Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।

জুনিয়র ডাক্তারদের অনশনে কুণালের খোঁচা, নেটিজেনদের ক্ষোভে ফুটছে রাজনৈতিক নাটকীয়তার নাট্যশালা!
বাঙলার রাজনৈতিক মহলে আবারও উত্তেজনা। জুনিয়র ডাক্তারদের অনশন নিয়ে কুণালের খোঁচা যেমন নতুন আলোড়ন সৃষ্টি করেছে, তেমনই নেটিজেনদের পাল্টা আক্রমণ যেন প্রমাণ করে, স্বৈরতান্ত্রিকতার আঁছড়ে পড়া প্রকাশ্যে। এই রাজনীতির ডামাডোলে জনগণের যন্ত্রণার ক্রুটি ও শাসকদের দম্ভের মিশ্রণে যে সৃষ্টিশীল সাংস্কৃতিক অন্তর্জলা, সেটি কি কেবল হাস্যরস, না কি প্রতিবাদের নতুন রূপ?

“শিশু হত্যার পরিপ্রেক্ষিতে কলকাতা পুলিশের আইনসিদ্ধতার যুদ্ধ: আদালতে কৌশল ও সমাজের করুণ অবস্থান!”
মৃত শিশুর বাবার দাবি আইনসিদ্ধ কি না, তা নিয়ে কলকাতা পুলিশের নিত্যনতুন নাটকের পর, সরকার ও আদালতের অদৃশ্য সংঘর্ষ যেন রাজনীতির অস্পষ্ট চিত্রই তুলে ধরে। প্রকৃতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে মানুষ ক্লান্ত, অথচ শাসকদল নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির বাঁধনমুক্ত মাঠে। সমাজের এই বিষন্নতায়, কোথায় সঠিক বিচার? মৃত্যুর প্রহসন থেকে মুক্তি, নাকি আরও একটি অবান্তর অ্যালিগোরি?

নার্সের অভিযোগে কাঁপছে স্বাস্থ্য কেন্দ্রে, বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের নাটক ও প্রশাসনের অবক্ষয় নিয়ে নতুন প্রশ্ন।
স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নার্সের বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের অভিযোগ এখন রাজনীতির ক্ষেত্রেও আলোচনার হাওয়া তুলেছে। সমাজে যখন কর্তৃপক্ষের প্রতি আস্থা প্রশ্নবিদ্ধ, তখন এমন অদ্ভুত পরিস্থিতিতে সরকারের কার্যকর ব্যবস্থাপনার অভাবটা সামনে চলে এসেছে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে যেভাবে সাধারণ মানুষের মনোভাব বদলাচ্ছে, তা আমাদের রাজনীতির কলংকিত চেহারারই প্রমাণ।

“দক্ষিণ বন্দরে দুই FIR: বাম-বিজেপি নেত্রীদের নাম, রাজনীতির অন্ধকারে নতুন আলোচনার সঞ্চার!”
রবিবার সকালে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, দক্ষিণ বন্দর থানায় দুইটি FIR দায়ের হয়েছে, যার মধ্যে নাম উঠে এসেছে বাম ও বিজেপি নেত্রীদের। এমন পরিস্থিতিতে, রাজনীতির অঙ্গনে নেতৃত্বের বৈপরীত্য এবং জনসংবেদনশীলতার নিদর্শন নিয়ে গভীর ভাবনা তৈরি হয়েছে। আমাদের সমাজে, governance-এর এই নাটকীয়তা কি সত্যিই জনগণের স্বার্থে, নাকি কেবল রাজনৈতিক পন্ডিতদের খেলার মাঠ?

“রাজ্যের হাসপাতালের উপর নির্যাতিতার বাবার অবিশ্বাস: ময়নাতদন্তের দাবি নিয়ে নতুন বিতর্ক তৈরি”
রাজ্য সরকারের হাসপাতালে নির্যাতনের শিকার মেয়েটির বাবার ভরসার অভাব স্পষ্ট। তিনি দাবি করেন, ময়নাতদন্তের জন্য নিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন, যেন সত্যের আলো তার ক্লান্ত হৃদয়ে পড়ে। এই ঘটনার মধ্য দিয়ে দেশ রাজনীতির জালকে ছিঁড়ে দেখাচ্ছে, কীভাবে ক্ষমতা ব্যবস্থায় বিশ্বাসের সঙ্কট তৈরি হচ্ছে। জনগণের মনোবোধের আঘাত যেন নির্মমভাবে উঠে আসছে প্রতিটি শিরোনামে।

