News

স্ট্যানফোর্ডের মেডিসিন ও অর্থনীতির পিএইচডি, রাজনৈতিক নেতৃত্ব ও সমাজে পরিবর্তনের চিত্র।
রাজনীতির আসন্ন স্রোতে, সেই খুড়তুতো ভাইয়ের কথায় শুনি, জড়ানো অঙ্কের মতোই, নেতা আর জনগণের সম্পর্ক বিচিত্র। চন্দননগরের সেই বাড়িতে যখন শিক্ষার আলো ছড়িয়েছিলেন, তখন কি জানতেন, সময়ের হালচালে শাসকের দাওয়াইয়ের অঙ্ক গুলোর চেয়ে, সন্তুষ্ট মানুষের হাসি দ্রুত মিলিয়ে যাবে?

“পুশ্পা ২-এর ঝড়ো আবহে সিনেমার টিকিটে রেকর্ড মূল্য, দর্শকদের উন্মাদনা!”
পুশ্পা ২-এর অগ্রিম বুকিং শুরু হওয়ার সাথে সাথে প্রেক্ষাগৃহের টিকিটের দাম আকাশ ছোঁয়া হয়ে উঠেছে, যেখানে মুম্বইয়ের পিভিআর এর লাক্স অডিতে টিকিটের মূল্য ৩০০০ টাকা! এই দাম দেখে চলচ্চিত্রপ্রেমীরা হতবাক। দর্শকদের উত্তেজনা এবং সময়ের চাহিদার মাঝে প্রযোজকরা উপার্জনের নতুন কৌশল অবলম্বন করেছে। চলচ্চিত্রের খ্যাতি এবং অভিজ্ঞতার জন্য সিনেমাপ্রেমীরা উচ্চমূল্য দিতে প্রস্তুত, যা বর্তমান বলিউডের বাজারের অদ্ভুত বিকাশকে নির্দেশ করছে।

রাজ্য সরকারের নতুন গাইডলাইন: বেসরকারি বাসের তথ্য অ্যাপে, সাধারণ মানুষের উপকার এবং বাসের প্রতিযোগিতা কমানোর উদ্যোগ!
রাজ্যে বেসরকারি বাসের তথ্য একটি নতুন অ্যাপে নিয়ে আসার পরিকল্পনা চলছে, যা সাধারণ মানুষের জীবনে অনেক সুবিধা বয়ে আনবে। চিরাচরিত বাসের রেষারেষি থামানোর জন্য সরকারের নতুন গাইডলাইন সামনে আসছে, কিন্তু প্রশ্ন উঠছে—গভীরতার আবহে কি সত্যিই পরিবর্তন আসবে, নাকি এও হবে একটি ক্ষণস্থায়ী নাটক? তবে বিদেশ থেকে ধার করা পরিষেবা হয়েই উঠছে, আমাদের নিজেদের চিন্তা ও সংকট থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।

সিদ্দিকুল্লাহর মন্তব্য: জমিয়তের প্রশংসা, ফিরহাদ হাকিমকে খোঁচা – ওয়াকফ ইস্যুতে নতুন রাজনৈতিক উত্তেজনা!
সিদ্দিকুল্লাহর মুখে ওয়াকফ ইস্যুতে জমিয়তের প্রশংসা আর ফিরহাদ হাকিমকে খোঁচা, যেন বর্তমান রাজনৈতিক নাট্যমঞ্চের এক অভিনব কাহিনী। এখানে গভীর সংকট আর শক্তিশালী নেতৃত্বের অভাব, দুইই যেন মিলেমিশে একটি আকাঙক্ষা সৃষ্টির বিলম্বিত সূচনা। জনগণের ভাবনা, সরকারের কর্মকাণ্ড ও নেতাদের পরিচালনা, এই সব কিছুর মাঝেই এখন প্রবাহিত হচ্ছে অসম্পূর্ণতার সুর।

রাজকুমার রাওয়ের নতুন কালে: হত্যার পটভূমিতে প্রথম প্রযোজক হিসেবে ডিজিটাল দুনিয়ায় প্রবেশ!
রাজকুমার রাও এবার নির্মাতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে চলেছেন একটি অন্ধকার কমেডি ছবির মাধ্যমে, যা নেটফ্লিক্সে মুক্তি পাবে। হত্যার পটভূমিতে নির্মিত এই ছবির চিত্রনাট্য রাওকে এতটাই আকৃষ্ট করেছে যে, নিজেই প্রযোজনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আদিত্য নিম্বালকারের পরিচালনায়, রাতে বঙ্গবন্ধুর ধাঁধা ও হাস্যরসের মিশ্রণ নিয়ে হাজির হতে চলেছে এই ছবি, যা দর্শকদের জন্য একটি নতুন অভিজ্ঞতা প্রদান করবে।

