News
“পূজা ভট্টের বাবার জাদুকরী বার্তায় মাদকমুক্তির যাত্রা: বলিউডের গ্ল্যামারের আড়ালে সমাজের চিত্র!”
পূজা ভাট সম্প্রতি জানিয়েছেন, তার বাবার একটি সাধারণ টেক্সট তাকে মদ্যপানের পথ থেকে ফিরিয়ে এনেছিল। এই ঘটনা বলিউডের চৌম্বক জীবনের গভীরতা প্রমাণ করে, যেখানে পারিবারিক সম্পর্ক এবং সমাজের দায়বদ্ধতা শিল্পীদের ওপর প্রভাব ফেলার সুযোগ রাখে। এটি একদিকে যেমন শিল্পীকে সজাগ করে, তেমনই দর্শকদের কাছেও মজবুত গল্প বলার নতুন দিশা খোলে।
“রানি মুখার্জির রক্তের ফুলে cancer সচেতনতা: বলিউডের হৃদয়গ্রাহী উদ্যোগে সমাজের প্রতিফলন”
বলিউডের প্রখ্যাত নায়িকা রানি মুখার্জি বিশ্ব রোজ ডে উপলক্ষে ক্যান্সার রোগীদের সহায়তা সংস্থার সাথে সহযোগিতা করছেন। মুম্বাইয়ের ব্যান্দ্রা-ওয়ারলি সি লিঙ্কটি তিনি লাল আলোতে আলোকিত করবেন, যাতে ক্যান্সার সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি পেতে পারে। অনুষ্ঠানে তাঁর সাথে থাকছেন শিশু ক্যান্সার রোগীরা। সমাজ সচেতনতার প্রতি এই প্রচেষ্টা এবং প্রতিবেদনগুলো আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে অভিনেতাদের শুধু ফিল্মের জগতেই নয়, মানবিক কাজেও দায়িত্ব রয়েছে।
মমতার কানে পৌঁছাচ্ছে না দলের মেয়েদের অবস্থান, আলটপকা মন্তব্যে নেতাদের অতি আত্মবিশ্বাস!
রাজনৈতিক মহলে হট্টগোল, উদয়ন গুহ, সিদ্দিকুল্লা চৌধুরী ও স্বপন দেবনাথের অপ্রত্যাশিত মন্তব্যে যেন সদলবলে এক অদ্ভুত নাটক চলছে। মহিলা বিধায়িকাদের অভিযোগ, পুলিশের করণীয় থেকে শুরু করে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কানেও সত্যি কি পৌঁছায়? বর্তমান পরিস্থিতি মঞ্চে এক অদ্ভুত নাট্যকর্ম, যেখানে মানসিকতার পরিবর্তন ছাড়া নেতৃত্বের উন্নতি শঙ্কা জাগায়।
“রাত্রি বেলা মেয়েদের মদ কেনা: আমাদের সমাজে শিষ্টাচার আর শাসনের দুঃস্বপ্ন কি এভাবেই জাগ্রত?”
রাজনীতির কান্ডারী কেমন জানেন? এক দোকানের সামনে রাত্রিবেলায় মদের জন্য লম্বা লাইন, তবে মূল প্রশ্ন—কোন Governing body এর দৃষ্টি এড়িয়ে যাচ্ছে? মেয়েদের স্বাধীনতা নাকি নৈতিকতার প্রশ্ন? সামাজিকভাবে আমরা কোথায়? জনগণের মধ্যে উদ্দীপনা থাকলেও, নেতৃত্বের অদৃশ্য হাত যেন সিক্ত হয়েছে নীরবতায়।
“স্বাস্থ্য সমস্যার পর ফের সিনেমার সেটে সামান্থার উচ্ছ্বাস: বলিউডের কাহিনিতে নতুন সংকেতের ছলছল!”
