News
“নৈसর্গিক সাজে অন্তরজাল, কিন্তু অরূপের অন্তরোলক: সেলিব্রিটিদের শ্রীমান্য অথবা শ্রাবণের দুর্বলতা!”
অভিনেত্রী ঐশ্বর্য রাই বচ্চন ও তাঁর কন্যা আরাধ্যার দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত SIIMA অ্যাওয়ার্ডে উপস্থিতি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। তবে ঐশ্বর্যের ফ্যাশন পছন্দ নেটিজেনদের মনোমত হয়নি। ভারতীয় সিনেমা জগতের এই পরিবর্তনশীল স্বাদ ও মানসিকতার প্রতিবিম্বে প্রশ্ন ওঠে, কি করে তারকা তারা হয়ে উঠছেন, অথচ তাদের কাজের নয়াদিগন্তের সাথে লাইন মেলাতে পারছেন না?
“বলিউডে নতুন তীরঙ্গা: পুরোনো ছায়াছবির বিপরীতে নতুন প্রতিশ্রুতি, সৃজনশীলতার নাটকীয় ধারাবাহিকতা!”
অক্ষয় কুমারের নতুন ছবি ‘তৃতীয়াংশ’ একটি নতুন স্ক্রিপ্ট হিসেবে সাজানো হয়েছে, এটি ১৯৯৩ সালের একই নামের সিনেমার পুনঃনির্মাণ নয়। নির্মাতা সঞ্জয় পিপরাণ সিং চৌহানের পরিচালনায় ছবিটি ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে শুটিং শুরু হবে। এটি বলিউডের কাটাকাটি ও নতুন ধারার অন্বেষণের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক, যেখানে পুরনো গল্পের অভিনব উপস্থাপন হয়ে উঠছে দর্শকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু।
দক্ষিণবঙ্গের জলমগ্ন অস্থিতিশীলতায় রাজনীতির মুখোশ: জনগণের দুর্ভোগ, নেতৃত্বের দায়িত্বজ্ঞানহীনতা!
দক্ষিণবঙ্গের জলমগ্ন দশা যেন এক নতুন নাটকের বাঁধা! বন্যারিত হাত থেকে মুখ রক্ষা করতে যুদ্ধরত জনগণের পাশে প্রশাসনের উদাসীনতা প্রশ্ন তুলছে। সেতুর ভাঙা স্বপ্ন ও ধসে পড়া বাঁধের চলমান ছবি রাজনীতির নাটমূর্তি, যেখানে নেতৃত্বের এলাহি দাবি এমন সময় দগ্ধ, যখন সাধারণের জীবন বিপন্ন। প্রশাসনের কর্মতৎপরতা আর জনগণের হতাশা—দুইয়ে মিলে যেন এক ভয়াবহ কবিতা, যা প্রতিদিনের সংবাদ পত্রে ছাপা হচ্ছে।
“বলিউডের দেবদূত সালমানের গণে শীষে, ভক্তির রঙে ঢুকে যাচ্ছে তারকা-বিশ্বের জলরঙ!”
বলিউড সুপারস্টার সালমান খান সম্প্রতি গণেশ চতুর্থীতে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্দের বাড়িতে গিয়ে ঈশ্বর গণেশের পুজো করেছেন। তিনি এই উৎসবে তার পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে উজ্জীবিত হয়ে অংশ নিয়েছেন, সামাজিক মহিলা অনুষ্ঠানে তার প্রাণবন্ত নাচের ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। কিন্তু এই আনন্দের ভাঁজের আড়ালে বর্তমানে বলিউডের গল্প বলার ধারায় পরিবর্তন এবং দর্শকদের প্রত্যাশার ধাক্কা যেমন লক্ষণীয়, তেমনই বড় প্রযোজকদের রাজনৈতিক সৌজন্য ধরে রাখার চ্যালেঞ্জও কম নয়।
শিশুর মৃত্যুর ঘটনায় চিকিৎসা ব্যবস্থায় গাফিলতি: কি আদৌ ঊর্ধ্বতন কর্তাদের দায়িত্ববোধ অনুভূত হয়?
শিবমের মৃত্যুর পেছনে চিকিৎসার গাফিলতির অভিযোগ উঠছে, কিন্তু প্রশাসনের কাছে পৌঁছানোর আগেই ঘটে যাচ্ছে অদ্ভুত এক নাটক। টাকা দিয়ে মুখ বন্ধ করার চেষ্টা চরম অসৌজন্যের পরিচয়, যেখানে মানবতাও প্রশ্নবিদ্ধ। ক্ষমতাশালীদের কার্যকলাপ যেন মিলনের আড়ালে সামাজিক ন্যায় ও ভরসার কফিন ঢেকে রেখেছে।
“ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির গোলকধাঁধায় আলিয়া-রনবীর-বেলার খোঁজে, মা-নানীর প্রেমে অন্য গল্পের অনুসন্ধান!”
