News
“হিমঘর মালিকদের নোটিশ: আলুর দুষ্যন্তি ও শাসনের নতুন অধ্যায় কি দিচ্ছে সমাজকে?”
রাজ্যের হিমঘর মালিকদের পুরনো নোটিশের ছক যখন ব্যবসায়ীদের লক্ষ্য করে, তখন প্রশ্ন উঠছে—আলুর মজুতের এই অশান্তিতে সরকারের পলিসির কতটা গ্রহণযোগ্যতা আছে? ১০ লক্ষ টন আলু পাহাড়ের মতো দাঁড়িয়ে, কিন্তু জনগণের পেট কাঁপছে ক্ষুধায়। রাজনৈতিক নেতাদের গূঢ় ব্যবসায়ের আঁচে কি আমরা বুঝতে পারব মানুষের সঠিক খাদ্যের অপরিসীম অনলাইন ক্লাস?
“‘তারে’ ঘোষণার সুরে, সত্যমিথ্যা আলোচনায় জেঠালালের বিমূর্ত প্রতিবাদ”
দিলীপ জোশী, 'তারক মেহতা কা উল্টা চশমা' এর জেঠালাল চরিত্রে পরিচিত, সম্প্রতি প্রযোজক আসিত মোদির সঙ্গে alleged ঝগড়ার জুড়ে ওঠা গুজবগুলি নাকচ করেছেন। তিনি জানান, এসব মিথ্যা খবর কেবল তার এবং দর্শকদের জন্য নয়, পুরো শোয়ের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। জোশী বলেন, show's সফলতার প্রতি বিদ্বেষের কারণে এসব গুজব ছড়াচ্ছে। পুরো টিমের প্রতি তার প্রতিশ্রুতি অব্যাহত রয়েছে এবং তিনি শোটি নিয়ে যে আনন্দ ও পজিটিভিটি, সেটির উপরই গুরুত্ব আরোপ করতে বলেছেন, যা কোটি কোটি দর্শকের মুখে হাসি এনে দেয়।
“পদক্ষেপের অভাবে মন্দারমণি যেন নো-ম্যান্স ল্যান্ড: সরকারের অবহেলায় পর্যটকদের নিঃশব্দ প্রত্যাহার”
মন্দারমণির সৈকত আজ এক ধূসর কাহিনী, যেখানে ভ্রমণপিপাসুরা ঝুঁকি নিতে ভয় পাচ্ছেন। দখলে চলে যাওয়া এই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এখন নো–ম্যান্স ল্যান্ডে, বেকারত্বের আক্রোশ নিয়ে বসে আছে হতাশ ব্যবসায়ীরা। কেমন মজার, পর্যটনের মরসুমে গোধূলির সময়েও নিরাপত্তার নামে নিরাপত্তাহীনতা! কি আশ্চর্য, কিসের উন্নয়ন, যেখানে সৈকতের বিরূপ পরিণতি 'রাজনৈতিক' অভিযানকে তুলে ধরছে। কী রকম বিদ্রুপ, রূপালী বাক্যে ফুরফুরে আচারের মতো, অথচ বাস্তবের মর্মান্তিক চিত্র!
“অভিনয় শিল্পের ঝড় উঠে, অনন্যার উত্থান: মায়ের গুণগান আর বলিউডের পরিবর্তণশীল যাত্রা”
আনন্যা পান্ডে, যিনি 'স্টুডেন্ট অফ দ্য ইয়ার ২'-তে সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন, এখন তার অভিনয় দক্ষতা নিয়ে আত্মবিশ্বাসী। মা ভবনা পান্ডে তার উন্নতি নিয়ে খুশি হলেও প্রথম কৃতিত্বের অভাব তুলে ধরেছেন। সাম্প্রতিক সফলতা এবং ভবিষ্যৎ প্রকল্পের মাঝে নতুন গল্প বলার ধারায় দর্শকরা নতুন মাত্রা প্রত্যাশা করছেন।
“গোটা ঘটনার মূলে ইকবাল, বাংলাদেশে রাজনীতির নাটক ও জনমত: সত্যতা খোঁজার প্রথম পাতা!”
পুলিশের মতে, ইকবালের থেকেই খুলবে রহস্য; যেন এক অদূরদর্শী নাটকের মুখপাত্র। ক্ষমতার মোড়কে আবৃত বিতর্কের চিত্রপটে, আমরা দেখতে পাই নেতাদের নাটকীয় কৌশল আর গণমানুষের ভ্রান্ত প্রত্যাশার লুকায়িত কাহিনী। কল্যাণের বুলি স্মৃতি হয়ে যাবে, যদি না সত্যের উন্মোচন ঘটে; মানবতার গতি কি শুধুই ঘটনার বাঙ্ময় মিছিল?
