Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।

বাংলার চিকিৎসকদের চিঠি: সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে পদক্ষেপে ব্যক্তিগত সম্পর্কের গণ্ডি ভাঙার আহ্বান!
মঙ্গলবার ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের পশ্চিমবঙ্গ শাখা সুদীপ্ত রায়কে চিঠি লিখে সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে, যা দেখায় চিকিৎসা প্রশাসনের অঙ্গনে সম্পর্কের দ্বন্দ্বে নৈতিকতার সংকট। এই ঘটনা, রাজনৈতিক মহলে শাসকের গুণগত মানের প্রশ্ন তুলছে, আর জনগণের আস্থার পালে বাজছে নতুন এক বাতাস—শুধু কি স্বাস্থ্য, নাকি সবার নিরাপত্তার সারথি হওয়ার অসৎ দাবি?

“অর্জুন সিং-এর কটাক্ষ: মনোজের ‘গিফট পোস্টিং’ ও বামের আমলের অন্ধকার সত্য!”
বারাকপুরের প্রাক্তন সাংসদ অর্জুন সিং মনোজ ভার্মাকে নিয়ে তীরে বিঁধলেন, অভিযোগের তীর কেউ তুলে দিলে, ‘গিফট পোস্টিং’ কথায়। বাম জমানার অন্ধকারের মধ্য দিয়ে ফিরে এলেন পুরনো দিনের অস্ত্রের চিত্র। রাজনীতির এই থমথমে দৃশ্যে, সমাজের মনে প্রশ্ন জাগছে: আদৌ কি পরিবর্তন আসছে, নাকি পুরনো গীটার সুরে নতুন গান?

“দেশের নাগরিকদের জন্যে শ্রমজীবীদের টেলিফোনের শব্দ, সরকার কি শুনতে পাচ্ছে দাবি ও মৃত্যুর মাঝে?”
সমাজের শেকড় যেমন গভীর, সেখানেও খোঁজ মিলছে আমাদের কর্মসঙ্গী সোমনাথের। ঠাণের শ্রমিক জীবনের খন্ডিত যোগাযোগের পটভূমিতে, রাষ্ট্রের অঙ্গন যেন ক্ষতবিক্ষত। কি বিচিত্র, রাষ্ট্র নীতির মাস্তিরা, কর্মীদের ব্যথা ভুলে, নিজেদের জয়ের বীরত্ব গাইতে ব্যস্ত। অথচ, আমাদের সবার প্রতিদিনের গল্প হারিয়ে যাচ্ছে।

“রাজনীতির অন্ধকারে: মুকুল রায়ের খুনের অভিযোগে সমাজের নিরাপত্তা প্রশ্নবিদ্ধ!”
সত্যজিৎ বিশ্বাস হত্যাকাণ্ডের প্রেক্ষাপটে বিজেপি নেতা মুকুল রায়ের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে; দুষ্কৃতীদের নিয়ে তাঁর যোগসূত্র যেন রাজনীতির হতাশার এক চিত্রকল্প। কোথায় সভ্যতার মোড়, আর কোথায় নেতাদের নৈতিকতা—সমাজে এই প্রশ্নগুলি ঘুরপাক খাচ্ছে, যেন Tagore-এর লেখনীর তলে রাজনৈতিক নাটকের একটি নতুন অধ্যায় রচনা হচ্ছে।

বাঁধভাঙা পেঁয়াজের দাম! মমতার সফর: উত্সবের আগে নাভিশ্বাস উঠবে জনগণের!
পেঁয়াজের দাম প্রায় ১০০ টাকায় পৌঁছাতে চলেছে; বর্ষাদুর্গতির মধ্যে এমন উচ্চাকাঙ্ক্ষী মূল্যবৃদ্ধিতে সাধারণ মানুষের প্রাণশক্তি কোথায়! মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বানভাসী পরিস্থিতি পরিদর্শনে যাচ্ছে—হয়তো বর্তমান রাজনীতির খেলা ও জনগণের দরিদ্রতা আগে থেকেই এটি তার কলমের দাগ। সার্থকতা আর সুফলের অঙ্গীকারে বিভ্রান্তি রয়ে গেছে; লেখার সময় যেন কাঙাল কবির শ্লেষ চিরকাল অম্লান হয়ে থাকে।

