News
“উত্তরবঙ্গ লবির হাতের খেলা: বাংলার স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার কুক্ষিগত সঙ্গীত ও ক্ষমতার নাট্যদল!”
বাংলার স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা এখন 'উত্তরবঙ্গ লবি'র হাতে, যেখানে রাজনৈতিক গুণ্ডামি আর মুষ্টিমেয় স্বার্থের দলিত হয়ে পড়েছে শাসনব্যবস্থার মুখ। এই লবির সদস্যদের প্রতিষ্ঠা, টাকাপয়সা আর ক্ষমতা—ব্যবস্থাপনা যেন বিপরীত জাদুর খেলা। জনগণের স্বাস্থ্য নয়, বরং প্রশাসনিক ডামাডোল, আর আমরা নির্বাক观দী।
“মালদার মানিকচকে রাজনৈতিক সহিংসতার চিত্র: কংগ্রেস নেতা মহম্মদ সইফুদ্দিনের খুনের ঘটনা চিহ্নিত করছে অব্যবস্থার কালো ছোঁয়া”
আজ সকালে মালদার মানিকচকে কংগ্রেস নেতা মহম্মদ সইফুদ্দিনের খুনের ঘটনা যেন আমাদের রাজনীতির অন্ধকার দিকগুলো উন্মোচন করে। স্থান থমথমে, বোমাবাজির ভেতর কি আদৌ কোনো মানবতা অবশিষ্ট আছে? জনতার পাশে থাকা নেতাদের ভাগ্য এখন কি কেবল রক্ত ও হিংসার খেলায় বন্দি? গণতন্ত্রের কাহিনি কি শুধুই এক রক্ত-মাংসের উপাখ্যান, নাকি এভাবেই আমরা নিজেদের সামাজিক পরিসরকেও আক্রমণ করছি?
সিবিআইয়ের হাত থেকে অভিজিৎ মুক্তি পেলেও, কলকাতায় পুলিশের বিরুদ্ধে বিক্ষোভের ঢেউ: ‘ন্যায় চাই’-এর আওয়াজ কি উঁচু হবে?
সিবিআইয়ের গাড়ির সামনে অভিজিৎকে ঘিরে তুমুল বিক্ষোভ, ‘কলকাতা পুলিশ হায় হায়’ স্লোগান। এই দৃশ্য যেন আমাদের গর্বিত শাসকদের জন্য একটি নিদর্শন, যাঁরা নাগরিকের ন্যায়ের সুরক্ষা করতে কৃপণ। জনগণের ক্রোধে গর্জে উঠছে, সভ্যতার বুকে নৌকার দোলনায় আবারও উঠছে প্রশ্ন, সত্যিই কি বিচার হবে?
“সিবিআইয়ের অভিযোগ: দায়িত্বশীলতার মহাসড়কে খবরের দুনিয়ায় নৈতিকতার অশান্তি!”
সিবিআই যদি প্রমাণ আনতে পারে যে আমাদের ওপর অভিযোগ সত্যি, তবে সম্মান নিয়ে বলতেই হবে, আমরা দায়িত্বশীল বাহিনী। কিন্তু ভাবতেু পারি, যে রাজনৈতিক নাট্যে অভিশপ্ত বাগীর ছায়া, সেখানে দায়িত্বের মাস্ক পরা নেতা আর সত্যের শিরোধার্য হতে পারে না। মানুষের মৌলিক অধিকার রক্ষার দায়িত্ব কি শুধু কথায়?
মুখ্যমন্ত্রীর বৈঠক বাতিলের পেছনে কি টালা থানার ওসির গ্রেফতারি? রাজনৈতিক নাটক, সমাজের প্রতিক্রিয়া ও শাসন ব্যবস্থার সংকট!
টালা থানার প্রাক্তন ওসির গ্রেফতারিতে উচ্ছ্বসিত রাত দখল কর্মসূচির অংশগ্রহণকারীদের প্রশ্ন, মুখ্যমন্ত্রী কি সত্যিই জুনিয়র চিকিৎসকদের সঙ্গে বৈঠক বাতিল করে এই নাটকের আড়ালে রাজনৈতিক ফায়দা তোলার চেষ্টা করছেন? সমাজের অবস্থা, নেতার নৈতিকতার আবহে, এক মহারাজ্যের গল্পে পরিণত হচ্ছে, যেখানে জনগণের কণ্ঠস্বর রুদ্ধ।
“সুবিচারের পথে এক তরুণীর প্রেরণা: ডাক্তারদের পাশে রাস্তায়, কোথায় আমাদের নেতৃত্ব?”