আলিয়া ভাট এবং রণবীর কাপুর তাদের কন্যা উপলক্ষে একটি গোপন স্থানে সফর করছেন, যেখানে তাঁদের সঙ্গে যোগ দেন নীতু কাপূর। বিমানবন্দরে দেখা যায়, ছোট্ট রহা নিজের দাদির সঙ্গে মজা করতে ব্যস্ত। এই মুহূর্তগুলো বলতে চায়, চলচ্চিত্র শিল্পের ভেতরে পারিবারিক সম্পর্কের টানাপোড়েন, যেগুলো বড় পর্দায় প্রতিফলিত হয়। বর্তমানে চলচ্চিত্রের গল্প বলার ধারা এবং সমাজে তার প্রভাব নিয়ে দর্শকদেরও যেন নতুন করে ভাবতে উদ্বুদ্ধ করছে।
মুখ্যমন্ত্রীর ‘দিদি’ অবতার, জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন এবং গ্রেফতার: রাজনৈতিক নাটকের নতুন পর্ব!
শনিবার স্বাস্থ্যভবনের সামনে জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন সৃষ্টির মাঝে মুখ্যমন্ত্রীর হাজিরা, তাঁর দিদি সত্তার আবির্ভাব বুকে নিয়ে আন্দোলন তুলে নেওয়ার আবেদন একদিকে, অন্যদিকে কলতান দাশগুপ্ত ও সঞ্জীব দাসের গ্রেফতারি—এ যেন এক দ্বন্দ্ব মঞ্চ, যেখানে শাসকের মায়া আর গণমানুষের কণ্টকময় পথচলা প্যাঁচ পাকাচ্ছে। কত সহজেই নেতারা 'দিদি'র মুখোশে ঢেকে ফেলেন নিজেদের কর্তৃত্বের আভিজাত্য! তবে পরিচালকেরা তো জনগণের কান্না শুনতেই পাচ্ছেন—নাকি সুরের সঙ্গেই সংবাদমাধ্যমের নৃশংস সুরের মেলা চলছে?
মমতার ডাক, জুনিয়র ডাক্তারদের অনড়তা: রাজনীতির নাটকে সমাজের স্বাস্থ্যের কি অবস্থান?
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শনিবার স্বাস্থ্যভবনের সামনে জুনিয়র ডাক্তারদের ধরনা মঞ্চে পৌঁছে আন্দোলন তুলে নেওয়ার আবেদন করেন, কিন্তু ডাক্তাররা দৃঢ়তর। মিডিয়া ও লাইভ স্ট্রিমিংয়ের প্রতি তাঁদের অনড় অবস্থান যেন বর্তমান রাজনীতির এক মায়া—চেহারার পরিবর্তন, অভ্যন্তরে সেই একই পুরনো অসন্তোষ। নেতাদের করুণ কণ্ঠস্বর এবং চিকিৎসকদের অবিচলতা, একদিকে শাসনের অদৃশ্য সহিংসতা, অন্যদিকে সাধারণ মানুষের অসহায় চাহনি, পুরো চিত্রটাই যেন সমাজের দ্বিচারিতা ফুটিয়ে তোলে।
“গর্ভধারণের নিষেধের বিরুদ্ধে প্রার্থনার জয়: বলিউডের ব্যর্থতা ও মানবিক আবেগের প্রসঙ্গ”
সম্প্রতি বলিউডের আলোচনার কেন্দ্রে রয়েছেন রূপালী গাঙ্গুলি। তিনি উক্তি করেছেন, গাইনোকোলজিরা তাঁকে বলেছিলেন, কখনও গর্ভধারণ করবেন না, তবে ধারাবাহিকভাবে আল্লাহর প্রতি প্রার্থনা করে অবশেষে তাঁর পুত্রের জন্ম হয়। এটি শুধু ব্যক্তিগত গল্প নয়, বরং চলচ্চিত্র শিল্পের মধ্যে একটি শক্তি ও আশার বার্তা, যেখানে চোখে পড়ে যোগ্যতা ও প্রচেষ্টার গুরুত্ব। গাঙ্গুলির এই অভিজ্ঞতা আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, নারীদের সময়ে সময়ে সমাজের প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করে এগিয়ে যাওয়ার প্রয়োজনীয়তা কতটা গুরত্বপূর্ণ। বর্তমান সময়ের চলচ্চিত্রগুলিতে এই ধরনের অনুপ্রেরণাদায়ক কাহিনীর আকাল কাটিয়ে উঠার জন্য দর্শকরা নতুন ধরনের গল্পের অপেক্ষায় রয়েছেন।
মালাইকা অরোরার চোখে পানি, পুরনো প্রেমের ছায়ায় বলিউডের নাটক ও গল্পের গভীরতা কি ম্লান হচ্ছে?
বলিউডের তারকা মালাইকা অरोরা সম্প্রতি ex-বয়ফ্রেন্ড অর্জুন কাপুরের সাথে একটি ব্যক্তিগত সাক্ষাতের পর অসুস্থ চোখ নিয়ে নিজের পিতামাতার বাড়ি থেকে বেরিয়ে এসেছেন। তার হতাশা ইনস্টাগ্রামে আবারও প্রমাণ করে, ইন্ডাস্ট্রির ব্যক্তিত্বের চেয়েও সংবেদনশীলতা এবং মানবিক সম্পর্কগুলি বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আজকের দিনেও মিডিয়া কেমন করে এই সম্পর্কগুলোর ওপর নজর রাখছে, সেটাই ভাবনার বিষয়।