Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।

বিজেপি সাংসদের বিরুদ্ধে সন্ন্যাসীকে গালাগালি ও মারধর: রাজনীতির নৈতিক সঙ্কটের চিত্র ও জনমনে উত্তেজনা!
সম্প্রতি বিজেপির রাজ্যসভা সাংসদ অনন্ত মহারাজের বিরুদ্ধে সন্ন্যাসী বিজ্ঞদানন্দ তীর্থনাথের ওপর গালাগালি এবং মারধরের অভিযোগ ওঠায় রাজনৈতিক অঙ্গনে যেন তিক্ততার নতুন সংযোজন ঘটল। এ ঘটনা শুধু এলাকার উত্তেজনাই ছড়াচ্ছে না, বরং নেতা এবং ধর্মের সর্ম্পক নিয়ে আমাদের সমাজের অবক্ষয়ের প্রতিচ্ছবি হয়ে দাঁড়িয়েছে, যার গভীরে নিহিত রয়েছে ক্ষমতার সদ্ব্যবহারের অমানবিক রূপরেখা।

“রাজভবন অভিযানে জুনিয়র ডাক্তারদের বারণ, রাজনৈতিক মুখাবয়বে ষড়যন্ত্রের শেষলগ্নে সরকারী সৃষ্টির সুরাহা খোঁজা!”
জুনিয়র ডাক্তারদের রাজভবন অভিযানে রাজনৈতিক পরিচয়ের আওয়াজ কানে আসে, তবে এবার কি শুধুই চাপে পড়ে? ধর্নামঞ্চে নেতাদের ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা এক অদ্ভুত নাটকীয়তা তৈরি করে, যেন রাজনীতির গহ্বরে সত্য-মিথ্যার লুকিয়ে থাকা দ্বন্দ্বের প্রতিফলন। আমাদের সমাজের চিত্র যেন এক রঙ্গমঞ্চ, যেখানে মুখোশের নিচে লুকিয়ে আছে গভীর অসন্তোষ।

শ্যামপুরে স্মারকলিপি পরিসংখ্যান! দুর্গাপুজোর প্যান্ডেলে দুষ্কৃতীদের আগুন ও রাজনীতির নীতির নাটকীয়তা!
শুভেন্দু অধিকারী যখন শ্যামপুর থানা থেকে ফিরছিলেন, তখন একটি দুষ্কৃতী দল স্মারকলিপি জমা দেওয়ার পর পুজো প্যান্ডেলে ভাঙচুর চালায়, এমন অসংলগ্নতায় সমাজে কী দাঁড়িয়ে আছে তার প্রতিফলন। যা দেখাচ্ছে, রাজনীতির নাটকীয়তায় সাধারণ মানুষের ধর্মীয় উৎসবও আর রক্ষা পাচ্ছে না। আগুনের লেলিহান শিখা যেন কথায় কথায় আমাদের মূল্যবোধকে ছিন্নভিন্ন করে ফেলছে।

তৃণমূলের কোন্দলের তপ্ত কাহিনি: নেতৃত্বের খোঁজে জনগণ, রাজনীতির নাটক অঙ্গনে নতুন পর্ব।
তপ্ত কুঁদঘাটের আলোচনায় তৃণমূলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল যেন এক আইনায় সমাজের চিত্র তুলে ধরে; যেখানে নেতাদের মুখে ক্ষমতার স্বপ্ন, আর জনতার হৃদয়ে ক্ষোভের জ্বালা। নেতাদের প্রতিশ্রুতির ঝলমলে আবরণে চাপা পড়ে যাচ্ছে বাস্তবতার কঠোর কাহিনী। রাজনৈতিক নাটকীয়তার এই রঙ্গমঞ্চে, দর্শকই জেগে উঠুক—কারণ সেই দেরিতে আসা বিপ্লব হতে পারে এক নতুন সূর্যের সুর।

“দুর্গাপ্রতিমার অপমান: কাঠামো থেকে বিচ্ছিন্নকরণে রাজনৈতিক অচলায়তনের প্রতিফলন!”
দুর্গাপ্রতিমাকে কাঠামো থেকে আলাদা করে জলে ভাসানো, যেন আমাদের ঐতিহ্য ও বিশ্বাসের খোসা থেকে নাড়ার চেষ্টা। নিন্দার ঝড়ে আবার প্রমাণিত হলো, চারপাশে কী ভণ্ডামি চলছে। এ যেন নেতাদের কাছে পুজোর আসবাব, জনগণের আকাঙ্ক্ষার খাঁচায় বন্দি। সামাজিক মনস্তাত্ত্বিকতা না গোপনীয় প্রয়াস, একেকটি ছবি সমাজের আয়নায় আমাদের অন্ধকার দিকগুলো ফেলে যায়। কী এক দুঃসাহসিকতা!

