Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।

“সিবিআইয়ের কঠোর প্রশ্নবিদ্ধ ষড়যন্ত্র: ডাক্তারদের চোখে রাজনীতির নোংরা খেলা!”
সন্দীপ ঘোষের সিবিআই তদন্তের ঘূর্ণিজালে জুনিয়র ডাক্তার থেকে সিনিয়র চিকিৎসক, সকলেই এখন উঠে পড়েছে। প্রশ্নহীনতার জগত থেকে সিবিআইয়ের নিরেট দৃষ্টির দিকে। আদালতের রিপোর্টের অপেক্ষায় সবার সামনে কড়া প্রশ্ন, যেন রাজনৈতিক নাটকের নির্দেশক। জনগণের চোখে রাজনীতির নাটক এখন ঠাট্টার পাত্র, কে বলবে এই সত্যের মুখোমুখি।

“চিকিৎসকদের প্রতিবাদ: দোষীদের আড়াল করতে গেলে সরকারী চাতুরীর নীলনকশা?”
কৃষ্ণনগরের চিকিৎসকরা সাংবাদিক বৈঠকে অভিযোগ করেছেন, আরজি কর হাসপাতালে দোষীদের আড়াল করার চেষ্টা চলছে, যেন সমাজের নৈতিকতার স্থলাভিষিক্ত হয় শাসন-শৃঙ্খলা। ১ অক্টোবর কলেজ স্কোয়ার থেকে রবীন্দ্র সদন পর্যন্ত মিছিলটি যেন সরকারী ভাবমূর্তি আর গোলামির সম্পর্ক পুনঃনির্ধারণের একটি মহৎ অনুসন্ধান। আদৌ, মুখ্যমন্ত্রিত্বের অভিজ্ঞান আসলে কি?

অমিতাভ বারুইয়ের প্রেম-কাহিনি: গার্হস্থ্য সন্ত্রাসের অশনি সংকেত, সমাজ কিংবা সরকারের কুশীলবদের কাছে কি থাকবে উত্তর?
একদিকে মানবিক সংকট, অন্যদিকে পুলিশের দ্রুততার চিত্র—অমিতাভ বারুইয়ের গ্রেফতারির ঘটনাটি রাজনীতির পশ্চাতে চলমান অস্থিরতা আর সামাজিক হিংস্রতার প্রতীক। প্রেমের স্বীকৃতির অজুহাত দিয়ে সিভিক ভলান্টিয়ার জনতার রোষের শিকার হয়েছেন। বিচারক ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়ে সেই পুরনো প্রশ্নই করে গেলেন—তাহলে এই সমাজের নৈতিকতা কোথায়?

“গালি দিয়ে শুরু, তো ভোটের খেলা? পিয়ালির দিদির বাড়িতে রাজনৈতিক নাটকের আজব পরিণতি!”
রাজনীতির নাট্যপল্লীতে, পিয়ালি যখন প্রিয়াঙ্কার বাড়িতে গিয়ে প্রতিবেশীদের গালিগালাজের শিকার হন, তখন মনে হয়, আমাদের শাসকগণ কেমন দুর্বলতার চাদর দিয়ে সমাজের ভাবমূর্তি ঢাকা রাখতে চাইছেন। হাস্যকর এই দৃশ্যে, কি বিচিত্র তাদের সরকার! জনগণের অঙ্গীকারে গড়া রাজনীতির খেলা যে কেবল ভেতরের অন্ধকার জলাশয়ে পা ডোবানো আর তাইতে সমাজের সবটুকু সত্যের প্রকাশ।

দন্ত চিকিৎসকের উপর হুমকি: পুলিশের অগোচরে নিরাপত্তার প্রশ্নবোধক নাটক, শাসকের সুশাসনের রূপালী গদ্য!
ভদ্রেশ্বরের এক দন্ত চিকিৎসক পুলিশের দফতরে ফোন করে অভিযোগ জানানোর পর থেকেই ভয়ের চোরাবালিতে ডুবে আছেন, কারণ হুমকি ফোনের লম্বা তালিকা যেন দেশের রাজনৈতিক মুখাবয়বের মতো। প্রশাসনের অক্ষমতা আর নাগরিকের আতঙ্ক যেন সমাজের কুসংস্কারের শেকল, যেখানে নির্যাতিতের কণ্ঠরোধ হচ্ছে ক্রমাগত।

