Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।

“রাজনীতির নাটক ও ব্যবসায়ের অশান্তি: ৬ দিনের বন্ধে শিল্পপতিদের আপত্তি, সহযোগিতার আহ্বান!”
হিলি কাস্টমস ক্লিয়ারিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট রাজেশ কুমার আগরওয়াল ঘোষণা করেছেন, ব্যবসায়ীদের ৬ দিনের বন্ধের জন্য সহযোগিতা প্রার্থনা করা হয়েছে। এটি কি একটি অস্থায়ী শظু, নাকি শাসকদের হাতে থাকা সমস্যা হিসেবে রয়ে যাবে; যেন চাষীর ক্ষেতেও নষ্ট হচ্ছে শাসনের ডানা? রাজনৈতিক অব্যবস্থাপকত্বে হয়তো আবারও নীরব প্রতিবাদ মধুর গতি পাল্টাবে।

“সিবিআই চার্জশিটে তথ্যপ্রমাণ লোপাটের অভিযোগ, গণতন্ত্রের গুপ্তচরবৃত্তির নাটক মঞ্চস্থ!”
সিবিআইয়ের চার্জশিটে সন্দীপ ঘোষ ও অভিজিৎ মণ্ডলের বিরুদ্ধে তথ্যপ্রমাণ লোপাটের অভিযোগ তোলে এক বিরল রাজনৈতিক নাটকের সূচনা। আমাদের নেতাদের শাসনকালের গুণাবলী যে কেবল মুখরোচক বক্তৃতায় সীমাবদ্ধ, এটি তারই নিদর্শন। জনগণের চোখে যে অভিজিৎ ও সন্দীপরা সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে বাস করছেন, তা বুঝতে পারা কি আমাদের কর্তব্য নয়?

“আইপিএস অফিসারদের অপরাধে আদালতের নতুন নির্দেশনা: সরকারের ভূমিকায় প্রশ্ন, সমাজে অস্থিরতার ছায়া!”
বাংলার রাজনৈতিক আঙিনায় আবারো এক বিতর্কিত অধ্যায়। প্রধান বিচারপতি যে কর্মপদ্ধতি উল্লেখ করেছেন, সেটি যেন একটি নাটকের প্রেক্ষাপট—একদিকে IPS অফিসারের অপরাধ, অন্যদিকে কেন্দ্রের হস্তক্ষেপের অপেক্ষা। আদালতের সিদ্ধান্তের দোলাচলে জনমনে সৃষ্টি হচ্ছে এক বিরূপ প্রতিক্রিয়া, যেখানে নৈতিকতা ও ন্যায়বিচার দুটোই অবিশ্বাস্যরকম চাপের মুখে। রাজনীতির এই নাট্যকলার তলায় সমাজের গভীর বাস্তবতা যেন ডুবে যেতে সাহায্য করছে না, বরং প্রশ্ন উঠছে: আমাদের শাসকদের বোধগম্যতা কোথায়?

“নির্যাতিতার বাবা: রাজ্যে ময়নাতদন্তে গাফিলতির পর পুলিশে আর ভরসা নেই, নিরপেক্ষতার আহ্বান!”
নির্যাতিতার বাবার ক্ষোভে ফুটে উঠেছে সরকারের গাফিলতির শেকড়, যেখানে তথাকথিত ‘রাজ্য পুলিশ’-এর বিশ্বাসী হওয়াটাই এখন প্রশ্নবিদ্ধ। একটি নিরপেক্ষ জায়গায় ময়নাতদন্তের দাবি তুললে মড়ার উপর কালির ছিটে পড়া যেন আর একবার সরকারী গণতন্ত্রের মুখোশের ফাটলগুলো উন্মোচন করে। জনগণের আস্থা এখন নিরপেক্ষতার দিকে, নাকি পণ্ডিতদের খলনায়কীর দিকে?

বধূর অভিযোগে ভাঙড়ে উত্তাল, পুলিশের হাতে আটক অভিযুক্ত; আদালতে হাজির, রাজনীতির নৈমিত্তিক নাটক অব্যাহত!
রবিবারের ঘটনার পর যে বধূ ভাঙড় থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন, তার মাধ্যমে আবারও প্রতিফলিত হয় সমাজের গভীর অসঙ্গতি। পুলিশ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করলেও, প্রশ্ন উঠছে আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতির সত্যতা এবং শাসনশক্তির নৈতিকতা নিয়ে। বারুইপুর আদালতে আজ তার বিচার হবে, অথচ আমরা কি জানি, সত্যিই কি বিচার হয় নাকি নাটকীয়তার পর্দায় গল্প লেখা চলেছে?

