News
“তথ্যহীন গুজবে ভাসছে বলিউড, দীপিকার মাতৃত্বিক যাত্রা কি বদলে দেবে সিনেমার চিত্র?”
অলঙ্কারবিহীন বাণিজ্যিকতার এই জগতে, আলিয়া ভট্টের পরিচালকের সাথে সম্ভাব্য কাজের খবর স্রেফ গুজব, তা নিশ্চিত করেছেন নাগ অশ্বিন। দীপিকা পাদুকোন মা হওয়ার জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত, নিজ সন্তানকে এক মুহূর্তের জন্যও অন্যের হাতে ছাড়তে চান না। বলিউডের এই নাটকীয়তায়, শিল্পীদের ব্যক্তিগত জীবন ও পেশাগত ইচ্ছার সংঘাত প্রতিফলিত হয়, যেখানে জনপ্রিয়তা এবং সৌন্দর্য বাবদ সমাজের প্রত্যাশা পরিবর্তিত হচ্ছে।
মোনা সিংহের নতুন চ্যালেঞ্জ: শক্তিশালী কর্মদক্ষতা দিয়ে বদলে দিচ্ছেন বলিউডের গল্প বলার ধারা!
মোনা সিংহ নতুন একটি সিরিজের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন, যেখানে তিনি শক্তিশালী ও তীব্র পারফরম্যান্স নিয়ে আসবেন। খবর অনুযায়ী, তিনি নিজের সাজগোজ ও মিউজিকেও পরিবর্তন এনেছেন, যা তার চরিত্রের জন্য উপযুক্ত। চলচ্চিত্র শিল্পে নানান ধরনের গল্পের ঘাটতি থাকলেও, মোনা দর্শকদের মুগ্ধ করতে নতুন অভিব্যক্তির দিশা দেখাচ্ছেন। তার এই প্রচেষ্টা কেবল নিজস্ব অভিনয়ের জন্য নয়, বরং দর্শকদের আকর্ষণীয় কাহিনীর খোঁজে এক নতুন দিশার প্রদর্শনও।
“মহার্ঘ ভাতার দাবিতে আন্দোলন, প্রশাসনের বাধায় কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ গ্রুপ–ডি ঐক্য মঞ্চের সংকট!”
মহার্ঘ ভাতার দাবিতে গ্রুপ–ডি ঐক্য মঞ্চের ধরনায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে পুলিশ, যেন নিরঞ্জনের ভেতরে রেখেছে বিবেকবিচারের কোদালে; কলকাতা হাইকোর্টের দিকে দৃষ্টি ফেরানো এক অব্যক্ত প্রশ্ন, সরকারি ক্ষমতার খোঁজ? আর ভাবুন, কবে নবান্নের সামনে জনগণের চিৎকার들 হবে স্বাধীন সুরে, নাকি শাসকদের দৈন্যদশার প্রতিধ্বনি হয়ে থাকবে?
“বিনোদনের ভাঁড়ার: অজয় দেবগনের ‘জবান কেশারির’ কৌতুক-ঝড়ের মাঝে, বলিউডের গল্প বলার শিল্পের স্বতন্ত্র প্রতিফলন।”
বলিউড অভিনেতা অজয় দেবগণ তাঁর ভাইরাল ভিমল এলায়চি বিজ্ঞাপন নিয়ে হাস্যকর মিম এবং ট্রোলিং সম্পর্কে কথা বলেছেন। অজয় জানান, সামাজিক মিডিয়ায় চলতে থাকা মিমস তাঁকে ব্যক্তিগতভাবে বসন্ত করে না। তাঁর সহকর্মী রোহিত শেঠি মিম সংস্কৃতি নিয়ে মন্তব্য করে বলেন, এখন এটি একটি আনন্দদায়ক বিনোদন, যা সবাই উপভোগ করে। সম্প্রতি মুক্তি পাওয়া 'সিংহাম এগেন' সিনেমাটিও ২০০ কোটির বেশি আয় করেছে, ফলে অজয়ের সাফল্য অব্যাহত। এই নতুন অভিজ্ঞতা এবং মিম সংস্কৃতি বলিউডের অবস্থানের নিত্যনতুন রূপ প্রতিফলিত করছে।
“বিএড কলেজের ভর্তিতে প্রশ্ন: কোন মানবিক চেতনার উৎস? এনসিটির নির্দেশিকা কেমনভাবে উপেক্ষিত?”
দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার অবনতির চিত্র ফুটে উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ৬০০-৬৫০ টি বিএড কলেজের বাস্তবতা নিয়ে। নিয়মের তোয়াক্কা না করে ভর্তি চলছে, অথচ পর্যাপ্ত পরিকাঠামো নেই। গণতন্ত্রের রঙিন অধিকার কেবল মুখের কথায়; বাস্তবে কেমন অদ্ভুত মোহেরা! শিক্ষার নামে কি চণ্ডালাচার?
