News
মমতার ঘোষণায় আন্দোলনকারীদের দাবি পূরণ: স্বাস্থ্য দফতরে নবজাগরণের দেউলে!
গতকাল দীর্ঘ বৈঠকের পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আন্দোলনকারী জুনিয়র ডাক্তারদের দাবি মেনে নিয়ে প্রশাসনিক পদবির পরিবর্তন ঘোষণা করলেন। সিপি বিনীত গোয়েল, স্বাস্থ্য অধিকর্তা ও শিক্ষা অধিকর্তার বদলির ঘোষণায় যেনো রাজনীতি আর স্বাস্থ্যসেবার আন্তঃসংযোগে নতুন গতি পাবে—কিন্তু প্রশ্ন রয়েছে, কি আদৌ বদলাবে জনগণের দুরবস্থা? ভোটের পূর্বে এই নাটকীয়তা জনগণের ভাবনায় কতটুকু প্রভাব ফেলবে, সেটাই এখন দেখার।
“জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনে সরকারের অদৃষ্ট, নীরব চোখে রক্তমাখা দৃষ্টির প্রতিবাদে জন্ম নিচ্ছে নতুন সংকল্প”
আজকের রাজনীতিতে, জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনের মধ্যে প্রশাসনের অদূরদৃষ্টি ফুটে উঠেছে, যেন সাপের পাঁচ পা খুঁজে বেড়াচ্ছে। কান্নার এ প্রতিবাদে, সমাজের শিক্ষার খুঁটিনাটি তুলে ধরছে শিল্পবোধ; স্বপ্ন, রক্তমাখা চোখের নির্দেশে একটি নতুন সূর্যের সম্ভাবনা। কিন্তু প্রশ্ন, এই পরিবর্তন, অকৃত্রিম হবে তো?
“ত্রুটির মধ্যে সাফল্য: সন্দেশখালিতে তৃণমূলের অস্বস্তি কিভাবে ভোটের ফলকে করেছে মদত? রাজনীতির নাটকীয় জাল!”
সন্দেশখালির জটিলতা ভোটের আগে তৃণমূলের অস্বস্তি বৃদ্ধির কারণ হয়েছিল, তবে ফল ঘোষণার পর দেখা গেল, তৃণমূলের আসন সংখ্যা বেড়ে গেছে। এবারে কি সাফল্যে নিহিত শাসন ব্যবস্থার আমেজ, নাকি ভোটের খেলা? সাধারণ মানুষের বিশ্বাসের স্রোত কোথায়? রাজনীতির মোড়ে একটি নতুন অধ্যায় কি শুরু হলো?
“মমতার প্রশাসনিক খেলার মঞ্চ: পুরো ঘর খালি করে ভোটের রাজনীতি, কোরো না সমাজের অস্থিরতা!”
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাম্প্রতিক বক্তৃতায় প্রতিফলিত হচ্ছে রাজনৈতিক গতি-প্রকৃতি; তিনি মনে করিয়ে দিচ্ছেন, 'পুরো ঘর খালি করে দেওয়া' সম্ভব নয়। প্রশাসনিক ভারসাম্য নেই, নাকি নেতৃত্বের সংকট? একদিকে বাহবা, অন্যদিকে প্রশ্ন—শাসনকার্যে এমন বৈপরীত্য সমাজের মেরুদণ্ডকে দুর্বল করে দেয়। জনগণের চাহিদা এবং সরকারের প্রতিশ্রুতির মাঝে বিভ্রান্তির চিত্র যেন রবীন্দ্রনাথের কবিতার অদ্ভুত প্যাঁচ—অস্থিরতা এবং সাম্যের সন্ধানে।
মমতার তিন দাবি মেনে নেওয়া: আন্দোলনের ফল, কিন্তু জনগণের আশা কি রাজনীতির মঞ্চে সুরক্ষা পাবে?
আন্দোলনের ফলস্বরূপ, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তিনটি দাবি মেনে নেওয়ার কৃতিত্বে সপ্রতিভ। অথচ প্রশ্ন জাগে, এ কি রাজনৈতিক পরিচালনার সংহতি, না কি জনতার চাপের কাছে নতি স্বীকার? শাসকের পাতা নোটবুকে কয়েকটি সুসংবাদ, কিন্তু জনগণের আবেগের গাছ কি সত্যি ফলে যাবে? সঞ্চালন যেন ভাবনার কবিতা, হাস্যরসের আচ্ছাদনে।
মমতার নেতৃত্বে কলকাতা পুলিশে নতুন পরিবর্তন: বদলি হলেন গোয়েল ও গুপ্তা, governance-এর নাটক কি চলবে?
