Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।

“প্রধান বিচারপতি: সিবিআই রিপোর্টে উঠে এসেছে ভয়ঙ্কর সত্য, Governance-এ চরম সংকট ও জনমানসে বিতর্কের হাওয়া”
প্রধান বিচারপতির প্রতিধ্বনি, সিবিআইয়ের রিপোর্ট যে ভয়ঙ্কর, তা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে তোলপাড় শুরু হয়েছে। কি আশ্চর্য, ক্ষমতার অলংকারে মলিন নেতারা এখন নিজেদের দুর্বলতা চেপে রাখতে ব্যস্ত; তবে জনতার চোখে স্পষ্ট, স্বার্থপরতার অবসানই কাম্য। রাজনীতির এই নাট্যমঞ্চে সত্যিই কি কেউ পরাজিত হবে?

“সুপ্রিম কোর্টের মন্তব্য: তরুণী চিকিৎসকের বাবার চিঠি, ভারতীয় শাসনে গোপন তথ্যের এক নতুন অধ্যায়!”
শুধুমাত্র একটি চিঠির প্রেক্ষিতে, সুপ্রিম কোর্ট প্রধান বিচারপতি বললেন, সিবিআইয়ের জন্য সেটা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য; কিন্তু প্রশ্ন উঠে, সরকারের কাণ্ডজ্ঞান কোথায়? তরুণী চিকিৎসকের বাবার চিঠি যেন একটি বোঝার চেষ্টা, যেখানে শাসনের যন্ত্রণা ও দূষিত সামাজিক প্রবাহের চিত্র ফুটে উঠছে। এই পরিস্থিতি কি আদৌ আমাদের ভাবায়, নাকি আমরা কেবল চিঠিগুলোর শব্দের অন্তরালের সুর বাজিয়ে চলেছি?

“চিকিৎসকদের নিরাপত্তায় রাজ্য সরকারের নতুন পদক্ষেপ: সিভিক ভলান্টিয়ার ও বেসরকারি নিরাপত্তারক্ষা, কি আসবে পরিবর্তন?”
রাজ্যের তরফে মেডিক্যাল কলেজগুলিতে চিকিৎসকদের নিরাপত্তার জন্য সিভিক ভলান্টিয়ার ও চুক্তিভিত্তিক নিরাপত্তারক্ষী নিয়োগের উদ্যোগ সত্যিই এক অভিনব চমক। যেন, নিরাপত্তার পরিচয়ে স্বরুপ এক অভিনব নাটক; যেখানে গোলকধাঁধার ভেতর জনসাধারণের নিরাপত্তা নিয়ে গদ মুগ্ধ করবার অভিনব দীক্ষা! রাজনৈতিক গল্পে শুভবুদ্ধির অভাব যেন একটি ধারাবাহিকতার রূপ, যেখানে আমলাতন্ত্র ও নেতৃবৃন্দ এক অবিরাম সভায় বসে তকমা লাগাচ্ছে সমাজের সমস্যা সমাধান করবার!

বাংলায় ছাত্রীর অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনার পর গুজরাট পুলিশের নীরবতা: সরকারের কর্তব্য ব্যর্থতার প্রতিফলন!
বাংলার ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যুতে গুজরাট পুলিশের ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভ surfacing হচ্ছে। পরিবার দাবি করছে, স্থানীয় থানার ঘুমন্ত সত্তা ও হোটেল কর্তৃপক্ষের গাফিলতি মেনে নেয়া যায় না। রাজ্যের শাসক মূর্তির এতটাই বিবর্ণ, যে অশান্তি অদৃশ্য দূরবীণেও ধরা পড়ছে না। এ কি শান্তির নিদ্রায় শুয়ে থাকা সতীর্থের হানাহানি?

“রাজনৈতিক বিতর্ক: এক হাসির ছবির পেছনে ৫০ বছরের বিশ্বস্ততার মঞ্চের টানাটানি!”
রাজনীতির মঞ্চে আবারও এক অদ্ভুত নাটক চলছে; ৫০ বছরের বিশ্বস্ততার গর্বে উজ্জ্বল এক নেতা প্রশ্নবিদ্ধ তাঁর হাসিমুখের কারণে। কবে কোন দিকে তাকিয়ে হাসলেন, সেটা আজকের সমাজের জন্য সর্বত্র আলোচনার বিষয়। এই সামান্য ঘটনার মাধ্যমে বোঝা যাচ্ছে, ক্ষমতার রাজপথের পালাবদল কতটা যন্ত্রণাদায়ক। হাসির আড়ালে লুকিয়ে থাকা সত্যটি হলো, বদলের চেয়ে বিশ্বাসযোগ্যতা হারানোর ভয় অনেক বেশি। মানুষ এখন হাসির চেয়ে প্রশ্নের দিকে নজর দিচ্ছে—এটা কি সরকারের দুর্বলতা, না জনতার হতাশা?

