News
বিজেপির বর্ধমানে ভরাডুবি: অভিজিৎবাবুর পদত্যাগ নিয়ে পোস্টার, রাজনৈতিক অস্থিরতায় সমাজের পরিবর্তন কি?
বর্ধমানে বিজেপির বিধানসভা ও লোকসভা নির্বাচনে ভরাডুবির পরও দলটি সংগঠিত হতে পারেনি, আর এ পরিস্থিতিতে জেলা সভাপতির পদত্যাগ নিয়ে পোস্টার পড়ার ঘটনা গভীর প্রশ্ন তোলে। অভিজিৎ বাবুর নেতৃত্বে দলের ভেতরে সমস্যা বৃদ্ধি পেয়েছে, যা স্পষ্টভাবে রাজনৈতিক ক্লান্তি ও নেতৃত্বের অপ্রাসঙ্গিকতার চিত্র তুলে ধরে। সমাজের প্রত্যাশা ও রাজনৈতিক বাস্তবতার মধ্যে যে এই দূরত্ব, তাতে হাস্যকরভাবে ইতিহাস নিজেকে পুনরাবৃত্তি করে যাচ্ছে।
রাজ্যে আরজি কর হাসপাতালের প্রভাব: ভোটের মাঠে তিন বিরোধী দলের চতুর্মুখী লড়াইয়ের নাটকীয়তা!
আরজি কর হাসপাতালের ঘটনায় যেন রাজনীতির মঞ্চে নতুন নাটকের সূচনা হয়েছে। প্রথম নির্বাচন সামনে, যেখানে প্রধান বিরোধী দলগুলি এই ঘটনার রেশ ধরে ভোটের বাক্স ভরতে চাচ্ছে। সিপিএম, কংগ্রেস, আর বিজেপির দ্বান্দ্বিকতায় মানুষের মনের গভীরে কোন আদর্শের প্রতিফলন ঘটবে, সে প্রশ্ন এখন গুরত্বপূর্ণ। তবে সমাজের চাহিদা আর নেতাদের শ্লথ গতির মধ্যে যে গাফিলতি, তা কি ভোটের কূটনৈতিক খেলায় প্রতিফলিত হবে? রাজনৈতিক কলাকৌশল ও মানুষের হতাশার মাঝে, ভাবুন তো—অবশেষে আমরা কি পাব এই নির্বাচনে?
“কালীপুজোর রাতে রেল নীতি: মেট্রোর উন্নয়ন নাকি ভোটের খেলা?”
কালীপুজোর রাতে কালীঘাট ও দক্ষিণেশ্বরের ভিড় বাড়াতে বিশেষ মেট্রোর ব্যবস্থা, যেন ধর্মের ফুলে ফুলে সাজানো এই রাজনীতির চাষবাসে আরও এক দানা যোগ হয়। জনগণের চাহিদা আর শাসকের উদ্যোগে যখন এমন খেলোয়াড়ি চলছে, তখন প্রশ্ন জাগে—পূজা বলতে কি শুধু বিশেষ টিকিটের ব্যবস্থা? সমাজের অন্তর্দৃষ্টি কি সত্যিই এই মন্দিরে পৌঁছাবে, নাকি স্রেফ মেট্রোর চাকা হেঁটেই ভিড় বাড়বে?
বৃষ্টি, নদী ভাঙন ও সবার নজরে লাপাত্তা ফল বিক্রেতারা: কি জানালো আমাদের শাসন ব্যবস্থা?
পাঁশকুড়ার ফল বিক্রেতাদের জীবনে ভিন্ন বৃষ্টি ভাসানোর বদলে এই সরকারের উন্নয়নের ঢাকের শব্দ শুধুমাত্র কথারই আবরণ। শিলাবতী নদীর জল বাড়ার খবরে, রাজনীতির আবহে যেন নির্বিকার গুণগুন। অথচ ফলের বাণিজ্যে তারা কল্পনাও করেনি, যে স্রোত তাদের নিয়মিত জীবনে এনে দেবে সংকটের ঢেউ। সত্যিই কি এই প্রতিকূলতার মাঝেও আমরা নিজেদের কূটনীতির সাজগোজে মাজা জঙ্গলে মগ্ন আছি?
“শিক্ষার নতুন মায়া: সরকারি স্কুলের সংখ্যা বাড়লেও, কেদ্র সরকারী নিয়মে ছোটদের ভবিষ্যৎ কি বিপন্ন?”
বাংলার প্রাথমিক স্কুলে নতুন নিয়ম চালুর ঘোষণা রাজনীতির অঙ্গনে সৃষ্টি করেছে এক অস্থিরতা; ৫০ হাজারেরও বেশি স্কুলে, শুধু দু'হাজার স্কুলেই এই পরিবর্তন আসছে। সরকারী পদক্ষেপের এই বিশাল পরিবর্তন, সমাজের বিচিত্র স্তরের শিক্ষার মান উন্নয়ন করবে কি না, তা নিয়ে চলছে বিতর্কের আবহ। আসল বিষয়টা হলো, সঠিক শিক্ষার অভাবে কি কেউ এখনও উচ্চ প্রাথমিকের অন্তর্ভুক্ত?