জয়নগরে ধর্ষণ খুনের পেছনে রাজ্যপালের তির্যক আক্রমণ: ‘সময়মতো পদক্ষেপে বিপদ এড়ানো সম্ভব’
জয়নগরের বালিকার ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনার প্রেক্ষিতে রাজ্যপালের মন্তব্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। তিনি সরকারের কার্যকলাপের প্রতি আঙ্গুল তুলে বললেন যে সময়মতো পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হলে বিপদ অনিবার্য। রাজনীতির এই খেলার ভেতর, মানুষের জীবনের মূল্য কতটা, তা আমাদের সমাজের বিবেকের বিপরীতে দীর্ঘশ্বাস ফেলছে।

“রাজনীতির সমাজে লিজার বাবার চাকরি: যোগ্যতার নয়, নো অবজেকশন সার্টিফিকেটের প্রভাব!”
খড়গপুরের রেলকর্মীর মৃত্যুর পর তাঁর ১০ বছরের ছেলে এবং পোষ্য হিসাবে লিজার চাকরি পাওয়া যেন এক অদ্ভুত সামাজিক চিত্র। রাষ্ট্রের প্রতি দায়বদ্ধতা এবং রাজনীতির খোঁজে চলা সংকটের মাঝে, এমন ঘটনা শুধু প্রহসনেরই জন্ম দেয়—কীভাবে ক্ষমতার প্যাঁচে অভাবের সন্তানে দায়িত্ব ভাগ করে নেয়া হয়। পেশার মালিকানা কি আদৌ নৈতিক?

“ডাক্তার না গুন্ডা? আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে ১০ ডাক্তার বহিষ্কারের নজিরে নৈতিকতা ও শাসনের শ্যামল কাহিনী!”
ডাক্তার নাকি 'গুন্ডা'? এই প্রশ্নের চক্করে ৫৯ জনের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ১০ জন ডাক্তারকে বহিষ্কার করা হয়েছে। স্বাস্থ্যের সৎ উদ্যেশ্য পদে পদে অপমানিত হয়ে গভীর শঙ্কা জাগাচ্ছে আমাদের সমাজে। মানবতা, কি আজকের রাজনীতির উঠতি বর্বরতার কাছে পরাজিত?

অর্থের গন্ধে আলোকিত দুর্গাপুজো: সরকারি অনুদান ফিরিয়ে দেয়ায় রাজনৈতিক নাটক, সমাজের মুখে প্রশ্নবিদ্ধ!
নবান্নের সাম্প্রতিক তথ্য প্রকাশ করে যে, বেশ কয়েকটি পুজো কমিটি রাজ্য সরকার থেকে প্রাপ্ত অনুদান ফিরিয়ে দিয়েছে, তা নিঃসন্দেহে একটি গভীর প্রতিফলন। বিশেষ এলাকার এই প্রত্যাহারের পেছনে কৌতূহল জাগানিয়া রাজনৈতিক তরঙ্গ, যেখানে সাংস্কৃতিক উদ্যোগও সরকারের সদিচ্ছার মাপকাঠি হয়ে দাঁড়িয়েছে। জনমনে প্রশ্ন, কেবল পুজো নয়, রাষ্ট্রের অঙ্গীকারও কি শুধুই পাল্প-সঙ্গীত?

মেয়েটির উদ্ধার: রাজনীতির অন্ধকারে নীতিহীন সরকারের অক্ষমতা ও নারীর নিরাপত্তার প্রশ্ন!
রাজনীতির অঙ্গনে আবারও প্রতিবাদের ঝড়। একটি স্থানীয় নেতার দাবি, পাঁচ ঘণ্টার মধ্যে তিনি নির্যাতিত মেয়েটির অবস্থান চিহ্নিত করেছেন; কিন্তু হতাশা হলো, মেয়েটি যখন পেয়েছেন উদ্ধার, তখন সব অলক্ষ্যে। এ যেন নীতির নাটুকে চরিত্র, যেখানে সময়ের গতি এক জীবনের নাটক, আর সরকার তা দেখতে পাচ্ছে, অথচ করতে পারছে না কিছু। জনমতের পরিবর্তন এবং মিডিয়ার প্রতিচ্ছবিতে গোপন সত্যের খোঁজে জনগণ আজ অসন্তুষ্ট।