শওকত মোল্লার বক্তব্যে তৃণমূলের ‘পিঠে ছুরি’ কেন্দ্রিক সমালোচনা: রাজনীতির অরণ্যে নতুন বিতর্কের জন্ম!
শওকত মোল্লার নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত কর্মীসভায় সায়নী বিরোধীদের বিরুদ্ধে বিদ্রূপ করেছিলেন, দাবি করছেন যারা তৃণমূলের অন্তর্ঘাত ঘটিয়েছে, তাদের চিহ্নিত করতে। এই আক্রমণ সমসময়ের রাজনৈতিক নাটকের প্রতীক, যেখানে আস্থা এবং বিশ্বাসের অভাবে দলের ভিতরের বিভাজন স্পষ্ট। অথচ, প্রশ্ন উঠছে, ঠিক কী কারণে নিজেদেরকে রক্ষায় ব্যস্ত রাজনীতিবিদরা, জনগণের স্বার্থে সক্রিয়ভাবে কাজ করছেন না!

“রাজনীতির নাটক: সিভিক ভলান্টিয়ার বা অভিযুক্ত—পুলিশের দৃষ্টিকোণ থেকে সমাজের চিত্র খুঁজে বের করার চেষ্টা!”
ভীমপুরের ঘটনার ত্রস্ত রজনী, যেখানে পুলিশ রাতেই এসে হতাশ। অভিযুক্তকে ধরা হলো সকালে, অথচ সিভিক ভলান্টিয়ার হিসেবে কর্মরত না থাকা রহস্যকে প্রশ্ন তুলে। governance-এর এই নাটকীয়তায়, আমরা ভাবি, নেতাদের আওয়াজের মধ্যে কোন সত্য খুঁজে পাব, কিংবা জনতার অসন্তোষের প্রতিধ্বনি কোথায়?

‘প্রবাহে ফিরুন’, মুখ্যমন্ত্রীর আহ্বানে আমজনতার প্রতিবাদ: উৎসব এবং অসন্তোষের মাঝে রাজনৈতিক খেলা!
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের 'পুজোয় ফিরুন' আহ্বানে যে সার্বিক অসন্তোষ উথ্থিত হলো, তা সমাজের চরম বিপন্নতার এক প্রতিচ্ছবি। উৎসবের জন্যে আরও কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার ডাক উপেক্ষা করে, অসংগঠিত জনতার ক্ষোভ ধীরে ধীরে আন্দোলনের রূপ নিচ্ছে। বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি যেন এক অদ্ভুত নাটক, যেখানে নেতারা উৎসবের রঙে গোলমাল খুঁজে বের করছেন, অথচ জনতার ক্ষোভের রং দিনের আলোতে ফুটে উঠছে।

“মমতার উত্তরবঙ্গ সফর: বন্যার মাঝে বনধের তর্ক, রাজনীতির জলে আরো অস্বস্তির ঢেউ!”
উত্তরবঙ্গে বন্যা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের টহল গতিশীল হলেও, রাজ্যে অনীতের অবস্থান নিয়ে রাজনৈতিক টানাপোড়েন যেন একটি নাটকের সূচনা। বনধের অভিঘাতে তৃণমূলের অস্বস্তি বাড়ছে, আর জনগণের উদ্বেগের মাঝে সঠিক শাসন ব্যবস্থা খুঁজে পাওয়ার সংকল্প নিয়ে দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। এই সময়ে, নেতাদের কর্মকৌশল যেন নিকট ভবিষ্যতের অনিশ্চয়তার সঙ্গে আমাদের মুখোমুখি করছে।

“তৃণমূল নেতা হুমায়ুনের চিকিৎসকদের ওপর হুমকি: রাজনৈতিক নাটকের নতুন পর্বে সংকটের সুরবন্দী সংলাপ!”
রাজনীতির রঙ্গমঞ্চে, চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে তৃণমূলের নেতাদের হুমকি যেন নতুন এক নাটকের কাহিনী। হুমায়ুন কবীরের কথায়, সহানুভূতির আবরণে চাপা পড়ে গেছে মানবিকতা। সাম্প্রতিক আর জি কর মামলার শুনানির দিন, এই হুমকির কথা যেন সমাজের অসহনশীলতার এক উদাহরণ। এমনকি, গণতন্ত্রের দোদুল্যমান পথে, চিকিৎসকরা কি তাদের মানবিকতা রক্ষায় লড়াই করবেন, না রাজনৈতিক ব্যাঙ্গের শিকার হবেন?