Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।

“রাজ্য সরকারের বৈঠকের প্রস্তাব; অনশনকারীর অনশন তুলে নেওয়ার শর্তে লুকানো राजनीति ও জনমনের প্রতিফলন”
জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনে রাজ্য সরকারের প্রস্তাব, আলোচনার আগ্রহের পরেও ধরা দিয়েছে এক অদ্ভুত শর্ত। ধর্মতলায় অনশনকারীদের ‘অভিযোগ’ শুনতে যেতে হবে অনশন প্রত্যাহার করার অনুরোধে! রাজনৈতিক নাটকের এই মোড়কে সমাজের আত্মবলিদানের দৃষ্টান্ত কি কেবলই তামাশা, না ইশারা নতুন প্রশ্নের?

“কার্নিভালে চিকিৎসক তপোব্রত রায়ের ওপর পুলিশি নির্যাতন: সমাজের সংকট ও শাসনের অশুভ মুখাবয়ব!”
রেড রোডের কার্নিভালে চিকিৎসক তপোব্রত রায়ের বিরুদ্ধে পুলিশের হেনস্থার অভিযোগ এখন চর্চার কেন্দ্রবিন্দু। আপৎকালীন মেডিক্যাল ক্যাম্পে ডিউটিতে থাকা অবস্থায় তিনি জামায় আরজি কাণ্ডের প্রতিবাদে স্লোগান লিখে রেখেছিলেন। কি হাস্যকর এই পরিস্থিতি! সে যে চিকিৎসা করতে গিয়েছিল, কিন্ত রাজনীতির অসঙ্গতি তাঁকে তটস্থ করল। সমাজের এই অবস্থা, একদিকে কর্তৃপক্ষের নির্বিকারতা, অন্যদিকে জনগণের দ্বন্দ্ব—আসলে কোথায় প্রদীপের আলো আর কোথায় ছায়ার বিচিত্র রূপ।

“নতুন ভোটযুদ্ধের প্রস্তুতি: বিজেপির প্রার্থী ঘোষণা, তৃণমূলের তালিকার প্রতীক্ষায় সমাজে রাজনৈতিক উত্তেজনা!”
বাংলার রাজনৈতিক মাঠে এখন এক নতুন রঙের খেলা; ১৩ নভেম্বরের ভোটে বিজেপির তালিকা প্রকাশ হয়েছে, তৃণমূলের প্রার্থীতালিকার জন্য দলের কর্মীরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। এই অস্থিরতার মাঝেও প্রশ্ন উঠছে, কি স্বচ্ছতা ও নেতৃত্বের মধ্যে বিরোধের গল্পে জনতার আলাপ? দলের মুখে হাসি, অন্তরে কি ষাঁড়ের নাচ?

“বিজেপির জগন্নাথের প্রশ্নে উদ্বিগ্ন তৃণমূল, সুপ্রিম কোর্ট কি রাজনীতির খেলায় নতুন মোড়?”
বিজেপি নেতা জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়ের মন্তব্যে উঠে এসেছে তৃণমূলের সংস্কৃতির রূঢ় প্রতিচ্ছবি, যেখানে বিচারকের পক্ষ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। সত্যি কি রাজনৈতিক ভেদাভেদে নৈতিকতা হারিয়ে যাচ্ছে, না কি রক্ষাকবচের আড়ালে অধিকারগুলো নতুন মোড় নিচ্ছে? সমাজের প্রতিচ্ছবিতে রাজনৈতিক নাটক যেন ক্রমশ বৃহত্তর সংকটের আশঙ্কা তৈরি করছে।

“মমতার রেকর্ড ভেঙে ডাক্তারদের সমর্থনে ২৪ ঘণ্টার আন্দোলনে ভাস্কর ঘোষ, থ্রেট কালচারে নতুন প্রশ্ন!”
ভাস্কর ঘোষ ও তাঁর সহকর্মীরা ২৪ ঘণ্টার প্রতীকী অনশনে বসে দেশবাসীর চক্ষুশূলের মতো থ্রেট কালচারের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলেছেন, যেন সরকারের অব্যবস্থাপনার প্রতিক্রিয়া দিনদিন প্রবল হচ্ছে। সরকারি কর্মীদের ডিএর দাবিতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের 'রেকর্ড' ভাঙা, কি বিচিত্র রসিকতা! শাসকের এই নাটকীয়তার মাঝে, জনগণের মুখ থেকে হাসি এবং বিষণ্নতার এক দোলাচল যেন নেতাদের খামখেয়ালিপনার প্রতিফলন। একজন কবির মতো বললে, বর্তমান রাজনীতির মঞ্চে পুতুলের খেলার রঙ্গীন কাহিনী, অথচ নির্দেশক কোথায়?

