News
টালায় FIR গায়েব, ফরেন্সিকের তদন্তে রাজনীতির নতুন নাটক—জনতার চোখ খুলতে হবে!
টালা থানার নিখোঁজ FIR-কে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু করে ময়নাতদন্তের ঘটনা যেন নৈতিকতার বিপর্যয়ে রাজনীতির এক চিত্র। ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞদের আগমনের মধ্যে যে রহস্যের গন্ধ রয়েছে, তাতেই স্পষ্ট, সরকারের গোষ্ঠীগত দুর্বলতা ও সাধারণ মানুষের হতাশা যুক্ত। বর্তমানে স্বাধীনতার ইতিহাসের জন্য লোকালয়ের শান্তির প্রহরী হয়ে উঠা আন্দোলনের প্রতি জনতার আগ্রহ আর সামান্য বিশ্বাসের ভাঙন, সবকিছুই এলোমেলো। জনগণের প্রশ্ন, আইন কোথায়, নাকি ক্ষমতাধরদের সুরক্ষা রাজনীতির অঙ্গ?
“গোটা অপরাধ ঢাকার চেষ্টায় ‘বিচারের বাণী’ কি সত্যিই গলা টিপে ধরেছে, প্রশ্ন شديد মানুষের মনে?”
সিবিআইয়ের আইনজীবীর বাণী যেন এক মহৎ নাটক, যেখানে অপরাধের মহিমা লঘু করতে এক অপার দক্ষতা প্রকাশ। পুলিশের নতমুখী ভূমিকা, অভিজিৎ মণ্ডল নামের একজনের নিষ্কৃতি, সমস্তটাই যেন এক নাটুকে উপস্থাপনা। নেতাদের দায়িত্বহীনতায় সমাজের অন্ধকার উজ্জ্বল হয়, আর আমরা শুধুই দর্শক!
শুনানির পর উত্তেজনার বশবর্তী হয়ে আইনজীবীদের মধ্যে সংঘর্ষ: আইনকানুন নাকি রাজনৈতিক নাট্যরচনা?
আদালতের কোনও শৃঙ্খলা নেই, প্রশাসনেরই সংকটকাল দাবি জানানোর পর, অভিজিৎ মণ্ডলের পক্ষে সওয়াল করা আইনজীবীকে ঘিরে ধরল সহকর্মীরা। একদিকে আইনের মৌলিক সত্যগুলি, অন্যদিকে ব্যক্তি স্বার্থ; রাজনীতির এই নাটকের পর্দা এখন কতটা উন্মোচন হবে, সেই প্রশ্নটাই উঠছে। সমাজের সব স্তরে চলছে বিতর্ক, লক্ষ্যণীয় পরিবর্তন হয়েছে জনগণের মনোভাবেও।
শাহরুখ খানের দেহরক্ষক রাভি সিং: বলিউডের নিরাপত্তা নিয়ে নতুন বিতর্ক, শিল্পের অদ্ভুত প্রতিচ্ছবি!
শাহরুখ খানের ব্যক্তিগত দেহরক্ষক রবি সিং বর্তমানে বলিউডের সর্বোচ্চভাবে বেতনপ্রাপ্ত নিরাপত্তা কর্মী। সালমান খান, অমিতাভ বচ্চন এবং দীপিকা পাড়ুকোনের দেহরক্ষকদের পেছনে ফেলে, এই অবস্থানটি বলিউডের দেহরক্ষকদের অর্থনীতির বিশাল ব্যবধানকে তুলে ধরে। সিনেমার আড়ালে, নিরাপত্তার এই খরচ সমাজের মূল্যবোধ এবং তারকাদের ব্যক্তিগত জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে আমাদের সচেতনতা বাড়াচ্ছে।
মমতার ২ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণের ঘোষণায় কি গোপন বোঝাপড়ার আড়ালে বিক্ষুব্ধ চিকিৎসকদের কষ্টকে উপেক্ষা করা হচ্ছে?
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলছেন, মৃতদের পরিবারকে ২ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণের কথা; কিন্তু সেই ক্ষতি কি টাকা দিয়ে মাপা যায়? ডাক বিভাগের কর্মীরা অধিকার চাওয়ার জন্য যেভাবে ধরনায় বসছেন, তার পেছনে নবান্নের নীরবতা নগ্ন চিত্র তোলে। কালীঘাটে নবান্নের আড়ালে বৈঠক? সাধন আর সাধনার এই বাজে খেলা সমাজে প্রশ্ন তোলে, নেতৃত্বের আসল মুখ কি আসলে শুধুই নাটকের অংশ?
“শহরের গনেশ উৎসবে বাবার সঙ্গে গাওয়া: নতুন প্রজন্মের সুর যেন পুরনো জাদুর রুন্নতি!”
