Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।

“একাদশীতে জুনিয়র ডাক্তারদের অনশন: সামাজিক সঙ্কটের চিত্রণ অথবা রাজনৈতিক খোঁচা?”
জুনিয়র ডাক্তারদের অনশন আন্দোলন একাদশীর দিনে ঢাকতে গিয়ে জনজীবনের যাতায়াতের সমস্যা আবারও উন্মোচন করেছে। কলকাতা পুলিশের ট্রাফিক বজায় রাখার চেষ্টা অর্থহীন হলে, চিকিৎসা সেবার সংকট যে সরকারের ব্যর্থতা, তা যেন আরেকবার স্বরণ করিয়ে দিয়েছে। সাধারণ মানুষের একবেলা অরন্ধন যেন অসহ্য দামের বিপরীতে এক অমোঘ প্রতিবাদ। তবে, এ কেমন সভ্যতা যেখানে চিকিৎসকরা নিজস্ব স্বার্থে অধিকার রক্ষায় বাঁড়া দিয়েছেন?

মেয়েদের জন্য গড়ে উঠছে নতুন ক্লাব: রাতের সভায় রাজনৈতিক হিসাবনিকাশ, এক নতুন দিগন্তের খোঁজে!
সূর্য অস্ত গেলে মেয়েদের ক্লাবের রাতের মিটিং শুরু, যেন নতুন রাজনৈতিক আলোচনার দিগন্ত উন্মোচিত হয়। তবে প্রশ্ন উঠছে—এর পিছনে কি আসল উদ্দেশ্য, নাকি শুধু আরেকটি ফাঁপা আন্দোলন? সমাজের পরিবর্তন এবং অবদমন হিসেবেই কি তৈরি হচ্ছে এই চায়ের দোকান? সভ্যতার গতিবিধির মধ্যে মেয়েদের সশক্তীকরণ কি সত্যি নাকি কেবল একটি খণ্ডনাটক? রাজনৈতিক নাট্যমঞ্চের এই নতুন কাহিনিতে সমাজের গভীরতর দিকগুলো কি খুঁজে পাবো?

“কলকাতায় বিসর্জনের আলাপে উন্নয়নের বদলে কড়া পুলিশি নিয়ন্ত্রণ, গণতন্ত্রের আসল রূপরেখা কী?”
কলকাতায় বিসর্জনের শোভাযাত্রা চলাকালীন ডিজে নিষিদ্ধ করা হয়েছে, যেন রূঢ় শোনায় রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলার প্রতি 'মত' তৈরি করা হয়। ২৩৮টি স্থানে পুলিশ পিকেট, মালবাহী গাড়ির নিষেধাজ্ঞা — যেন শহরের মানুষকেই মনে করিয়ে দেওয়া হয়, তাদের আনন্দকে 'কন্ট্রোল' করতে করতে রাজনীতি কতটা প্রভাবশালী। এই দৃশ্যপটের মাঝে, জনতার মৌন প্রতিবাদ কি আমাদের জাতিগত আত্মা খোঁজার নতুন রাস্তা উন্মোচন করবে?

“দুর্গাপুজোর মধ্যে ডাক্তারদের আমরণ অনশন: রাজনীতি ও ধর্মীয় উন্মাদনার সংঘাত!”
দুর্গাপুজোর আবহে, যেখানে মানুষ ভক্তি ও আনন্দের মাঝে হারাতে চায় নিজেকে, সেখানে রাজপথে অনশনরত জুনিয়র ডাক্তারদের অবস্থান যেন সমাজের রোগটিকে নতুন করে দৃষ্টি আকর্ষণ করছে। একদিকে ধর্মতলার ভিড়, অন্যদিকে অনিকেত মাহাতোর সাহসী পদক্ষেপ; এটি পুনঃপ্রমাণ করে, যে যখন শাসন ত্রুটি-বিচ্যুতে ভরপুর, তখন গণমানুষের গলা রুদ্ধ হয় না। অধিকার আদায়ে তাঁদের এই দৃঢ়তা, প্রকৃতই আমাদের সমাজের বাইরে যাওয়ার পথে একটি বিশেষ পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয়।

“পুজোর মণ্ডপে ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’: কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে ন্যায়ের স্লোগান ও রাজনৈতিক নাটকের সংঘাত!”
ত্রিধারা সম্মিলনীর দুর্গাপুজো মণ্ডপে ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ স্লোগান তুলতে গিয়ে গ্রেফতার ৯ জন। কলকাতা হাইকোর্টের বক্তব্য, পুজো মণ্ডপে এমন স্লোগান অবাঞ্ছিত। কি বিচিত্র যুগ! ধর্মের আবরণের তলে সমাজের সত্যিসত্যি কী ধরের পাণে বাঁধা, সেই প্রশ্ন কেউ জানে না। সময়ের এই বিভীষিকা, যেখানে ধর্মের উচ্চারণও যেন রাজনৈতিক ডিকশনের নাইকো-শব্দ!

