News
“দিলজিতের কনসার্টে নিষেধাজ্ঞা: সুরের জালে বেতাল সমাজের প্রতিফলন!”
ডিলজিৎ দোসানজের হায়দ্রাবাদ কনসার্টের আগে তেলাঙানা সরকার একটি নোটিশ জারী করেছে, যেখানে বলা হয়েছে তাকে মদ, মাদক বা সহিংসতা প্রচারকারী গান না গাওয়ার জন্য। একটি অভিযোগের প্রেক্ষিতে এই নোটিশ আসে, যা সম্প্রতি দিল্লির এক লাইভ শোতে তাঁর গাওয়া গান নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এই ঘটনাগুলি সিনেমা ও সঙ্গীতের সমাজ ও সংস্কৃতিতে কিভাবে প্রভাব ফেলে, তা আমরা সহজেই উপলব্ধি করতে পারি, যেখানে সাংস্কৃতিক প্রতিফলনের পাশাপাশি শিল্পীদের দায়িত্বও বাড়ছে।
বলিউডের মহাকাব্যিক চিত্রনাট্যের প্রত্যাশা, ‘অশ্বত্থামা’তে বাধা, নতুন উদ্ভাবনের পথে শাহিদের সঠিক পা!
শহিদ কাপুরের প্রতীক্ষিত মিথোলজিক্যাল অ্যাকশন ফিল্ম 'অশ্বত্থামা: দ্য সারগা কন্টিনিউস' এখন অর্থনৈতিক সংকট এবং লজিস্টিক চ্যালেঞ্জের কারণে স্থগিত হয়ে গেছে। বিশাল বাজেটের এই প্রকল্পটি চলচ্চিত্র শিল্পের অনিশ্চিত বাজারের মধ্যে একটি বড় ঝুঁকি হিসেবে দেখা হচ্ছে। কাপুর এখন অন্য একটি ছবির দিকে মনোযোগ দিচ্ছেন, যেখানে আধুনিক কাহিনীর সঙ্গে প্রাচীন যুদ্ধের গুণাবলী মিশ্রিত হবে। চলচ্চিত্রের এই পরিবর্তন ও ঝুঁকির মাঝে বর্তমানে দর্শকের চাহিদা এবং গল্প বলার কৌশল পরিবর্তনের উপরে গুরুত্বারোপ করছে।
“দুর্ঘটনার পর প্রশ্ন: প্রশাসন কি কেবল ঘটনা সামলানোর জন্য, না কি জনমানসের নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য?”
বিকট শব্দের মাঝে বিপর্যয়ের চিত্র—ঢোলাহাট ও পাথরপ্রতিমা থানার পুলিশ যখন ছুটে আসে, তখন সমাজে প্রশ্ন উঠে, এই সেবা প্রকল্পের গতি কি আসলে প্রতিবন্ধকতার আড়ালে? স্থানীয় বাসিন্দাদের উদ্ধারকাজে সাহসিকতা, কিন্তু চিকিৎসকদের ঘোষণা করল তিনটি আত্মার অবসান। এ যেন চিরন্তন রাজনৈতিক নাট্যকলা—ছোটো বড় কিন্তু এক চরম অসহায়ত্বের মহোৎসব।
“নাগিনের নতুন রূপে শ্রদ্ধা, ভারতীয় লোকগাঁথার নতুন প্রতিচ্ছবি — কি তবে বদলাবে বলিউডের রঙ?”
প্রযোজক নিখিল দ্ওইভেদি শ্রীদ্দা কাপূরকে নিয়ে 'নাগিন' চলচ্চিত্রের নতুন রূপ নিয়ে হাজির হচ্ছেন। তিনি বললেন, ভারতীয় লোককাহিনীর অগণিত সম্ভাবনা রয়েছে, যা সমাজে নারীদের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনে সহায়তা করবে। শ্রীদ্দা এর বৈচিত্র্যময়তা এবং উপস্থিতি দিয়ে মহান চরিত্রটিকে জীবন্ত করতে প্রস্তুত, যার ফলে দর্শকদের নতুন ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হবে।
“ঝাড়খণ্ড ও পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনে সর্বত্র যে তল্লাশি, রাজনৈতিক নাটকের নতুন মোড় কি আমাদের গতি নিয়ন্ত্রণ করবে?”
আগামীকাল ঝাড়খণ্ডের প্রথম দফার নির্বাচন আর পশ্চিমবঙ্গের উপনির্বাচন, অথচ ভোটের একদিন আগে তল্লাশি অভিযানে রাজনৈতিক নাটক যেন গতি পাচ্ছে। কি সাচ্ছন্দ্যে নেতারা শাসন করেন, আর সমাজ কিভাবে মুষ্টিবদ্ধ হয়ে যায়, তা নিয়ে জনতার ভাবনা কেবল কল্পনায় সীমাবদ্ধ। রাজনীতির রঙ্গমঞ্চে কোন নাট্যকুশলী কতটা সফল, সেটা বোঝা কঠিন।
“বলিউডের নতুন দিগন্ত: ‘দ্য ফেবল’ এর সফলতার প্রজাপতি, আন্তর্জাতিক মঞ্চে ভারতীয় সিনেমার গৌরব!”