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কলকাতা পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েলকে পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া এবং ডেপুটি কমিশনার অভিষেক গুপ্তাকেও একই দূরদর্শী জালে ফেলেছেন, যেন রাজনীতির মহাকাব্যে আবারও মানুষের জীবনযাত্রা ও নিরাপত্তার প্রহরে নতুন পরিবর্তনের আবহ এসে উপস্থিত। এই ঘটনাই কি প্রমাণ নয় যে, নেতাদের প্রতিশ্রুতি আর বাস্তবতার মাঝে কতটা বিস্তার রয়েছে? সমাজের রক্তক্ষরণ ও নিরাপত্তার খোঁজে, কি দৃষ্টিহীনের মতো চলেছে আমাদের রাজনৈতিক ভারসাম্য!
“কৃষ্ণ অভিষেকের ‘মামি’ সুনিতা আহুজার সম্পর্ক: বলিউডের আনন্দ-বেদনার কাহিনি, যেখানে সবই ‘জমে না’!”
বলিউডের হাল-ফাঙ্গির মাঝে, ক্রুশ্না অভিষেক সম্প্রতি নিজের 'মামি' সুনীতা আহুজা সম্পর্কে মন্তব্য করে বাতাসে সংশয় ছড়িয়ে দিয়েছেন, বলছেন, 'জমতা নয়'। তার এই কথা ভিন্ন পরিবারের জন্য নতুন আলোর ঝলক দেখায়, যেখানে সম্পর্কের জটিলতা এবং সমালোচনার দ্বিতীয় পাতা উঠে আসে। সিনেমার সমাজে প্রভাব এবং অভিব্যক্তির পরিবর্তন আজকের দর্শকদের চাহিদা ও নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে।
“ইমরান খানের প্রত্যাবর্তন: বন্ধুত্বের সিনেমা কি ফিরিয়ে দেবে বালিউডের হারানো চমক?”
বলিউডের ফাঁকফোকর তুলে ধরে, ইমরান খান শেষ পর্যন্ত পর্দায় ফিরছেন, তবে প্রচলিত গুজবের পরিসমাপ্তি ঘটে জানা যায় যে, তাঁর চাচা আমির খানের আলোচনাধীন প্রকল্পে কোনো ভূমিকা নেই। বন্ধুরা মিলে তৈরি করা এই সিনেমা এখনও স্ক্রিপ্টের অপেক্ষায়, তবে ভালোবাসার গল্প নিয়ে নির্মিত হতে পারে। এমনকি, যেভাবে ইমরানের সিনেমা দেখা হবে তা দর্শকদের জন্য আশার আলো। মুক্তিতে আর দেরি নয়, তবে পুরো বিষয়টি সবকিছু চূড়ান্ত হলে সম্ভব!
“কুণাল ঘোষের স্ক্রিনশটে বেগতিক, রাজনীতির নাট্যমঞ্চে নতুন অধ্যায়—কেমন তেলাপোকা বারাবার?!”
কুণাল ঘোষের স্ক্রিনশট শেয়ার, আবারও প্রমাণ করে রাজনীতির অন্ধকার কোণে মিডিয়ার দৃষ্টির অভাব। অভিযোগের খাঁজে দাঁড়িয়ে, নেতাদের স্বচ্ছন্দে প্রকাশিত এই ক্ষুদ্রাংশ, সরকারের প্রতি জনগণের ক্ষোভের প্রতিবিম্ব। আজকের সমাজে সত্যতার চেয়ে নাটকীয়তা ঢের বেশি, এবং সেই নাটকের রঙ্গমঞ্চে আমরা নিছক দর্শক।
কঙ্গনার বিপদের বাজেট: চলচ্চিত্রের সমাচার; সৃষ্টিশীলতার মাঝে জীবনের কঠিন সত্য!
বলিউডে কান্গনা রনৌতের সাম্প্রতিক বিতর্ক ও চ্যালেঞ্জগুলো যেন সিনেমার গল্পকেও হার মানায়। 'ইমার্জেন্সি' ছবির মুক্তির বিলম্বের প্রভাবে বাস্তব জীবনের ‘আপদ’ মাথায় নিয়ে তার মুম্বইয়ের ₹৩২ কোটি অফিস বিক্রি করার সিদ্ধান্ত, শিল্পীর ব্যক্তিগত আর্থিক সংকটকেই সামনে আনছে। বিজেপির বঞ্চনার বিরুদ্ধে তাদের অবস্থান সুস্পষ্ট হলেও, বিনোদন শিল্পের চাপ, রাজনৈতিক মতাদর্শ ও সামাজিক দায়বদ্ধতার মধ্যে জ tangled সম্পর্কটি এখন দর্শকদের ভাবতে বাধ্য করছে। নতুন মুক্তির তারিখ এখনও নির্ধারিত হয়নি, কিন্তু কান্গনার এই সংগ্রাম নিশ্চিত করছে, এই সিনেমাও নেতা ইন্দিরা গান্ধীর সময়কালের চ্যালেঞ্জের উদ্দেশ্যে গড়া।