News

ফারুক মণ্ডলের গ্রেফতার: রাজনীতির অন্ধকারে প্রশ্নবিদ্ধ নেতৃত্ব ও সমাজের হতাশা বেড়ে চলেছে
ফারুক মণ্ডল আবারও সন্দেহের সংকীর্ণ পথে। পুলিশ যখন তাকে গ্রেফতার করে, তখন তাঁর মুখ থেকে বের হয়ে আসে নানা প্রশ্ন, খাদ্য ও শিক্ষার মতো মৌলিক বিষয়গুলো যখন তরল রাজনীতির উৎসব। সমাজের পরিবর্তনশীল গতি কি সত্যিই নেতাদের জন্য দায়বদ্ধতা বাড়াতে পারে, নাকি এভাবেই চলে অকাল গ্রেফতারির নাটক?

“ঘাটালে তৃণমূল বৈঠকে দেবের সমর্থকদের সংঘর্ষ: রাজনৈতিক অস্থিরতা ও শীতকালে শিশুমেলার প্রভাব”
রবিবার ঘাটাল স্টেডিয়ামে তৃণমূলের বৈঠকে যখন শীতকালীন কর্মসূচির পরিকল্পনা হচ্ছিল, তখন নেতাদের সামনে লড়াই শুরু হলো দেব ও শংকর দলুইয়ের অনুসারীদের মধ্যে। রাজনৈতিক সভার এই নাটকীয়তা প্রমাণ করে, আমাদের সমাজে শান্তিপূর্ণ আলোচনার বদলে সংঘাতের সংস্কৃতি কতটা প্রবল হয়ে উঠেছে। এই দৃশ্যের মধ্য দিয়ে governance-এর অঙ্গনে নেতাদের সাদৃশ্য হারানোর ফলশ্রুতিতে সমাজের অস্থিরতা প্রকাশিত হলো।

অর্পিতার প্যারোল: সরকারের আইজি সিদ্ধান্তে প্রকাশিত বিতর্ক, জনমত কি বদলাচ্ছে?
রাজনৈতিক অঙ্গনে অদ্ভুত নাটকীয়তা। অর্পিতা, বন্দির মর্যাদা নিয়ে আসা ৫ দিনের প্যারোলের ৪ দিন খরচা করে যাচ্ছেন, আর শেষ দিনটি অমলিন পারলৌকিকতার জন্য! কোথায় গেলো সেই গণতন্ত্রের মর্যাদা? সমাজের দুঃখ-দুর্দশা দেখার দীর্ঘশ্বাস কি শুধুই সুরক্ষিত কারাগারেই থাকে? বর্তমানের যোগাযোগে প্যারোলও যেন রাজনীতির চাতুরি, যেখানে সৃষ্টির পরিসর কমে যায় এবং মানবিকতাও হয়ে যায় এক তামাশার পণ্যে।

বন্দি অবস্থায় ভার্চুয়াল আদালতে হাজির, নয়া ধারায় বিচার ব্যবস্থার ভাঙচুর!
দেশের বিচার ব্যবস্থায় নতুন যুগের সূচনা, বন্দি অবস্থায় ভার্চুয়াল শুনানির ব্যবস্থায় খটকা সৃষ্টি হলো। একদিকে প্রযুক্তির উজ্জীবন, অন্যদিকে স্বচ্ছতার অভাব; দেখা যাচ্ছে বদ্ধ ঘরে একজন নেতা, অথচ মিডিয়ার ক্যামেরা সবই ধরছে! কি নিদর্শন, আধুনিকতার দ্যুতিতে পুরনো ব্যবস্থার গন্ধ! জনতার মনে প্রশ্ন, আইন কী সত্যি জোরালো, নাকি ক্ষমতার খেলায় মেতে ওঠা পুতুলের নাটক?

কলকাতা মেট্রোর নগদ লেনদেন নিষিদ্ধ: ডিজিটাল বিপ্লবের পেছনে রাজনৈতিক নাটক?
কলকাতা মেট্রো কর্তৃপক্ষ ১৯ নভেম্বর শুধু ডিজিটাল লেনদেনের মাধ্যমে টিকিট বিক্রির নির্দেশিকা জারি করে, নগদের নিষেধাজ্ঞা সামাজিক সংগঠনগুলি ও যাত্রীর মধ্যে আলোচনার ঝড় তুলেছে। তবে কি আধুনিকতার মোড়কে আমাদের নগর জীবনের সহজাত অধিকারকে অস্বীকার করা হচ্ছে? নেতাদের ব্যর্থতা এবং সমাজের দৈনন্দিন চাহিদার সাথে এই অজুহাতের কি সঙ্গতি, ভাবুন একবার।

