Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।

“মমতার সতর্কবার্তা: ১১২ ফুটের দুর্গাপ্রতিমা আর ভিড়ের সমাহার, কোথায় গেল সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা?”
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেন একটি নতুন নাটকের মঞ্চ তৈরি করেছেন, যেখানে ১১২ ফুটের দুর্গাপ্রতিমা সমাবেশের বিশাল ভিড়ে সুরক্ষার খোঁজে সতর্কতার বার্তা। ধর্মীয় উন্মাদনার মাঝেও প্রশাসনের ভাবনা ও জনচেতনা কি তথাকথিত ‘জাদুকরের’ সাম্রাজ্যের অধীন? সমাজের আড়ালে লুকিয়ে থাকা অস্থিরতা আর রাজনৈতিক ঢাকঢোলের মাঝে প্রশ্নগুলো যেন রবীন্দ্রনাথের কবিতার মতোই গূঢ়।

“শুভ উদ্বোধন নয়, জুনিয়র ডাক্তারদের প্রতিবাদে অষ্টমীর রাতে নেমেছে গভীর সংকটের অন্ধকার ছায়া!”
দেশের প্রেক্ষাপটে যখন উৎসবের রং লেগেছে, জুনিয়র ডাক্তারদের প্রতিবাদে আবারও নক্ষত্রের মতো ফুটে উঠেছে অসন্তোষের আকাশ। অষ্টমীতে রাত দখল, যেন শাসনের চোখে চোখ রেখে প্রশ্ন করেছে — সরকার, জনগণের সেবায় কি তোমার মুখোশ অবশেষে খুলল? দেখাটা শুধু রাজনৈতিক নাটক নয়, বরং সমাজের গভীর সংকটের প্রতি একটি চপেটাঘাত।

“গোয়েন্দা সাজে হেনস্তা: পরীক্ষার্থীদের নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা প্রশ্নে প্রতিবিম্বিত সমাজের রাজনৈতিক ঘূর্ণন”
দেশের ব্যবস্থাপনায় যখন বহুমুখী সমস্যার প্রতি নজর দেওয়ার সময়, তখন কিছু নেতার হীন কর্মকাণ্ড এবং নৈতিকতার অবক্ষয় আমাদের সমাজের শিকড়কে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। পরীক্ষার আগে অভিবাসী শিক্ষার্থীদের সাথে যা ঘটেছে, তা কেমন করে জানিয়েছেন 'গোয়েন্দা' পরিচয়ে সংশয় ও বিভাজনের বিছানা ছড়িয়ে দেয়! আদৌ কি এই নেতারা নির্মল কর্তব্যের সাধনা করছেন, নাকি নিজেদেরই স্বার্থের খোঁজে সমাজের নিচুতলে কেন্দ্রবিন্দু?

শিক্ষকদের বদলিতে সরকারের অভিনব খেলা: গণতন্ত্রের রঙ্গমঞ্চে কার হাতে নাগরিকের ভবিষ্যৎ?
শিক্ষকদের প্রশাসনিক বদলির নতুন নিয়মে আবারও রাজ্যের প্রশাসনিক নাটক উন্মোচিত হলো। ১০এর সি ধারা তুলে ধরেছে যেভাবে সরকারের ইচ্ছা অনুযায়ী শিক্ষক বদল চলে, তাতে কি শিক্ষার মান সবে একদম বৈকল্যগ্রস্ত হয়ে পড়বে? নেতাদের উপরে আসা প্রশ্নের ধারায়, জনগণের ক্ষোভ যেন একটি নতুন সৃষ্টির নির্দেশ দেয়।

“পূর্ব বর্ধমানে নতুন জেলা শাসক, রাধিকার বদল ও রাজনীতি: প্রশাসন বা নাটকের নতুন পর্ব?”
পূর্ব বর্ধমানের জেলা শাসক পদে রাধিকাকে বিদায় জানিয়ে নতুন পরিবেশে প্রবেশ করেছেন আয়েশা রানি। স্বাস্থ্য দফতরের সিনিয়র বিশেষ সচিবের খোলস আটকে যেতে পারে, তবে প্রশাসনের এই ছন্দপতনটি যেন জনগণের দৃষ্টিতে লক্ষ্মী-মূর্তি বিভ্রাটের চাইতে কম নয়, যেখানে পরিবর্তনের নাটক, কাল্পনিক সাফল্য এবং বাস্তবের প্রসঙ্গ মিলিয়ে এক অসংখ্য প্রশ্নের স্রোত বয়ে চলছে।