অভিজিৎ মণ্ডলের পাশে দাঁড়িয়ে পুলিশের কালো প্রোফাইল পিকচার: একটি মৌন প্রতিবাদের খেলা বা রাজনৈতিক নাটকের পরিণতি?
আর জি কর কাণ্ডে টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলের পাশে দাঁড়িয়ে এখন পুলিশ কর্মীদের একাংশ কালো ছবিতে সমাজমাধ্যমে মৌন প্রতিবাদে সামিল, যেন তারা এক নতুন রাজনৈতিক নাটক অভিনয় করছেন। এই প্রতিবাদে মানে কি তাদের সত্যিকারের ন্যায়ের প্রতি দায়বদ্ধতা, নাকি ক্ষমতার অন্ধকারে নিজেদের অবস্থানও আঁচ করার চেষ্টা? সমাজের গতি-প্রকৃতিতে কেমন কাঁপন, সরকারের বিপরীতে শ্লোভান্বিত এবং দুর্বল নৈতিকতার আবহে মানুষের ঊষ্ণতা-শূণ্য মনোভাব প্রকাশ পেতে শুরু করেছে।

“মমতার ঘোষণায় স্বাস্থ্য ভবনে ‘উৎসব’, রাজনৈতিক নাটকের নতুন পর্ব শুরু!”
মমতার ঘোষণার পর স্বাস্থ্য প্রশাসন ও কলকাতা পুলিশের পদবির বদলের হ্যৗমী জাগালে, কালীঘাটের সামনে আন্দোলনকারীরা 'উৎসব'ের ডাক দিল। স্লোগানে মুখরিত পরিবেশে রাজনীতির অঙ্গনে চলমান নাটক যেন রবীন্দ্রসঙ্গীতের মতো, সুরের বদলে অশান্তির ছোঁয়া। নেতাদের আত্মমগ্নতা, আর জনতার ক্ষোভ—এক অদ্ভুত সমন্বয়ের কাহিনী। সমাজের বিক্ষোভ, কি এবারও সদর্থক পরিবর্তনের আভাস দেবে?

মমতার ‘মন্ত্রে’ সুখেন্দুশেখরের ইস্তফা: রাজনীতির নাটকের পাতা উল্টাচ্ছে সমাজের মুখপত্র!
সোমবার গভীর রাতে সুখেন্দুশেখর রায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে ইস্তফা পাঠিয়ে দিয়েছেন, জাগো বাংলার সম্পাদক পদ থেকে। এ ঘটনা রাজনৈতিক নাটকের এক নতুন পাতা উন্মোচন করল—যoù নেতা ও দপ্তরের নামের ব্যবহারেও যেন অনুপ্রবেশ ঘটছে এক নতুন সংকটের। গণতন্ত্রের বাগানে এই ধরনের ফসল তোলার আগে ভাবা উচিত, আদৌ কি আমরা মুক্ত চিন্তা প্রসারিত করতে পারছি?

“বাংলা রাজনীতির পঙ্কিল জলরেখা: বিচার চান যিনি, তিনিই আক্রান্ত, গণধর্ষণে লিপ্ত যুবক তৃণমূলের কাঠগড়ায়!”
রাজনীতির নাট্যমঞ্চে, আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসকের বিচার চেয়ে এক তরুণীর আন্দোলনের মাঝে, সেই সংগ্রামের ফলস্বরূপ ঘটে গিয়েছে এক হৃদয়বিদারক ঘটনা। যুবक এবং তার বন্ধুর বিরুদ্ধে গণধর্ষণের অভিযোগ যখন ওঠে, তখন স্বচ্ছতার সোহম খোঁজার বদলে রাজনৈতিক পক্ষপাতের খেলা শুরু হয়। বামেদের আক্রমণে ঘেরা তৃণমূল যেন সমাজের সেই গভীর ব্যর্থতা তুলে ধরছে, যেখানে মানবিকতার মৌলিক চাহিদাও প্রশ্নবিদ্ধ। মহান কবির কলম হয়তো আজ ম্লান, কিন্তু তিনি নিশ্চয় জানতেন—রাজনৈতিক নাটকের মঞ্চে শ্লেষ ও সত্যের মিশ্রিত আলোচনা কখনোই শেষ হয় না।

“ডাক্তারদের অসন্তোষ: পুলিশের ডেপুটি কমিশনারের বিরুদ্ধে অভিযোগ, শৃঙ্খলা নাকি ক্ষমতার অপব্যবহার?”
কলকাতা পুলিশের ডেপুটি কমিশনার ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ না নেওয়ার অভিযোগে জুনিয়র ডাক্তারদের অসন্তোষের ঢেউ। এই বিষয়ে তরুণী চিকিৎসকের বাবার উত্থাপন মিথ্যার অভিযোগ; অথচ, ক্ষমতার মাঝে সত্যের যাত্রা যেন চলেছে অন্ধকারে। রাজনীতির এ এক নিদারুণ নাটক যেখানে মানুষের স্বাস্থ্যের সুরক্ষা কেবল মহাকাব্যিক কল্পনা।