Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।

“মহিলা পরিচালিত এমএসএমইয়ের প্রথম স্থানে রাজ্যের আশ্চর্যজনক উন্নতি: রাজনীতির নাটক কি সত্যিই সফলতার উপাখ্যান?”
আশ্চর্যজনকভাবে, রাজ্যের মহিলা পরিচালিত এমএসএমইতে প্রথম স্থান অর্জন করায়, গভীর বিষয়ের প্রতি আমাদের চোখ খুলতে হবে; নাটের গুরুদের সৃষ্টি যদিও প্রশংসনীয়, তবে এই বিনিয়োগী ইথার টোপের নিচে লুকায়িত শরণার্থী বিষয়গুলো আমাদের ভাবতে বাধ্য করছে। জনতার হূদয়ে এই রাজনীতি কিভাবে পথচলতে বড় মনোযোগ পাচ্ছে—কি নির্মম দৃশ্যপট, নেতা ও নেত্রীর আদর্শের মাঝে সুদূরতম কটি যুদ্ধ!

“রাক্ষসের ছোঁয়ায় বিধবাহীন সমাজ: সন্দীপ ঘোষ প্রসঙ্গ, প্রমাণ লোপাট ও পুলিশের অন্ধকার ভূমিকার প্রশ্ন!”
এক তরুণী চিকিৎসকের বাবার কান্নার মধ্যে লুকিয়ে আছে গভীর প্রশ্ন—প্রমাণ লোপাটের আড়ালে কারা? সমাজের সুরক্ষক পুলিশের যে ভূমিকা, তা কি সত্যিই রাক্ষসে পরিণত হয়েছে? দায়িত্বহীনতার এই রাজনীতি আমাদের নিয়ে গেছে এক বিভ্রান্তির পথে, যেখানে সত্য আজকে অনাবৃত, কিন্তু অন্ধকারের হাত থেকে রক্ষা পায়নি।

“সর্পবিশেষজ্ঞ ইন্দ্রজিৎ: পশু চিকিৎসার প্রজ্ঞা ও বন্যপ্রাণ রক্ষার ধারাবাহিকতায় রাজনীতির অঙ্গনে নতুন বিতর্কের স্রোত”
হাওড়ার বন্যপ্রাণ রক্ষার কাজে নিবেদিত ইন্দ্রজিৎ, যিনি সাপ ধরার বিশেষজ্ঞ, ঠিক তখনই একটি বিতর্কের কেন্দ্রে এসে পড়লেন, যখনGovernance’র দায়িত্বশীলতা প্রশ্নবোধক হয়ে উঠল। পশু চিকিৎসকের পাশাপাশি পরিবেশের সুরক্ষা নিয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য তাঁর কাজের গুরুত্ব যেন ম্লান হচ্ছে সমষ্টিগত উদাসীনতায়; রাষ্ট্রক্ষমতার অন্ধকারে নয়তো সমাজের স্বার্থ কোথায়!

“পুজোর প্রাক্কালে সিবিআইর গ্রেফতারির ছায়ায়, শিক্ষামন্ত্রীর ভবিষ্যৎ কি উজ্জ্বল, নাকি অন্ধকার?”
পুজোর আনন্দ যখন সকলের মনে, তখন সিবিআইয়ের হস্তক্ষেপে রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষমন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের গ্রেফতারি যেন এক বিরোধী স্রোত। সরকারী আমলরা নীরব, জনগণের মুখে প্রশ্ন—রাজনীতির এই নাট্যদল কি শেষ হবে? শ্রীমতীর রাজনীতি ও শিক্ষার বিচারে, চোরের ধরা পড়া আর শিক্ষার মূল্যবোধের অবক্ষয়, দুটোই আমাদের সমাজের জন্য এক নতুন সংকেত।

“জুনিয়র ডাক্তারদের তীব্র আন্দোলনে সরকারের তদন্ত কমিটি: সুরজিৎ করপুরকায়স্থর নেতৃত্বে নতুন নাটকীয়তা, সমস্যার সমাধান কি হবে?”
জুনিয়র ডাক্তারদের অবস্থান কর্মবিরতির প্রতিবাদে দৃঢ়, আর নবান্নের ধীর পদক্ষেপে সদা-ইতিহাসের পরিবর্তন। সুরজিত করপুরকায়স্থের নেতৃত্বে নতুন তদন্তকারী কমিটি গঠন, যেন প্রশাসনের ত্রুটি ঢাকার প্রয়াস। সরকারি স্বাস্থ্যভবনও অনুক্রমে ব্যবস্থা নেয়, তবে জনগণের প্রশ্ন—কবে মিলবে সত্যিকার নিরাপত্তা? মতামতের খোলসে বন্দি, কি হাস্যকর নাটক!

