News
“অক্ষয় কুমারের হিউমার এবং পর্দার পেছনের খেলা: ‘হেরা ফেরি ৩’ আসবে, একসাথে এগিয়ে!”
আকshay কুমার হিন্দুস্তান টাইমস লিডারশিপ সামিটে ‘হেরাপেরি ৩’র জন্য দীর্ঘ প্রতীক্ষার কথা উল্লেখ করে মজার ছলে জানান, এটি ২০২৫ সালে শুরু হবে। অজয় দেবগণও নতুন ছবির পরিচালনার প্রক্রিয়ায় আছেন, যা দুই সুপারস্টারের সহযোগিতার একটি নতুন অধ্যায়ে পরিণত হচ্ছে। এই যুগলবন্দীর মধ্যে চলচ্চিত্রের আধুনিক প্রেক্ষাপট ও দর্শকদের অগ্রাধিকারকে বিবেচনায় রেখে তারা নতুন গল্পের সন্ধান করছেন, যা আগের ক্লিশে থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করছে।
“সরকারি বাবুর অদ্ভুত সংস্কৃতি: সই সেরে আড্ডা, তবে এবার কি লাগাম টানবে সরকার?”
আহারে, সরকারি বাবুররা আবারও হেলেদুলে চলে গেলেন, সইয়ের পর আড্ডায়! আমাদের সংস্কৃতিতে এই ছেলের খেলা চলছেই। তবে এখন লাগাম টানার উদ্যোগ। ভেবে দেখুন, যখন নেতৃত্বের কার্যকলাপ এমন হররর রূপ নিচ্ছে, তখন সমাজের বিবেচনা যেন দুলতে দুলতে পা ফেলে। কৃষ্ণপদার্থের মতো রসায়ের ক্ষত ত্যাগে নতুন কিছু আশা, নাকি পুরনো আঁতাতের বৃত্তে আটকে থাকবে?
“অজয় এবং অক্ষয়ের নতুন চলচ্চিত্র: প্রাচীন বন্ধুত্বের আধুনিক পুনর্মিলন, সিনেমার জগতে নতুন উন্মাদনা!”
আজয় দেবগন ও অক্ষয় কুমারের বহু পুরনো বন্ধুত্ব এবার নতুন রূপ পেতে চলেছে। আসন্ন ছবিতে দেবগন নিজে পরিচালনার দায়িত্বে থাকবেন এবং অক্ষয় প্রধান চরিত্রে। সেই সাথে আকৃতির মধ্যে হাস্যরসে নিমগ্ন অক্ষয় 'হেরা ফেরি ৩' শুরু হতে যাচ্ছে আগামী বছর, যা দর্শকদের প্রত্যাশা বাড়িয়ে দিচ্ছে। কিন্তু কোথায় আঁকড়ে ধরে রেখেছে বলিউডের গল্প বলার ধারা?
বিবাহের দুনিয়ায় ‘নভেক্স’ এর সুরক্ষায় সুর ভাঙার গান: বলিউড সংস্কৃতির নতুন চালচলন!
বিয়ের জন্য এখন থেকে নভেক্স মিউজিক্যাল কপিরাইট লাইসেন্স বাধ্যতামূলক, যা ভারতীয় বিয়ের আঙ্গিকে নতুন একটি বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। সরকারের নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বিয়ের মতো সামাজিক অনুষ্ঠানগুলিতে কপিরাইটযুক্ত সঙ্গীত ব্যবহার করতে হলে নভেক্সের অনুমতি নিতে হবে। এই পরিবর্তনটি বলিউডের সঙ্গীত শিল্পের সুরক্ষার পাশাপাশি, শিল্পী ও উদ্যোক্তাদের জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করেছে। আজকের লীগে, একদিকে আলেয়া মূলধন ও সৃজনশীলতাকে গুরুত্ব দিচ্ছে, অন্যদিকে এই নিয়মগুলি সঙ্গীতের অবাধ প্রবাহকে বাধাগ্রস্ত করছে।
কলকাতা-বাঁকুড়া দূরত্ব কমানোর খোঁজে ট্রেন বাতিল, শাসন ও গণমানুষের সম্পর্ক নিয়ে নতুন সংকটের সৃষ্টি!
মসাগ্রামে ইন্টারলকিংয়ের কাজের জন্য কলকাতা এবং বাঁকুড়ার দূরত্ব কমবে, কিন্তু মানুষের জীবনে চলাচলের অসুবিধা ঘটে ৫২টি লোকাল ট্রেন বাতিল হচ্ছে। সমাজে উন্নতির এই চাপা উচ্চারণে যেন রাজনৈতিক নেতাদের নীতি ও কর্মদক্ষতার বাস্তবতা প্রকাশ পায়, যখন জনসেবা ও সেবা সংকটের মাঝে ব্যাকুলতা ফুটে ওঠে। এসবের মাঝে জনগণের মাঝে চেপে থাকা নেতিবাচক অনুভূতিগুলো কি কোনদিন মুক্তি পাবে?
মমতার নতুন প্রস্থানের সঙ্গে দার্জিলিং পাহাড়ে ‘ক্রিকেট’ শুরু, বিমল বদলে অনীত থাপার বিদ্রুপ!
