News

বিধায়কের আবাস যোজনায় নাম নিয়ে স্থানীয়দের ক্ষোভ, সমীক্ষার অভাবে সৃষ্টি অস্থিরতা!
সাংসদর আবাস যোজনার তালিকা নিয়ে গঠিত বিতর্ক যেন এক নতুন নাটকের পর্দা উড়িয়ে দিল। স্থানীয়দের ক্ষোভ শুনে বিধায়ক দাবি করছেন, সেই তালিকা নিয়ে সমীক্ষা হচ্ছে না। একদিকে সরকারী প্রতিশ্রুতি, আরেকদিকে বাস্তবের অদৃশ্য দেয়াল—কারও বলেনি, 'আবাস' নয়, 'অবাস'। রাজনীতির এই চড়া খেলা যেন মানুষের আকাঙ্ক্ষাকে করে উড়িয়ে, ঠেলে দেয় অন্ধকারের দিকে।

“অদিত্য রয় কপুরের ‘দ্য নাইট ম্যানেজার’ ইন্টারন্যাশনাল এমি অ্যাওয়ার্ডসে ভারতের একমাত্র মনোনয়ন!”
অদিত্য রায় কাপূরের 'দ্য নাইট ম্যানেজার' আন্তর্জাতিক ইমি অ্যাওয়ার্ডে সেরা নাটক श्रেণীতে ভারতের একমাত্র মনোনয়ন পেয়েছে। নিউ ইয়র্কে অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার আগে তিনি বলেন, কাজের মাধ্যমে স্বীকৃতি পাওয়া গুরুত্বপূর্ণ, তবে শ্রোতাদের ভালবাসা সবচেয়ে বড়। এই মনোনয়ন ভারতীয় টেলিভিশন শিল্পের জন্য একটি বিশেষ মুহূর্ত ও কাপূরের ক্যারিয়ারে একটি নতুন মাত্রা যুক্ত করল।

কবে জামিন পাবেন পার্থ? বড়দিনে জেলে থাকবেন নাকি মুক্তি পাবে নেতা, জনমনে কৌতূহল।
পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের জামিনের প্রশ্নে রাজনীতির নাটকীয়তা যেন শেষ হয় না। বড়দিনের এ প্রহেলিকায় সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি ও শাসকদলের কর্মকাণ্ডের মধ্যে গভীর প্রতিফলন ঘটছে। জনমানসে ক্ষোভের ঢেউ ওঠে, যখন নেতাদের জন্য আইন অবরুদ্ধ, কিন্তু সাধারণের জন্য তা মুক্ত। এই দ্বিচারিতার মাঝেই সমাজের প্রতিটি সংকল্পের আলো-আঁধারির খেলা।

“রনবীর-আলিয়ার নতুন সিনেমা ‘লাভ অ্যান্ড ওয়ার’-এ ভানসালির জাদু, অপেক্ষা করছে দর্শকরা!”
সঞ্জয় লীলা বানসালি পরিচালিত 'লাভ অ্যান্ড ওয়ার' ছবি নিয়ে বলিউডে উত্তেজনা জাগছে। রণবীর কাপূর জানান, বানসালির সঙ্গে আবারও কাজ করতে তিনি অত্যন্ত উচ্ছ্বসিত। এটা স্পষ্ট যে, চলচ্চিত্রের এই জগতে অভিনয়ের প্রতি তার ভালোবাসা এবং দিকনির্দেশনা কিভাবে শিল্পীকে প্রভাবিত করে। আলিয়া ভাটের সঙ্গে বানসালির দ্বিতীয় সিনেমা দর্শকদের নতুন অভিজ্ঞতা দেবে বলেই আশা। নতুন এনার্জির সঙ্গে, হলিউডের মতো কাহিনীর গভীরতা এবং চরিত্রগুলোর সাম্প্রতিক পরিবর্তন দর্শকদের মনোযোগ আকর্ষণ করবে। এসবের মধ্যে, চলচ্চিত্রের সমাজিক প্রভাব এবং মিডিয়ার বিশ্লেষণ আমাদের চিন্তার দিগন্তকে আরও প্রসারিত করবে।

বিহারের ছবি নিয়ে বিভ্রান্তি: রাজনৈতিক আলোচনা ও সমাজে সরকারের ভূমিকা নিয়ে নতুন মাত্রা!
বিহারের একটি ছবি নিয়ে বিতর্কের ঝড় উঠেছে, যেখানে প্রশ্ন উঠেছে এর স্বকীয়তা ও সূত্র। সামাজিক মাধ্যমে বিভিন্ন মতামত ঝড় তুলে, রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং নেতাদের কার্যকলাপকে ব্যঙ্গ করে তুলছে। জনগণের বিভ্রান্তি ও ক্ষোভ অজানা উদ্দেশ্যসমূহের দিকে ইঙ্গিত করছে, যেন আমাদের প্রাচীন শিল্পীর লেখার মাঝে লুকিয়ে থাকা তীক্ষ্ণ প্রহেলিকার মতো।

