Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।

এনভিএফ কর্মীদের পুলিশের ওপর হামলা: সরকার ও গুণীজনদের আড়ালের গভীর অন্ধকার উন্মোচিত হলো!
নয়নের ছায়ায় গাঢ় আন্দোলনের তীব্রতা, পুলিশ আর এনভিএফ কর্মীদের মধ্যে সংঘাতের এক নতুন অধ্যায়। মাইক বাজানোর ঘটনায় প্রকাশিত হয়েছে শাসনের আধুনিক রূপ, যেখানে কর্তৃত্ব ও বিরোধের মাঝে নৈতিকতার ধুলো উড়ে বেড়াচ্ছে। দুই পুলিশ অফিসার আক্রান্ত, উত্থানে উঠে আসছে গোপন ইচ্ছার বিভাজন। সামাজিক বিভেদ, ধর্মের আবরণে লুকানো রাজনৈতিক নাটক, এবং শাসকের পায়ের নিচে চাপা পড়ে যাচ্ছে মানুষের গানের সুর, যেন বিশ্বকর্মা পুজোর উন্মুক্ত আকাশে অশান্তি আর আনন্দের ভেলা চলছেই।

অর্থনীতির ঢাল, প্রকৃতির ত্রাস: মুখ্যমন্ত্রীর মাস্টারপ্ল্যানের মাঝে কেন্দ্রের অবহেলা, ডিভিসির জলছাড়ের সমালোচনা!
ঘাটাল মাস্টারপ্ল্যানের আশ্বাসে মুখ্যমন্ত্রীর কথা শুনে মনে হয়, জল প্রবাহের মতোই সরকারী কর্মসূচি যেন কাল্পনিক প্রহেলিকা। কেন্দ্রের কর্তব্যে উদাসীনতা এবং ডিভিসির ৮০ হাজার কিউসেক জল ছাড়ার ফলে, জনজীবনে বিপদের ছায়া বাড়ছে। নেতাদের প্রতিশ্রুতি আর বাস্তবতার মাঝে ব্যবধান ক্রমশ বাড়ছে, সমাজের অবস্থান যেন মৃধার মতো ফেঁসে থাকার গল্প।

“জুনিয়র ডাক্তারদের দাবি মেনে সরকার, কুণাল ঘোষের তোপ বেসরকারি হাসপাতালের মুনাফা – রাজনীতির নাটকীয় মোড়!”
গতকাল জুনিয়র ডাক্তারদের নবান্নে মুখ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠকে সরকারি হাসপাতাল ব্যবস্থায় রদবদলের দাবি উঠেছে, যা কুণাল ঘোষের তীব্র সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। বেসরকারি হাসপাতালগুলোর মুনাফার নগ্ন খেলার বিরুদ্ধে যখন ক্ষোভ প্রকাশিত হচ্ছে, তখন প্রশ্ন জাগে—কি আমরা চিকিৎসার নামে ব্যবসার খেলার ভিতরে আটকে যাচ্ছি? রাজনীতির নাটকে কি আসলেই জনগণের স্বার্থ ভুলে গেছে নেতারা?

ত্রেল ও দৃষ্টিপাত: মুকুটমণির প্রেসক্রিপশন দিয়ে রাজনীতির কবজ থেকে সুবিচার দাবি, সরকারের সূক্ষ্ম কুঠুরির আঁধার বৈকালিক আলোচিত!
তৃণমূল কংগ্রেসের বিধায়ক ডা. মুকুটমণি অধিকারী আর জি কর কাণ্ডে অভিনব প্রতিবাদ জানিয়ে প্রেসক্রিপশন হাতে তুলে দিলেন। শুধুই চিকিৎসা নয়, রাজনীতির চিরাচরিত পদ্ধতির বিরুদ্ধে একটি লহরী স্রোত তৈরি হলো। বর্তমান রাজনৈতিক মঞ্চে নাগরিকের অধিকার যেন মেধার অনুকূলে, অথচ অস্তিত্বের সঙ্গে নিপীড়নের অন্তর্গত। কোথায় মিলবে সুবিচার?

