Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।

“জুনিয়র ডাক্তারদের দাবি উপেক্ষিত, মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে ফের আলোচনা চান তাঁরা: রাজনীতির খেলা কি অবিরাম?”
জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন নতুন একটি ঢেউয়ের সৃষ্টি করেছে, মহৎ প্রতিশ্রুতির ঘটনায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে আলোচনার আকাঙ্ক্ষা যেন প্রহসন। নিরাপত্তা ও ছাত্র সংসদ নিয়ে অসমাপ্ত দাবিগুলো, আমাদের শাসনব্যবস্থার সুবিধাবাদী চরিত্রের তুলে ধরে, যা জনতার করুণ হাসির পেছনে অন্ধকার অস্তিত্ব।

মমতার Governance-এ ঈষৎ অসন্তোষ: চিকিৎসক কন্যার মৃত্যুতে মায়ের চোটের কথা, সমাজের প্রতি নেতৃত্বের দায়!
তরুণী চিকিৎসকের মায়ের বিস্ফোরক অভিযোগে আবারো পঞ্চায়েতি বিতর্কে এলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর সাফ কথা, সরকারের গাফিলতির ফলে জীবন হারাতে হলো তাঁর কন্যাকে। একজন মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব কি কেবল পদে থাকা, না কি মানুষের হৃদয়ের ক্ষত নিয়ে ভাবা? সমাজের দ্বিধা, নেতার ব্যর্থতা—কী আশ্চর্য এই রাজনীতি!

কলকাতা পুলিশ কমিশনার বিনীতের পদত্যাগ: রাজনৈতিক প্রাণীতাত্ত্বিক নাটক নাকি গণতন্ত্রের চিত্রিত একটি নতুন অধ্যায়?
সোমবার রাতের নাটকীয়তায় কলকাতার পুলিশ কমিশনার বিনীতকে বরখাস্ত করা হলো। যিনি নিজেই পদত্যাগের ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। এ এক নতুন অধ্যায়, যেখানে রাজনৈতিক ক্ষমতা ও ব্যক্তিত্বের দ্বন্দ্ব সমাজকে প্রশ্নবিদ্ধ করে—শাসকদের বিচিত্র গপ্পোতে জনগণের নিঃসঙ্গता যেন এক অশ্রুবিধূরা।

“মিঠুনের গভীর মন্তব্য: সরকারের আন্দোলন নিপীড়নের বিরুদ্ধে জনগণের চোখ খুলছে, নবান্ন অভিযান নতুন আলোচনার জন্ম দেয়!”
মিঠুনের বক্তব্যে প্রকাশ পায় বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষের ক্ষোভ, যাঁরা আন্দোলনের হৃদস্পন্দন নষ্ট করতে চায়। তবে জনগণের চোখ খুলে গেছে; যদি সত্যি আস্থাহীনতা দেখা দেয়, তবে আবার নবান্ন অভিযান হবে। এই খেলা চলছে মঞ্চে, কিন্তু সমাজের সবুজ প্রান্তে আশার সুর।

“বন্যার আশঙ্কায় মুখ্যমন্ত্রীর প্রধান উপদেশক: রাজনৈতিক নাটকের মাঝে সমাজের অবস্থা কি আসলেই উদ্বেগজনক?”
মঙ্গলবার, মুখ্যমন্ত্রীর প্রধান উপদেষ্টা আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় নবান্নে সংবাদ সম্মেলনে বন্যার আশঙ্কা প্রসঙ্গে মুখ খুললেন। তাঁর কথায়, সরকারের কৌশল যেন জলবাড়ির মাঝেই বালতি নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। জনগণের দুশ্চিন্তা ও টালমাটাল নেতৃত্বের মাঝে, কি তবে সত্যি বন্যার পানি সমাজের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে ভাসিয়ে নিয়ে যাবে?

