News
“একেরাবার কাহিনী: বলিউডের গ্রন্থিত ছন্দে একতা চেতনার নতুন রূপে, ভালোবাসার ভাষায় সমাজের প্রতিফলন!”
একতা কাপূর নতুন সিনেমা 'সাম্বারমতি রিপোর্ট' এর মুক্তির প্রস্তুতি নিচ্ছেন, যা ১৫ নভেম্বরে সিনেমা হলে আসবে। এই সিনেমা ২০২২ সালের গোধরা ট্রেন দগ্ধকাণ্ডকে কেন্দ্র করে নির্মিত হয়েছে। এছাড়া, তিনি 'ভূত বাংলা' এবং 'ভন্ন'সহ বেশ কিছু নতুন প্রকল্পের কাজও করছেন। তুম্বাড পরিচালক রাহী অনিল বারভেকে নতুন সিনেমায় নিয়ে আসার মাধ্যমে বড় পর্দায় বৈচিত্র্যের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন তিনি। সমাজের নানা তৎকালীন সমস্যা বিষয়ক সিনেমার মাধ্যমে একতা কাপূর বোঝাতে চাইছেন সিনেমার ক্ষমতা, আর তরুণ প্রজন্মের অভিনেতাদের সুযোগ দিতেও তিনি বদ্ধপরিকর।
“কলকাতাকে বারাণসী সড়কের সাথে যুক্ত করতে নতুন সেতুর খোঁজ, রাজনৈতিক মহলে কাড়াকাড়ি ও জনভারতী!”
বিদ্যাসাগর সেতুর পর কেবল আরেকটি সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন হয়েছে, রবীন্দ্র সেতু। সরকারের উন্নয়ন আর স্বপ্নের জালে নতুন সেতু কলকাতা-বারাণসী যোগাযোগে নয়া পথ উন্মোচন করতে যাচ্ছিল। তবে এ কি সত্যিই উন্নয়ন, নাকি রাজনৈতিক নাটকের আরেক অধ্যায়? বাংলার জনতার আবেগ কি কেবল এই ইটের পাঁজরে চাপা পড়ে যাবে, নাকি তাদের সচেতনতা দেশের ভবিষ্যত গড়ে তুলবে?
“ধর্মা প্রোডাকশনে নতুন সূর্যোদয়: করণের কল্পনায় আদারের ব্যবসায়িক ক্লাসিকের ছোঁয়া”
করণের সাথে আদারের অংশীদারিত্বের উন্মোচন হল একটি নতুন অধ্যায়, যেখানে কাহিনী বলার শিল্প ও ব্যবসার সংযোগের মাধ্যমে নতুন দিগন্ত সৃষ্টি হতে চলেছে। ঝুঁকি সত্ত্বেও, ধর্মা প্রোডাকশনের ব্র্যান্ড মূল্য এই বিনিয়োগকে আকর্ষণীয় করেছে। চলচ্চিত্রের বিশ্বে অনিশ্চয়তার সঙ্গে নতুন দৃষ্টিভঙ্গির অভাব পূরণ করতে চান আদার। ফলে, কি পরিবর্তনের স্বাক্ষর রাখবে তাদের যৌথ উদ্যোগ, তা দেখার অপেক্ষায় চলচ্চিত্রপ্রেমীরা।
“যুদ্ধের নাটক: নতুন জনরার মুুখে সিদ্ধান্ত ও মালভিকার অভিনয়ের উজ্জ্বল সংযোগ!”
প্রথমবারের মতো সিডান্ত চাতুর্বেদী ও মালবিকা মোহনানকে নিয়ে আসন্ন অ্যাকশন ফিল্ম "যুদ্ধ" এর প্রিমিয়ার ঘোষণা করেছে প্রাইম ভিডিও। নাটকীয় কাহিনী ও রোমাঞ্চকর অ্যাকশনে ভরপুর এই সিনেমা, সমাজের বিস্তৃত সমস্যার প্রতিবাদে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করছে। সিডান্তের ভিন্ন রূপে দর্শকদের কাছে এটি নতুন এক উত্তেজনা আনার প্রতিশ্রুতি দেয়, যা বলিউডের শিল্পকে নতুন করে ভাবতে বাধ্য করবে।
“মমতার নতুন উদ্যোগ: পাহাড়ের প্রতিভা বিকাশের পথে সরকারি পোর্টাল ও স্কিল সেন্টার, কিন্তু রাজনৈতিক নাটকের পর্দা উঠবে কবে?”
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাক্য বাজছে পাহাড়ের করুণ সুরে, যেন প্রতিভার ঢেউয়ে তলিয়ে যাচ্ছে বেকারত্বের ভদ্রতাসহকারে। সরকারি পোর্টালের প্রতিশ্রুতি আর স্কিল ডেভেলপমেন্ট সেন্টারের স্বপ্নের মাঝে, কি তবে সমাজের এই কাঠগড়ায় এক নতুন আশা খুঁজে পাবে? নাকি এই পদক্ষেপগুলো কেবল রাজনৈতিক কথা, যেই ঠুনকো যানবাহনে চলায় শুধুই খুঁতখুঁত শুনতে পাওয়া যাবে?