“ক্যারিয়ারের চ peak -এ বিবাহ, পেশার সাধনা, এবং স্বপ্নের জন্য মিডিয়ার থেকে দূরে থাকা: মাধুরী দীক্ষিতের জীবন সাহসী অধ্যায়”
বলিউডে নিজের শীর্ষে থাকা অবস্থায় বিয়ের জন্য অভিনয় থেকে দূরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে সবার মনে প্রশ্ন উঠেছে। মাধুরী দীক্ষিত বললেন, তিনি বিয়ে করে নিজের স্বপ্নের পথে এগিয়েছিলেন এবং সংসার গড়ার আনন্দে কখনো পুরনো জীবনের অভাব অনুভব করেননি। তার স্বামী ড. শ্রীকুমার নেনের সাথে এই সম্পর্কের মধ্যে তাদের সমর্থনের ভিত্তিতে গড়ে উঠেছে একটি নতুন বিশালত্ব। মাধুরীর এই যাত্রা বোঝায়, সমাজে অভিনেত্রীদের ভূমিকা কিভাবে পরিবর্তিত হচ্ছে, আর চলচ্চিত্রের সঙ্গে থাকার মানে কেবল তারকা হওয়া নয়, বরং নিজেদের স্বপ্নকে বাঁচিয়ে রাখাও।
রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্য নিয়োগে গোপন চক্রান্তের ছায়া, কি হচ্ছে শিক্ষার মুক্ত আকাশে?
রাজ্যের প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে যখন সরকার ঢালাও বক্তব্যে ব্যস্ত, তখন শুধু দুটি বিশ্ববিদ্যালয় আটকে রইল, সেখানেও কি অদ্ভুত খেলা চলছে! মুখ্যমন্ত্রীর দফতরে জমা হয়েছে নামের লিস্ট, কিন্তু সেখানেও কি নিয়মের নিপুণ অলঙ্কার। ভেদাভেদে, সৃষ্টির পরিধি সংকুচিত হচ্ছে, সংস্কৃতির স্রোতে আমাদের শুভবুদ্ধির বৃদ্ধিও কি অন্ধকারে?
“তৃণমূল কাউন্সিলরের নিখোঁজি: রাজনীতির নাটকে আত্মহত্যার নায়ক হয়ে উঠলেন? সমাজে কি এখনো আছে দায়িত্ববোধ?”
একজন তৃণমূল কাউন্সিলর ফিরে এলেন নিখোঁজ হওয়ার পর, কিন্তু ধূসর বাস্তবতার কাছে আত্মত্যাগের যে নাটক শুরু হয়েছিল, সেই নাটকটি শেষ হলো মিলনের পরই যেন। ঝুলন্ত দেহের পটভূমিতে লুকিয়ে রইল প্রশ্ন—গণতন্ত্রের এই গভীরে কি শুধুই শূন্যতার প্রলেপ? কিংবা মানুষের নিরাপত্তায় অবহেলা, যা আজকের রাজনীতির প্রতিচ্ছবি?
“মেয়রের ক্ষোভে কেঁপে উঠলো লালবাজার, সুশান্ত ঘটনার রাজনৈতিক নাটক: তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বর চিত্র প্রকাশ পেল!”
কলকাতার পুরসভায় সুশান্ত ঘোষের ওপর হামলাকে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব হিসেবে চিহ্নিত করার পেছনে গভীর রাজনৈতিক সদ্ভাবের অভাব ফুটে উঠছে। মেয়র ফিরহাদ হাকিমের তীব্র প্রতিক্রিয়া এখন লালবাজারে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে, যেন ক্ষমতার এই খেলা বৈমাত্রেয়তা ও বিভেদকে নতুন রূপে হাজির করেছে। মমতার নিকটবর্তীরাও যখন ক্রমবর্ধমান দ্বন্দ্বে জর্জরিত, তখন জনগণের উদ্বেগ প্রকাশের সুযোগ হিসেবে এক নতুন আলোচনা জন্ম নিচ্ছে, যা রাজনৈতিক অঙ্গনের ক্ষয়ে যাওয়া আদর্শের জন্য একটি বিষণ্ন কবিতার মতো।
“পাহাড়ি পর্যটকরা জেগে উঠলেও, রাজনৈতিক সমীকরণে কি বদলাবে সুকনার মোমোর ভাগ্য?”
এখন পাহাড়ে পর্যটকদের ভিড় বেড়ে যাওয়ায় টয় ট্রেন চালুর উদ্যোগ যেন সুকনা ও রংটংয়ের দোকানিদের জন্য একটি সুসংবাদ। কিন্তু নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি আর বাস্তবতার মাঝে যে দূরত্ব, তা কি শুধুই পর্যটন কেন্দ্র রক্ষায় সীমাবদ্ধ? নেতাদের শাসনকৌশল ও জনমানসে সৃষ্ট খুশির উন্মাদনা কিভাবে স্থায়ী হবে, তা ভাবনার বিষয়।