“স্বামীর বয়স নিয়ে পিএইচএস ফার্টিলিটি ক্লিনিকে বিতর্ক: কি বলছে সমাজের নৈতিক মূল্যবোধ?”
উন্নত সমাজের পথ চলায়, নীতি আর নিয়মের অবিচল কঠোরতা কিভাবে মানবিক আবেগকে রুদ্ধ করে, তার একটি দৃষ্টান্ত দেখা গেল পিএইচএস ফার্টিলিটি ক্লিনিকে। ৫৫ বয়সী স্বামীর অযোগ্যতা সত্ত্বেও, বঙ্গসন্তানের স্বপ্নে বাঁধা পড়েছে যুক্তির সীমানা। এমনকি চর্চিত গণতন্ত্রও ক্রমশ বিস্মৃত; কৃপণত্বের আড়ালে বিকৃত মানবিকতা ফুটে উঠছে।

রোগীর মৃত্যুর পর দেহ হস্তান্তরে ১০-১৫% বিমা দাবি, বাস্তবে কি লুকিয়ে আছে হাসপাতালের অন্ধকার দিক?
রাজনৈতিক গতিশীলতায় নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে আরজি কর হাসপাতালের কালো শিক্ষা—মোট টাকার জীবনবিমার লোভে রোগীর মরদেহ আটকে রাখা! এমন অন্ধকার আকাঙ্ক্ষার মাঝে মানবিকতা কতোটা বিভ্রান্ত, তা চিন্তা করে দেখুন। সরকারের দুর্বল প্রয়াস এবং সমাজের নিষ্ক্রিয়তা, দু'টোই কি আমাদের মানবাধিকারকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে?

“রাজনীতির পটভূমিতে আদিত্য গোলের ভূমিকা: বিদ্যুৎ বণ্টনে গণতন্ত্রের নতুন দিগন্ত”
সম্প্রতি আদিত্য গোল রামকৃষ্ণ মিশনের প্রাক্তনীর লেখনীতে রাজনীতির গতি-প্রকৃতি আবারও প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে; বিদ্যুৎ বণ্টনের ইক্যুইটি নিয়ে আলোচনা যখন চরমে, তখন নেতাদের কার্যকলাপে জনমন ক্ষুব্ধ। ঐতিহ্যবাহী বাংলার এই নাট্যমঞ্চে, মঞ্চসজ্জা ও হালকা আলোচনায় সমাজের সংকট যেন গাঢ় হয়ে উঠছে।

বিশ্বভারতীতে শ্রীবিদ্যুত চক্রবর্তী যুগে ফের বিক্ষোভ, বিজেপি-আরএসএসের আলোচনায় রাজনৈতিক উত্তেজনা বাড়ছে!
বিশ্বভারতীতে বিদ্যুৎ চক্রবর্তীর অধীনে গর্জনসংক্রান্ত আন্দোলন যেন এক অদ্ভুত চিত্রায়ণ, যেখানে বিজেপি ও আরএসএসের নেতাদের উপস্থিতি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে হয়ে উঠেছিল কালো ছায়ার মতো। জাদুকরি নেতৃত্বের অবসানে সেখানকার আন্দোলনের তীব্রতা কমলেও, রাজনীতির মঞ্চে সামাজিক মননশীলতার অভাব নিয়ে প্রশ্ন তো উঠছেই। কেমন যেন শূন্যতা, যেন কথা বলার জন্য জীবনের কাদায় ধাক্কা খাচ্ছে প্রতিবাদ।

“মহিলা মেট্রোতে ভাষা বিতর্ক: ‘বাংলা বলতে পারেন, হিন্দি নয়’ মন্তব্যের পর উঠেছে রাজনৈতিক আলোচনার ঝড়!”
মেট্রোয় এক মহিলার খোঁচা 'বাংলা বলুন, হিন্দি নয়' বলায় যেন মিথ্যে রাজনৈতিক মায়ার পর্দা উড়ে গেল। তাতেই স্পষ্ট, আমাদের যে যোগাযোগের কৌশল তৈরি, তা অমিতাংশে একটা সাংস্কৃতিক ব্যবস্থা, যার গভীরতা ও সংকট নিয়ে আমাদের ভাবতে হবে। নেতা-নেত্রীরা নিজেদের শর্মিল্যে সুখী হলেও, জনতার ভাষা খুঁজতে তাঁদের পিছনে পড়ে থাকা অবস্থা এখনো প্রমাণ করে, গণতন্ত্র শুধু কাঠামো নয়; বরং ওটা একটি কথার জীবন।