“অভিনয়ে অবশেষে নতুন অধ্যায়: আমিরের দশ বছরের যাত্রা ও নবীন প্রতিভাদের সমর্থন”
আধুনিক বলিউডের গতিপথে আমির খান সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার শেষ দশ বছরের ক্যারিয়ারকে অত্যন্ত ফলপ্রসূ করে তোলার। এটি তার পরিবার এবং শিল্পে নবীন প্রতিভাদের সমর্থনের মিশ্রণে, যেখানে তিনি ছয়টি নতুন প্রকল্পে নিজেকে যুক্ত করতে চলেছেন। করোনার সময় তিনি অভিনয় উপশমের চিন্তা করলেও, এখন জীবনচক্রের অনিশ্চয়তা তাকে সৃষ্টিশীলতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ করেছে। আমিরের কথায়, “আমরা কাল মারা যাবো,” তাই প্রতিভা বিকাশের জন্য এই সময়টাকে কাজে লাগাতে চায়।
প্রাক্তন মন্ত্রীর অভিযোগে আগুনে প্রহেলিকা, নির্বাচনী পর্যবেক্ষক তদন্তে নেমে, নেতার দূরদর্শিতা প্রশ্নবিদ্ধ!
নতুন নির্বাচনী পর্বে প্রাক্তন মন্ত্রীর অভিযোগের মধ্যে যেন একটি নাট্যমঞ্চের রূপরেখা ফুটে উঠছে, যেখানে একটি নেতা যিনি তাঁর কাঠামোগত ক্ষমতার টাকায় জনগণের বিশ্বাসের সঞ্চয় করেছেন, অভিযোগের পাল্লায় পড়ছেন। নির্বাচনী পর্যবেক্ষক দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার উদ্যোগ নিয়ে তাঁর কাছে রিপোর্ট চাইছেন, তবে কি শেষ পর্যন্ত সত্যের অন্বেষণে এই সব নাটকে কোনও আলোকপাত ঘটবে? জনগণের আশা-আকাঙ্খা কি সত্যিই রাজনৈতিক নাটকের চৌকাঠের বাইরে যাবে?
“বিপ্লবী ‘কিল’-এর সাফল্যে উত্তরণের স্বপ্ন, ভারতীয় সিনেমার স্বাতন্ত্র্যের জাদু ফুটে উঠবে নতুন সিক্যুয়েলে!”
বলিউডের প্রভাবশালী পরিচালক করণ জোহর নিশ্চিত করেছেন যে, আন্তর্জাতিক সাফল্য পাওয়া "কিল" ছবির একটি সিক্যুয়েল নির্মিত হবে। প্রমাণিত অভিনয় দক্ষতা ও যুগান্তকারী কাহিনীর কারণে ছবিটি সারা বিশ্বে সাড়া ফেলেছিল। জোহর উল্লেখ করেছেন, ভারতীয় চলচ্চিত্রের বৈশ্বিক পরিচিতি বাড়াতে এই সিক্যুয়েল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তিনি বিশ্বাস করেন, ভারতীয় সিনেমার স্বকীয়তা ও মৌলিকতা বিশ্বকে আকৃষ্ট করবে, যদিও “ক্রসওভার” সিনেমার ধারণাকে তিনি সমর্থন করেন না। "কিল"-এর সিক্যুয়েল নিয়ে দর্শকদের প্রত্যাশা বাড়ছে, কেননা এর সাফল্য নতুন পথ উন্মোচন করতে পারে।
শুভেন্দুবাবুর মন্তব্য: “মমতার দার্জিলিং সফর, কি মুখোশ ঢাকা ছলনাময় রাজনীতির দৃশ্য?”
শুভেন্দুবাবুর কথায় যেন মূর্তিমান রাজনীতির নাটক, যেখানে জয় হাতের নাগালে অথচ বাস্তবতা অনুরাগী। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দার্জিলিং সফর ছিল অনাকাঙ্ক্ষিত, সরকারি এজেন্টদের মধ্যেও চলছে চুপচাপ রাজনৈতিক খোঁচাখুচি। তবে প্রশ্ন উঠছে—জনতায় আসল জয়ের ছবি কি, নাকি মুখোশের আড়ালে নষ্ট স্বপ্ন?
“দিলজিতের কনসার্টে নিষেধাজ্ঞা: সুরের জালে বেতাল সমাজের প্রতিফলন!”
ডিলজিৎ দোসানজের হায়দ্রাবাদ কনসার্টের আগে তেলাঙানা সরকার একটি নোটিশ জারী করেছে, যেখানে বলা হয়েছে তাকে মদ, মাদক বা সহিংসতা প্রচারকারী গান না গাওয়ার জন্য। একটি অভিযোগের প্রেক্ষিতে এই নোটিশ আসে, যা সম্প্রতি দিল্লির এক লাইভ শোতে তাঁর গাওয়া গান নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এই ঘটনাগুলি সিনেমা ও সঙ্গীতের সমাজ ও সংস্কৃতিতে কিভাবে প্রভাব ফেলে, তা আমরা সহজেই উপলব্ধি করতে পারি, যেখানে সাংস্কৃতিক প্রতিফলনের পাশাপাশি শিল্পীদের দায়িত্বও বাড়ছে।