স্নিগ্ধভাবে ফিরেছেন স্ক্রিনের রত্ন, সামান্থা রুথ প্রভু। স্বাস্থ্যগত সমস্যার কারণে কাজ থেকে বিরতি নিলেও, চলচ্চিত্রক্ষেত্রে তার প্রত্যাবর্তন নতুন আলোচনা সৃষ্টি করেছে। বর্তমান বলিউডের বিশাল পরিবর্তন ও দর্শকদের নতুন রুচির মাঝে তাঁর অভিনয় যেন নতুন আলো ছড়ায়, যে আলো সমাজের বিভেদকে মুছে দেয়।
“বলিউডের হুমকির মাঝে: সালিম খানের শান্তি, সন্ত্রাসের ওপর শিল্পের প্রতিবিম্ব”
মুম্বাইয়ের কার্টার রোডে সালিম খানের ওপর হামলার ঘটনা বিশাল আলোচনা তৈরি করেছে, যেখানে এক বুরখা পরিহিতা নারী নামী গ্যাংস্টার লরেন্স বিশনোইয়ের হুমকি দিয়েছেন। সালমান খানের নিরাপত্তার স্বার্থে এটি গভীর উৎকণ্ঠার জন্ম দিয়েছে, কারণ এই ধরনের হুমকির ফলে চলচ্চিত্র শিল্পের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। দর্শকদের প্রতি ক্রমবর্ধমান আগ্রহ এবং সিনেমার ওপর তাদের প্রভাব অব্যাহত রয়েছে, যা প্রমাণ করে সমাজে সিনেমার প্রভাব কতটা গভীর।
“বাইক আরোহীদের হাতে পুলিশের ধৃষ্টতা: কৌতুকবাবুর কাহিনী ও সমাজের অস্থির বৈপরীত্য”
রাজনৈতিক অশান্তির এক নতুন অধ্যায়ে, কৌতুকবাবুর বাইক নথি দেখতে গিয়ে অশান্তির সাক্ষী হলেন এক কন্সটেবল ও সিভিক ভলান্টিয়ার। পুলিশের গাড়ির ক্ষয়ক্ষতি ও বাইকের ভাঙচুরে সামগ্রিক শৃঙ্খলার ছবিটি স্পষ্ট—এতকাল আমাদের নেতা সমাজের সেবা বা সুরক্ষা প্রদানের প্রতিশ্রুতি দেন, অথচ আজ ধৃষ্টতার গতি কোথায়? বাস্তবের ব্যবচ্ছেদ যেন সারা জাতিকে এক প্রশ্নের সামনে দাঁড় করায়: কে আসলে রক্ষা করবেন এই জনগণকে?
“জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনে তৃণমূলের অস্বস্তি; সাংসদ সৌগতর খলিস্তানি তুলনা বাইরে বিতর্ক সৃষ্টি!”
জুনিয়র ডাক্তারদের ৪০ দিনের আন্দোলন সরকারকে এমন এক চরম অস্বস্তিতে ফেলেছে, যে দমদমের সাংসদ সৌগত রায় তাঁদের খলিস্তানি জঙ্গি ভিন্দ্রানওয়ালের সঙ্গে তুলনা করতে ফিরলেন। राजनीति ও চিকিৎসা অঞ্চলের এই অদ্ভুত মিলন, সমাজের মাঝে বিভ্রান্তি ও অবিশ্বাসের নতুন পাতাগুলি খুলে দিচ্ছে, যেন সত্যি বলার সাহস হারাচ্ছে সবাই।
“রাজনীতির খেলায় জুনিয়র চিকিৎসকদের থ্রেট: কুণালের প্রতিবাদ, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিতর্কিত সিদ্ধান্ত!”
রাজনৈতিক মতবিরোধে বৃহত্তর সংগঠন তৈরি হয়েছে, যেখানে ৫১ জন জুনিয়র চিকিৎসকের বিরুদ্ধে থ্রেট কালচারের অভিযোগ উঠেছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাদের সাসপেন্ড করেছে। কিন্তু কুণালের ভাষ্য—এই পদক্ষেপটি রাজনৈতিক শিকার হিসেবে চিহ্নিত। এ যেন বিদ্রুপের আকারে সেবার নীতিতে দলীয় চিহ্ন, সমাজের স্বাস্থ্য ও সংকটের আভাস।
“সিবিআইয়ের অভিযোগ: সন্দীপ ঘোষ কি বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের মাস্টারমাইন্ড, নাকি রাজনৈতিক নাটকের ‘পাত্র’?”
সিবিআইয়ের রিপোর্টে সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে 'বৃহত্তর ষড়যন্ত্রে' জড়িত থাকার অভিযোগ শোরগোল ফেলে দিয়েছে। প্রশ্ন উঠছে, কি করে গূঢ় নির্দেশের অজুহাতে সত্যকেই এফআইআরে রূপান্তরিত হতে বাধা দেওয়া সম্ভব? যেন রাজনৈতিক নাটকের এই পর্বে, নেতাদের কৌশল ও সমাজের শিশুসুলভ বিশ্বাসটুকু ঝুঁকির মুখে। আহা, বিদ্রুপের মুখোশ পড়ে বর্তমানের রাজনীতির পালাবদল কোনদিকে যাচ্ছে!