“থার্কি নন, ‘আপ জaisa কেউ’: করণ জোহরের নতুন রোম-কমে প্রেমের আধুনিক রূপ!”
বাংলা সিনেমার প্রকৃতির এই পরিবর্তনের যুগে, করণ জোহরের নতুন ছবি 'আপ যত অনেক কিছু' সম্পর্কিত নিত্যনতুন আলোচনা চলছে। ধ্রুপদী প্রেমের গল্পে ৪০-এর যুবক ও ৩০-এর নবীনীর অপ্রত্যাশিত সম্পর্কের দুনিয়া, যা আজকের যুবসমাজের জীবনের অনুষঙ্গ। আদর্শ প্রেমের জন্য ডিজিটাল যুগে আবেগের খোঁজে, এই সিনেমা ২০২৫ সালে নেটফ্লিক্সে আসতে যাচ্ছে। ছবির শিরোনামটি জ্বলজ্বলে সুরের সাধনা, যা আমাদের মনে করিয়ে দেয় আধুনিক সম্পর্কের নিষ্ঠুরতা ও সারল্য।

কলকাতা পুরসভার বৈঠকে পরিবহণ ও শিল্প দফতরের দায়িত্ববান উপস্থিতি, দূষণের বিরুদ্ধে নতুন উদ্যোগের আশ্বাস!
কলকাতা পুরসভার সাম্প্রতিক বৈঠকে পরিবহণ ও শিল্প দফতরের পদাধিকারীদের ডাকা হলো, যেন বাতাসে ছড়ানো দূষণ ও তার পরিণতি নিয়ে ভাবনা-ভাবনা করা যায়। এই নাটকের পেছনে কি শাসনব্যবস্থার অনিয়মের আঁতুড়ঘর, নাকি জনগণের অসুস্থতায় তাদের নির্লিপ্ততা? সত্যি, জনগণের স্বাস্থ্যের চেয়ে মন্ত্রীর নিরাপত্তা বাড়ানোই কি বেশি জরুরি?

নির্বাচনী প্রকল্পের সুবিধা পেতে ভুয়ো বিয়ের কার্ড: স্থানীয়দের ক্ষোভ ও প্রশাসনের অকার্যকর ব্যবস্থা!
প্রকল্পের সুবিধা পেতে ভুয়ো বিয়ের কার্ডের ঘটনার মাধ্যমে আমাদের সমাজের অদ্ভুত রাজনীতির নাটক খোলসে আসে। স্থানীয়দের বিডিওকে লেখা চিঠি যেন শুধুই একটি হাস্যকর দৃশ্যে পরিণত, যেখানে ক্ষমতার খেলায় জনগণের জন্য কোনো বাস্তব পরিবর্তন হয়নি। এই সংকট সত্যিই ঠুনকো, অথচ আমাদের নেতাদের গৌরবময় মুখাবরণে ফোটে বিতৃষ্ণার ফুল।

বামেদের বিরুদ্ধে তরুণজ্যোতির তোপ: ‘বিএনপি-মৌলবাদীদের আসল রং দেখাচ্ছে সিপিএম!’
বাংলাদেশের বিষয়টি সামনে এনে সিপিএমের বিবৃতি নিয়ে তরুণজ্যোতি অতি প্রাসঙ্গিক প্রশ্ন তুলেছেন। মৌলবাদ ও হিন্দুত্ববাদকে একাকার করে, যেন দ্বিধা নিয়ে প্রতিষ্ঠার পথে বামেরা তাদের আসল রং প্রকাশ করছে। গ্রামের সুখের কথা বললেও, রাজনীতির কারাগারে বন্দী বন্ধুরা নিজেদের বক্তব্যে কি ভাদ্রলগ্নের সাজ সাজতে শুরু করেছে? মাঠের মানুষ এই নাটক দেখে কি পারে, ভাববার বিষয় হয়েছে।

ঘুম রেলস্টেশন: পর্যটনে গতি, নেতৃত্বে অস্থিরতা ও পাহাড়ের সংস্কৃতির উন্মেষ।
ঘুম স্টেশনের চূড়ায় দাঁড়িয়ে, যেখানে ইতিহাস ও পর্যটনের মেলবন্ধন, গভীর ভাবে প্রশ্ন জাগে—আমাদের উন্নয়নের ট্রেন কি সত্যিই সঠিক পঙ্ক্তিতে চলছে? দার্জিলিংয়ের হেরিটেজের প্রতি সরকারের মনোযোগ, নিকটবর্তী সাংস্কৃতিক উন্মোচন কি জাতির টয়ট্রেনের মতোই প্রকৃত পরিবর্তন আনতে সক্ষম? সমাজের ভূতিকেন্দ্রের কাহিনী কি আসলেই আমাদের নৃত্য-গানে রূপায়িত হচ্ছে, না পৌরাণিক কল্পনার পৃষ্ঠায় লুকানো?