Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।

“নতুন দীপ্তিতে জুনিয়র ডাক্তারদের পাশে, সুপ্রিম কোর্টে ইন্দিরা জয় সিংয়ের সাহসী লড়াই: রাজনীতির শ্রীমানদের জন্য এক কঠিন প্রশ্ন!”
যখন চিকিৎসার ময়দানে সংকট পুঞ্জিভূত হয়েছে, সিনিয়র অ্যাডভোকেট ইন্দিরা জয় সিং জুনিয়র ডাক্তারদের পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের শরণাপন্ন হচ্ছেন, আমাদের শাসকদের কার্যকলাপের ওপর প্রশ্ন উঠছে। মনে হচ্ছে, মানুষের জীবন ও স্বাস্থ্য অধিকারের জন্য নতুন এক আন্দোলনের সূচনা হতে যাচ্ছে, যদিও রাজনৈতিক ব্যর্থতার পেছনে চিরকালই একটিমাত্র প্রশ্ন – গদি না চেয়ার, কার লাভ?

“উত্তরবঙ্গ মেডিক্যালের সভায় ‘মাফিয়া রাজ’ কায়েমের অভিযোগ; রাজ্যের শাসন ভারে কি এবারও গভীর সত্যের অভাব?”
উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের প্রাক্তনীদের সভায় যখন ‘মাফিয়া রাজ’ গড়ার অভিযোগ উঠেছে, তখন রাজ্যের রাজনৈতিক আকাশে এক নতুন বিষাদরাশি উদ্ভাসিত হয়েছে। রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের পদক্ষেপের পেছনে ক্ষমতার দম্ভ ও সন্দীপ ঘোষের সখ্যতার আবেদন, রাজনৈতিক প্রাসঙ্গিকতার সারমর্মকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। আহা, আধুনিকতার নামে কি এভাবেই স্বাধীনতার শব্দকে হত্যা করা হচ্ছে?

মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে আরজি মামলার পর সিবিআইয়ের উলগান, বিজেপির পথসভায় রাজনীতির নাটকীয় মোড়!
মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর হাসপাতালের মামলার শুনানি হতে যাচ্ছে, আর সিবিআই অফিসাররা তড়িঘড়ি ছুটতে ব্যস্ত। একদিকে বিজেপির পরিকল্পিত পথসভা, অন্যদিকে এই নাটকীয় আবহে রাজনৈতিক পরিস্থিতি ক্রমশ উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। কেমন পাগলাটে দিবাস্বপ্ন! নেতাদের মাঝে যেন গদি আঁকড়ে ধরার লড়াই, আর সাধারণ মানুষের মাঝে আশা-নিরাশার অনল। ভালমন্দের সঙ্কট, যেখানে নীতি নয়, কৌশল গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

“রাজনীতি ও কারখানার ছন্দে বিশ্বকর্মার পুজো: পাপ্পুর উপস্থিতি, মজার কারসাজি নাকি টাকার খেলা?”
ব্যান্ডেলের সাহেবগঞ্জে রেলের যন্ত্রাংশের প্রস্তুতির মাঝে বিশ্বকর্মা পুজোর সাজসজ্জা চলছে, যেখানে পাপ্পুর মতো খেটে খাওয়া মানুষগুলো হাসি-আসুনোর মাঝে সমকালীন রাজনীতির কঠিন ছাপ অনুভব করে। কর্পোরেট আগ্রাসন এবং রাষ্ট্রের অব্যবস্থাপনা যেন এই আনন্দময় দৃশ্যকেও ছাপিয়ে যেতে চাইছে, চাপা ক্রোধে মানুষ এখন প্রশ্ন করছে—সৃষ্টি আর ধ্বংসের মাঝে আমাদের কিসের জন্য লড়াই?

অবাক কান্ড: হাওড়ায় হোটেলে ঘটলো রাজনৈতিক নাটক, শাসন ব্যবস্থার উলটপুরান কি সবার চোখে পড়ছে?
রবিবার রাতে হাওড়ার একটি হোটেলে ঘটে যাওয়া অঘটন যেন প্রমাণ করে দেয়, রাজনৈতিক নেতাদের মুখের ভাষা আর কর্মের মধ্যে রয়েছে বিস্তর ফারাক। সরকারী ক্ষমতার খেলায় জনগণের স্বার্থ ক্রমশ অবহেলিত হচ্ছে। জনতার মনোলোকের তরঙ্গকে উল্কার মতো পিছনে ফেলতে গিয়ে, নেতৃবৃন্দ সচেতনতা হারিয়ে ফেলেছে; সমাজের ঠুনকো সভ্যতায় নৈতিকতা এখন গোটা রাষ্ট্রের জন্য এক দূরহ স্বপ্ন।

অনলাইনে আর্থিক লেনদেনের নির্দেশনায় স্বচ্ছতার নতুন সুর; নথিপত্রের পেছনে কি পাচ্ছে জনতা?
সরকারের নতুন নির্দেশনায় অনলাইন আর্থিক লেনদেনে ট্র্যাকিং পদ্ধতি চালু করার কথাটা যেন তাজা বাতাসের নয়, বরং অব্যবস্থাপনার এক অভিনব নতুন মোড়। হাতে রসিদ, ডকেট নম্বর - কিন্তু কিসের জন্য? আমাদের ন্যায্যতা কি এখন নথির ভারে চাপাপড়া? মানুষের বিশ্বাসের ওপর বিধবাদের ক্রমবর্ধমান ভার – যত সামনে এগোচ্ছি, ততই কি গভীর হচ্ছে গলদ?