“কুমার মঙ্গৎ পাথকের নতুন অফিস উদ্বোধন, অভিনয় শিল্পে নতুন অধ্যায়ের সূচনা!”
আজ, ২৬ নভেম্বর, কুমার মাঙ্গট পাঠকের জন্মদিনে প্যানোরামা স্টুডিওগুলোর নতুন অফিসে pooja অনুষ্ঠিত হলো। এ গবেষণায় উপস্থিত ছিলেন অজয় দেবগন, যিনি পাঠকের যাত্রাপথের সঙ্গী। জন্মদিনের এই বিশেষ দিনটির মধ্যে নতুন গল্প বলার প্রতিশ্রুতি ও সৃজনশীলতার এক নতুন অধ্যায় শুরু হয়েছে। চলচ্চিত্রের এই পরিবর্তন ও নবজাগরণের প্রেক্ষাপটে, দর্শকদের পরিবর্তিত চাহিদার কথা মনে রেখে এগিয়ে চলতে হবে, যেন সিনেমাগুলো সমাজে রুচি ও চেতনার পরিবর্তন ঘটাতে পারে।

কাজল ও কুব্রা সাইটের নতুন প্রকল্পের শুটিং শেষ, চলচ্চিত্রে নতুন বৈচিত্রীকরণের সম্ভাবনা!
বলিউডে সম্প্রতি এক পরিবর্তমুখী ঘটনা ঘটেছে যখন কাজল ও কুব্বরা সাইট তাদের অচিরে আসন্ন প্রকল্পের শুটিং সম্পন্ন করেছেন। সামাজিক মিডিয়ায় শুটিং শেষে আনন্দের ছবি শেয়ার করেছেন কাজল, যা দর্শকদের মধ্যে উত্তেজনা তৈরি করেছে। কুব্বরার আকস্মিক দুর্ঘটনার পরেও তিনি কাজ চালিয়ে গেছেন, যা চলচ্চিত্র শিল্পের কঠোরতার প্রতিফলন। কাজল পরদিনের সিনেমা এবং কুব্বরা শাহীদ কাপূরের সাথে ডেভা প্রজেক্টে ব্যস্ত থাকবেন, যেখানে দর্শকদের পরিবর্তিত চাহিদা এবং অভিনেতাদের দৃঢ়তা নতুন গল্প বলার ক্ষেত্রে মনোনিবেশ করছে।

বিধায়কের হুমকি: বিদ্যুৎ দফতরের কড়া আইন এড়িয়ে চলছে কারা? স্থানীয়দের মধ্যে বিভ্রান্তি কেন?
প্রভাবশালী বিধায়কের মা-ছেলের কথাবার্তায় সামঞ্জস্য না থাকায় স্থানীয়দের বিভ্রান্তি বেড়েছে, যেন জনগণের দুর্ভোগ ও কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা একটি নাটকের পাণ্ডুলিপি। বিদ্যুৎ দফতরের এ অবহেলা প্রশ্ন তোলে—কীভাবে কিছু মানুষ আইনবহির্ভূত সুবিধা গ্রহণ করে, যখন সাধারণের জন্য আইন থাকে কঠোর। সমাজের এই দ্বিচারিতা কি প্রদর্শন করছে আমাদের শাসনব্যবস্থার প্রকৃত চেহারা?

“পঙ্কজ কুমারের ‘কনিয়াক’: উত্তর-পূর্বের সংস্কৃতিতে নতুন পরিচালক হিসেবে যাত্রা, গোপন কাহিনী ও ঐতিহ্যর সম্মিলন!”
মহার্ঘ চলচ্চিত্র নির্মাতা পঙ্কজ কুমার পূর্বের চিত্রীকরণের সাফল্যে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে চলেছেন 'কনিয়াক' পরিচালনার মাধ্যমে, যা উপজাতীয় পটভূমিতে একটি অভিযানী drama। এটি চিহ্নিত হচ্ছে ২০২৪ সালের NFDC Screenwriters Lab-এ নির্বাচনের মাধ্যমে। এই সিনেমা শুধু একটি অ্যাকশন সিনেমা নয়, বরং একটি গভীর গল্প যা বিশ্বাসঘাতকতা ও সহিষ্ণুতার থিমগুলির উপর ভিত্তি করে নির্মিত। কুমার বলেন, তিনি চান সিনেমাটি বড় পর্দায় জীবন্ত হয়ে উঠুক, যেখানে প্রতিটি ফ্রেম একটি গল্প বলে। সমাজের অধিকার এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণে এই ধরনের চলচ্চিত্রের গুরুত্ব ব্যাপক, বিশেষ করে যখন এটি আদিবাসীদের ইতিহাসকে তুলে ধরে।

“সারাদেশে সাইরেনের শব্দ: রাজনৈতিক টালমাটাল ও জনগণের ক্ষোভের নতুন অধ্যায় শুরু!”
শনিবার বিকেলে সাইরেনের ঝঙ্কার যেন ভুলে যাবার মতো ছিল, কিন্তু কি বাস্তবে ঘটে গেল! সরকারী কার্যকলাপে ক্ষুব্ধ জনগণের প্রতিবাদ মঞ্চস্থ হয়, যেখানে নেতাদের সময়োপযোগিতা আর জনগণের আশা যেন মুখোমুখি দাঁড়িয়ে। এই দৃশ্যপটেই কতটা জটিল সমাজ এবং রাজনীতির পথচলা, আমরা কি মাঝে মাঝে শুধুই নীরব দর্শক?