“কুণাল ঘোষের পোস্টে সমালোচনার ঝড়: গণতন্ত্রে সইর রাজনীতি বা স্বচ্ছতার অভাব?”
কুণাল ঘোষের পোস্টের প্রতি মিশ্র প্রতিক্রিয়া গণমাধ্যম এবং রাজনৈতিক কর্মসূচির এক নতুন চিত্র তুলে ধরছে। এক নেট নাগরিকের মন্তব্যে প্রকাশ পায় সমাজের অসন্তোষ, যেন সই পিএম-এর গতি-প্রকৃতিরই ফেরিফিকেশন। এখন প্রশ্ন, আমাদের সরকার কি সত্যিই জনগণের প্রতিনিধি, নাকি পলিটিক্যাল নাটকের কুশীলব?

“তৃণমূলত্যাগী জহর সরকারের প্রতিবাদ মিছিলে অংশগ্রহণ: রাজনীতিতে পালাবদলের নতুন অধ্যায়!”
মুখ্যমন্ত্রীর চিঠিতে রাজনৈতিক দলের চমকপ্রদ ইতি টেনে, জহর সরকারের মুক্তির উৎসবে এখন সমাজের বুকে নতুন আলোড়ন। তৃণমূলের গন্ডির বাইরেও যে কারাবাসের পোলাপান চলেছে, তা যেন এক নতুন ধর্মযুদ্ধের সূচনা। সরকারের অনিশ্চয়তায় তাঁর পদযাত্রা, আর প্রতিবাদে সাহসী পা মেলানো—সভ্যতার ধারাবাহিকতাকে যেন নতুন করে প্রশ্নবোধক চিহ্নের সামনে দাঁড় করিয়ে দিচ্ছে।

“রাজনীতির জলঘূর্ণিতে ‘কুইসেক’ বিতর্ক: সিপিআইএম নেত্রীর পরিহাসে বিজেপি নেতাদের কূটনাটি!”
রাজনীতির মঞ্চে কুইন্টাল কুইন্টাল জল বেরিয়ে আসার ভাঁওতাবাজি শুনে জনগণের মধ্যেও হাসির খোরাক হয়ে উঠেছে দীপ্সিতা ধর ও তাঁর 'কুইসেক' ভিডিয়ো। সিপিআইএম নেত্রী যখন বিচার-বিবেচনার সীমা ছাড়াচ্ছেন, বিজেপি নেতা হিসাবে তা নিয়ে ক্ষুরধার বিতর্ককে হাতিয়ার করেছে। বাংলার রাজনৈতিক বাতাবরণের নাড়ি-নক্ষত্র যে থমকে গেছে, তা স্পষ্ট।

রাজন্যার বিদায় ও কিশলয়ের আগমন: ছাত্র রাজনীতির অঙ্গনে নতুন নাটকের সূচনা!
রাজন্যা হালদারকে অপসারণ করে কিশলয় রায়কে নতুন প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত করা হলো যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃণমূল ছাত্র পরিষদে। এই পরিবর্তন যেন এক ইঙ্গিত, রাজনীতি ও নেতৃত্বের নাটকীয়তা কতটা প্রতিশ্রুতি আর কতটা ব্যবস্থাপনার খেলা। জনগণের সমর্থন ও ভালোবাসা, স্থায়ী গণতন্ত্রের প্রমাণ, নাকি তা কেবল একটি নাটকের পর্দা?

“মুখ্যমন্ত্রীর ভার্চুয়াল বৈঠকে প্রশাসনের গা-ছোঁয়া আদেশ: সরকারী নীতিতে এল নয়া সুঁচি?”
মুখ্যমন্ত্রীর ডিজিটাল সভায় দক্ষিণবঙ্গের প্রশাসনিক কর্তা ও পুলিশের শীর্ষעלי একত্রিত হলে, মনে হয়েছিল যেন রাজ্যের সমস্যা গুলো গা ঢাকা দিয়ে গেছে। সভার প্রসঙ্গ হলো উন্নয়ন, কিন্তু শাসকগোষ্ঠীর নিখুঁত ব্যর্থতায় সমাজের মূলস্রোতে প্রতিক্রিয়া তদন্তের অভাব—এর ফলস্বরূপ জনতার ক্ষোভ যেন মহাসমুদ্রে বিলীন। এই গূঢ় রাজনৈতিক তাচ্ছিল্য, সম্ভাবনার মুখে অবরুদ্ধ, বাংলার সত্যি কি শুধুই এই সভা?