Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।

“সরকারি বাস পরিষেবার সুখে রজনী, বেসরকারি বাসের নিরাশায় আগ্রহী জনতার চিত্রণ: রাজনীতির নাটকে নতুন মোড়!”
আজ, সরকারি বাস পরিষেবার আগমনে মানুষ খুশি হলেও, শেষ পর্যন্ত সেই ইতিহাসের টানাপোড়েনে সাধারণ মানুষের শান্তি কেমন? ঘণ্টার পর ঘণ্টা মণ্ডপে দর্শন, আর রাতের ফেরার পথে গণপরিবহনের অভাব—শাসকদের প্রতিশ্রুতি আর বাস্তবতার মাঝে কি আদৌ শান্তির খোঁজ মিলবে? রাষ্ট্রের গতি, মানুষের আশা, যে রমণীয় নাটক—তাতেই দুর্দিনের আঁচড়।

“নির্যাতিতার ময়নাতদন্তে কাঁপছে ক্ষমতার বাগানে, রাজনীতির তলে লুকিয়ে আছে মানবিকতার প্রশ্ন!”
কল্যাণীর জওহরলাল নেহেরু হাসপাতালে নির্যাতিতার ময়নাতদন্ত শেষে পুলিশ দেহ নিয়ে চলে গেছে বারুইপুরে, অথচ ক্ষমতার দম্ভে সমাজের নৈতিকতা আজ যেন চরম সংকটে। নেতাদের ভাষণগুলো এখন নিয়মিতভাবেই মিডিয়ায় ঝলমল করে, কিন্তু আদৌ কি প্রতিকার পাবে নিগৃহীতার কষ্ট? এ কেমন সভ্যতা, যেখানে মানবতার নিদর্শন হয়ে উঠছে ব্যবস্থার অনিবার্য ব্যর্থতা।

লোহাদহ ফেরিঘাটের টেন্ডারে ‘ঘোষিত’ ১৪ লক্ষ টাকার দাবি: শাসনের নতুন নাটক নাকি সমাজের দিকে আঙুল?
মূয়রাক্ষী নদীর লোহাদহ ফেরিঘাটের টেন্ডার নিয়ে যখন পঞ্চায়েতের নিয়মাবলী প্রশ্নবিদ্ধ, তখন সদ্যকার এক আধিকারিকের ১৪ লক্ষ টাকার দাবিতে রাজনীতির ময়দানে আবারও এক নতুন নাটক unfolding হলো। governance-র এই নাটুকে স্রষ্টা এবং সৃষ্টি, দুই-ই যেন একাধিক মুখোশ পরে রয়েছে; জনতার সন্দেহ ও অসন্তোষের ঢেউ এই অভিনয়ের প্রেক্ষাপট। জনগণের চোখে রাজনীতির এই সাজ-সজ্জা সদা দেখার।

রাজ্যের রোগী রেফারেল সিস্টেম: নতুন প্রকল্পের নামেই নতুন প্রতিশ্রুতি, রাজনীতি কি সাজবে নতুন করে?
মনোজ পন্থের ঘোষণায় ১ নভেম্বর থেকে রোগী রেফারেল সিস্টেমের কার্যক্রম শুরু হচ্ছে—কিন্তু প্রশ্ন উঠছে, কি পরিমাণ উন্নতি আসবে এই ব্যবস্থায়? একদিকে নেতাদের আশ্বাস, অন্যদিকে জনসাধারণের হতাশা। এই নতুন পাডবাইকটিতে প্রহেলিকাও কি মানবিকতার কিশোরী-ছলনা, নাকি একটি কর্মশক্তির নামেই সৃষ্টি হয়েছে!

“মদন মিত্রের তুলনা: চিকিৎসকদের ডিগ্রির মহিমা, রাজনীতির আড়ালে সমাজের বঞ্চিতেরা!”
মদন মিত্রের মন্তব্যে প্রতিফলিত হয়, একসময় চিকিৎসকরা মানবিকতার সেবা করেন, এখন তারা নিজেদের অধিকারে গড়ে তুলছেন একটি বাজার! আধার কার্ড ও ডিগ্রির অন্তরালে, নৈতিকতার আঁচল হারিয়ে যাচ্ছে। রাজনীতির এই পরিবর্তিত চিত্র দেখে মনে হয়, সমাজের ক্যানভাসে নতুন রংয়ের ছোঁয়া লাগাতে কেউ বাকি নেই।