রাজনৈতিক ছদ্মবেশে গ্রেফতারির ছাড়পত্র, পুলিশকেও এখন লেবেল মেলানো লাগে!
রাজনৈতিক মাটিতে এখন যেন পুলিশের গ্রেফতারি খেলায় অনুমতির নাটক চলছে; সাম্প্রতিক আলোচনায় উঠে এসেছে, রাজ্যের অনুমতি ছাড়া পুলিশ সদস্যদের আটক করা যাবে না। মানে, কাদের ওপর আস্থার বাঁধন? নেতাদের কর্মদক্ষতার চেয়ে কি প্রশাসনের 'অনুমতি'ই বড়? জনগণের চেতনা আর কবে আলোয় ফিরবে, তা বোধহয় রাজনীতির ব্যবস্থাপকরা ভুলে গেছেন।

দুর্গাপুজোয় দুঃখের ছায়া: প্রতিবাদে উত্তাল, মুখ্যমন্ত্রীর উদ্বোধন জীবনের ছন্দকে ব্যহত করছে!
সামনের দুর্গাপুজোতে উৎসবের ধারা যেন ছন্দপতনের শিকার, যেখানে মানুষের দলের পরিবর্তে প্রতিবাদের আওয়াজই প্রধান হয়ে উঠেছে। মাজে-মাঝে মুখ্যমন্ত্রীর পুজো উদ্বোধনের প্রস্তুতি দেখা গেলেও, আনন্দের চাইতে বিষাদই যেন গাঢ়। বিতর্কের খেলা মানে রাজনৈতিক নাটকে মানুষের মনে সংকট, আর সবার চেয়ে বড়ো নাট্যকার হয়ে দাঁড়িয়েছে ক্ষোভ।

“রাজ্যসভার মুখ্যসচেতক হিসেবে সুখেন্দুর অবশেষে মিডল অর্ডারে নামানো: রাজনীতি নাকি নাটক?”
ভারতের রাজনৈতিক মঞ্চে সুখেন্দুশেখর রায়কে রাজ্যসভার সাংসদীয় দলের মুখ্য সচেতক পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া যেন এক অনাকাঙ্ক্ষিত চাবুকের আঘাত। ওপেনিং ব্যাটসম্যানকে মিডল অর্ডারে নামানোর এই গোপন খেলা, নাকি ক্ষমতার মিষ্টি নৃত্য? আরজি কর হাসপাতালের ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিপর্যয়ের মধ্যে সরকারের নাবালকতার এক প্রতিচ্ছবি ফুটে ওঠে, যেখানে ডিসকোভারি ওয়ার্ল্ড অব পলিটিক্সের কল্পকাহিনীর মতোই তিক্ততা। জনমত হেলে পড়েছে, আর নেতা অপেক্ষায়, যা নিছক রাজনৈতিক গরজ নয়, নিখিল সমাজের ভেতরের কণ্টকময় এক অচলায়তন।

“শুভেন্দুবাবুর সাহসে সিপিএমের প্রিয় পুলিশ কমিশনারের বিরুদ্ধে মেদিনীপুরের অত্যাচার: রাজনৈতিক নাটকের নতুন পর্ব!”
শুভেন্দুবাবু একথা বললেন, যেন কলকাতা পুলিশ কমিশনারের পদে বসানোর মাধ্যমে ইতিবাচক পরিবর্তনের বদলে পুরনো বিতর্ক আর সংঘাতের ঐতিহ্যকেই পুনরুজ্জীবিত করা হচ্ছে। রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে যিনি সত্যিই গণমানুষের সেবক হতে পারেন, তিনিই যেন অতীতের গভীর ক্ষতগুলোতে লবণ ছড়াচ্ছেন। এই অবস্থায় মানুষ কি সত্যিই আশা রাখবে?

“শুভেন্দুর মন্তব্যে উত্তাল রাজনীতি: মমতার ভবিষ্যৎ নিয়ে ছড়িয়ে পড়ছে অন্ধকারের ছায়া!”
আজ শুভেন্দু অধিকারীর মন্তব্যে মৃগয়াবৃত্তির নাটকের নতুন পর্ব শুরু হলো। প্রধান বিচারপতির বিস্ময়কর রিপোর্টের ছায়া, যা সমাজের মেরুদণ্ডে ধাক্কা দেবে বলে শোনা যাচ্ছে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শাসনের নজিরবিহীন উৎফুল্লতা ও উদ্বেগের মধ্য দিয়ে জনগণের মনে প্রশ্ন উঁকিঝুকি দিচ্ছে—আসলে আমরা কোথায়?