“প্র্যাকটিস আর বলিউড: অজয় দেবগন এর দুষ্টুমি কি সত্যিই ভাঙছে সম্পর্কের বাঁধন?”
বলিউডের প্রাসঙ্গিকতার চূড়ায় আজয় দেবগণ তার প্রাঞ্জল মজার কাণ্ডকারখানার কথা শেয়ার করেছেন, যে ঘটনায় বিচ্ছেদ পর্যন্ত গড়িয়েছে। এক সময়ের আক্রমণাত্মক প্রাঙ্কগুলো এখন সমাজে অস্বস্তি তৈরি করে, যেখানে সাবধানতার প্রয়োজন। এই সবকিছুই প্রমাণ করে যে, চলচ্চিত্রের পেছনের সম্পর্ক ও অভিনয়শিল্পীদের প্রভাব আমাদের চিন্তাভাবনায় নতুন দিগন্ত খুলে দিয়েছে। এছাড়া, আজয়ের নতুন সিনেমা 'সিঙ্গম এগেইন' যেন একই পুরানো কাহিনীর পুনরাবৃত্তি, এটি দর্শকদের রুচির পরিবর্তনের আলোকে এক নতুন প্রশ্ন তোলে।
ফালাকাটায় রাজনৈতিক মহড়ায় সময়ের বাঁধন, কবে মুক্তি মিলবে অনিশ্চয়তার জালে?
বাংলার আকাশে রাজনীতির হাওয়ায় নতুন এক নাটক শুরু হয়েছে। প্রযুক্তি নির্ভর কাজের মহড়া যেন নিতান্তই এক অভিনয়—সময়সাপেক্ষ, তবু অজ্ঞাত শুধু নিয়মের গতি। ফালাকাটা টাউন ক্লাবের মাঠে এই চিত্র দেখা যায়, যেখানে নেতা-নেত্রীরা আধিকারিকের ক্রমবর্ধমান জীবনের নাটুকে নাট্যশালায় অভিনয় করছেন। সাধারণ মানুষের দিনযাপন কি এই প্রযুক্তির অঙ্গীকারের ছায়াতলে ঢুকবে?
“পুলিশের তদন্তে দুর্ঘটনা: নিরাপত্তার বেহাল দশা ও বন্দরের প্রশাসনিক ব্যর্থতার সামনে সমাজের প্রশ্নবোধক চিহ্ন!”
পুলিশ দুর্ঘটনার সময় উপস্থিত সবার সঙ্গে কথা বলে আসল কারণ খুঁজতে বাধ্য হচ্ছে, যেন নিরাপত্তার অভাবের চিত্র পরিষ্কার হয়। কলকাতা বন্দর কর্তৃপক্ষের প্রতি প্রশ্ন উঠেছে; কিন্তু নেতাদের তালে তালে কি নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে, নাকি আবারও কেবল কসেরী কথা? রাজনীতির অঙ্গনে, যে সংকটগুলো খালি চোখে দেখা যায় না, সেগুলোই কি আমাদের সভ্যতার রন্ধ্রে রন্ধ্রে প্রবল সংকট বয়ে নিয়ে আসছে?
“মহামিছিলের অনুমতি না পেয়ে বিজেপির শাহরুখ খানের ‘তোরা কোথায়’– শুভেন্দুর সাংবাদিক বৈঠকে রাজনৈতিক নাটকের নতুন থিম”
মহামিছিলের জন্য আবেদন করে বিজেপি, অথচ অনুমতি পেতে বেগ পেতে হচ্ছে, যেন রাজনীতির পীঠস্থানে শাসকদল নিজের পায়ের নিচে মাটি নেই। শুভেন্দুর সাংবাদিক বৈঠক যেন নাটকের পর্দার আড়ালে গভীর নিরাশার ছবি ফুটিয়ে তোলে, যেখানে গণতন্ত্রের স্বরূপ তবুও অধরা, এবং সত্যি-মিথ্যের খেলা সুখকর নয়।
রাজস্ব ঘাটতি: কলকাতা পুরসভার আয়ে ৭৮ কোটি টাকার পতন, কি বলবে নেতারা?
কলকাতা পুরসভার রাজস্ব আদায়ে ভাঁটা পড়েছে, নির্মম সত্য ফুটে উঠেছে যে, ৭৮ কোটি টাকা আয় কমেছে। এই সংকটে কি আর্থিক শৃঙ্খলার অভাব, নাকি নেতৃত্বের দৃষ্টিভঙ্গির অন্ধকার? জনমানসে প্রতিফলিত হচ্ছে শাসনের অন্তর্নিহিত দুর্বলতা, যেখানে সরকারী খরচের অলঙ্কারে জনগণের আশা করজালে জড়িয়ে যাচ্ছে। সত্যিই কি লালসার মোহে আমাদের নেতারা অন্ধ হয়ে পড়ছেন?