“মমতার ক্ষোভ: বন্যা ও সরকারের প্রতি অভিযোগ, রাজনীতির রঙ্গমঞ্চে নতুন নাটকের সূচনা!”
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বন্যা কবলিত এলাকা পরিদর্শন চিত্রটি যেন রাজনৈতিক নাটকের একটি নতুন অধ্যায়, যেখানে কেন্দ্রীয় সরকার ও ডিভিসির বিরুদ্ধে তার ক্ষোভ কেবল জলাবদ্ধতার নিদর্শন নয়, বরং শাসন ব্যবস্থার অযোগ্যতার প্রদর্শনী। সমাজের দুরবস্থা নিয়ে যখন নেতৃবৃন্দ কেবল কথার ফুলঝুরি সাজাচ্ছেন, তখন বাস্তবতা যেন তাদের ইচ্ছার অতীত, আর জনগণের দুর্ভোগ ক্রমশই গভীর হচ্ছে।

“সুরজিৎ দাসের ভাষ্যে, আগুনের রাগে কেঁপে উঠছে রাজনৈতিক ব্যবস্থার সংকট, জল পাম্পে চেপে বসেছে নাগরিক আশঙ্কা!”
ভোরের আলো ফুটবার আগেই সুরজিৎ দাসের অনুসন্ধানে উঠে এলো একটি ভয়াবহ সংগত - আগুনের পরিণতি, বিদ্যুতের অভাব, এবং পানির সংকট। এই সবের মাঝে রাজনৈতিক নেতৃত্বের উদাসীনতা যেন একাকী পুড়ছে, যখন সচেতন নাগরিকের অগ্নিশিখা রাজনীতির আস্তিনে লুকানো। প্রশ্ন উঠছে, আমরা কি এখনও সভ্য?

“তৃণমূল সভাপতি কৈলাস মিশ্রের ওপর গুলির ঘটনায় পাল্টে যাবে কি রাজনৈতিক ক্রীড়নকশা?”
হাওড়ার যুব তৃণমূল সভাপতি কৈলাস মিশ্রের গাড়িতে গুলি লাগার ঘটনা একদিকে যেমন রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রতীক, অন্যদিকে তেমনি আমাদের সমাজের অবর্ণনীয় অস্থিরতার প্রতিচ্ছবি। ধর্মীয় আচার-প্রাচারের মাঝে বিদীর্ণ নিরাপত্তাহীনতা আমাদের নাগরিক জীবনের প্রকৃত চিত্র ফুটিয়ে তোলে। এখানেই হয়তো সৃজনশীল নাগরিকতায় প্রবেশের সময় এসেছে—নেতাদের কার্যকলাপে তথা ঘটনার প্রতিক্রিয়া দেখে মনে হয়, আমরা প্রতিদিনই গণতন্ত্রের নতুন এক স্তরে পৌঁছাচ্ছি।

“রাজনীতির তরঙ্গেও মৌসুমী বায়ুর সংকট; উষ্ণ আবহাওয়া ও আর্দ্রতা, শাসকদের অদক্ষতা তুলে ধরছে প্রবাহিত বাতাস!”
পূজোর সময় পশ্চিমবঙ্গের আকাশে মৌসুমী বায়ু অবশিষ্ট, ফলে প্রায় যেন মানব জীবনও আর্দ্রতায় আঁটকা পড়ে। সরকার তো কতজনের সুখ-শান্তির কথা বলে, অথচ জনগণের কষ্টে তাঁদের ভেদাভেদের ধোঁকা। উষ্ণোত্তর দিনগুলোতে কেমন অস্বস্তি! নেতাদের উষ্ণ ভাষণ হয়তো আবহাওয়াকে পরিবর্তন করতে সক্ষম নয়, কিন্তু জনগণের মানসিক অবস্থার বিষণ্ণতা তো বাড়ছেই।

“রোগীদের মৃত্যুর কালো চাদরে ঢাকা রাজনৈতিক গদি: ডাক্তারদের আন্দোলন ও শীর্ষ আদালতের প্রতিক্রিয়া”
চিকিৎসার অভাবে রোগীদের মৃত্যুর ঘটনা দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার গুরুভার চিত্র তুলে ধরছে। জুনিয়র ডাক্তারদের পদত্যাগের প্রেক্ষিতে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে বৈঠক হয়েছে, কিন্তু প্রশ্ন остается—কীভাবে পাবেন রোগীরা চিকিৎসা? রাজনৈতিক নাটকে যেন সবটাই এক অবিরাম কাহিনী, যেখানে প্রকৃত মানবিকতা হারিয়ে যাচ্ছে।

সিভিক ভলান্টিয়ারদের ‘অপরাধ প্রতিরোধ’ নীতিতে রদবদল: সরকারী সুযোগ-সুবিধার মধ্যে অপরাধের নির্মম বাস্তবতা!
আসলে, সিভিক ভলান্টিয়ারদের উদ্দেশ্য ছিল সমাজে অন্যায়-অপরাধ রোধ করা, অথচ তারা নিজেই জড়িয়ে পড়ছে জঘন্য অপরাধে। রাজ্যের দান করা সুবিধাগুলো যেন একরকম ঠাট্টার মত, যখন সেই সব সেবা করার বদলে তারা অপরাধের অন্ধকারে। কিভাবে নৈতিকতা আর দায়িত্ববোধের খুলি ভাঙছে, তা দেখার জন্য আমাদের অপেক্ষা করা উচিত।