Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।

বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীদের হামলার বলি, তৃণমূল নেতার গৃহে রাজনীতির নৈরাজ্যের নতুন অধ্যায়!
রাজনীতির এই নাটকীয় পালাবদলে, তৃণমূল কর্মী বিশ্বজিৎ পাত্রের অনুপস্থিতিতে বিজেপি সমর্থিত দুষ্কৃতীদের হামলা আমাদের বোঝায় কতটা সংকটময় সময়ে আমরা বাস করছি। পরিবারের মহিলাদের উপর হামলা এবং তাঁর বাড়ির ভাঙচুর, যেন ব্যক্তি নয়, রাজনৈতিক দ্বন্দ্বই প্রধান হয়ে দাঁড়ায়—একটি নৃশংসতার কারিকুরি, যেখানে মানবতা হারিয়ে যায়। এখানে কি শান্তি, নাকি শুধুই শাসনের দৌলতে বেড়ে ওঠা সংঘাত? রাজনীতির এই নৃশংস খেলা, জনমানসে ঘৃণা ও বিভাজন সৃষ্টি করতে অবিরাম।

“শাসনের শৃঙ্খলার বাণী: সিবিআইয়ের চার্জশিটে ধর্ষণের তদন্তে প্রমাণের খোঁজে ন্যায়ের নাটক”
এখন সিবিআই চার্জশিটের জন্য সাক্ষ্যপ্রমাণ লোপাটের পেছনে দৌড়াচ্ছে, যেন সতেরো শতকের নাটকে দেখা যায়। প্রমাণের তালিকার নির্মাণে তারা ব্যস্ত, তুলনামূলকভাবে দেশের নেতৃত্বের ন্যায়বিচার প্রদানের গতি যেন বড়ই হতাশাজনক। ন্যায় সংহিতার ৬৩ নম্বর ধারা অনুযায়ী ধর্ষণের মামলার তদন্তের তাড়াহুড়ো, কিন্তু সমাজে অপরাধীর পক্ষের লবিস্টে সাঁতার কাটার উৎসাহ! অথচ জনগণ এখনও অধীর আগ্রহে অতীতের অন্ধকারের চেহারা দেখতে চায়, বলতে বলতে অভিযোগের পাতা উলটানোর।

মমতার নির্ভরতার চূড়ান্ত পরীক্ষায় হাজি নুরুল: কি বদলাবে সন্দেশখালির রাজনীতির দৃশ্যপট?
২০২৪ সালের সন্দেশখালি কাণ্ডের পর বদলে যাওয়া রাজনৈতিক মানচিত্রে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেন বিস্ময়কর এক যাত্রার কাণ্ডারী—হাজি নুরুলের দিকে ভরসার আলো ফেলছেন, বগলের নিচে, বহিরহাটের প্রেসটিজ ফাইটে। জনগণের অস্থিরতা আর নেতাদের কার্যকলাপে এক অদ্ভুত নাটক পরিচিতি লাভ করছে; প্রশ্ন উঠছে, আসলে কাদের নেতৃত্বে এগোচ্ছে রাজনীতি, না কি পথ দেখায় সেই পুরনো মুখ?

“বন্যার জন্য দোষ কার? সুকান্তবাবুর দাবি, মমতার নির্দেশের ফলেই কি জলাভাবের নাটক চলছে?”
সুকান্তবাবুর ওঠানো অভিযোগে খুলে গেল এক নতুন রাজনৈতিক বিতর্ক—মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে বাঁধের জল ছাড়বো, অথচ বন্যা সে জলেই। এ যেন governance-এর এক অদ্ভুত নাটক, যেখানে স্রোতের বিপরীতে চলে সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি। তথ্যপ্রমাণ ফুটে ওঠার অপেক্ষায়, জনসাধারণ প্রশ্ন তুলছে: প্রকৃতি নয়, কি তবে রাজার নির্দেশেই ঘটে সমস্ত বিপর্যয়?

মমতার ডিভিসির ‘বন্যা-বিষয়ক’ অভিযোগ: রাজনৈতিক নাটকে জল ছাড়া, সমাজের টলমলে দিন!
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবার ডিভিসির বিরুদ্ধে 'টোটাল কাট আপ' ঘোষণা করে বন্যাপীড়িত পশ্চিমবঙ্গের মানুষের পাশে দাঁড়ানোর নাম করে, অথচ জল ছাড়ার 'অপরিকল্পিত' ব্যাখ্যায় সরকারের কার্যক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিলেন। রাজনৈতিক খণ্ডযুদ্ধে, কে কার বিরুদ্ধে পাচ্ছে কৌতুক, আর সাধারণ মানুষের দুর্ভোগে সেখানে কি আদৌ কারও হৃদয়ের সংকোচ? সৃষ্টিশীলতা আর অরাজকতার চরণস্পর্শে, কথায় কথায় পলকে ভেসে যাচ্ছে রাজনীতির আসল সৌন্দর্য।

