Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।

“বৈদ্যুতিক পোস্টে যুবকের আত্মপ্রকাশ: সমাজের অবস্থান কি, পুলিশের হাস্যকর উপস্থিতি!”
এক যুবক বৈদ্যুতিক পোস্টে চড়ে বসে যখন মজার পরিবেশের সৃষ্টি করে, তখন পাড়া ঢিবি হয়ে যায়। পুলিশ এসে রসিকতা থামাতে নির্দেশ দেয়, আবারও বুঝিয়ে দেয়, আমাদের সমাজে বাঁচার চেষ্টায়ই জীবন দোলাচ্ছে। মানবতার আকাঙ্ক্ষা আর মানসিক চাপের মধ্যে সম্পর্কের খেলা চলছে; কারও জন্য এটি হাস্যরস, অন্যের জন্য বিপদের চরম উপস্থিতি। আমরা কি জানি, রাজনীতি কিংবা সমাজের ব্যবস্থাপনা কোথাও আটকে পড়েনি?

“ঢাকায় ধর্মীয় মৌলবাদী মিছিলে স্বাধীনতার ডাক: হিন্দুদের অধিকার রক্ষায় বিজেপির বন্ধুত্বের আহ্বান!”
ঢাকার উত্তরাতে ধর্মান্ধদের মিছিলের মধ্যে দাঁড়িয়ে থাকা বাংলাদেশের হিন্দুরা যেন এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করছে। হিজাবের কড়াকড়ি, হিন্দু দোকান থেকে দূরে থাকার আহ্বান—এগুলো কি সমাজের জন্য অশনি সংকেত? রাজনীতির গপ্পোতে, ধর্মীয় গোঁড়ামি যেন আমাদের সংস্কৃতির শিকড়কেই সামাজিক বিচ্ছিন্নতায় ফেলে দিচ্ছে। মানসিকতার পরিবর্তনের সময় এসেছে, নাকি আমরা শুধুই নতুন নাটকীয়তার অপেক্ষায়?

“সিবিআইয়ের হাতে তথ্যপ্রমাণ লোপাটের অভিযোগ: অভিজিতের আদালত এ আগুনে রাজনীতির রহস্য উন্মোচন!”
সিবিআইয়ের দাবি, তথ্যপ্রমাণ লোপাট এবং অসচ্চন্দভাবে এফআইআর দায়েরের জন্য অভিযুক্ত করে, শিয়ালদা আদালতে আজ পেশ হলো তত্কালীন ওসি অভিজিত্ মণ্ডল। এখানেই কি শেষ? এই ঘটনাপ্রবাহে আমাদের শাসনের চরিত্র কতটা বদলাচ্ছে, আর নেতাদের পারফরম্যান্স কি সত্যিই জনমানসে আস্থা ফিরিয়ে আনবে? রাষ্ট্রীয় বাক্যবাণের মধ্যেও লুকিয়ে আছে জনগণের অভূতপূর্ব ক্ষোভ।

“মমতার কাছে সিবিআইয়ের প্রশ্ন: কলকাতা পুলিশের ‘ফাইল ফাটিয়ে’র নাটক, পুলিশমন্ত্রীর পদে টিকে থাকার ভিত্তি কী?”
কলকাতা পুলিশের তথ্যপ্রমাণ নষ্টের অভিযোগে সিবিআইয়ের গ্রেফতারির ঘটনাটি যে শুধু আইনশৃঙ্খলার চিত্রই নয়, বরং শাসকের দুর্বলতার এক অঙ্গিকারের প্রতীক। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে প্রশ্ন উঠছে, তাঁর সরকারের নিরাপত্তা এবং স্বচ্ছতার দালিলিক সাক্ষ্য কতটুকু দৃঢ়? যখন রাজ্যের পুলিশমন্ত্রী আসন আঁকড়ে আছেন, তখন বিষয়টি জনগণের মননে শাসনের সংকটমূলক উপস্থিতি।

“দলীয় কার্যালয়ে ফিরে ‘কেষ্ট’, অভিষেক ও মমতার পাশে; রাজনৈতিক নাটকের নতুন পর্বের সূচনা!”
আজ বোলপুরের দলীয় কার্যালয়ে অতীতের রুদ্রাক্ষ তেজে ফিরছেন অনুব্রত মণ্ডল; যেন ঘোরাঘুরি করে আবারও রাজনীতির মঞ্চে বাসা বাঁধছেন। তাঁর পাশে মমতা এবং অভিষেকের ছবির মাধ্যমে পুরনো সম্পর্কের জাল আঁকছেন। এ কি মেরুকরণের নতুন কৌশল, নাকি জনগণের চেতনায় ফেরার চেষ্টায় নিখুঁত নাটকীয়তা? রাজনীতির এই নিরব আন্দোলনে সমাজের মেধা-মননের অবস্থা কি আত্মসমর্পণের?