“পুলিশের বাধার মুখে জুনিয়র ডাক্তারদের টেবিল-চেয়ারের মিছিল: সরকারী শাসনের নাটকীয়তা এবং জনতার ক্ষোভের প্রতিবিম্ব!”
সোমবার সন্ধ্যায় ধর্নামঞ্চে চেয়ার টেবিল নিয়ে যাওয়ার উদ্যোগ প্রকাশ পেলেই, পুলিশের হস্তক্ষেপে তা আটকে যায়। জুনিয়র ডাক্তারদের প্রতিবাদে বউবাজার থানার সামনে ভিড় জমে যায়। এসব ঘটনার মধ্য দিয়ে রাজনীতির নাট্যমঞ্চের করুণ কিংবা হাস্যকর রূপ পরিস্ফুট হয়, যেখানে শাসন ও প্রতিরোধের দ্বন্দ্ব প্রতিদিন নতুন করে উঁকি দেয়।

শ্রমিক মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে বিভাজন: সরকারের দায়িত্ব ও মধ্যবিত্তের নিরবতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে সমাজসচেতনরা
বিস্ফোরণের পর সাতজন শ্রমিকের মৃত্যু খবর শুনে নতজ্জলে প্রশ্ন ওঠে সরকারের খোঁজখবরের। কিন্তু সরকার জানায়, ছ'জনই গুরুতর, তাও তিনজনের অবস্থা এতটাই বিপজ্জনক যে জীবনের ফিসলে আছড়ে পড়ার অপেক্ষা। এই ঘটনার মাঝে উঠে আসে ক্ষমতার খাঁচায় বন্দি মানুষের যন্ত্রণা, যেন সরকারের নিয়ম ও গণতান্ত্রিক দায়বদ্ধতা এক বিরামহীন নাটক।

“পুজোর পর রাজনীতির রঙ্গমঞ্চ: সুপ্রিম কোর্টে পার্থর জামিন এবং হাইকোর্টে বিচার অপেক্ষা!”
পুজোর ছুটির পর হাইকোর্টের দোরমা খুলতেই পার্থর ইডি মামলার জামিন নিয়ে ঝগড়াঝাঁটি শুরু। এই রাজনৈতিক নাটকে, ঢাকেঢোল পিটিয়ে যে নেতাদের প্রতিশ্রুতি, তা কি আসলে শুধুই মায়াজাল? জনগণের মনে ক্ষোভের ঝড়, আর প্রশাসনের মধ্যে অব্যবস্থার চলন, সামনের রায়ের দিকে নজর থাকলেও, সত্যিই কি এই ঘটনায় সমাজের কিছু শেখার আছে?

“চিকিৎসক আন্দোলনের তীব্র প্রতিবাদের মাঝে কুণালের বিদ্রূপ: রাজনীতির নাটকের ভাঁজে লুকানো সত্যের এক ঝলক”
সম্প্রতি কুণাল এক বিতর্কিত মন্তব্যের মাধ্যমে ডাক্তারদের প্রতিবাদ আন্দোলনকে একটি নাটকের মতো উপহাস করলেন, যা আমাদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ক্ষয়িষ্ণু দশা ও রাজনৈতিক নাটকীয়তার মঞ্চ থেকে এক নতুন আক্রমণ। চিকিৎসকদের সচেতনতা আন্দোলন কি সত্যিই রাজনৈতিক স্বার্থে উঠে এসেছে, নাকি অবস্থানগত দ্বন্দ্বের ফল? এ প্রশ্ন আমাদের ভাবতেই বাধ্য করছে। যেখানে নেতা-নেত্রীর কাজ গিটারের সুর বেঁধে যাওয়া, সেখানে জনগণের স্বাস্থ্য যেন শুধুই অঙ্গ ভাঙার গভীরতম সংকট।

চিৎপুরে নাবালিকার অপহরণ: সভ্যতার মুখোশে তালাকের কঠিন প্রশ্ন!
চিৎপুরে নাবালিকার অপহরণ এবং যৌন নির্যাতনের ঘটনা, সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে প্রস্ফুটিত অন্ধকারের দোসর যেন। রাজনীতির মুদ্রা উল্টে, সুবিধাবাদীরা চুপ; প্রয়োজনীয় প্রয়োজনের আলোতে আমাদের আশা বন্ধ্যাকরণ। পরিবার খুঁজতে বেরালেও, প্রশাসনের নিশ্ছিদ্র নীরবতার মাঝে কি আদৌ অব্যাহত থাকবে আমাদের মানবতা? সমাজের পশ্চাতে কে দায়ী, প্রশ্ন চিহ্নের লালে রঞ্জিত।