“স্বাস্থ্যের হলদে পতাকা: চিকিৎসকদের দুর্নীতি-বিরোধী আন্দোলন ও পুলিশের নজরদারি—পাল্টানো হচ্ছে বিভিন্ন চেহারা!”
স্বাস্থ্যভবনের সামনে জুনিয়র ডাক্তারদের টানা ধরনার মধ্যে পুলিশ কর্তৃপক্ষের উদ্বেগ বৃদ্ধি পেয়েছে। নিরাপত্তার স্বার্থে নতুন সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হচ্ছে, যেন নেতাদের অদৃশ্য হাতের গতিবিধি নজরে রাখা যায়। এ যেন মনে করায় যে, শাসকের অন্ধকার কৌশলে, প্রহারা দিতে যাচ্ছে গণমানসের আলোর প্রতি।

ধনঞ্জয়ের ফাঁসির মামলায় রাজ্যের তৎপরতা: গণমানুষের অভিনব সমর্থনে প্রশাসনের দ্বারে নতুন পদক্ষেপের আহ্বান!
ধনঞ্জয়ের ফাঁসির মামলা পুনরায় শুরু করার দাবি নিয়ে তাঁর পরিবার ও প্রতিবেদকেরা প্রশাসনের দরবারে হাজির হলেও রাজ্য সরকারের তৎপরতা কিছুতেই স্পষ্ট করে না, যা আমাদের গণতন্ত্রের গতি-প্রকৃতি সম্পর্কে এক রসিক প্রশ্ন তুলে ধরছে। বিশিষ্ট জনেরা যখন সৎসাহস দেখাতে এগিয়ে আসেন, তখন তাদের উদ্দেশ্য নিশ্চয়ই রাজনৈতিক ময়দানে সাজানো কিছুর উল্টো প্রতিফলন। সমাজের সভ্যতার এই জটিল ধাপগুলি কি সত্যিই আমাদের নৈতিকতা কিংবা মানবিকতার দিকে ধাবিত করে?

সুপ্রিম কোর্টের নিরিখে বিচারপতি মুখোপাধ্যায়ের নিয়োগ, মেঘালয়ে রাজনীতির নাটকের নতুন পর্ব!
সুপ্রীম কোর্টের কলেজিয়াম বিচারপতি তাশি রাবস্তানের পরিবর্তে বিচারপতি ইন্দ্রপ্রসন্ন মুখোপাধ্যায়ের নাম মেঘালয় হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি হিসেবে প্রস্তাব করেছে, যেন গদির খেলা ও আশাভঙ্গের পরিসরটা আরও আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে। পলিটিক্সের এই নাটকীয়তায়, Governance-এর রসায়ন, নেতা-নেত্রীদের প্রতিশ্রুতি ও জনমনে পরিবর্তনের মধ্যে এক অদ্ভুত সম্পর্ক সৃষ্ট হচ্ছে, যা আমাদের সমাজের উন্নতির পথে প্রশ্ন তুলে দেয়।

“গণ-আন্দোলনের জোয়ারে প্রশাসনের জমি উদ্ধার অভিযান: কে কার কিসের নেতা?”
সন্দেশখালির গণ-আন্দোলনের আবেগ তরঙ্গিত হলে, প্রশাসন মানুষের লুট হওয়া জমি ও সম্পত্তি ফেরত দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে। নেতাদের পারফরমেন্স যেন মঞ্চের নাটক, সমাজের নষ্ট নাটকীয়তায় জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা কিভাবে বাস্তবে ফিরে আসে, তা নিয়ে ভাবনা অব্যাহত। এই তো গণতন্ত্রের প্রকৃত রূপ!

বিরাট ঘটনার পটভূমিতে যুবকের প্রতি গুলি: শাসনের সঙ্গীন চিত্রকে যন্ত্রণাদায়কভাবে উন্মুক্ত করল ইনাম খানের কার্যকলাপ
মঙ্গলবার বিষ্ণুর শাগরেদ মিঠুনকে লক্ষ্য করে গুলি চালালো ইনাম খান, কিন্তু গুলি লক্ষ্যভ্রষ্ট হলো; যেন রাজনীতির খেলার অপরিণামদর্শী দুর্বলতা। ঘটনাটি এলাকার মধ্যে তীব্র চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে, অথচ আমাদের নেতারা নিজেদের মধ্যে কে বড় আর কে ছোট, এই বিতর্কে মগ্ন। পুলিশ এসে ইনামকে আটক করলেও প্রশ্ন রয়ে যায়, নিরাপত্তার নিদর্শনের পরিবর্তে যখন দেয়ালে ঠোক্কর খাচ্ছি, তখন আমরা কীভাবে রাজনৈতিক তর্কের নায়ক হতে পারবো?