“বাঁধের পানির তলায় রাজনীতির ঢেউ; প্রকৃতি কি নিয়ন্ত্রণের চেয়েও বড়?”
রাজ্য সরকারের চিঠিতে স্পষ্ট যে দামোদর নদীর জলস্তর বৃদ্ধি পেয়ে বিপদের সঙ্কেত দিয়েছে, তাতে নেতাদের ব্যবস্থাপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করে। আবহাওয়ার কারণে বিপুল জল ছাড়ার দায় আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় আটকে, জনগণের দুর্ভোগ ও জরুরি সংকটের প্রতিচ্ছবি তুলে ধরে। সত্যি, সরকারের এলোমেলো নীতি আর জলবন্দি ভবিষ্যৎ, এই দুইয়ে যেন হারিয়ে যাচ্ছে মানুষের জীবনযাত্রার সুর।

“প্ল্যানচেটের মাধ্যমে নির্যাতিতার সঙ্গে নেই যোগাযোগ, ইউটিউবারদের ভিডিওতে প্যারানরম্যাল বিশেষজ্ঞদের তীব্র সমালোচনা!”
সম্প্রতি ইউটিউবের মাধ্যমে আরজি করের নির্যাতিতার সঙ্গে প্ল্যানচেটের যোগাযোগের দাবি তোলা কিছু ইউটিউবারের কার্যকলাপে পেশাদার প্যারানরম্যাল ইনভেস্টিগেটররা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তাঁরা বলছেন, এরূপ কর্মকাণ্ড সমাজের জন্য অনৈতিকতা এবং বিভ্রান্তি ছড়ায়, যা রাজনৈতিক বিবেকের সংকটের স্পষ্ট ইঙ্গিত। জনগণের মধ্যে ক্রমবর্ধমান এই সংকটের মাঝে, আমরা কি সত্যিই নিজেদের খোঁজার চেষ্টা করছি, নাকি কেবল খুঁজে বের করতে চাইছি ঝলমলে ফাঁপা ডিসপ্লের বিপরীতে আমাদের পরিচয়?

শিক্ষকদের চিঠিতে সন্ত্রাস: আইআইটি খড়গপুরের পরিচালক নির্বাচনে স্বজনপোষণের বিরুদ্ধে উচ্চশিক্ষিত নেতৃত্বের দাবি!
শিক্ষক সমিতি আইআইটি খড়গপুরের চিঠিতে মন্ত্রীর কাছে উচ্চ শিক্ষিত এবং অভিজ্ঞ পরিচালক চাওয়া, স্বজনপোষণের অভিযোগ তুলে ধরছে। যুগের প্রহরী যেন রাজনীতির প্রাসাদে গণতন্ত্রের প্রাসাদে নারীর সুরসিক কথা বলে, অথচ নীতির শিরা-উপশিরা কীভাবে বিপন্ন হয়ে যায়, সেটি যেন কোনো এক অশরীরী দৃষ্টির অন্ধকারে লুকিয়ে থাকে।

“জলেবাদল: দূষণের ফলে শহরে স্বাভাবিক জল সরবরাহের চ্যালেঞ্জ, রাজনীতির গলদে জনগণের সমস্যা!”
হুগলির জল দূষণে প্রশাসনের নিস্তেজ পরিচালনায় জনমনে বেড়ে উঠছে অসন্তোষ; ডিভিসির ব্যারেজ থেকে জল ছাড়ার গাফিলতির ফলে নাগরিকদের জীবনযাত্রা বিপন্ন। leaders, যাদের হাতেই ডাল-পাতা দুই, তাদের শীর্ষাবস্থায় থাকার ক্ষণস্থায়ী গৌরবের দিন শেষ বলেই মনে হচ্ছে। জল সরবরাহের জন্য এ যেন রাজনীতির ষড়যন্ত্রের প্রতীক!

পঙ্কজ দত্তের বিতর্কিত মন্তব্যের মুখে রাজনৈতিক অস্থিরতার নতুন অধ্যায়: মামলার আবির্ভাব, সমাজের শিংহদ্বারে।
পঙ্কজ দত্তের বিতর্কিত মন্তব্য, যা আরজি করের প্রতিবাদ সভায় তুলেছিল রুদ্ধদ্বার আলোচনার ঝাকুনী, তা এখন মামলার রূপ নিয়েছে। এই ঘটনা আমাদের রাজনৈতিক তরলতার আস্তিনে এক নতুন রসিকতা, যেখানে নেতাদের বিচিত্র বক্তব্য সাধারণ মানুষের চিন্তনের মাঝে বিতর্কিত হিসেবেই চিহ্নিত হচ্ছে। আমাদের সমাজে, কর্মের শোভা আর কথার লীলার মাঝে ক্রমশ পথ হারাচ্ছে উচচারণা, আর জনগণকে তা নিয়ে ভাবতে বাধ্য করছে।