পুজোর আগে রান্নার পাতা – গৃহস্থদের এলপিজি সিলিন্ডার নিয়ে নতুন নাটক পালা কি, সরকার আবার কী করবে?
পুজোর আনন্দে যখন গৃহস্থদের রান্নাঘরে মিষ্টির গন্ধ বিরাজ, তখন এলপিজি সিলিন্ডারের অভাবের প্রশ্নে কেন একটি অশনি সংকেত দেখা দিচ্ছে? শাসকদের সংকট-যোগী কথাবার্তা দেখে মনে হয়, জনতার খাদ্য নিরাপত্তা আর রাজনীতির মাঝে সেই পুরনো সংকীর্ণ সেতু ঢলে পড়ছে। সমাজের একাংশের দুঃখরা মনে গুঞ্জর সৃষ্টি করে, কিন্তু নেতারা? তারা তো কেবল ষড়যন্ত্রের নাটক রচনায় ব্যস্ত।

“রাজনৈতিক জলছাঁটাই: কতটা কিউসেক, কতটা স্বার্থ—গভীরতার পেছনে থাকা সমস্যা ও সমাজের সংকট!”
বর্তমান রাজনৈতিক জলবায়ু যেন কিউসেক দিয়ে ছাড়া জল—হারের হিসাব করা কঠিন। সরকারী দপ্তরে দায়সারা কথা, নেতাদের উবারিক্ত কাণ্ডকারখানা, আর সাধারণ মানুষের সৃষ্ট হতাশা; সব মিলে সমাজের হৃদয়ে স্খলন ঘটায়। একদিকে শাসকদের ঢাকঢোল, অন্যদিকে জনতার মূর্চ্ছনা—কী চিত্র এই সংসারে!

“জল ছাড়ার খেলা: বিতর্কে জড়িয়ে পড়েছে শাসকদের কার্যকরী সিদ্ধান্ত ও জনগণের আর্তনাদ!”
মাইথন, পাঞ্চেত ও দুর্গাপুর জলাধার থেকে জল ছাড়ার খবর মানবকল্যাণে, কিন্তু রাজনৈতিক দৃশ্যে এই পদক্ষেপের খেলা যেন রাজধানীকেন্দ্রিক সেচের পরিপ্রেক্ষিতে এক চিরন্তন নাটক। জনপদের স্বার্থে জল প্রবাহের এই কৌশল কি শাসকদের সুচিন্তিত নীতি, নাকি জনগণের কান্নার সুরে ভাসমান ক্ষমতার স্রোত? জল আর মানুষের মধ্যে যেন এক অদৃশ্য রাজনৈতিক বাঁধ, যা অন্যায় বা ন্যায়ের দিকে নিয়ে যাবে - পাড়ার বক্তৃতায় সেটাই সদা আলোচ্য।

অভিজিৎ মামলার শুনানিতে অসুস্থতার দাবি, প্রিজন ভ্যানে পড়ে যাওয়া—রাজনৈতিক নাটকের নয়া পর্ব।
গতকাল শিয়ালদা কোর্টে অভিজিৎ হাজির, কিন্তু শুনানির পর প্রিজন ভ্যানে উঠতে গিয়ে অদ্ভুতভাবে পড়ে যান। তার অসুস্থতার অভিযোগের মাঝে, রাজনীতির নজনিষেধেই কি আসল সলিল সমাধানগুলো ঘুমিয়ে? এই ঘটনার প্রেক্ষিতে, আমাদের নেতাদের যোগ্যতায় প্রশ্ন উঠছে, আর জনগণের বিশ্বাসে বাড়ছে বিভাজন। সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টে যাচ্ছে, কিন্তু কার গতি উন্নতির পথে?

“জুনিয়র ডাক্তারদের প্রতিশ্রুতির স্মরণ: প্রশাসনের সঙ্গে থ্রেট কালচার নিয়ে নতুন বিতর্কের শুরুর সুর”
জুনিয়র ডাক্তাররা মুখ্যসচিবের প্রতিশ্রুতিগুলির স্মরণ করিয়ে দিয়ে প্রশাসনের প্রতি স্যান্ডেল নিবাহিত করলেন। তাদের প্রথম দাবি থ্রেট কালচার, যা যেন আজকের সমাজে এক বিচিত্র নাট্যের অভিনয়শালার ফ্রেমের চিত্র। চিকিৎসকরা হয়তো ভাবছেন, সরকার কি তাদের শব্দকে অশরীরী সুরের মতো ভাসিয়ে রাখবে? নাকি এই বোধহয় রাজনৈতিক থিয়েটারের চেহারা বন্ধন মুক্ত করবে?