Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।

বাইকে দুর্ঘটনা, রাজনীতির চেতনায় শঙ্কা: বরাহনগরের যুবকের আহাজারিতে কি আমাদের শাসকদের অনুপ্রেরণা মিলবে?
বরাহনগরের যুবকের বাইক দুর্ঘটনায় আহত হওয়ার ঘটনা যেন রাজনৈতিক নাটকের একটি নতুন পর্ব। অষ্টমীর রাতে ঘটে গেলেও, সরকারের সদিচ্ছা ও চিকিৎসা ব্যবস্থার অদূরদর্শিতার প্রতিফলন দেখা গেল হাসপাতালের অদূরেই। একদিকে বিপর্যস্ত সমাজের হৃদস্পন্দন, অন্যদিকে নেতা ও প্রশাসনের উদাসীনতা—এই হলো আমাদের বর্তমানের প্রেক্ষাপট, গুরুতর প্রশ্ন তুলে যায়: কে সত্যিই রক্ষা করবে আমাদের?

মুখ্যমন্ত্রীর পালা: রেড রোডের কার্নিভাল ও ডাক্তারদের দ্রোহের সংঘাত, রাজনৈতিক নাটকের নতুন অধ্যায়!
মুখ্যমন্ত্রীর রেড রোডে জয়যাত্রা আর ডাক্তারদের দ্রোহের রানী রাসমণি রোডে প্রতিবাদ, দুই ঘটনা যেন দুটি ভিন্ন জগৎ। প্রশাসনের কাছে শুভেন্দুর অভিযোগ, রাজ্যের শাসক দলের আতঙ্কের চিত্র ফুটে উঠছে, যেখানে একপক্ষের মুখর মুখরতা অন্যপক্ষের বিক্ষোভের সুরে যেন গাঢ় একটা কৌতুক। রাজনীতির এই নাটকে বাস্তবতার বিপরীতে যেন শুধুই আড়ম্বর, আর জনতার কপালে শুধুই প্রশ্নঃ সত্যিকারের কার্নিভাল কোথায়?

“রাজভবন অভিযানে জুনিয়র ডাক্তারদের হতাশা: অনাস্থার চার্জশিটে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা!”
রাজনীতির অন্দরমহলে যখন চার্জশিটের ঘনঘটা, তখন জুনিয়র ডাক্তারদের রাজভবন অভিযানে অভিনব এক হতাশার রূপ। গল্পের নাটকীয়তা অব্যাহত, কিন্তু প্রজন্মের এই যুবকরা কেবল সরকারের জবাবদিহির দাবিতে কোমর বেঁধে নেমেছে। সমাজের অস্থিরতায় নেতৃত্বের নৈতিকতার প্রশ্ন তুলে আনছে, যেন সম্রাটের নগ্নতা আবিষ্কার করল তারা।

“কলকাতা বাস-ও-পিডিয়ার উত্থান: প্রশাসনের গণ্ডগোলের ভেতরে জনগণের আশা-আশঙ্কার যোগসূত্র!”
কলকাতা বাস-ও-পিডিয়া, নগরীবাসীর জন্য নবীন সম্ভাবনার ঠিকানা, কিন্তু এই প্রযুক্তির উৎসবে নেতাদের গণবিরোধী অঙ্গভঙ্গি দর্শক। চলন্ত বাসের মতোই, সরকারী কর্তাদের নীতি যেন থমকে দাঁড়িয়েছে, আর প্রকৃত যাত্রীদের চিৎকারে নগর সমাজের মানুষজন এড়িয়ে চলছেন। ঢাকা যৌবনের অভাব, নাকি নিশ্চিত বিদ্রোহ?

“বাংলার ডাক্তারদের আন্দোলনে অরন্ধন: সত্যি কি খুব তাড়াহুড়ো রাজনীতির? একটি অহেতুক সমবেত সুরের গল্প।”
জাতীয় অরন্ধনের ডাকের মধ্য দিয়ে যেন ডালিম ফুলের পাঁপড়ি হয়ে উঠেছে রাজনৈতিক নাটক; জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনে এ মুহূর্তে যে সংহতির ছন্দ, তাতে গলায় গলার সংযোগ ঘটলেও কিছু দলীয় স্বার্থের উড়াল নেই। অরন্ধনের পাঁজরেথাকা প্রশান্তি, তবে ট্রেন্ডিং বেগের দোলাচল যেন নানা শঙ্কা ও বিব্রতকর পরিস্থিতির জন্ম দেয়। কানাঘুষোতে গুঞ্জন, সত্যি কি সমাজের স্বাস্থ্য নিয়ে এমনটাই করতে হবে?