বলিউডে আলোচনার কেন্দ্রে এসেছে "The Fable", যা লিডস আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রথম ভারতীয় চলচ্চিত্র হিসেবে “সেরা চলচ্চিত্র” পুরস্কার জিতেছে। পরিচালক রাম রেড্ডির এই সৃষ্টি, যা জাদুকরী বাস্তবতার সাথে রাজনৈতিক আ allegory মেলায়, অভিনয়ে মনোজ বাজপায়ী এবং অন্যান্য গুণী শিল্পীদের চমৎকার পারফরমেন্স প্রদর্শন করেছে। এই সাফল্য ভারতীয় চলচ্চিত্রের গৌরব এবং বিশ্বব্যাপী দর্শকদের সাথে সংযোগ স্থাপনের নতুন ধারা ত্বরান্বিত করেছে।
“ডিউটির অজুহাতে সই চাওয়া: সৌরভবাবুর মন্তব্যে সরকারের প্রতি জনগণের অসন্তোষে নতুন রূপ!”
সৌরভবাবুর ভাষ্য, কর্তব্যে অনিহার পরও বকেয়া স্লিপে সই করাতে চাপ সৃষ্টি হচ্ছে, যেন সরকারের রোস্টার অশিক্ষা ও অদক্ষতার পক্ষে স্বাক্ষর করা হয়। অদ্ভুত এই রাজনৈতিক নাটক, যেখানে দায়িত্বের বদলাও মাধ্যমের দিকে তাকানোর প্রয়োজন মনে হয় না, আমাদের সমাজের অস্থিরতায় নতুন মাত্রা যোগ করছে। জনতার ভাবনা, কি ছলনায় আটকে গেছে!
এখনকার বলিউডের আওয়াজে, চলচ্চিত্র প্রেমীদের কান্নার কাহিনী: “কাংলুয়া” ফিল্মের উচ্চতার কাছে দাঁড়িয়ে!
বলিউডের নতুন সিনেমা 'কাঙ্গুভা'র অতি উচ্চ শব্দের কারণে দর্শকরা ব্যাপক অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন, যা দেখার অভিজ্ঞতাকে মুহূর্তেই নষ্ট করে দিচ্ছে। সিনেমা হলের মালিকরা অভিযোগ করছেন যে, একাধিক দর্শক দর্শন শেষে মাথাব্যথার শিকার হচ্ছেন। এমনকি অস্কার বিজয়ী শব্দ ডিজাইনার রিসুল পুকুট্টি এই সমস্যা সমাধানের জন্য প্রযোজকদের প্রতি আহ্বান জানান। উচ্চ শব্দের প্রভাবে সমাজে রক্তচাপ ও মাইগ্রেন রোগীদের স্বাস্থ্যঝুঁকি বেড়ে যাচ্ছে, যা সিনেমার বিষয়বস্তু ছাড়াও, সেন্সরশিপ এবং চলচ্চিত্রের শিল্পের মানসিকতাকে বোঝায়। সিনেমাপ্রেমীরাও এখন মানসম্পন্ন এবং সুস্থ অভিজ্ঞতার খোঁজে।
নির্যাতিতার বাবার বিবৃতি: সঞ্জয়কে চিনতে না পারায় প্রশ্নে Governance ও বিচার ব্যবস্থার প্রতিবন্ধকতা!
নির্যাতিতার বাবার মুখে সঞ্জয়কে চিনতে না পারার ঘটনাটি বিচারকের গম্ভীর আসনের নিচে যে কতটা অন্ধকারের আবরণ ফেলেছে, সে ভাবনা আমাদের আত্মাকে নাড়া দেয়। এর মধ্য দিয়ে গবর্নেন্সের অক্ষমতা, নেতাদের দায়বদ্ধতা আর সমাজের এ বিপন্ন দশা প্রতিফলিত হয়। রাজনৈতিক নাটকের এসব ক্রীড়ানক, একদিকে জনগণের যন্ত্রণা, অন্যদিকে ক্ষমতার খেলার সীমাহীন হাস্যরস, যেন পুরো প্রেক্ষাপটটাই এক ভোঁতা কৌতুক।
পুলিশের বিরুদ্ধে ক্লাবের বিক্ষোভ: শাসনের অস্থিরতা ও জনমানসের প্রতিফলন!
এখন রাজনীতির মাঠ বেশ উত্তাল। ক্লাব সদস্যরা পুলিশের বিরুদ্ধে বিক্ষোভে লিপ্ত হলে, যে উত্তেজনা ছড়ায় তা যেন বর্তমান শাসন ব্যবস্থার প্রতিফলন। পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলেও, প্রশ্ন রয়ে যায়—আসলেই তারা কি রক্ষা করতে পারে সমাজের ন্যায়বিচারের কাতার? পরিবর্তিত জনমনের কাহিনি হয়তো এখানেই।