“দীর্ঘ স্নায়ুর লড়াইয়ে শেষ বৈঠক, কি পাবে জনগণ? সুপ্রিম কোর্টের শুনানিতে রাজনৈতিক নাটকের পরিণতি!”
লম্বা স্নায়ুর লড়াই শেষে, দিনের আলোয় দেখা গেল দেশের শাসক কাঠামো কতটা দুর্বল। সুপ্রিম কোর্টে আগামীকাল শুনানি, যেন স্বপ্নের শেষ মিছিলে নেমেছি আমরা। নেতাদের নাটকীয়তা আর জনস্রোতের অসন্তোষ, সমাজের গভীরে কতটা অসহিষ্ণুতা ডেকে এনেছে, তা কেবল মঞ্চের আলোতেই ধরা পড়ে। আদর্শের বন্ধন ছিন্ন হতে হতে, রাজনীতির এই সার্কাসে সত্যিই কি আমরা ‘সহজ মানব’ হয়ে উঠব?

“বিশ্বকর্মাপূজো: রাজনীতি ও সমাজের নাটকে চিত্রায়িত হল নেতাদের কর্মশক্তি ও জনগণের পরিবর্তিত মনোভাবের দ্বন্দ্ব”
আজকের বিশ্বকর্মাপুজোকে ঘিরে রাজনৈতিক চিত্র যেন এক অদ্ভুত নাটক—রাজা-কুমারীর খেলার মতো। নেতা-নেত্রীরা যখন প্রতিশ্রুতির ফুলঝুরির দিকেই নজর রাখছেন, সাধারণ মানুষের চাহিদা যেন তালাবদ্ধ। গণতন্ত্রের কথাগুলি যেন কাছ থেকে শোনা গেলেও, বাস্তবতা বলছে—কথার চালচিত্রে সমাজের প্রকৃত চেহারা অনেকটাই অশান্ত। এমনি এক দোলাচলে, আমাদের সভ্যতা কি সত্যিই নতুন সূর্যের আলো খুঁজে পাবে?

মমতার আলোচনা: ঘোষণার সংকটে ‘গভর্নেন্স’ না তো ‘গভীর রাজনৈতিক নাটক’? সমাজের চাওয়ার আধার কি ভুলে গেছে নেতারা?
মমতার সাথে বৈঠকের পরিণতি ঘোষণা নয়, বরং আলোচনা। এ যেন রাজনৈতিক নাটকের অবিরাম চলচিত্র, যেখানে সিদ্ধান্তের পরিসর দিয়ে কেবল উড়িয়ে দেওয়া হয় জনমানসে উদ্ভূত আশঙ্কা। নেতৃত্বের আড়ালে দৃষ্টিগোচর ক্রমবর্ধমান অসন্তোষ, যেন সমাজের দিকপালেরা এখন শুধু শব্দের খেলায় ব্যস্ত। রাজনীতির ছদ্মবেশে জনগণের ভবিষ্যৎই যেন আজ একটি খণ্ড নাটক।

“মানুষের পাশে বেচারাম মান্না: বানভাসী এলাকায় ত্রান বিতরণে রাজনৈতিক নাটক ও সমাজের মুখরবত্ব!”
হুগলির বানভাসী এলাকার দুঃখ-দুর্দশা দেখতে এসে বেচারাম মান্না যখন মানুষের হাতে ত্রাণ তুলে দিচ্ছেন, তখন তাঁর কথায় যেন গভীর সমাজচিত্রের প্রতিরূপ দেখা যায়। সরকারের অক্ষমতার দুষ্ট চক্রে আটকা পড়ে একের পর এক গ্রাম পঞ্চায়েতের সবুজে সাজানো প্রকৃতি এখন আর মলিন নয়, বরং শোকের চাদরে আবৃত। আরামবাগের নাগরিক জীবন ও প্রশাসনের দ্বন্দ্ব যেন রাজনৈতিক নাটকের একটি অভিব্যক্তি, যেখানে মানুষের নাভিশ্বাস নেওয়ার অবস্থা। সত্যিই, বিতরণের রাজনীতির খেলার মাঝে সাধারণ মানুষের অবস্থান কি শুধুই একজন করুণা দাতার উপন্যাস?