বাংলাদেশে প্রতিবাদী সাংবাদিকের হত্যার মাঝ দিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে জনগণের ক্রোধের নতুন অধ্যায় শুরু হলো!
বাংলাদেশে আবার একজন প্রতিবাদী সাংবাদিককে খুন করা হয়েছে, এ যেন এক নির্মম নাটকের চিত্রনাট্য! শাসকদের শাসনের নীতি কি কেবল সংবেদনশীলতার দান? মিডিয়া ও জনতার মাঝে বিভেদ সৃষ্টির এই খেলার অংশ হয়ে উঠেছে, সমাজের বিবেক কি নির্বাক হয়ে গেছে? নেতৃবৃন্দের পারফরম্যান্সে অজানা এক নাটকীয়তা, আলোচনার রাজ্যে নিরাপত্তা ও মুক্তির প্রশ্নকে প্রহসনে পরিণত করেছে।

“সিসি ক্যামেরার চোখে সঞ্জয় রায়: রাজনীতির পালে নতুন বিতর্কের হাওয়া?”
গত ৯ অগস্টের সিসি ক্যামেরার ফুটেজে সঞ্জয় রায়ের উপস্থিতি এক নতুন প্রশ্নের জন্ম দেয়—কি ঘটেছিল হাসপাতালে? রাজনীতির প্রবাহে এই মুহূর্তটি যেন এক নাটকীয় দৃশ্যপট, যেখানে প্রকৃত ভদ্রলোকেরা মুখোশ পরে নিত্যদিনের নাটক রচনা করছেন। সময়ের নির্মম বাস্তবতা তুলে ধরে, সমাজের সমালোচকরা আলোচনা করছেন জনতার মাকড়সার জালে আটকে পড়া রাজনৈতিক নেতাদের তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ার সময় কোথায়।

“জুনিয়র ডাক্তারদের অনশন: সমাজের স্বাস্থ্য কি শুধুই সরকারের খেলা, নাকি মানবিকতার সংকট?”
গত ৫ অক্টোবর থেকে জুনিয়র ডাক্তারদের অনশন শুরুর সঙ্গে সঙ্গে রাজনীতিতে যে অসুস্থতা দেখা দিয়েছে, তা যেন অলোক বর্মার অসুস্থতার প্রতিফলন। চিকিৎসা ব্যবস্থা যখন বিক্ষিপ্ত, নেতৃত্বের আশ্বাস ক্ষীণ, তখন সাধারণ মানুষের জীবনের সেবকরা লড়াই চালাচ্ছেন। মিডিয়া কেবল দেখিয়ে যায়, কিন্তু বাস্তবতার আড়ালে কি চলছে, তা ভাবা দরকার।

বহিরাগত যুবকের অশালীন কর্মকাণ্ড, এক নারীর চিৎকারে মেডিক্যাল কলেজে রাজনৈতিক ও সামাজিক নীতির ফুটফুটে বাস্তবতা!
শুক্রবার রাতে সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজের হস্টেলে ঘটে গেল এক অমানবিক ঘটনা, যখন এক বহিরাগত যুবক শৌচাগারে হস্তমৈথুন করছিলেন। এ রকম ঘটনার মধ্যে বর্তমান শাসন ব্যবস্থার অদক্ষতা ও যুব সমাজের নৈতিক পতনের এক মূর্ত প্রতীক খুঁজে পাওয়া যায়। প্রশ্ন উঠছে, কি হলো আমাদের সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলে? রাজনীতিবিদরা যখন সভা করে দেশের উন্নয়নের গান গায়, তখন এ ধরনের ঘটনায় সামাজিক মূল্যবোধের চুরি স্পষ্ট। এই অরাজকতা কি শুধুই একটি একক ঘটনা, না কি এর পেছনে লুকিয়ে আছে বৃহত্তর সামাজিক পরিবর্তনের ভাষ্য?

“তৃণমূলের কুণাল ঘোষ: অনিকেতের অসুস্থতা নাটক নাকি চিকিৎসা আন্দোলনের সত্য উদ্ভাবন?”
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাঙ্গণে ডাক্তারদের আন্দোলন যখন তুঙ্গে, তখন কুণাল ঘোষের অভিযোগে নতুন নাটক শুরু হয়েছে। অনিকেত মাহাতোর অসুস্থতার পেছনে কি শুধুই চিকিৎসার নাটক নাকি রাজনৈতিক কৌশল, এ প্রশ্নে সমাজ বিভক্ত। রাজনীতিতে এহেন নাটকীয়তা, যেন রবীন্দ্রনাথের কবিতার পৃষ্ঠায় লুকানো আক্ষেপের অবদান। এখানে নেতৃত্বের মুখোশ খুলে যায়, তবে জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতার প্রতিশ্রুতি ভেঙে যায়।