এক তরুণীর পণ্যের মতো রাস্তায় নেমে আসা বিচার পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা যেন গতমুহূর্তের চিত্রনাট্য। ডাক্তারদের ঝড়ের মধ্যে রেখে, আমাদের প্রশ্ন, নেতৃত্বের এহেন অলসতা কি আমাদের চলমান সমাজের সচেতনতা জাগ্রত করবে? সুবিচারের এই তীব্র খোঁজের মাঝে কি কখনো থমকাবে গতিপথ? অন্ধকারে দিক নির্দেশনার বাতি জ্বালানোর বোঝা এখন জনগণের।
“মুখ্যমন্ত্রীর আসনান্তে আড়াই ঘণ্টার নিশ্বাস: সৌজন্যের বাতাসে হারালো জুনিয়রের চৈতন্য!”
মুখ্যমন্ত্রী বাড়ির বাইরে আড়াই ঘণ্টা কাটিয়ে আশাহত হয়ে ফিরে গেলেন, যেখানে জুনিয়ররা সৌজন্যেও আলোচনা করতে রাজি হলেন না। এই দৃশ্য দেখে বুঝতে পারা কঠিন নয়, আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতির হ্রাস কেমন। দায়িত্বের অদৃশ্য পর্দায় ঢাকা, যেন মৃদু হাওয়ায় ভাসছে নেতাদের অঙ্গীকার, কিন্তু পলায়নের সুর আমাদের সমাজের কর্তব্যবোধকেও লুকিয়ে দিয়েছে।
“‘আমি’ ও ‘আমরা’ বলে রাজনৈতিক নাটক: শুভেন্দুর অভিযোগে মমতার নেতৃত্বের অন্তর্দ্বন্দ্বের আদরে চিত্রায়িত সমাজ!”
শুভেন্দুবাবুর শেয়ার করা ৪২ সেকেন্ডের ভিডিয়োতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘আমি’ ও ‘আমরা’ কথাগুলোর পুনরাবৃত্তি যেন এক গভীর আত্মবিন্যাসের চিত্র তুলে ধরে। ৭৬ বার এই শব্দগুলো উচ্চারিত হয়ে রাজনীতির তথা সমাজের স্বার্থকতা প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। কোথায় গেলো 'আমরা' পরিসরের সমষ্টিগত চেতনা? রাজনীতির গণ্ডিতে ব্যক্তিরা হয়ে উঠলে, সমাজের ত্রাণকর্তা রূপে কিভাবে বিবর্তিত হবে? চলমান এ ভাষণ যেন বর্তমান রাজনৈতিক কৌতুকেরই প্রতিফলন।
“ক্যাত্তিক-ত্রিপ্তির প্রেম কাহীনির মাঝখানে চলচ্চিত্রের সুরের অসঙ্গতি: বলিউডের স্বপ্নদৰ্শন কি সত্যিই পরিবর্তিত হচ্ছে?”
ক্রমবর্ধমান প্রতিশ্রুতিতে, কার্তিক আরিয়ান ও ত্রিপ্তি দিম্রি একযোগে নতুন প্রেমের উপন্যাসে নামছেন, যা প্রদর্শনের আগেই তাদের ইন্ডাস্ট্রির নতুন যোগাযোগের প্রতিফলন। এই চলচ্চিত্রটি শুধু রোম্যান্স নয়, বরং আধুনিক দর্শকদের নতুন প্রতিভা উদ্ভাসিত করার মাধ্যম হয়ে উঠতে পারে, যেখানে সংগীতের গুরুত্বও থাকবে বিবেচনায়। 2025 সালের মধ্যে মুক্তির পরিকল্পনা থাকলেও, এটি ভারতীয় সিনেমার সংকটময় সময়ের মাঝে নতুন এক আশা দেখাচ্ছে।
“দুর্নীতি ও বিদ্রোহ: তৃণমূলের নেতা সন্দীপ ঘোষের গ্রেফতারিতে রাজনৈতিক নাটক ও করুণ বাস্তবতার প্রতিফলন”
সন্দীপ ঘোষের গ্রেফতারির পর তৃণমূল কংগ্রেসের বিদ্রোহী নেতার সোশ্যাল মিডিয়া মন্তব্য রাজনৈতিক রঙ্গমঞ্চের নতুন নাটক। দু’ঠিকানা এক বিবর্তনের সাক্ষী, যেখানে দুর্নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণাকারীরা আজ নিজেকে ঈশ্বরের প্রতিনিধিরূপে প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করছে। এ যেন এক আধুনিক নাটক, যেখানে চরিত্রেরা রাজনৈতিক পরিবর্তনের বাণী উচ্চারণ করতেই থাকেন, কিন্তু সমাজের নৈতিকতা ক্রমে খানিক দূরে, নিঃSilent’। এটা কি নিছক পরিহাস, নাকি আমাদের রাজনৈতিক চরিত্রের অমোঘ পরিণতি?