“পুজোর আনন্দে বাংলাদেশি ইলিশ, তবে কি রাজনৈতিক নদীতে ভাসছে সাধারণ মানুষের আশা-নিরাশার মাছ?”
বঙ্গের বাণিজ্যিক আবহে ইলিশের আগমনে আনন্দের ঢেউ উঠছে, কিন্তু সেই সঙ্গে প্রশ্ন জাগে: রাজনীতির স্বার্থের ইলিশ কি জনগণের টেবিলের জন্য? দুর্গাপুজো নিয়ে বাজি প্রতিযোগিতার মত, সরকার ও ব্যবসায়ীদের পালা যেন এক বিচিত্র নাটক। এখানেও চোখে পড়ে মূল্যবোধের দাম। জনগণের অপেক্ষা কি আরও দীর্ঘ হবে, নাকি রাজনৈতিক নাটকই ছাড়িয়ে যাবে বাজারের মুল্যে?

“রাজনৈতিক পরিকল্পনার অভাবে ১০ নম্বর জাতীয় সড়কে ধস: সরকারী দুর্বলতা এবং প্রকৃতির অকপট সমালোচনা!”
১০ নম্বর জাতীয় সড়কের ২৮ মাইল এলাকায় ধস নেমে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে, কালিম্পং জেলা প্রশাসন কি কেবল বর্ষার ওপর নির্ভরশীল? প্রশাসনের যথাযথ প্রস্তুতির অভাব এবং আবহাওয়ার তাণ্ডব—এখন জনগণের জন্য সর্বদা এক বৈপরীত্য। নেতাদের আকস্মিক উদ্ভাবনী ক্ষমতা যেন বর্ষার মতোই, সময়মতো আসে না।

“পূর্ব মেদিনীপুরে অভিযুক্তের আত্মসমর্ক, সরকার ও সমাজের বিবেকহীনতা: রাজনীতির অন্ধকার প্রকৃতি সামনে আসছে!”
পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ওড়িশা সীমান্তে উঠে এসেছে এক মর্মান্তিক কাহিনি, যেখানে অভিযুক্ত অপরাধের সত্য স্বীকার করেছে ঘনিষ্ঠদের কাছে। এ ঘটনা সমাজে গভীর অশান্তির সৃষ্টি করেছে, দলের নেতৃত্বের দুর্বলতা ও রাষ্ট্রীয় নীতির প্রতি জনমানসে তীব্র ঠাট্টা। এমনকি, গণমাধ্যমের ভেতরেও যেন নতুন একটি শোরগোল চলেছে, যার ফলে রাজনৈতিক দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহার আবারও কেন্দ্রবিন্দুতে এসে দাঁড়িয়েছে।

“বীরভূমে অকাল হোলি: তৃণমূলের উল্লাসে ছন্দপতন, নকুলদানা নিয়ে আসা কর্মীর আড়ালে রাজনৈতিক নাটক!”
বীরভূমে অনুব্রত মণ্ডলের ঘরে ফেরার দিনে ঘটল এক অদ্ভুত উল্লাস, যেন বিবেকের কান্না ঢাক্তার তালে বেজে উঠল। নকুলদানা বিলি হতে লাগল, তবে কি এটাই রাজনৈতিক ক্ষমতার খেলা? সুদূর কলকাতা থেকে আসা তৃণমূল কর্মীর দাবি যেন এক মজার পালা, যেখানে জনগণের আকাঙ্ক্ষা এবং নেতৃবৃন্দের কর্তৃত্বের নাটক চলতে থাকে, কিন্তু মহাকালের ছোঁয়ায় কি সত্যিই পরিবর্তন আসবে? সমাজের অবস্থা যেন এখন বেশ স্বচ্ছ, তবুও বালির কাঁটে হুল-হানি চলতেই থাকে।

পুলিশের বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেল কাণ্ড: প্রশাসনের মনে কি আর দম? সতর্কতা ঘটনার ফলাফল, নাকি নির্লজ্জতা?
কড়েয়া থানার পুলিশে হিন্দোল-সম্যের নতুন তাৎপর্য, যেখানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীদের সিংহাসন দখলের সময়ে, দুজন পুলিশ কর্মীর গ্রেফতারের ঘটনা সমাজে এক আশ্চর্য জাগরণ সৃষ্টি করেছে। লালবাজারের সন্নিকটে মহাকরণের সামনে ব্ল্যাকমেলের অভিযোগ বিদ্যুৎ চমকানোর মতোই, সরকারের আকাশে আজ বিস্ফোরণ। এ যেন মানবিকতার সীমানায় খোঁজা এক অসংযত সৃজনশীলতা, রাজনৈতিক প্রহেলিকা। কি আশ্চর্য, অন্ধকারে মুখ ঢেকে, আলো বিচ্ছুরণের অঙ্গীকার!