হাড়োয়ায় তৃণমূলের রেষারেষি: উপনির্বাচনের ফ্লেক্সে উজ্জ্বল বিতর্ক, রাজনীতির আসল রূপ উদঘাটন!
আসন্ন উপনির্বাচনের পটভূমিতে হাড়োয়া আসনে তৃণমূলের নেতাদের মধ্যে টিকিট পাওয়ার রেষারেষি চলছে, আর এই দ্বন্দ্বের ফলে এলাকায় ফ্লেক্সের মহোৎসব শুরু হয়ে গেছে। প্রচারের এই ভদ্রলোকি নৃত্য দেখে বোঝা যায়, রাজনৈতিক ক্ষেত্রে একতরফা গনতন্ত্রের বেদনা চোপাড় করছে, আর সাধারণ মানুষের কাছে এখনো শুভদিন আসেনি।

“প্রথম দফার উন্মাদনায় তৃণমূলের ২০২৬-এর বিধানসভা প্রতিযোগিতা; সিপিএমের ভোটব্যাঙ্কের অলীক স্বপ্ন!”
উৎসবের হাওয়া শেষে, তৃণমূল কংগ্রেস ২০২৬ সালের নির্বাচনের প্রচারে ঝাঁপিয়ে পড়েছে। নভেম্বরের উপনির্বাচন ফলাফলই হয়তো রাজনীতির বিদ্যুৎ চমক দিয়ে তুলবে, কিন্তু সিপিএমের 'ভোটব্যাঙ্ক' ফিরে আসার খেলা বাস্তবের মঞ্চে বেমানান। রাজনৈতিক নাটক এবং জনগণের হতাশা, কারুর জন্যই হাসির তোলে, আবার কারুর জন্য উদ্বেগের।

“নেতার প্রশ্ন, ‘গুন্ডার হাতে ৩ ঘণ্টা? কোথা থেকে এলো উন্মত্ত জনতা?’ রাজনীতির নাটক এবং আমাদের অবিকল সমাজ!”
শুভেন্দু বাবুর কথায়, পুলিশের ‘সহযোগিতা’ নিয়ে প্রশ্ন উঠছে—স্মারকলিপি দিতে আসা জনতার ঢল কীভাবে ঘটে? একদিকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার কথা, অন্যদিকে গুন্ডাদের তাণ্ডব। রাজনীতির নান্দনিক নাটক, যেখানে নেতারা মুখে বললেও, গদির নিচে কিসের চুরমার। জনগণের ক্ষোভ ও বিভ্রান্তি এই মরশুমে, যেন জাতির ভবিষ্যৎ এক টালমাটাল ঢেউতে। আসল প্রশ্ন, কারা রেখেছে গদির চাবি?

বিজেপির সাংসদদের বিদ্রোহী সুর: উপনির্বাচনের প্রার্থী নিয়ে কি নতুন রাজনৈতিক নাটক?
গত নির্বাচনে বিজেপির সাংসদদের বিদ্রোহী সুর শোনা গেলেও এবার উপনির্বাচনের প্রার্থী বাছাই নিয়ে তাঁদের উষ্মা নতুন দিগন্তের সূচনা। সরকারের治理 ও নেতাদের কার্যকলাপে অসন্তোষের বাতাস বইছে, রাজনীতির এই নাটকীয় পরিবর্তনে জনগণের প্রত্যাশার অভাব যেন না হয় অন্ধকারের প্রতিধ্বনি, তবুও রাজনৈতিক মাঠে পালাবদলের খেলা অব্যাহত।

“উত্তম বর্ধনের মৃত্যু: পুলিশ তদন্ত শুরু, মৃত্যুর রহস্যে গহনে ডুব দিলো governance-এর অন্ধকার অধ্যায়!”
উত্তম বর্ধনের অস্বাভাবিক মৃত্যু চরম রাজনৈতিক টানাপোড়েনে রূপ নিল, যেখানে পুলিশ তদন্তের নামে কেবল নাটকের পালে হাওয়া দিচ্ছে। মৃতের ময়নাতদন্তের রিপোর্টের শেষে যে দমবন্ধ হয়ে মারার চিত্র ফুটে উঠেছে, সেটাই সমাজের অন্তরের অন্ধকার—শক্তির খাঁচায় বন্দি মানুষের জীবনের মূল্য কি জীবন্ত থেকে মৃতের মতোই?