Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।

“তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষের পোস্টে উঠে এলো বর্তমান রাজনৈতিক বিতর্ক আর গণমানসে পরিবর্তনের সুর”
সোমবার, তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ ফেসবুক ও এক্সে দু'টি পোস্ট করে বর্তমান পত্রিকার প্রতিবেদনকে কেন্দ্র করে আবারও রাজনীতির মঞ্চে আলো ফেলে দিলেন। তিনি যা বলছেন, তাতে governance dynamics এবং নেতাদের কার্যকলাপের প্রতি জনগণের সাড়া স্পষ্ট। সমাজের প্রতি এই রাজনৈতিক তরঙ্গের প্রভাব নতুন আলোচনার জন্ম দিচ্ছে, যেন রবীন্দ্রনাথের কাব্যে সমাজের রেশমি জালে সেরা উত্তেজনার সুর। তবে, কি আদৌ পরিবর্তন আসবে, নাকি একই সার্কাসের অঙ্গনে রাত কাটাব?

“পার্ক সার্কাস থেকে শিয়ালদা: যুবতীর অভিযোগে উত্তাল রাজনীতি, বয়ফ্রেন্ডের ওপর হামলা, পুলিশের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ”
এক যুবতীর অভিযোগে উঠে এসেছে বাস্তবতার এক কঠিন চিত্র—পার্ক সার্কাস থেকে শিয়ালদাগামী লোকাল ট্রেনে উঠে হুমকি দেওয়া হয়েছে স্বচ্ছন্দে। তাঁর বয়ফ্রেন্ডের ওপর সংঘাতের তীব্রতা, সমাজের অন্ধকার প্রান্ত দেখা দেয়। তিন যুবক গ্রেফতার হলেও, প্রশ্ন রয়ে যায়—এমন নৃশংসতার নেপথ্যে কী রাজনৈতিক অঙ্গনের দায়? সমাজের ক্ষতিগ্রস্ত আবেগের কি হবে?

হুগলির পূজা মণ্ডপে ‘উটের’ আইনি জট: থিমের দাপট আর সাংস্কৃতিক কলহের তালে তালে যে অবস্থা!
হুগলির এক পুজো কমিটির উট রাখা থিম নিয়ে বিতর্ক চলছেই, যেন রাজনৈতিক মহলে এই 'বৈভব প্রদর্শনের' মাধ্যমে শাসকদের নৈতিকতার অভাবই আরও স্পষ্ট হচ্ছে। ধর্ম ও সংস্কৃতির রাজনীতির সরগমে, আমরা কী ভুলেই যাচ্ছি মানবিকতার মূল কথা? উট সেখানে, কিন্তু আমাদের বিবেক কোথায়?

‘ডাক্তারের ধর্মঘট: মানবতার নামে মৃত্যুর হুমকি, নেতাদের দ্বন্দ্বে কি পরিণতি হবে সমাজের?’
ডাক্তারদের ধর্মঘটের হুমকিতে রাজনীতির নাটকীয়তা আবারও উন্মোচিত হলো। দেবাংশু ভট্টাচার্যের মন্তব্যে মাওবাদী ও জুনিয়র ডাক্তারদের মধ্যে পার্থক্য খুঁজে পাওয়া দায়; প্রতিবাদের ধরণে যে অসংগতি, তা সমাজের স্বাস্থ্য ও সভ্যতার প্রতি এক কঠিন প্রশ্ন। চিকিৎসকদের দায়বদ্ধতা কি শুধুই রাজনৈতিক খেলা?

কলকাতার ডেঙ্গি: শাসকের থেমে থাকা পদক্ষেপে জনগণের জীবন ঝুঁকির মুখে!
প্রতি বছর কলকাতা এবং পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে ডেঙ্গির প্রকোপে আক্রান্তদের সংখ্যা বাড়ছে, যা সরকারের অসহায়ত্বের একটি দৃষ্টান্ত। রাজনৈতিক নেতারা প্রতিশ্রুতি দেন, কিন্তু সাধারণ মানুষের জীবনধারণের জন্য একটি কার্যকরী পদক্ষেপ কবে আসবে, তা অজানা। নাগরিকদের ক্ষোভ সত্ত্বেও, রাজনীতির ক্রীড়নকরা যেন শুধুই পর্দার ওপরে নিজেদের নাচের তাল ধরছেন।