জয়নগর ঘটনায় পকসো আইন সম্পৃক্ততা তুলে ধরায় আদালতের তিরষ্কার, রাজনীতির নাটুকে মনোভাবের সমালোচনা!
জয়নগরের ঘটনায় আদালতের তীর্থঙ্কর ঘোষের সমালোচনা যেন আমাদের রাজনৈতিক চিত্রের সূক্ষ্ম রূপ Revealed করে, যেখানে ন্যায়ের অঙ্গীকার ধোঁকায় পরিণত হয়। পকসো আইনের অপপ্রয়োগ নিছক অবহেলা নয়; এটি আমাদের সমাজের গভীর নিষ্ক্রিয়তার প্রতিফলন। বিচারকও যেন প্রশ্ন তুললেন, "কবে হবে সঠিক ব্যবস্থাপনা?"।

“বিরিয়ানির নামেই রাজনীতির রসিকতা: ‘আর্সালান’ শব্দের অধিকার নিয়ে বিচারপতির রায়, সমাজের ভিত্তি কি স্থায়ী?”
বাঙালি সংস্কৃতির স্বাদ ও ভোগ্যপণ্য হিসাবে 'আর্সালান'-এর উৎসব থেমে গেল, যখন বিচারপতি ঘোষণা করলেন, প্রকৃত আর্সালান ছাড়া আর কেউ এই নাম ব্যবহার করতে পারবে না। এই বিতর্কে প্রশ্ন ওঠে, আমাদের সমাজে কি সত্যিই কোনো মৌলিকত্ব বাঁচে, নাকি শুধু কিছু স্বার্থান্বেষী মনোভাবের স্বাধীনতা বাঁচিয়ে গেল? তথাকথিত নেতাদের নেতৃত্বে তথাকথিত আইনের রূপ যে কেমন, সেই উজ্জ্বল উদাহরণ।

জুনিয়র ডাক্তারদের প্রতিবাদে প্রথম দিনেই শারীরিক নিগ্রহ: চিকিৎসার রাজনীতিতে কি সত্যিই মানবতা হারিয়ে গেছে?
শাসনের অযাচিত দুর্বলতা স্পষ্ট, যখন জুনিয়র ডাক্তারদের নির্যাতন ও আন্দোলনের প্রথম দিনেই শারীরিক নিগ্রহের ঘটনা ঘটলো। এই ঘটনায় প্রতিফলিত হলো সমাজের অন্ধকার দিক এবং নেতাদের অগোচরে চলে যাওয়া মানবিকতার সঙ্কট। সাংবাদিকদের অতিসম্প্রতি “সিডি” প্রজেক্টর হয়ে ওঠা মৌলিক বিষয়গুলোকে পাশ কাটিয়ে নতুন করে এ সব হতাশা প্রকাশের প্রবণতা ক্রমশ প্রশ্রয় পাচ্ছে। আমাদের মানবিক অনুভূতি কি শুধুই নেতা কিংবা প্রতিষ্ঠানের গন্ডিতে আটকা পড়ে থাকতে পারে?

“সমালোচিত সিনিয়র ডাক্তারদের পুজোর আগের ভ্রমণ: হাসপাতাল অনশন ও রাজনৈতিক নাটকের নতুন অধ্যায়”
সাগর দত্ত হাসপাতালে কর্মবিরতির নতুন অধ্যায় শুরু হলেও সিনিয়র ডাক্তারদের নিজেদের বিদেশযাত্রা নিয়ে ব্যস্ততা প্রশ্ন তুলছে। তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষের একটি টুইটে স্পষ্ট, সাংসারিক জীবন ও সামাজিক দায়বদ্ধতার মাঝে গাছপালার মতো সিনিয়র চিকিৎসকরা মনের আনন্দে সরে গেছেন। এবারের দুর্গাপুজোয় নিজেদের টিকিট নিয়েই তারা তৃপ্ত। অথচ, অনশনের আকুলতা চোখের সামনে, রাষ্ট্রের সেবাধর্মিতার আরেকটি করুণ চিত্র ফুটে উঠছে। রাজনৈতিক উচ্চারণের মায়াবী পর্দা সরে গেলে সমাজের অসহনশীলতার রূপটা যেন আরো স্পষ্ট হয়ে ওঠে।

“পুলিশের অবহেলা ও গ্রামবাসীর উপর আক্রমণে উত্তাল রাজনৈতিক পর landscapes: একটি ধর্ষণ ও খুনের নির্যাতন কাহিনী”
একজন পিতার কান্না আজ সমাজের বিবেককে হলে খোঁচা দেয়। পুলিশ যে অদূরদর্শিতায় গণহারে ভুক্তভোগীদের দমন করে, তা প্রমাণিত। সরকারের নাকের ডগায় ঘটে চলা বর্বরতার বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর সাহস গ্রামের মানুষ হারাচ্ছে। জনতার প্রতিবাদ ভাবাবে, নাকি এই রাজনৈতিক নাটকের পাতা থেকে মুছে যাবে?