দার্জিলিং পাহাড়ের রাজনীতিতে এখন গুডবুকের রুটি-রুজি হলেও বিমল গুরুংয়ের জায়গায় মমতার ভরসা অনীত থাপা। ম্যাজিক দেখার মতো, একাত্তর ভোটের মঞ্চে নেতাদের করুণার লুকানো খেলা। পাহাড়ের নজরদারির দায়িত্বে যে মনিটরিং কমিটি গড়া হলো, তা শুধু পলিটিকাল নাটক নয়, বরং সমাজের কপালে ঝোলা জনগণের দীনতা ও ক্ষোভের সাগরে নৌকা ভাসানোর চেষ্টা। মুখেই হাসি, অন্তরে তিক্ততা, আর প্রশ্ন—কোথায় যাবে এই রাজনৈতিক ভেলা?
“অবাক বাঁচা: দেবাশিসবাবুর কেনাকাটা সরকারের বাড়ি, টাকা গেল ভিন্নের কাছে—রাজনীতির হাস্যকর নাটক!”
বাড়ির জন্য সাজানো খেতাবের খাঁচায় দেবাশিসবাবুর নাম, অথচ তাঁর অধিকারী অর্থ অন্যের ব্যাঙ্কে! রাজনীতির এই মিশ্রণে বিশ্বাসের গন্ধ হারিয়ে যাচ্ছে, যখন জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা ছিনতাই হচ্ছে। অস্তিত্বের সংকটে সঙ্গী হয় খোঁজখবর আর বাবুদের শাসন। কোথায় সদাসর্বদা সেবা, আর কোথায় সত্তা?
“বালিউডের প্রেমের মহাকাব্যে নতুন অধ্যায়: শাজাহান-পদ্মসী এবং আশিসের হৃদয়স্পর্শী প্রস্তাব”
বলিউডের রোমান্সের নতুন অধ্যায়ে অভিনেত্রী শাজাহান পাদামসি ও সিনেমা mogul আষীষ কানাকিয়ার হৃদয়স্পর্শী প্রস্তাব আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। সজ্জন ফুলের মাঝে ঐতিহাসিক প্রস্তাবটি প্রকাশ্যে আসার পর, তার প্রেমের দৃঢ়তায় তাদের সম্পর্কের গভীরতা বেড়ে গেছে। এই মুহূর্তটি দেখিয়েছে যে, আধুনিক বিনোদন জগতেও প্রেম ও আবেগের গুরুত্ব এখনও অমলিন। দর্শকদের মন জয় করতে সঠিক গল্প বলার প্রয়োজনীয়তাই তৈরি হচ্ছে। শাজাহান এবং আষীষের এই সুন্দর মুহূর্ত আমাদের মনে করিয়ে দেয়, সিনেমা শুধু বিনোদন নয়, সত্যিকারের জীবনের সম্পর্কের চাপাতিও বয়ে আনে।
নয়নতারা ও ধনুশের কলহ: বিখ্যাত ছবির গানে নিতান্ত নিষেধাজ্ঞার গল্পের পর্দা উন্মোচন!
নায়নথারা তার খোলামেলা চিঠিতে দানুশের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন, যেখানে তিনি জানান, একটি নথিপত্রের জন্য প্রয়োজনীয় অনুমোদন পাওয়ায় অসুবিধার সম্মুখীন হয়েছেন। তিনি দায়িত্বজ্ঞানহীনতার অভিযোগ করেছেন, যা শুধুমাত্র পেশাদার সম্পর্ককেই নয়, শিক্ষা, অনুভূতি এবং শিল্পের মূল্যবোধকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। সিনেমা শিল্পের এই দ্বন্দ্ব আমাদের দেখায় যে, স্বার্থের দ্বন্দ্ব এবং ব্যক্তিগত ক্ষোভের জন্য কীভাবে নির্মাতাদের সহযোগিতা বাধাগ্রস্ত হয়। নায়নথার সাম্প্রতিক অভিজ্ঞতা চিত্রনাট্যের পরিবর্তন, শিল্পীদের সম্পর্ক এবং দর্শকদের প্রতি সিনেমার সামাজিক প্রভাব সম্পর্কে ভাবনার সুযোগ দেয়।
স্কুটার দুর্ঘটনায় প্রশাসনের সুরক্ষার প্রশ্ন, সড়ক নিরাপত্তায় কোথায় দৃষ্টিশক্তি?
আবহাওয়া যেমন অদলবদল ঘটে, আমাদের রাজনীতির ক্ষেত্রেও সুরোত পরিবর্তনের অভাব নেই। এক তরুণের স্কুটারযাত্রা, বাঁক বদল করতে গিয়ে বাসের নিপীড়নে বিধ্বস্ত। জনমানসে তোলপাড়, রাষ্ট্রের নীতি অকল্যাণের যেন নিদর্শন। দায়ীদের কণ্ঠস্বর কোথায়? আর নেতাদের প্রতিশ্রুতি, যেন একটি মায়াবী ছায়ার মতো—অন্তর্দৃষ্টির অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে।