Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।

অভিজিৎ-মণ্ডল ও সঞ্জয় রায়ের ফোন আলাপ: রাজনৈতিক বন্ধুত্বের জাল এবং দেশ שרের আইনে প্রশ্নচিহ্ন!
শাসকের মঞ্চে যখন সমর্পণের নাটক, তখন একইসঙ্গে খোলসা হলো সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়ের সাথে অভিজিৎ মণ্ডলের ফোনের সংযোগ। শহরের রন্ধ্রে রন্ধ্রে রাজনৈতিক সম্পর্কের দোলাচলে, প্রশ্ন জাগছে: কতখানি স্বচ্ছতা আর কতটা ছলনা ঐ আড্ডার কাহিনীতে। নাগরিক বোধের তলানিতে, জনগণের চোখে এখন সরকারী গসিপও রাজনৈতিক কৌশল—এটাই কি আজকের নাটকের নতুন চিত্র?

“জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনে উন্মোচন হল বাংলার সত্য, রাজনীতির গাঢ়তম রসিকতায় সমালোচনার নতুন অধ্যায়।”
রাজনীতি আর গুছিয়ে নেওয়ার প্রতিযোগিতায় যখন সবকিছু ম্লান, জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন যেন নতুন আলো। গাঢ় ও প্রগাঢ় এই সংগ্রামে স্বরে স্বরে উঠে আসছে মানুষের ভোটে নির্বাচিত নেতাদের অদক্ষতা এবং সমাজের চাহিদার প্রতি উদাসীনতা। হিন্দুস্তান টাইমসে তাদের মুখ খুললে প্রতিফলিত হয়, কেমন করে সমাজের হৃদয়ের গহীনে কথা বলা হয়, যেখানে উন্নয়ন আর মানবিকতার সংযোগ খুঁজি।

“সন্দীপ ঘোষের ছত্রছায়ায় কালো খেলা! টালা থানার ওসির FIR দায়েরের দেরিতে আদালতের উদ্বেগ প্রকাশ”
সিবিআইয়ের আইনজীবীর বক্তব্য আবারও প্রমাণ করল যে, রাজনৈতিক নৈরাজ্যে প্রতিটি পদক্ষেপের পিছনে থাকে চরম ষড়যন্ত্র। টালা থানার ওসি’র বিলম্বিত FIR নিয়ে আদালতের উদ্বেগ যেন বর্তমান প্রশাসনের কার্যকলাপের প্রমাণ। ক্ষমতাশালীদের মধ্যে যোগাযোগ আর জনগণের নিরাপত্তা মিলে কতটা ভঙ্গুর, সেই ভাবনায় জাগ্রত হোক আমাদের সমগ্র সমাজ।

দেবের জলমগ্ন এলাকা পরিদর্শন: মাস্টারপ্ল্যানের চতুর্থপৃষ্ঠায় রাজনীতি ও মানবতার এক অশ্রুসজল নাটক।
দেব, সাংসদ হিসেবে ফিরে এসে ঘাটাল মাস্টারপ্ল্যানের কাজ করছেন জোরকদমে, কিন্তু জনমানসে জলমগ্নতার মধ্যে প্রভাব ফেলেছে তার উদ্যোগ। মানুষ ত্রিপল আর ত্রাণের অপেক্ষায়। এমনকি প্রশাসনিক বৈঠকেও তার বিড়ম্বনা যেন জলজ সত্যের মতো উঠে আসছে। সংকটে নেতাদের সত্যিকারের পরাক্রমের পরীক্ষা হচ্ছে—সর্বত্রই নীতি আর বাস্তবতার দ্বন্দ্ব।

বিশ্বকর্মা পুজোর ছুটিতে ‘অফিসের’ গণ্ডি ভেঙে আনন্দের রাজনীতি: ট্রেনের অভিজ্ঞান ও সামাজিক সংকটের মুখোশ!
বিশ্বকর্মা পুজোর উল্লাসে যখন জনগণ আনন্দে মেতে উঠেছে, তখন রাজনীতির মঞ্চে এক নতুন নাটক জন্ম নিচ্ছে। এমনিতে ছুটির দিনগুলোতে আনন্দের তরঙ্গে সবাই মগ্ন, কিন্তু স্থানীয় ট্রেনের ভেতর দেবতা পুষ্পিত হলেও, রাজনৈতিক করিডরে কার্যত বিহঙ্গশাবক। প্রশাসনের প্রতি মানুষের আস্থা যেমন কিম্বা অবিশ্বাসের শাঁস বেড়ে চলেছে, এই সঙ্কটাপন্ন প্রেম-বিরহের মাঝে চোখে পড়ছে সেই কলেজ জীবনের আড্ডা। সভা-সমিতির মধ্যে শুধু ধর্মের কথাই যখন গুনগুন করছে, তখন মানুষ বুঝতে চায়, কে সত্যি বিশ্বকর্মা: দেবতা নাকি রাষ্ট্রের প্রহরী?

কলকাতার নতুন পুলিশ কমিশনার মনোজকুমার বর্মা: আন্দোলনের কাহিনি ও শীর্ষ পদে রদবদল, কে জানে ভবিষ্যতের গল্প!
কলকাতার নতুন পুলিশ কমিশনার মনোজকুমার বর্মা আসার সঙ্গে সঙ্গে জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনের দাবিতে কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, যেন সমাজে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা যায়। তবে প্রশ্ন উঠছে, বিনীত গোয়েলকে কোথায় পাঠানো হল? রাজনৈতিক নাটকে চরিত্র বদলের এই খেলা জনমনস্তাত্ত্বিকতার মধ্যে কোন নতুন দিগন্ত খুলবে, নাকি পুরানো ধারা বিপর্যয়ে?

দেশের শীর্ষ আদালতের নির্দেশ: উইকিপিডিয়া থেকে নির্যাতিতার নাম মুছে ফেলার মাধ্যমে সত্যের প্রতি অঙ্গীকারের অবসান!
দেশের শীর্ষ আদালতের নির্দেশে উইকিপিডিয়া থেকে নির্যাতিতার নাম মুছে ফেলাটা, সত্যিই এক নাটকীয় রাজনৈতিক নাট্যমঞ্চের চিত্র। ক্ষমতার গদিতে বসা নেতাদের পেছনের কুশীলবিত্বকে উন্মোচন করছে, জনমানসে প্রশ্ন উঠছে ন্যায়ের। ইতিহাসের কলঙ্ক মুছে ফেলতে চাওয়া, নাকি সত্যের দিকে চোখ বন্ধ করা— এই দ্বিধায় আজকের সমাজ।

বদলি নিয়ে আলোচনা: মমতার বাড়িতে বিনীত গোয়েলের বৈঠক, রাজনৈতিক নাটক বা সরকারী সেবার নতুন অধ্যায়?
আজ দুপুরে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে গিয়েছিলেন বিনীত গোয়েল, বদলি সংক্রান্ত আলোচনার জন্য। এ যেন এক নাটকীয়তার ভোট-বাজারে সন্দেহের অভিজ্ঞান, যেখানে ক্ষমতার নেপথ্যে কৌশল আর জনগণের আপত্তি খুঁজে বেড়ায়। কবে নতুন অভিজ্ঞান নিয়ে বের হবে রাজনৈতিক তরঙ্গ, তাও যেন অজানা, অথচ যাত্রায় কীশোরের মতো চলতে থাকা সমাজের বুকের দাহ রচনায় রসিকতা।

ছাত্রীর উপর হামলা: সমাজের অন্ধকার দিক ও রাজনৈতিক নির্লিপ্ততার এক ভয়াবহ চিত্র!
একটি নিরীহ ছাত্রীর উপর নির্মম হামলা আবার মনে করিয়ে দেয় সমাজের অন্ধকার দিকগুলো—যেখানে নিরাপত্তা দুর্লভ এবং মানবিকতা প্রশ্নবিদ্ধ। দর্শকমহল ও রাজনৈতিক নেতাদের উদাসীনতা বদলে দেয় না সমাজের অশান্তির ভূপৃষ্ঠ। কি আশাকরি, সভ্যতার মাঝে এ দুর্গতির অন্তরালে কি দৃষ্টিকটু নীরবতা আছে?

“চিকিৎসকের সাক্ষাৎকারে বিরোধী নেতার বিরুদ্ধে মুখ্যমন্ত্রীর ডাক্তারর গর্জন: রাজনীতির নাট্যমঞ্চে নতুন অধ্যায়!”
মুখ্যমন্ত্রীর চিকিৎসক ডা. শ্যামাপদ দাশ যখন সংবাদমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিচ্ছিলেন, তখন বিরোধী নেতা শুভেন্দু অধিকারীর তোপের মুখে পড়েন। সরকারি প্রশাসনের অদূরদর্শী সিদ্ধান্ত ও অসচ্ছতা আবারও জনমনে বিতর্ক সৃষ্টি করেছে, যেন রাজনীতির মঞ্চে স্রষ্টা ও নির্মাতার দ্বন্দ্ব চলছে। মানুষের আশা—এখনও কিছু বদলাবে কি?