“তৃণমূলের তোপ: বৈঠক ভেস্তে গেলে রোগীদের ক্ষতির দায় দেবাশিস-অনিকেতের মাথায়!”
তৃণমূলের কুণাল ঘোষের হুঁশিয়ারি যেন এক মহাকাব্যের নাট্যমঞ্চে বিরতির প্রহর, যেখানে নেতৃত্বের ব্যর্থতা রোগীদের জীবনকে সিনেমার মত করে তাচ্ছিল্য করে। বৈঠক ভেস্তে গেলে দেবাশিস হালদার ও অনিকেত মাহাতো যেন কাল্পনিক নায়ক হয়ে উঠবেন, কিন্তু প্রশ্ন রয়ে যায়, সমাজের এই রাজনৈতিক নাটক কাদের জন্য?

‘অসুস্থ রোগীদের জন্য ডাক্তারদের আন্দোলন, অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের কটাক্ষে বামেদের দায়িত্বজ্ঞানহীনতার প্রকাশ’
অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় সুস্পষ্ট উচ্চারণে বলেছেন, রোগীরা হাসপাতালের দরজায় দাঁড়িয়ে অথচ ডাক্তারদের দায়িত্বজ্ঞানহীনতায় মুক্তির পথ খুঁজে পান না। অথচ, রাজনৈতিক মহলের টানাপোড়েনের মাঝে, কেউ যেন চেপে রেখেছে মানবিকতার চেতনা; বামেদের উদ্দেশ্যে ইশারা করে যেন তাঁর বাক্যটি সমাজের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছে, যেখানে সেবার নাম বিক্রি হয় ক্ষমতার বাজারে।

মিরির পুরোনো হেলিপ্যাডের সংস্কার: সরকারী পরিকল্পনা নাকি রাজনৈতিক নাটক? সমাজের জন্য কী বার্তা?
মিরির পুরনো হেলিপ্যাডকে নতুন করে সংস্কারের উদ্যোগে, জিটিএর পরিকল্পনায় সরকারের শ্রীবৃদ্ধির প্রতীক মেলে, কিন্তু বাস্তবে কি এটি শুধু যুক্তিহীন বিলাসিতা? জনতার কণ্ঠস্বর কি কেবল বাতাসে দাঁড়িয়ে থাকা পতাকা, নাকি শাসকদের গাফিলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদের গাঁথা? রাজনৈতিক নাটকের এই অতিথিশালায়, আমরা নতুন কল্পনায় অদৃশ্য নায়ক খুঁজে পাই।

“তরুণীর অগ্নিদগ্ধ ঘটনা: শাসনের অসার প্রতিফলন ও সমাজের দগ্ধ অনুভূতির নিরীক্ষা”
নরকীয় সকল ইচ্ছে থেকে দূরে, কিংবা রাজনীতির করুণ কাহিনী। তরুণীর মৃত্যু সৃষ্টির ক্রন্দন, যিনি জীবিত অবস্থায় আগুনে দগ্ধ হয়েছেন। রাজ্যের নিরাপত্তা প্রশ্নবিদ্ধ, অথচ মুখ্যমন্ত্রী ও নেতাদের গম্ভীর আলোচনা চলছেই। মানুষ কি দেখতে পাবে তাদের স্বপ্নের উষ্ণতা, নে চিৎকার আর বিষণ্ণতার মাঝে?

“আসন্ন নির্বাচনে তৃণমূলের আক্রমণ: দেবু টুডুর লাল মুখোশধারী মন্তব্যে গরম রাজনৈতিক পরিবেশ!”
কালনার অন্নপূর্ণা কোল্ড স্টোরেজে বিজয়া সম্মেলনীতে তৃণমূলের দেবু টুডু সিপিএমকর্মীদের ‘লাল মুখোশধারী ইংরেজের বাচ্চা’ আখ্যা দিয়ে রাজনীতির অঙ্গনে এক নতুন বিতর্কের জন্ম দেন। এমনকি বাঙালির গভীর মাত্রার ব্যঙ্গ প্রকৃতির বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে, এই কথা প্রমাণ করে দেয় যে, সামাজিক বিদ্বেষ আর রাজনৈতিক সন্ত্রাসের মিশ্রণে বর্তমান সমাজে অর্থের অগ্রাধিকার সবচেয়ে শক্তিশালী।