Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।

“রাহুলের রানাঘাট সফর: রাজনৈতিক নাটকের পর্দা ফেলার আলাপ এবং সামাজিক অন্তর্দর্শনের উৎসাহে আপাত আন্দোলন”
রাহুল গান্ধী রানাঘাটের সেই তরুণীর সঙ্গে রাতের আঁধারে শেষ কথোপকথনে ব্যানারে দাঁড়িয়ে যেমন রাজনৈতিক দর্শনের আবেশ তৈরি করেছে, তেমনই এই ঘটনাটি আমাদের সমাজে গভীর প্রশ্ন তোলে—সরকারি নেতাদের দায়িত্ব ও মানুষ কেন্দ্রিক নেত্রিত্বের মুখোশ উন্মোচনে। রাজনীতির পাতা এখন নাটকীয়তার খেলা; সময়ের প্রবাহে আমাদের নৈতিকতা কোথায়?

“চতুর্থ বিপ্লবে কেন্দ্রীয় বাহিনীর সুরক্ষা, কিন্তু আদর্শ আচরণবিধি কি ঘটাবে নেতাদের মূর্তিতন্ত্রে পরিবর্তন?”
একদিকে কমিশনের নিশ্চিত আশ্বাস, "প্রতিটি বুথে চারজন কেন্দ্রীয় বাহিনী", অন্যদিকে সর্বদলীয় বৈঠকে আদর্শ আচরণবিধির ঘোষণা—এ যেন খেলার মাঠে লোকজন নিয়ে আসার নতুন কৌশল। ভোটের সুষ্ঠুতা প্রশ্নবিদ্ধ; কিন্তু রাজনৈতিক নাটকে অংশগ্রহণ করতে সবাই প্রস্তুত। নাগরিকের কণ্ঠস্বর কি আদৌ শোনা যাবে?

“একাধিক রেশন কার্ডের খোঁজে নাগরিক প্রহেলিকা: শাসনব্যবস্থার অদক্ষতা নাকি রাজনৈতিক চাতুরী?”
অদ্ভুত এক বাস্তবতা, যেখানে বেশ কিছু পরিবারে দেখা যাচ্ছে, একজনের নামে একাধিক রেশন কার্ড রেজিস্টার হয়েছে, ঠিকানা বদলিয়ে। অথচ, আধার কার্ডের সঙ্গে এদের সম্পর্ক দীনহীন। এ যেন শাসন ব্যবস্থার হাস্যকর নাটক, যেখানে উপস্থিতি কেবল তথাকথিত নীতি, কিন্তু বাস্তবতা মহাকাব্যের মতো—সবার জন্য নয়, একমাত্র নির্বাচকদের জন্য।

ত্রাণ পাচারের অভিযোগে দুষ্ট রাজনীতির খেলা: তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে স্থানীয় গুঞ্জন, বিডিও-ও জড়িত!
স্থানীয় তৃণমূলে একাংশের অভিযোগ, শিক্ষক নিপীড়নের মাঝে বিডিওর সামান্য সহযোগিতায়, কিছু নেতা স্কুলের তালা খুলে ত্রাণ পাচার করছে। শাসকের হাতে গড়া এই কালিমা, সেবা আর সদর্থকতার ভ্রান্তিকে সামনে এনে সমাজের বিবেককে প্রশ্নবিদ্ধ করছে, যেন মায়ের পেটে বাঁধা তার সন্তানের কান্না।

“ঝালদায় পূর্ণিমাদেবীর মৃত্যুর পর স্লো পয়জিনিং অভিযোগ: সমাজের অন্ধকারময় রাজনীতির চিত্র প্রকাশ!”
ঝালদায় দুর্গাপুজোর নবমীর রজনীর কালোয় পূর্ণিমাদেবীর অচৈতন্য অবস্থায় আবিষ্কার, শোকের ছায়া ফেলেছে। মিঠুন কান্দুর অভিযোগে স্লো পয়জিনিংয়ের থিমে ধূম্রজাল, সমাজে নিরাপত্তাহীনতার চেতনা জাগিয়ে তোলে। এই নাটকীয় ঘটনা রাজনৈতিক যন্ত্রণা এবং মানবিক বিপর্যয়ের এক নতুন অধ্যায়, যেখানে গবর্নেন্সের সুর রচনা যেন গান্ধারে কলঙ্কের তালে।

জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনে সিনিয়র চিকিৎসকের সমর্থন, কি তবে রাজনীতির রঙ্গমঞ্চে চিকিৎসার প্রহেলিকা?
নারায়ণ বন্দ্যোপাধ্যায়, সিনিয়র চিকিৎসক, জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনের প্রবল সমর্থক, অথচ কিছু সিনিয়র চিকিৎসকের কৌশলী উদ্যোগকে কোর্ট কিট হিসেবে চিহ্নিত করেছেন কুণাল ঘোষ। রাজনীতির অঙ্গনে নিরঙ্কুশ অপব্যবহারের এই চিত্র, স্বাস্থ্যসেবার গুরুত্বকে প্রশ্নাতীত করে তোলে, প্রমাণ করে প্রশাসনিক দায়িত্বের অলঙ্কৃত মুখোশটি কীভাবে সমাজের প্রকৃত চাহিদা থেকে বিচ্ছিন্ন।

“মমতার জেলা সফর, অনবরত উত্থান: বাংলার উপনির্বাচনে কেমন হবে নেতাদের খোঁজখবর?”
এখন বাংলার রাজনীতিতে কেমন এক গোলযোগ, যেখানে মুরারইয়ের বিজয়া সম্মিলনীতে অনুব্রতর সংবর্ধনা যেন একটি নাটকের পর্দা। উপনির্বাচন ঘিরে দৃষ্টি ফেরাচ্ছেন নেতারা, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জেলা সফরের প্রস্তুতি, আর জনতার হৃদয়ে রাজনৈতিক স্বপ্ন ও অসন্তোষের পুলিশের টানাপড়েন। কিন্তু, কীর্তির পেছনে মানুষের শঙ্কা, উন্নয়ন নয়, ভবিষ্যত নিশ্চিত করার গম্ভীর খেলায় দাঁড়িয়ে।

সিঙুরের চাষিরা বলছেন, ‘সরকারের জমি আবাদি দাবিতে ভরতাভাস, প্রকৃতির সঙ্গে খেলছে রাজনীতি!’
সিঙুরের চাষিরা মুখ খুলছেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার যে জমিকে চাষযোগ্য বলছে, তা আসলে ভুয়ো। ২০২১ সালের নির্বাচনের আগে কিছু জমিতে ভুট্টা করেই কি কৃষির জয়গান গাওয়া যায়? এই নাটকে কৃষকদের দুঃখ যেন ছন্নছানার মতো, আর সরকারের গৌরবগাথায় জড়িয়ে আছে কেবল হাওয়া।

শিশুকালে বাবাকে মারধরের অভিযোগ, রাজনীতিতে নতুন বিতর্কের সৃষ্টি: সরকার আর শ্যামলের খেলায় দায় কার?
এক পুলিশ আধিকারিকের তথ্যে জানা গেছে, ১৫ বছর আগে শ্যামলের নাবালক কালীন বাবার মারধর করার অভিযোগে নতুন বিতর্কের আঁচ পাচ্ছে সমাজ, যেখানে ব্যক্তিগত দ্বন্দ্ব রাজনৈতিক প্রতারণার খোরাক হয়ে দাঁড়িয়েছে। মৃত্যুর চার দিন পরে, শ্যামল যেন এ কাহিনীর সাংসারিক নাটক। তবে সাধারণ মানুষের মনে প্রশ্ন, সত্যিকার শাসক আসলে কারা? সামাজিক নৈরাজ্যে গোপন পিছুটানে রাজনীতির এই যৌনতাকে কি শেষ পর্যন্ত উত্তর দেওয়ার সাহস হবে?

“সরকারের নজরকাড়া সাফল্য? ৯ জোড়া নবজাতকের জন্মে হাসপাতালযাত্রায় চিকিৎসক-নার্সদের উল্লাস, অথচ সামাজিক সমস্যা রয়ে গেল অমীমাংসিত”
হাসপাতালের ৯ জোড়া শিশুর জন্মের খবর শোনার পর চিকিৎসক, নার্স এবং রোগীদের প্রিয়জনেরা এক জোট হয়ে উল্লাস জানালেন, অথচ কবে সমাজে উলট-পালট হবে, তা যেন কেউ জানে না। মা ও শিশুর স্বাস্থ্য নিয়ে আলোচনা হলেও, রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রতি আমজনতার আস্থা কি তবে কেবল একটা সিজারের রেজাল্ট বসে আছে? আশা ও উদ্বেগের এই মেলা যেন আমাদের রাজনীতিরই প্রতিধ্বনি!