মুখ্যমন্ত্রীর গলায় দুর্গাবন্দনায় রাজনীতির রঙ্গমঞ্চ: বিজয়া দশমীতে নেতৃত্বের গানের সুরে চলছে আলোচনা ও বিরোধ।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিজয়া দশমীতে মা দুর্গাকে বিদায় জানানোর সময় গাইলেন একটি গান, যেন রাজনীতির কোলাহলের মধ্যে শিল্পের সুর। তৃণমূলের নেতা কুণাল ঘোষ সেই মুহূর্তের ভিডিয়ো শেয়ার করে জানান, সমারোহে নেতৃত্বের এই নৃত্যই কি জনগণের হৃদয়ে বিশ্বাসের সুর ফেরাবে? আসলে, রাজনীতির এই বিমূর্ত সুরের মধ্যে ছড়িয়ে আছে শাসনের বিপরীতে মানুষের অভ্যুত্থানের কাহিনী।

“সিবিআইয়ের কাঠগড়ায় নেতারা, জুনিয়র ডাক্তারদের অনশন: রাজনৈতিক নাটক ও জনতার জাগরণের নতুন অধ্যায়!”
রাজনীতির আজকের মালা যেন অশান্তির ফুল, ক্যানিং পূর্বের বিধায়কের আঙুল সিবিআইয়ের দিকে। শওকত মোল্লার আক্ষেপে ফুটে উঠছে, তৃণমূলের পেছনে লুকানো কৌশল। জুনিয়র ডাক্তারদের অনশন, পথে যানজট—গভীর সংকটের খোঁজে যে সমাজের চেতনা। অথচ, রাজনীতির নাটকে নাটকীয়তা, কার মুখে সত্য?

“কল্যাণী জেএনএম হাসপাতালে চিকিৎসকদের গণইস্তফা, শুভেন্দুর মন্তব্যে ‘উস্কানি’ খুঁজছে তৃণমূল; রাজনৈতিক অস্থিরতা বাড়ছে!”
পশ্চিমবঙ্গের চিকিৎসা ব্যবস্থা এখন সংকটে, আরজি কর, উত্তরবঙ্গ এবং কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের চিকিৎসকদের গণইস্তফা নিয়ে তোলপাড়। কল্যাণী জেএনএম হাসপাতালের সিনিয়র চিকিৎসকরাও স্বর তুলেছেন। বিরোধী দলের নেতা শুভেন্দু অধিকারীর মন্তব্য সাবধানবাণী, তৃণমূলের কুণাল ঘোষ বিপরীতে সদা প্রস্তুত। রাহুল সাংস্কৃতিক খেলায়, জনগণের স্বাস্থ্য প্রশ্নে কী আঁধার, এ যেন প্রতিদিনের নাটক!

“এসএসকেএম হাসপাতালে ক্ষমতার লড়াইয়ে রক্তাক্ত যুবক, রাজনৈতিক দ্বন্দ্বে দগ্ধ মানবতা!”
এসএসকেএম হাসপাতালে বিকৃত ক্ষমতার প্রদর্শনে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে তাণ্ডব দেখে আমাদের সমাজের অপরূপ নাট্যশালার চিত্রধারায় এক যুবকের মাথা ফেটে গেল। পুলিশ তদন্তে নেমেছে, কিন্তু কে জানে, এই রাজনৈতিক খেলার মূল হিরোরা কোথায়? governance ও গোষ্ঠী বিশেষের এই অদ্ভুত সমীকরণে, সত্য ও ন্যায় কেবল কল্পনার রাজ্যে ঘোরাফেরা করে।

নবমীর রাতের পূজার পরে জাতীয় সড়কে বিপত্তি: সরকার ও নাগরিকের মধ্যে বিচ্ছেদ কি বাড়ছে?
রেজিনগরের তিনজন নাগরিক নবমীর রাতে ঠাকুর দেখতে বেরিয়ে জাতীয় সড়কে বিপদের সম্মুখীন হলেন। গভীর রাতের অন্ধকারে, নিরাপত্তাহীনতা যেন শাসনের প্রতীক; যেখানে ধর্মের উৎসবও জনগণের জন্য এক আতঙ্কের রূপ ধারণ করে। আমাদের governance কি এবারও জনগণের সুরক্ষার আগে আত্মসন্তোষকতায় আবদ্ধ?