বাংক্রুর নতুন অপেরা: সঙ্গীতের ধারায় বাবা শাহান ও পুত্র মাাহী ভারতীয় সঙ্গীত জগতের প্রিয় অঙ্গনের নতুন মুখ মাাহী এখন সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করছে। সম্প্রতি গনেশ উৎসবে বাবা শাহানের সঙ্গে একটি জমজমাট পরিবেশনায় সুরের জাদু দেখিয়েছেন। মাাহী বলেন, বাবা শাহানের কাছ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে তিনি গায়কের জীবনকে গ্রহণ করেছেন, অথচ চাপের মাঝেও নিয়মিত শিখে যাচ্ছেন। বাবার অর্জনের কাহিনীতে একটি নতুন প্রজন্মের গায়ক হিসেবে মাাহী স্বপ্ন দেখছেন, যেখানে সঙ্গীতের তালে তিনি নতুন পথের সন্ধান পাবেন। এই বাবা-ছেলের সম্পর্কটিও একে অপরের মাধ্যমে শিল্পের গভীরতা ও সংস্কৃতির বিকাশ রচনা করছে।
“কােষ্ঠি থেকে শুরু, বর্ষার জল নয়—করেনা কাপূরের ‘দ্য বকিংহাম মার্ডার্স’ নিয়ে বলিউডের নৈরাশ্যের গল্প!”
করণ কপূর খানের ‘দ্য বাকিংহাম মার্ডারস’ ভারতীয় বক্স অফিসে শুরুতেই হতাশ করেছে। মাত্র ১.১৫ থেকে ১.৩৫ কোটি রুপি সংগ্রহ করে এটি বাজারে নেতিবাচক পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। ছবির ট্রেলারের কারণে দর্শকদের আকর্ষণ কমে গেছে, যা চলচ্চিত্রের শিল্পে প্রযোজকের প্রতি সংশয়ের সঞ্চার করেছে। এখন দেখার বিষয়, শনিবার ও রবিবার ব্যবসা বাড়িয়ে সোমবারের পরীক্ষায় সফল হতে পারে কিনা।
“মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির আগে ডাক্তারদের বৈঠক: সঙ্গীত আর সঞ্চার, জনগণের জন্য খুলতে পারে নতুন দৃশ্যপট!”
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী গিয়েছিলেন ডাক্তারদের সঙ্গে আলোচনা করতে, কিন্তু কিছু জুনিয়র ডাক্তারদের বৈঠক যেন নাটকীয়তা বাড়ানোর খেলা। মুখোশের আড়ালে চলা এই আলোচনা যদি জনমানসে লাইভ হত, তবে হয়তো জনগণকেও বুঝতে সুবিধে হত। চিত্রনাট্যের পেছনে গোপনীয়তা ও বক্তৃতার অলঙ্করণে, শাসন ব্যবস্থা কি সত্যি স্বচ্ছ, নাকি শুধুমাত্র টেলিভিশনের পর্দায় একটি প্রদর্শনী?
“কলকাতা পুলিশের প্রতি জনগণের অবিশ্বাস: বিনীত গোয়েলের বক্তব্যে উন্মোচিত হলো গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার নতুন রাজনীতি!”
কলকাতা পুলিশের প্রতি জনসাধারণের বিশ্বাস হারানোর মধ্যে রয়েছে সমাজের নৈতিক বিপর্যয়, যেখানে বিনীত গোয়েল অসৎ উদ্দেশ্যে গণমাধ্যমের প্রচারের কটাক্ষ করেছেন। সোশ্যাল মিডিয়া ও খবরের মানহানির পেছনে ক্ষমতার খেলায় নাগরিকতার মর্যাদা হতাশার পৃষ্ঠে লেখা, যেন রাষ্ট্রের গায়ের চামড়া এলোমেলো হয়ে গেছে, আর মিষ্টি কথা তো যেন তালগোল পাকিয়ে ঘরের কোণে পড়ে রয়েছে।
“মেয়রের মস্কো সফর রোধ, কেন্দ্রে রাজনৈতিক অসহিষ্ণুতা বৃদ্ধি – জয়প্রকাশের তীর্যক সমালোচনা”
নবান্নের তলানিতে লুকিয়ে থাকা গুহ্য রাজনীতির বলি, কলকাতা মেয়রের মস্কো সফর বাতিল হয়েছে সরকারি আশঙ্কার প্রশ্নবাণে। কেন্দ্রীয় সরকারের সমালোচনার ভয়ে নিষিদ্ধ এই যাত্রা, অথচ তৃণমূলের জয়প্রকাশ মজুমদার কেন্দ্রকে কাঠগড়ায় তুললে তো রাজনীতির খেলার ময়দানেই যেন এক নতুন শ্বাসপ্রশ্বাস। সমাজের আসল মানচিত্র কি সত্যিই এতটাই অন্ধকার?