Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।

সিবিআইয়ের স্পর্শে, আইএমএ অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বিতর্কিত পদত্যাগে পিতামাতার পাশে বিধায়ক নির্মল ঘোষের মানবতাবাদী পদক্ষেপ!
সন্দীপ ঘোষ, আরজি কর হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ ও আইএমএ’র কলকাতা শাখার সদস্য, সিবিআইয়ের হাত ধরিয়ে গ্রেফতার হলেন। আইএমএ তাকে পদ থেকে সরানোর সৎসাহস দেখালেও, রাজনৈতিক নাটকের পেছনে আদতে কারা অদৃশ্য মঞ্চনাট্যকার, তা কি জানেন নির্মল ঘোষ? কিন্তু সমাজের আত্মা কি এই কলঙ্কের মুখে মুখোশ পরে বসে থাকবে?

সিবিআইয়ের গ্রেফতারে বিতর্কিত অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ, আইএমএর পদচ্যুতির নাটক—শাসনকালের খাদের দিকে জনগণের নজর!
সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতারি, একদিকে সন্দীপ ঘোষের ভবিষ্যৎ অন্ধকার, অপরদিকে আইএমএ কলকাতার মধ্যে এক অদৃশ্য সংগ্রাম। সংগঠনের পক্ষ থেকে কার্যত নিরবতা, কৌশিকবাবুর অভিযোগ যেন চোখে পড়া নিপীড়ন। সমাজের এই নাটকের পেছনে কি শুধুমাত্র ক্ষমতার দ্বন্দ্ব, নাকি শাসনব্যবস্থার আধুনিক রঙ্গমঞ্চ?

ছাত্রীদের ওপর যৌন নিগ্রহ: নিরাপত্তাহীনতার মাঝে অভিভাবকদের উদ্বেগ ও সমাজের অন্ধকার দিকের দিকে নজর!
ছাত্রীদের প্রতি যৌন নিগ্রহের ঘটনার পর, যে আতঙ্ক তাদের মাঝে বিরাজ করছে, সেখানেই সমাজের নৈতিকতার প্রশ্ন উঠে এসেছে। অভিভাবকরা যখন সন্তানের সুরক্ষার খোঁজে উদ্বিগ্ন, তখন সেই পরিবেশে কি রাজনৈতিক নেতৃত্বের চেহারা সত্যি অবিশ্বাস্য নয়? শাসকদল কি অভিভাবকদের নিরাপত্তার আশ্বাস দিতে পারে, না কি স্রেফ নীরব দর্শক হয়ে থাকবে?

“রাজ্য সরকারের সবজি কেনার খেলা: কৃষকের কাছে দাম কমানোর অভিজ্ঞান আর জনতার মানসিকতার খোঁজে!”
রাজ্য সরকারের কৃষকদের দ্বারে গিয়ে সবজি কিনে বাজারে দাম কমানোর চেষ্টা করলেও, আলুর দাম কেজিতে ৫০ থেকে ৫৫ টাকায় উঠলে, এখনো ৩২ থেকে ৩৪ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ যেন আমেরিকা খেলে ধরেছে, কিন্তু নিয়ন্ত্রণের হাত বন্দুকের মতো এলোমেলো। পালাবদলের জয়গানে লুপ্ত নেতৃত্বের শিহরণ জানিয়ে, সাধারণ মানুষের পাতে সত্যিই উঠবে কি, সেটাই প্রশ্ন!

শান্তনু সেনের বক্তব্য: “সাধারণ মানুষের স্বার্থে রাজনীতি থেকে দূরে থাকাই কাম্য!”
নানান বিতর্কের মাঝখানে শান্তনু সেনের এবারের বক্তব্যে যেনো প্রতিধ্বনিত হলো রাজনীতির এক অদ্ভুত নাট্যমঞ্চের কথা। তিনি বলেন, ‘আমার সেক্রেটারি হওয়া উচিত কিনা, এ নিয়ে আলোচনা চলছে, অথচ তিনি মনে করছেন, আইএমএ-এর অরাজনৈতিক অবস্থানটা বজায় রাখতে সরে যাওয়া ভালো। এ যেন আমাদের সমাজের উদাসীনতা, যেখানে নেতৃত্বের আসনে বসার লড়াইয়ে গুণগত পরিবর্তন সংকুচিত। রাজনীতির ভেতর隐藏 থাকা সদা পরিবর্তনশীল সমীকরণগুলো দেখেও জনতার দীর্ঘশ্বাসের কোনো শেষ নেই। মানুষ কি সত্যিই পরিবর্তনের অপেক্ষা করছে, নাকি সাংস্কৃতিক থিয়েটারে বেঁচে থাকা এক অতীতের সিঁড়িতেই দাঁড়িয়ে?