“কালীর প্রতিমার করুণ বীরত্ব: উৎসবের আগে দুর্ভোগের দাগ, রাজনীতির নাটকে পুজো উদ্যোক্তাদের হতাশা!”
কালীপুজোর প্রাক্কালে প্রতিমা পড়ে যাওয়াটা শুধু দুর্ঘটনা নয়, বরং একটি সমাজের অসংরক্ষিত আত্মার ক্রন্দন, যেখানে ধর্ম ও সংস্কৃতির বাণী রাজনৈতিক বাস্তবতা দ্বিধাবিভক্ত। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, পুজো বন্ধ হোক এ অপিৎ, কিন্তু প্রশ্ন করতেই হবে—কীভাবে চলছে আমাদের শাসনব্যবস্থা? এ এক নৈরাজ্য, যেখানে দেবীর সাথে আমরা নিজের মৌলিক অধিকারকেও চড়ে বলি, আমরা সব সহ্য করব।
“কালীপুজোয় আকাশের খবর এবং রাজনীতির আসরে, শঙ্কার মেঘ কি সরকারের ওপরেও থাকছে?”
কালীপুজোতে আবহাওয়ার পূর্বাভাস যেমন অস্পষ্ট, তেমনই রাজনৈতিক দৃশ্যপট। নেতাদের আগ্নেয়গিরির মতো অঙ্গভঙ্গি কিন্তু জনগণের মধ্যে শ্রীচৈতন্যের প্রেম, নাকি আতঙ্ক? বৃষ্টির ছাঁটাকেও যেন আর বিবেচনা করা হচ্ছে না। দুর্নীতির সুনামি আর স্বান্তনা ভাষণ—ভালোবাসা আর রাজনৈতিক নাটকের সুর যেন অবিরাম চলছেই।
“রাজনীতির আলো-বাতাসে বাজির শব্দ: পাটুলি থেকে ভবানীপুরে উচ্চারণশীল প্রতিবাদের ঢেউ!”
ঢাকার পরিপ্রেক্ষিতে, ইএম বাইপাস লাগোয়া বিভিন্ন এলাকা থেকে বাজি ফাটানোর অভিযোগের ঢেউ উঠেছে, যা গত রবিবারের পর ক্রমান্বয়ে বাড়তে শুরু করেছে। সমাজের এ পৃষ্ঠপোষকতা,Governance এর দুর্বলতা, এবং রাজনৈতিক নেতাদের ভাবমূর্তি নিয়ে প্রশ্ন তোলে। বাজির আওয়াজে কি জনগণের আসল সমস্যা চাপা পড়ছে, নাকি এই শব্দই সরকারের নীরবতার প্রতিবিম্ব?
রাজ্যের নিজস্ব অর্থে আবাস প্রকল্পে মমতা প্রশাসনের বিতর্কিত পদক্ষেপ: ঘরে ঢুকে আসে সমাজের সত্তা!
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশাসন এবার আবাস প্রকল্পের মাধ্যমে জনগণের টাকায় ঘর দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে, কিন্তু নবান্নের মুখের কথা ও ভুরি ভুরি অভিযোগের মাঝে কি আদৌ সাধারণ মানুষের উন্নতি হবে? রাজনীতির নতুন নাটকীয়তার অন্তরালে, সরকার ও জনগণের মাঝে সম্পর্কের জটিলতা যেন শুদ্ধ কবিতার মতো, আক্রমণাত্মক অন্তর্নিহিত প্রশ্ন তুলে ধরছে।
“বাণিজ্যিক সফলতায় নবদিগন্ত: দীপাবলিতে কৌশলগত ঘোষণা, নতুন ছবি ‘জয় মালহার’-এর অপেক্ষা!”
দীপাবলির এই উপলক্ষে, পরিচালক আদিনাথ এম্ কোঠারে তার নতুন প্রকল্প "জয় মালহর - আটা বালি চা রাজ্য এনয়ার" ঘোষণা করেছেন। এটি পূর্ববর্তী সাফল্য "পানি"-র গুণমানের সঙ্গে একইরকম প্রত্যাশা জন্মাচ্ছে, যেখানে দর্শকদের জন্য বিশেষ উপহার হিসেবে পরিগণিত হচ্ছে। কিন্তু সিনেমার বিষয়বস্তু নিয়ে এখনও কোনো তথ্য প্রকাশ না হওয়ায়, বিনোদনপ্রেমীরা উত্তেজনায় অপেক্ষা করছেন। চলচ্চিত্রের এই আবহে, গল্প বলার পদ্ধতি ও সামাজিক প্রভাবের পরিবর্তন ফুটিয়ে তুলছে, যা সিনেমার প্রতি দর্শকদের দৃষ্টি আকর্ষণে নতুন মাত্রা যোগ করছে।