কলকাতা পুলিশের কর্তা ও স্ত্রী গ্রেফতার: হাবড়ায় শাসকের তলায় নীরব নির্যাতনের নৃত্য!
কলকাতা পুলিশের কর্মী ও তাঁর স্ত্রী তথা তৃণমূল নেত্রীর গ্রেফতারি যেন এক মহাসমুদ্রের গভীরে ডুব দেওয়ার মতো, যেখানে নৈতিকতার নৌকা ভেঙে পড়ে। হাবড়ার এই ঘটনার মাধ্যমে রাজনীতির মুখোশ উন্মোচিত হচ্ছে, সমাজের অন্ধকার দিকগুলো ক্রমেই স্পষ্ট হয়ে দাঁড়াচ্ছে। নির্যাতনার এই চিত্রে, যে পুলিশ নিজেদের রক্ষক মনে করে, তারাই যে দানব হয়ে উঠতে পারে, সেই ভাবনা আমাদের সতর্ক করতে বাধ্য করে। রাজনৈতিক ক্ষমতার গদিতে বসে যারা জনগণের নিরাপত্তার শপথ নেন, তাঁরা কি আসলেই মানুষের পাশে রয়েছেন?

ডাক্তার মহলে ধোঁয়াশা: সন্দীপ ঘোষের রেজিস্ট্রেশন বাতিল কি অসঙ্গতিতে? জয়েন্ট প্ল্যাটফর্মের অভিযোগ, নিয়মের তোয়াক্কা নেই!
ডাক্তার সমাজের মধ্যে নতুন এক কূটকচালির আবহ সৃষ্টি হয়েছে, সন্দীপ ঘোষের রেজিস্ট্রেশন বাতিল নিয়ে জয়েন্ট প্ল্যাটফর্ম অফ ডক্টর্সের অভিযোগে। নিয়মবহির্ভূত কার্যকলাপের আশঙ্কায় সংশয় দেখা দিয়েছে, আর সত্যিই যদি রেজিস্ট্রেশন ফিরিয়ে দেওয়া যায়, তবে এই নাটকের অন্তরালে রাজনৈতিক প্রবণতার কৌশল बाकী রইল না। সমাজ কেমন শাসক আর শাসিতের খেলা দেখতে দেখতে ক্রমে প্রভাবশালী হয়ে উঠছে।

“ইসলামপুরে পুজোর আনন্দে ছড়িয়ে পড়ছে সংঘর্ষের আঁচ: যুবকদের সফরে নয়া রাজনৈতিক নাটকের উন্মোচন!”
ইসলামপুর থানার যুবকদের চোপড়ার পুজো অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতে গিয়ে যে সংঘটিত হলো, তা আমাদের সমাজের দুই ভিন্ন প্যানোরামার চিত্র ফুটিয়ে তোলে। বাইকের দাবি নিয়ে ফসলি সমাজের খেলায় যুবকদের অশান্তি, সত্যিই কি নতুন কিছু? পুজো ও রাজনৈতিক সভা—দুই ক্ষেত্রেই যত্নের অভাব; আর যেন কাঁকড়ার চাষে অপেক্ষা।

বেহালার ঘটনায় সন্দীপন মিত্রের বক্তব্য: “বিশেষ ভাষা গোষ্ঠীর” স্বেচ্ছাসেবকদের সংঘর্ষের পিছনে রাজনৈতিক খেলা!
বেহালার ঘটনার ভিডিয়ো নেটদুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়ার পর, তৃণমূলের ছাত্রনেতা সন্দীপন মিত্র বিশেষ ভাষা গোষ্ঠীর উপর আঙুল তুলেছেন। কিন্তু বিতর্কের এই স্রোতে প্রশ্ন উঠছে, রাজনীতিতে নিখিলের ছন্দে সকাল-বিকেল যেসব খেলা চলছে, সেই নির্মম চরিত্রায়ণের পেছনে সত্যিই কি কোন নৈতিকতা রয়ে গেছে? জনগণের মুখে হাসি জাতির হালনাগাদ, নাকি স্বার্থের ভাঁড়ারে মাওরা?

“তৃণমূলের নেতার ‘পাঁড় মাতাল’ মন্তব্যে জুনিয়র চিকিৎসকদের প্রতিবাদের আগুনে জ্বালানি; রাজনীতিতে নতুন নাটকীয়তা!”
রাজনীতির মদ্যপান থেকেই জন্ম নেয় বিতর্ক! তৃণমূল কংগ্রেসের আইটি সেলের সাধারণ সম্পাদক নীলাঞ্জন দাস যখন জুনিয়র চিকিত্সকদের ‘পাঁড় মাতাল’ বলেন, তখন সেই কথায় লুকিয়ে থাকে সমাজের দুইটি দিক— একদিকে চিকিৎসকের প্রতি সাম্প্রতিক অগত্যা শ্রদ্ধা, অন্যদিকে রাজনৈতিক প্রতিরোধ। লিভারের সঙ্কটের সাথে সাথে যদি রাজনৈতিক বিরুদ্ধাচরণও ‘পান করা’ হয়, তবে রাজনীতি কি সত্যিই এখন মদ্যপদের আড্ডায় পরিণত হয়েছে?