“সমাজে রাজনীতির নতুন চিত্র: শুভঙ্কর সরকারের নেতৃত্ব ও অধীর রঞ্জন চৌধুরীর ইঙ্গিতময় মন্তব্যের প্রতিধ্বনি”
নতুন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি শুভঙ্কর সরকারের দায়িত্ব গ্রহণ দেশের রাজনৈতিক দিগন্তে নতুন আশা জাগাচ্ছে, কিন্তু তাঁর পূর্বসূরি অধীর রঞ্জন চৌধুরীর মন্তব্যে মনে হচ্ছিল, ‘গভীর নীলে উন্মাদনা।’ বর্তমান নেতৃবৃন্দের পারফরমেন্স, যেন মেঘের চাদরে ঢেকে যায়; সমাজের রক্ত মিশে যায় হট্টগোলের মধ্যে, আর গণমানসে প্রশ্ন ওঠে, কোথায় গেল সেই মহান দর্শন?

“বন্যার রাজনীতিতে ট্রেন বাতিল, নেতৃত্বের অবনতিতে জনগণের দুর্দশা: এটা কি নতুন স্বাভাবিকতা?”
বন্যার ভয়াল দুর্দশায় দেশের রেলপথের যোগাযোগ শোচনীয় অবস্থায়। সরকারি ব্যবস্থা কি তলায়? অন্তত ২২টি ট্রেন বাতিল, বাকিগুলোও লক্ষ্যের পথে ফিরে। জনগণের যাত্রা এখন দুর্ভোগের সাগরে। নেতাদের পদক্ষেপের গতি শ্লথ, আর জনতার অসন্তোষে পরিস্থিতি উষ্কানির দিকে। কোথায় গেল পূর্বের প্রতিশ্রুতির আলো?

বন্যা দুর্গতদের অর্থ সংগ্রহে সোশ্যাল মিডিয়ায় কিউ আর কোড, বাংলার মানুষকে ‘মায়া’ দেখালে কারা?
বঙ্গ সিপিএম recent সোশ্যাল মিডিয়ায় কিউ আর কোড দিয়েছে বন্যা দুর্গতদের জন্য অর্থ সংগ্রহের উদ্যোগে, বলছে, "বানভাসি মানুষের পাশে বাংলার মানুষ।" তবে প্রশ্ন হলো, সরকারী মুখে ভরা মানবতার ছবি আর বাস্তবের মধ্যে যে অন্ধকার, সেখানেও কি কিউ আর কোড কাজ করবে? সমাজের এই দ্বন্দ্বে রাজনীতির খোরাক খুঁজে বেড়াচ্ছে জনগণ, আর নেতারা যেন শুধুই ঘাটের জল খুঁজছেন।

নেতৃত্বের আমেজে খাসির পাতে সৌন্দর্য: জেলা পরিষদে কাজল শেখের উদ্যোগ ও অনুব্রত মণ্ডলের ফিরে আসার আনন্দ!
জেলা পরিষদের সভাধিপতি কাজল শেখ ফুল-মিষ্টির আয়োজন করছেন, যেন কষ্টের রেশে হাসির ফুলঝুরি ছড়িয়ে পড়ে। অনুব্রত মণ্ডলের প্রত্যাবর্তনে বীরভূমে খাসির মাংস ভাতের উৎসব শুরু হলেও, গুড়বাতাসা আর নকুলদানার আদর কতটা নিবিড় হবে, তা নিয়ে এলাকার মানুষজন যেন আড়ালে। Governance-এ এই জলতরঙ্গ আর জনতার সঙ্কট—রাজনীতির খেলা বুঝি ক্রমাগত টানাপোড়েনের সাক্ষী।

“বিজেপি রাজ্যে গণপিটুনির শিকার, পরিযায়ী শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় রাজনৈতিক বিতর্কে নতুন মাত্রা!”
মালদার পরিযায়ী শ্রমিক মতিউর রহমানের মৃত্যুর ঘটনায় আবারও উন্মোচিত হলো সমাজের অমানবিক চেহারা। বিজেপি শাসিত রাজ্যে মিথ্যে সন্দেহে গণপিটুনির শিকার হয়ে পরিবার হারাল একটি নতুন অবিচার। মঞ্চে মৃতের স্ত্রী ও সন্তানরা মানবতার ডাক দিচ্ছে, কিন্তু সেই ডাক গৃহীত হচ্ছে কি? রাজনীতির মঞ্চে অপরাধের নাটক নিয়মিত, আর জনগণের কান্না কি শুধুই এক অন্তহীন সুরে বেজে চলবে?