Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।

শক্তিনগর হাসপাতালের ইঞ্জিনিয়ারের ঘরে মদের আসর: প্রশাসনের নৈতিকতার প্রশ্নে নতুন বিতর্কের জন্ম!
শক্তিনগর হাসপাতালে জনস্বাস্থ্যবিষয়ক সদস্যের ঘরে বসেছে মদের আসর, যেখানে প্রশাসনের সদ্য পাওয়া দায়িত্ব-জ্ঞান আশ্চর্যভাবে ম্লান হয়ে গেছে। এই দৃশ্য যেমন জনস্বাস্থ্যের দুর্দশা প্রতিফলিত করে, তেমনই রাজনীতির অন্ধকারে শেষ মুহূর্তের নির্বোধতার প্রতীক। সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ছড়িয়ে পড়ে wrongful excess, যা গর্ভে ধারণ করে নতুন এক নৈতিক প্রশ্ন।

“শাসকদলের দাদাগিরি: স্বাস্থ্যসচিবের পদত্যাগে অনড় জুনিয়র ডাক্তাররা, অবাধ ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবি উস্কে দিয়েছে!”
জুনিয়র ডাক্তারদের ক্ষোভে রাজ্য সরকার চাপে, স্বাস্থ্যসচিবের অপসারণের দাবিতে তারা অনড়। মেডিক্যাল কলেজের ছাত্র সংসদের অভাব ও শাসকদলের দাদাগিরির বিরুদ্ধে তাদের অভিযোগ যেন করোনা-সংক্রমিত অঙ্গনের মরণব্যাধি। অবাধ নির্বাচন না হলে, ভবিষ্যতের চিকিৎসকরা কি শুধু চিকিৎসার প্রতিশ্রুতি দিয়েই বাঁচবেন, না কি রাজনীতির নীলনকশার সহচরী হয়ে উঠবেন?

মমতার কানে পৌঁছাচ্ছে না দলের মেয়েদের অবস্থান, আলটপকা মন্তব্যে নেতাদের অতি আত্মবিশ্বাস!
রাজনৈতিক মহলে হট্টগোল, উদয়ন গুহ, সিদ্দিকুল্লা চৌধুরী ও স্বপন দেবনাথের অপ্রত্যাশিত মন্তব্যে যেন সদলবলে এক অদ্ভুত নাটক চলছে। মহিলা বিধায়িকাদের অভিযোগ, পুলিশের করণীয় থেকে শুরু করে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কানেও সত্যি কি পৌঁছায়? বর্তমান পরিস্থিতি মঞ্চে এক অদ্ভুত নাট্যকর্ম, যেখানে মানসিকতার পরিবর্তন ছাড়া নেতৃত্বের উন্নতি শঙ্কা জাগায়।

“রাত্রি বেলা মেয়েদের মদ কেনা: আমাদের সমাজে শিষ্টাচার আর শাসনের দুঃস্বপ্ন কি এভাবেই জাগ্রত?”
রাজনীতির কান্ডারী কেমন জানেন? এক দোকানের সামনে রাত্রিবেলায় মদের জন্য লম্বা লাইন, তবে মূল প্রশ্ন—কোন Governing body এর দৃষ্টি এড়িয়ে যাচ্ছে? মেয়েদের স্বাধীনতা নাকি নৈতিকতার প্রশ্ন? সামাজিকভাবে আমরা কোথায়? জনগণের মধ্যে উদ্দীপনা থাকলেও, নেতৃত্বের অদৃশ্য হাত যেন সিক্ত হয়েছে নীরবতায়।

“বাইক আরোহীদের হাতে পুলিশের ধৃষ্টতা: কৌতুকবাবুর কাহিনী ও সমাজের অস্থির বৈপরীত্য”
রাজনৈতিক অশান্তির এক নতুন অধ্যায়ে, কৌতুকবাবুর বাইক নথি দেখতে গিয়ে অশান্তির সাক্ষী হলেন এক কন্সটেবল ও সিভিক ভলান্টিয়ার। পুলিশের গাড়ির ক্ষয়ক্ষতি ও বাইকের ভাঙচুরে সামগ্রিক শৃঙ্খলার ছবিটি স্পষ্ট—এতকাল আমাদের নেতা সমাজের সেবা বা সুরক্ষা প্রদানের প্রতিশ্রুতি দেন, অথচ আজ ধৃষ্টতার গতি কোথায়? বাস্তবের ব্যবচ্ছেদ যেন সারা জাতিকে এক প্রশ্নের সামনে দাঁড় করায়: কে আসলে রক্ষা করবেন এই জনগণকে?

“জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনে তৃণমূলের অস্বস্তি; সাংসদ সৌগতর খলিস্তানি তুলনা বাইরে বিতর্ক সৃষ্টি!”
জুনিয়র ডাক্তারদের ৪০ দিনের আন্দোলন সরকারকে এমন এক চরম অস্বস্তিতে ফেলেছে, যে দমদমের সাংসদ সৌগত রায় তাঁদের খলিস্তানি জঙ্গি ভিন্দ্রানওয়ালের সঙ্গে তুলনা করতে ফিরলেন। राजनीति ও চিকিৎসা অঞ্চলের এই অদ্ভুত মিলন, সমাজের মাঝে বিভ্রান্তি ও অবিশ্বাসের নতুন পাতাগুলি খুলে দিচ্ছে, যেন সত্যি বলার সাহস হারাচ্ছে সবাই।

“রাজনীতির খেলায় জুনিয়র চিকিৎসকদের থ্রেট: কুণালের প্রতিবাদ, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিতর্কিত সিদ্ধান্ত!”
রাজনৈতিক মতবিরোধে বৃহত্তর সংগঠন তৈরি হয়েছে, যেখানে ৫১ জন জুনিয়র চিকিৎসকের বিরুদ্ধে থ্রেট কালচারের অভিযোগ উঠেছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাদের সাসপেন্ড করেছে। কিন্তু কুণালের ভাষ্য—এই পদক্ষেপটি রাজনৈতিক শিকার হিসেবে চিহ্নিত। এ যেন বিদ্রুপের আকারে সেবার নীতিতে দলীয় চিহ্ন, সমাজের স্বাস্থ্য ও সংকটের আভাস।

“সিবিআইয়ের অভিযোগ: সন্দীপ ঘোষ কি বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের মাস্টারমাইন্ড, নাকি রাজনৈতিক নাটকের ‘পাত্র’?”
সিবিআইয়ের রিপোর্টে সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে 'বৃহত্তর ষড়যন্ত্রে' জড়িত থাকার অভিযোগ শোরগোল ফেলে দিয়েছে। প্রশ্ন উঠছে, কি করে গূঢ় নির্দেশের অজুহাতে সত্যকেই এফআইআরে রূপান্তরিত হতে বাধা দেওয়া সম্ভব? যেন রাজনৈতিক নাটকের এই পর্বে, নেতাদের কৌশল ও সমাজের শিশুসুলভ বিশ্বাসটুকু ঝুঁকির মুখে। আহা, বিদ্রুপের মুখোশ পড়ে বর্তমানের রাজনীতির পালাবদল কোনদিকে যাচ্ছে!

“সুপ্রিম কোর্টের কঠোর নির্দেশ: সিবিআইয়ের ‘প্রতিবন্ধকতা’ ও নির্যাতিতার বাবার চিঠির নতুন সূচনা!”
প্রধান বিচারপতির পর্যবেক্ষণে উঠে এসেছে, সিবিআইয়ের তদন্তে দেরি ও নির্যাতিতার বাবার চিঠিতে নজিরবিহীন 'সূত্র' উন্মোচনের প্রসঙ্গ। পাঁচদিন নীরব থেকে, কি অদ্ভুত রূপান্তর! প্রশাসনের চলন ভাবনার অভাব স্বীকার করে, সমাজ ও রাজনীতির এই নাটকীয়তায় প্রশ্ন উঠছে, কবে পাব আমরা সত্যের আলো? বিতর্কের জয়ক্ষেত্র কি সত্যিই গোয়েন্দাদের হাতে?

সিবিআইয়ের হেফাজতে সন্দীপ-অভিজিৎ: অন্বেষণের অন্ধকারে স্বাধীনতার খোঁজে!
সিবিআই সন্দীপ ও অভিজিৎকে তিনদিনের জন্যে হেফাজতে চেয়েছে, আদালত মেনে নিয়েছে। এই দুই রাজনৈতিক আলোচক ফোনে অনেকের সঙ্গে কথা বলেছে, অথচ এখন তারা তদন্তে সহযোগিতা করতে নারাজ। প্রশ্ন উঠছে, রাজনীতির রঙ্গমঞ্চে সততার পালে কেমন ঢেউ! জনগণের অসন্তোষ কি কেবল একটি নাটক, নাকি অভিনয়ের পেছনে লুকানো বাস্তবতা?