রলোকের রাজধানীতে মানবিকতার ন্যূনতম মানেরও অবক্ষয়।
বলিউডের যুদ্ধে ‘সিংহাম এগেইন’ বনাম ‘ভুল ভুলাইয়া 3’: সাফল্যের শিখরে ওঠার লড়াই!
দর্শকদের জন্য এক নতুন যুদ্ধের প্রেক্ষাপট তৈরি হয়েছে—‘সিংঘাম এগেন’ এবং ‘ভূল ভূলাইয়া ৩’! দুটো ব্লকবাস্টার সিনেমার মধ্যে শো ভাগাভাগি হয়েছে ৬০:৪০। উচ্চ টিকিট দরের মধ্যে দর্শকদের আগ্রহের পাশাপাশি চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট চড়া মুনাফা ও ভিন্ন দর্শকপ্রতিক্রিয়া সমাজের বিভিন্ন স্তরে আলোচনা জাগিয়েছে। চলচ্চিত্র শিল্পের এই নতুন পরিস্থিতি কি আধুনিক গল্প বলার পদ্ধতির পরিবর্তন নির্দেশ করছে?
“উৎসবের সময়, সাইবার প্রতারণার ভয়, পুলিশের সতর্কবার্তা: সরকারী নীতির ছদ্মাবরণে জনগণের আতঙ্কের প্রহেলিকা!”
কলকাতার পুলিশ কমিশনারের সতর্কবার্তা যেন খণ্ডহাস্যরূপী মূর্তি—উৎসবে আনন্দে মেতে ওঠার সময়, অথচ সাইবার বিশ্বে অপরাধীরা অদৃশ্যে মুখ চਿਹ্নিত করে। শাসকেরা যেমন বাজারে নজর দিচ্ছে, তেমনই ক্রেতাদের মনোবিজ্ঞান বেপরোয়া। জনগণের নিরাপত্তা কি উৎসবের দামে বিক্রি হবে?
“টেলিভিশনের বাদল নিয়ে সমালোচনা: ‘অনুপমা’-তে অভিনয় শিল্পীদের পেছনে কি রহস্য লুকিয়ে আছে?”
বেদের ওইকালের নাটক, 'অনুপমা'র সম্প্রতি ঘটে যাওয়া নাটকীয় পরিস্থিতি দর্শকদের মধ্যে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি করেছে। শোয়ের মূল অভিনেতাদের হঠাৎ উধাও হওয়া, বিশেষ করে সুধাংশু পাণ্ডে এবং মদালসার ঘনিষ্ঠ মনে করানো মন্তব্য, পরিচালক ও অভিনেত্রীদের মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েন, এমনকি সঙ্গীতের কথাও উঠে এসেছে। নাটকীয়তা এবং অদৃশ্য দ্বন্দ্বের মধ্যে, এই সঙ্কট বোলিউডের শিল্পী-সম্প্রদায়ের জন্য এক নতুন কাহিনী তুলে ধরছে, যেখানে প্রতিভার পাশাপাশি মানুষিক চাপের বিষয়ও প্রাধান্য পেয়েছে।
“অশোকনগরের কিশোরীর চুল খাওয়া: সমাজের মানসিকতা এবং রাজনৈতিক চিন্তার প্রতিফলন”
উত্তর ২৪ পরগনার অশোকনগরে ১৬ বছরের এক কিশোরীর চুল খাওয়া নিয়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। স্বাভাবিক ভাবেই পড়াশোনা এবং বন্ধুবৃত্ত থাকলেও, তার এই অদ্ভুত অভ্যাসে বন্ধুরা তার থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। সমাজের প্রতিফলন এই যে, অস্বাভাবিকতা যখন সচেতনতার চেয়ে বেশি জায়গা করে নেয়, তখন আদর্শ-রাজনীতির মায়াগুলিও মান shattered হয়। বঙ্গের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের ভেতরেও কি এই মূর্তির সিঁড়ি?
“বেআইনি পার্কিংয়ে সরকারি নির্দেশনায় দ্বিগুণ জরিমানা: শাস্তির চেয়ে সচেতনতা কি বেশি কার্যকর?”
অবৈধ গাড়ি পার্কিংয়ের জরিমানার অঙ্ক দ্বিগুণ করতে সরকার ভাবছে, যেন সাধারণ মানুষের উপার্জনের সঠিক মূল্যায়ন হয়। তবে, এই পরিকল্পনায় একদিকে রাজস্ব বৃদ্ধি, অন্যদিকে জনজীবনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা রয়ে গেছে। মসৃণ শাসনে, দায়িত্ব বা করুণার নোটিশে জনতার নীরব অসন্তোষ ফুটে ওঠে, সবই যেন বাতাসে।
মিঠুনের হাতজোড়: বিজেপি কর্মীদের সতর্কতা, ‘টাকার জন্য রাজনীতি নয়, তৃণমূলে চলে যাওয়ার আহ্বান’
মিঠুন ঘোষের ভাষণে উঠে এলো বিজেপির ভক্তির অন্ধত্বের প্রতি এক জোরালো সতর্কবাণী। বুঝিয়ে দিলেন, অর্থের মোহে পা রাখতে নয়, বরং তৃণমূলের দিকে তাকানো উচিত। সত্যিই, আমাদের রাজনৈতিক আবহে কি এটাই প্রতিফলন—গণতন্ত্রের আড়ালে লুকানো স্বার্থের রাজনীতি? যা নৈতিকতা ও সততার ঈশ্বরবাদী চিত্রকে ম্লান করছে!